৩ জুনের অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাটি ছিল ২০০৪ সালের এপ্রিলের পর থেকে সর্ববৃহৎ ঘটনা, তখন বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম থেকে ১০ ট্রাকভর্তি চোরাই অস্ত্র আটক করেছিল যেগুলো ভারতের আরেকটি বিচ্ছিন্নতাবাদী অবৈধ সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম (উলফা)-এর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
সেই ঘটনাটির সাথে বাংলাদেশের কয়েকজন কর্মকর্তা জড়িত ছিল এবং এই কাজে ভূমিকা রাখার জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে, চট্টগ্রামের একটি আদালত ১৪ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের দু'জন সাবেক মন্ত্রী, দু'জন গোয়েন্দা প্রধান এবং উলফার পালিয়ে থাকা প্রধান।
"ভারত চায় বাংলাদেশ যাতে বাংলাদেশি ভূখণ্ড থেকে ভারত-বিরোধী সব শক্তিকে ধ্বংস করে। এবং সরকারও গত পাঁচ বছর ধরে [এই প্রচেষ্টা] চালিয়ে আসছে," ঢাকা ট্রিবিউনকে বলেছেন অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিবিদ আশফাকুর রহমান।
http://khabarsouthasia.com/bn/articles/apwi/articles/features/2014/06/17/feature-03
সেই ঘটনাটির সাথে বাংলাদেশের কয়েকজন কর্মকর্তা জড়িত ছিল এবং এই কাজে ভূমিকা রাখার জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে, চট্টগ্রামের একটি আদালত ১৪ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের দু'জন সাবেক মন্ত্রী, দু'জন গোয়েন্দা প্রধান এবং উলফার পালিয়ে থাকা প্রধান।
"ভারত চায় বাংলাদেশ যাতে বাংলাদেশি ভূখণ্ড থেকে ভারত-বিরোধী সব শক্তিকে ধ্বংস করে। এবং সরকারও গত পাঁচ বছর ধরে [এই প্রচেষ্টা] চালিয়ে আসছে," ঢাকা ট্রিবিউনকে বলেছেন অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিবিদ আশফাকুর রহমান।
http://khabarsouthasia.com/bn/articles/apwi/articles/features/2014/06/17/feature-03
__._,_.___