Banner Advertiser

Wednesday, August 20, 2014

[mukto-mona] ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : কেমন আছেন জজ মিয়া



কেমন আছেন জজ মিয়া

নাসির উদ্দিন বাদল, নোয়াখালী থেকে | ২১ আগস্ট ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ১২:০৪

গ্রেনেড হামলা মামলায় সিআইডি'র সাজানো নাটকে গ্রেপ্তার হওয়া জজ মিয়া আজ সর্বহারা। ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা আজ ১০ বছরে পা রাখায় জাতি দিনটিকে গভীর শোকাবহভাবে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবে। কিন্তু ঘটনার শিকার জজ মিয়া ও তার পরিবারের খোঁজ কি কেউ রেখেছেন? পৈতৃক নিবাসের বসতবাড়ির একমাত্র মাথা গোঁজার জায়গাটুকু হারিয়ে সেনবাগ উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের বীরকোট গ্রামের টেন্ডল বাড়ির জালাল আহমদ জজ মিয়া দীর্ঘ সময় কারাভোগের পর বর্তমানে সর্বস্বান্ত হয়ে ঢাকার শনির আখড়ায় এক বস্তিতে বসবাস করছেন। জজ মিয়া বাঁচার তাগিদে মা আর ছোট বোনকে নিয়ে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের গাড়ির ড্রাইভার হিসেবে চাকরি করছিলেন। কিন্তু স্বল্প বেতনে তার পরিবার পরিজন নিয়ে জীবনযাপন করা কষ্টসাধ্য হওয়ায় চলতি মাসে চাকরিটি ছেড়ে দিয়ে বর্তমানে অন্যত্র চাকরির আশায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সারা দেশে জজ মিয়া আলোচিত হলেও এলাকায় বা আত্মীয় স্বজনদের কেউই তার পরিবারের খোঁজ জানেন না। বীরকোট গ্রামের মৃত আবদুর রশিদ ও জোবেদা খাতুনের ৪ ছেলে ১ মেয়ের মধ্যে জজ মিয়া দ্বিতীয়। প্রায় এক যুগ আগে পিতা মারা যাওয়ার পর সামান্য পুুঁজি নিয়ে ঢাকার মতিঝিলে ফলের ব্যবসা করতেন জজ মিয়া। ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা থেকে জজ মিয়া অব্যাহতি পেলেও জীবনযুদ্ধে আজ পর্যুদস্ত। উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা হওয়ার প্রায় ৯ মাস পর ২০০৫ সালের ৯ই জুন ঢাকার সিআইডি কর্মকর্তা ও সেনবাগের বিএনপির এক শীর্ষস্থানীয় নেতার নির্দেশে সেনবাগ থানার এএসআই কবির হোসেন গ্রাম্য পুলিশ মোকছুদ মিয়ার সহায়তায় উপজেলার বীরকোট গ্রামের রাজা মিয়ার চা দোকান থেকে গ্রেপ্তার করে জজ মিয়াকে। পরে থানা থেকে জজ মিয়াকে সিআইডি'র এএসপি আবদুর রশিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর কয়েক দিনের মাথায় জজ মিয়া ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় জড়িত বলে ১৬৪ ধারা আদালতে স্বীকারোক্তির খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। নানা নাটকীয়তার পর ২০০৮ সালের ১১ই জুন আদালতে সিআইডি'র দাখিল করা চার্জশিটে ২২ জনকে আসামি করা হলে অব্যাহতি দেয়া হয় জজ মিয়াকে। তখন জজ মিয়া মুক্তির বিষয়টি আটকে যায় ঢাকার সূত্রাপুর থানায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা (১০৮, তাং ২৭-১২-৯৮) মামলায়। এ মামলায় কোনদিন জজ মিয়াকে আদালতে হাজির না করা হলেও ২০০৫ সালের ২রা নভেম্বর আদালত তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। দীর্ঘ তদন্তের পর সিআইডি'র পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল জজ মিয়া ওই হামলায় জড়িত। যদিও তখনই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল বিভিন্ন মহলে। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তদন্তের মূল রহস্য বেরিয় আসে। মামলা ভিন্ন খাতে নেয়ায় সিআইডি'র ৩ তদন্ত কর্মকর্তা এ.এস.পি আবদুর রশিদ, এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান ও বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে সরকার মামলা দায়ের করে। সেই সময়ে গ্রেনেড হামলা মামলায় ওই ৩ জনকে আসামি করে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সঙ্গে অভিযুক্ত করা হয় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে জজ মিয়ার বিরুদ্ধে পুলিশ চার্জশিট দিলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে তদন্ত শেষে চার্জশিট থেকে বাদ দেয়া হয় জজ মিয়াকে। দীর্ঘ ৪ বছর ২ মাস ২৫ দিন নাটকের রোষানলে পড়ে কারাভোগের পর ২০০৯ সালের ২০শে জুলাই কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পান জজ মিয়া। কারামুক্তির পর ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে বীরকোট তার পৈতৃক বাড়িতে এসে আত্মীয়দের ঘরে ওঠেন জজ মিয়া। কারণ মামলায় পড়ে ভিটেমাটি সহ সবকিছুই হারাতে হয়েছে তার পরিবারকে। গত ১৯শে আগস্ট মঙ্গলবার জজ মিয়ার পৈতৃক নিবাস বীরকোট গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় বিক্রি করা বসতঘরের দরজায় তালা ঝুলছে। পরে স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপ করলে জানা যায়, জজ মিয়া জেলে থাকা অবস্থায় তার পরিবার বসতবাড়ির জায়গাটুকু তার জেঠাত ভাই রফিক উল্যার নিকট বিক্রি করে দেয়। দৈনিক মানবজমিনের অনুসন্ধানে আরও কিছু জানতে চাইলে বেরিয়ে আসে জজ মিয়ার মামলার সাক্ষী বীরকোট গ্রামের সাবেক মেম্বার গোলাম মোস্তফা চৌধুরীর কথা।  তিনি জানান, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়ানো জজ মিয়া ঘটনার দিন ও সময়ে তার বাড়ির পাশে বাবুলের দোকানে আমাদের সঙ্গে বসে চা খেতে খেতে টেলিভিশনে ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ঘটে যাওয়া গ্রেনেড হামলার দৃশ্য দেখছিলেন। কিন্তু গ্রেনেড হামলা মামলায় তাকে জড়িয়ে তার পরিবারটিকে সর্বস্বান্ত করা হয়েছে। এরপর কেউই তার খোঁজ খবর রাখেননি। তার মা জোবেদা বেগমের আবেদনের প্রেক্ষিতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে গত ২৫ রমজান দু'লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করা হয়। জজ মিয়া ও তার পরিবারের দুঃখদুদর্শার কথা একে একে তুলে ধরলেন চায়ের দোকানদার বাবুল মিয়া, রাজা মিয়া সহ এলাকার আরও অনেকে। জজ মিয়ার সঙ্গে মুঠোফোনে আলাপ করলে তিনি জানান, আমাকে নিয়ে সিআইডি'র নাটকের কথা দেশের মানুষ জানেন। মিথ্যা মামলায় পড়ে আমার জীবন থেকে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো চলে গেছে। আমি কখনও কোন রাজনীতি বা দলাদলিতে ছিলাম না। টুকিটাকি ব্যবসা করে পরিবার পরিজন নিয়ে চলতাম। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তাদের লেলিয়ে দেয়া সিআইডি কর্মকর্তাদের সাজানো মামলায় আমাকে বলি করা হয়েছে। তাদের নাটকের বলি হয়ে দীর্ঘ সময় কারাভোগের পর বর্তমানে আমি নিঃস্ব। 
http://mzamin.com/details.php?mzamin=%20Mzc1Njk=&s=Ng==




















































অভাব-অনটনে দিন কাটে জজ মিয়ার

আবুল খায়ের

bviKxq 21 AvM÷ : 10 eQ‡iI A¯úó gvgjvi fwel¨r

Avgv‡`i mgq.Kg : 20/08/2014

dhaka_21-august-20041ty-702x336

 http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/08/20/84189.htm#.U_Tw7cVdU-0

নেপথ্যে প্রাসাদ ষড়যন্ত্র হাওয়া ভবনেই হামলার মূল পরিকল্পনা সমকাল প্রতিবেদক

http://votebd.wordpress.com/2011/08/21/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%B7%E0%A7%9C%E0%A6%AF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D/

'হাওয়া ভবন':

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১০ বছর
বিচারের জন্য আর কত অপেক্ষা
আলমগীর হোসেন ও সাজ্জাদ মাহমুদ খান

- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/08/21/91671#sthash.Nsur0voX.dpuf



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___