Banner Advertiser

Wednesday, May 28, 2014

[mukto-mona] ফেনীর একরাম হত্যা: খুনের নির্দেশদাতা চিহ্নিত



খুনের নির্দেশদাতা চিহ্নিত

তোহুর আহমদ, ফেনী থেকে

প্রকাশ : ২৮ মে, ২০১৪


উপজেলা চেয়ারম্যান একরামুল হক একরামের কিলিং মিশনের চেইন অব কমান্ড চিহ্নিত করা হয়েছে। কিলারদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুনের নির্দেশদাতাদের চিহ্নিত করেছে পুলিশ। জানা গেছে, ৮ সদস্যের একটি দল মিশন বাস্তবায়নে পর্দার আড়াল থেকে নির্দেশনা দিয়েছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী মাঠ পর্যায়ে কিলারদের সংগঠিত করেন ফেনী-২ আসনের এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীর মামাতো ভাই আবিদুল ইসলাম ওরফে আবিদ। তবে পুলিশ বলছে, এই চেইন অব কমান্ডের কোন একটি স্তরে ফুলগাজী উপজেলা বিএনপি নেতা মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী মিনার যুক্ত থাকতে পারেন।
সূত্র জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের এক মাস আগে ফেনী শহরের বিরিঞ্চি এলাকার এক অস্ত্র ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫টি পিস্তল কেনা হয়। অস্ত্র কেনাসহ কিলারদের অর্থ সরবরাহের দায়িত্ব পালন করেন গ্রেফতারকৃত আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম ওরফে জিহাদ চৌধুরী। ফেনী জেলা পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র যুগান্তরকে এসব তথ্য জানিয়েছে।
ওদিকে ঘটনার সময় ফেনীর একাডেমি রোডে দাঁড়িয়ে থাকা একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী যুগান্তরকে জানিয়েছেন, একরামের ওপর হামলার সময় ঘটনাস্থলের অল্প কিছু দূরেই পুলিশের একটি দল দাঁড়িয়ে থাকলেও তারা সাহায্যের হাত বাড়ায়নি। এমনকি একরামের গাড়িচালক মামুন আহত অবস্থায় গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে পুলিশের ওই দলের কাছে সাহায্য চাইলেও তারা সাড়া দেয়নি।
এছাড়া নিহতের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন, এখন পর্যন্ত তারা যেসব তথ্য পাচ্ছেন তাতে তাদের মনে হচ্ছে পুলিশ মামলা তদন্তে প্রভাবশালীদের আড়াল করতে চাইছে। তারা মামলাটি সিআইডির কাছে হস্তান্তরের দাবি জানান।
তবে সূত্র জানিয়েছে, একরাম হত্যাকাণ্ডে জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মীর নাম জড়িয়ে যাওয়ার পর দলীয় হাইকমান্ড কঠোর অবস্থানের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। হাইকমান্ড থেকে পুলিশকে বলা হয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িত যত বড় নেতাই হোক তাকে যেন ছাড় দেয়া না হয়। পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, তারা যে কাউকে গ্রেফতারের 'সবুজ সংকেত' পেয়ে গেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত কারও রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনায় নেয়া হবে না। ফেনীর আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা জয়নাল হাজারীকে জিজ্ঞাসাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আবারও অস্বীকার করেছেন ফেনী-২ আসনের এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী। মঙ্গলবার যুগান্তরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তিনি কোনোভাবেই জড়িত নন। উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাকে ঘটনার সঙ্গে জড়ানো হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দলীয় হাইকমান্ড থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ঘটনার সঙ্গে যেই জড়িত থাক না কেন তাকে যেন ছাড় দেয়া না হয়।
খুনের চেইন অব কমান্ড : গ্রেফতারকৃত কিলারদের দেয়া স্বীকারোক্তির সূত্র ধরে বেরিয়ে এসেছে কিলিং মিশনের নির্দেশদাতাদের নাম। পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, ১৯ মে ঘটনার আগের দিন ঢাকায় অবস্থান করছিলেন একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা। তাকেই এ হত্যাকাণ্ডের প্রধান নির্দেশদাতা হিসেবে সন্দেহ করা হচ্ছে। এই গডফাদারের সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলেন আরও আটজন। এরা সবাই আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায়ের নেতা। পুলিশ জানিয়েছে, চেইন অব কমান্ড অনুযায়ী ওই প্রভাবশালীর পরের অবস্থানে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতা জাহাঙ্গীর মোহাম্মদ আদেল। এরপর ছিলেন যুবলীগ নেতা জিয়াউল আলম মিস্টার। এর পরের ধাপে ছিলেন ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল্লাহিল মাহমুদ শিবলু। তার নিচে ছিলেন ফুলগাজী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা জাহিদুল ইসলাম ওরফে জিহাদ চৌধুরী। এর পরের অবস্থানে থেকে মাঠ পর্যায়ে কিলারদের সংগঠিত করার দায়িত্ব ছিল এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীর মামাতো ভাই আবিদুল ইসলাম ওরফে আবিদের। পুলিশ জানিয়েছে, হত্যা পরিকল্পনার প্রতিটি স্তরে দায়িত্ব-কর্তব্য সুনির্দিষ্ট করা ছিল। সে অনুযায়ী কেউ টাকার জোগান দিয়েছেন, কেউ অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন আবারও কেউ কিলার ভাড়া করেছেন। আবার কেউ ঘটনার পর কিভাবে বিষয়টিকে ভিন্নপথে নেয়া যায় তার ছকও এঁকেছেন।
কিলার ভাড়া : পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের জন্য বেশির ভাগ কিলারদের ফেনী শহরের সন্ত্রাসপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত বিরিঞ্চি এলাকা থেকে ভাড়া করা হয়েছে। আর বিরিঞ্চি এলাকা থেকে দক্ষ শুটারদের ভাড়া করার জন্য মোটা অংকের টাকা দেয়া হয় বিরিঞ্চির কুখ্যাত সন্ত্রাসী রুটি সোহেলকে। এমপির মামাতো ভাই ও জেলা আওয়ামী মহিলা লীগ নেত্রী আঞ্জুমান আরার ছেলে আবিদুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে পরিচিত রুটি সোহেল। পুলিশ জানিয়েছে, বিরিঞ্চির হাংগার এলাকা সীমান্ত ঘেঁষা জনপদ। সীমান্ত সংলগ্ন এলাকা হওয়ায় এখানে বহু আগে থেকে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের ব্যবসা চলে আসছে। মাস দুয়েক আগে হাংগার এলাকার গডফাদার দাদা ভাইকে পুলিশ গ্রেফতার করলে এ এলাকার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় রুটি সোহেলের হাতে। একরাম হত্যাকাণ্ডে রুটি সোহেলের মাধ্যমে হাংগার এলাকা থেকেই বেশির ভাগ কিলার ভাড়া করা হয়েছে। সূত্র জানিয়েছে, হাংগার এলাকার সন্ত্রাসী রাকিব, বাপ্পি, ছোট শিপন, কাউসার সব সময় এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীর সঙ্গেই থাকে। হত্যাকাণ্ডের পরও তাদের এমপির গাড়িবহরের আগে-পিছে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।
এজাহার পুলিশের নির্দেশে : একরামের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, ঘটনার পরপরই একরামের পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ করে একটি এজাহার থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ ওই এজাহার গ্রহণ করেনি। পরে চট্টগ্রাম রেঞ্জের একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বিএনপি নেতা মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী ওরফে মিনার চৌধুরীকে ১ নম্বর আসামি করে মামলা দায়েরের পরামর্শ দেন। প্রথম দিকে পুলিশের এ প্রস্তাবে নিহতের পরিবার রাজি হয়নি। পরে মিনারের সঙ্গে অজ্ঞাতনামা ৩৫ জন আসামির নাম সংযুক্ত করে মামলা রেকর্ড করে পুলিশ। এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষকে প্রশ্ন করা হলে তিনি যুগান্তরকে বলেন, এ ধরনের ঘটনা সত্য নয়। তাছাড়া বাদী যদি এখনও কাউকে আসামি করতে চান তবে তিনি সম্পূরক এজাহার নিয়ে আসতে পারেন। আমরা সেটি অবশ্যই গ্রহণ করব।
সম্পূরক এজাহার দেবেন কিনা- প্রশ্ন করা হলে মামলার বাদী রেজাউল হক জসিম বলেন, তারা এখন আসামি গ্রেফতারের ওপর জোর দিচ্ছেন। সম্পূরক এজাহার দেয়ার বিষয়ে পরে ভেবে দেখবেন। তবে মঙ্গলবার মিনার চৌধুরীকে গ্রেফতার ও তাকে জড়িয়ে আবিদুল ইসলামের স্বীকারোক্তি দেয়ার খবর জানার পর একরামের পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, মিনারকে গ্রেফতার করেই যেন তদন্ত শেষ না হয়ে যায়। কারণ ঘটনার সঙ্গে মিনার ছাড়াও আরও অনেক প্রভাবশালী জড়িত। তাদের দলীয় পরিচয় যেটাই হোক না কেন, হত্যাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।
দু'জন অস্ত্র আনে : পুলিশ জানিয়েছে, কিলিং মিশনের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বিরিঞ্চি এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী রুটি সোহেল ও সাহাব উদ্দীন। ঘটনার মাসখানেক আগেই অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রের মধ্যে দুটি অস্ত্র উদ্ধার করেছে র‌্যাব। র‌্যাবের একটি সূত্র জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডে মোট পাঁচটি পিস্তল ব্যবহৃত হয়েছে। ঘটনার পরপরই কয়েকটি অস্ত্র জিহাদ চৌধুরীর কাছে জমা দেয়া হয়। আর কয়েকটি অস্ত্র নিয়ে চলে যায় রুটি সোহেল ও সাহাব উদ্দীন। রুটি সোহেলকে গ্রেফতার করতে পারলে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হবে।
পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, রুটি সোহেল, সাহাব উদ্দীন, কাউসার, রাকিব ও সানিসহ বেশ কয়েকজন কিলার ক্রমাগত তাদের অবস্থান পরিবর্তন করছে। তারা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করছে। কিন্তু সীমান্তে রেড অ্যালার্ট থাকায় তারা এখনও পালাতে পারেনি। পুলিশ জানিয়েছে, রুটি সোহেলের পরিবারের দু'জন সদস্যকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের কাছে রুটি সোহেলের অবস্থানের বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে।
'দরদি' শিবলু : সূত্র জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল্লাহিল মাহমুদ শিবলু ঘটনার পর 'দরদি'র বেশ ধারণ করেন। শোকার্ত একরাম পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে একরামের মাস্টারপাড়া বাড়িতে গিয়েছেন তিনি। এমনকি গত শুক্রবার একরামের কুলখানির দিনও শিবলু এমপি নিজাম হাজারীর সঙ্গে একরামের বাড়িতে গিয়ে দোয়া মাহফিলে অংশ নেন। দোয়া শেষে হত্যাকারীদের বিচার চেয়ে জ্বালাময়ী বক্তৃতাও দেন। পুলিশ জানিয়েছে, শিবলু গ্রেফতার হওয়ার পর একরামের মাস্টারপাড়ার বাসার সিসি ক্যামেরা থেকে একটি ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজে দেখা গেছে, শুক্রবার জুমার নামাজের পর একরামের বাসায় কুলখানি ও দোয়া মাহফিলে যোগ দেন এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী। তার সঙ্গে সঙ্গে বাসায় ঢোকেন আব্দুল্লাহিল মাহমদু শিবলু। পুলিশ বলছে, ভিডিও দৃশ্য পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে ওইদিন শিবলুর সঙ্গে আর কে কে একরামের বাসায় ঢুকেছিলেন।
পুলিশ ছিল দর্শকের ভূমিকায় : হত্যাকাণ্ডের একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী যুগান্তরকে জানিয়েছে, ঘটনার সময় একাডেমি রোডে ঘটনাস্থলের অদূরেই পুলিশের একটি টহল টিম দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু তারা সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। এমনকি একরামকে বহনকারী প্রাডো গাড়ির চালক মামুন আহত অবস্থায় গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে পুলিশের সহায়তা চান। কিন্তু পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, পুলিশ এগিয়ে এলে হয়তো একরাম প্রাণে বেঁচে যেতেন।
তবে পুলিশের নীরবতার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ফেনী সদর থানার ওসি মাহবুব মোর্শেদ। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ঘটনার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই বেতার মারফত তিনি খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান। গিয়ে দেখেন চেয়ারম্যানের গাড়িটি দাউ দাউ করে জ্বলছে। তখনও ফায়ার সার্ভিস আসেনি। তাই পাশের একটি ম্যানহোলের ঢাকনা খুলে কাদাসহ পানি তুলে তিনি নিজে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি চলে আসে। তবে ততক্ষণে সব শেষ।
জাহিদকে হাত করে ঘটনা ঘটান মিনার -এসপি : যুগান্তরের ফেনী প্রতিনিধি জানান, জেলা পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষ মঙ্গলবার বিকালে তার অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, গত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী মিনার ফুলগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা জাহিদ চৌধুরীকে হাত করে একরামকে খুন করিয়েছেন। নির্বাচনে মিনারের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একরামুল হক একরাম। এ ব্যাপারে খুনের সঙ্গে জড়িত আটক আসামি আবিদুল ইসলাম আবেদ ফেনী জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট খায়রুল আমিনের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। পুলিশ সুপার একরাম খুনের ঘটনার পর থেকে মামলার যাবতীয় আলামত ও অগ্রগতির বিষয়ে ফেনী মডেল থানা বিশেষ ভূমিকা পালন করা এবং সংবাদমাধ্যমগুলো তথ্য সংবলিত ছবি ও সংবাদ প্রকাশ করায় সংবাদমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানান।
- See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2014/05/28/104520#sthash.2sSVeo0U.dpuf



একরাম হত্যায় বিএনপি নেতা মিনার গ্রেপ্তার


জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-05-27 16:26:07.0 BdST Updated: 2014-05-27 19:24:07.0 BdST


ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান একরামুল হক হত্যা মামলার আসামি বিএনপি নেতা মাহতাবউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী মিনারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিহত একরামুল হক (ফাইল ছবি)

নিহত একরামুল হক (ফাইল ছবি)







RELATED STORIES

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article793342.bdnews










__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___