২০১১সালেই গবেষনা করে আমরা প্রমান করেছি যে নিম্ন আদালতের দুর্নীতির জন্য প্রধানতঃ সংশ্লিষ্ট বিচারকরাই দায়ী।
আমাদের গবেষনাপত্র ইমেইল ও ডাকযোগে প্রধান বিচারপতি, সকল-- বিচারপতি, মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, সচিব, ডিসি, জেলা ও দায়রাজজ, দুদক, NHRC, টিআইবি, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, এবং আরও অনেককে প্রেরণ করেছি। তাদের(নিম্ন আদালতের বিচারকদের)দুর্নীতির প্রধান হাতিয়ার মামলা বিলম্বিত করা। মামলা বিলম্বিত করার প্রধান হাতিয়ার পেশকার ও জারীকারকের সাহায্যে সমন জারী না করানো। আমরা আরও প্রমান করেছি যে, এই দুর্নীতি প্রতিরোধের প্রধান উপায় দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করা।(তবে-আগস্ট ৭, ২০১৪, মামলা খালাসের রেকর্ড-এর মত নহে)।Prevention is better than cure. দুর্নীতি করার সুযোগ না দেয়াই শ্রেয়তর।
শিক্ষিত=শিক্ষা+সততা+মানব কল্যাণ। সাবেক মাননীয় প্রধান বিচারপতি জনাব এ,বি,এম, খায়রুল হক বুঝতে পেরেছিলেন যে, দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি শুধু মানব কল্যাণই নহে, দুর্নীতি প্রতিরোধেরও অন্যতম প্রধান উপায়। একইভাবে জনাব মুহাম্মদ নুরুল হুদা, জেলা ও দায়রা জজ, ময়মনসিংহ বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছেন।জামালপুরের এসপি জনাব নজরুল ইসলামও কিভাবে মানব কল্যাণ হয় তা জানেন।
২৪-৩-২০১১।রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতি।উচ্চ আদালতে ছয় মাসে ৬০ হাজার মামলা নিষ্পত্তি। ১৩-১১-২০১০।জেলা জজদের প্রতি প্রধান বিচারপতি। নাজিরদের কাছ থেকে তোলা নেবেন না। নাজিরদের সঙ্গে টাকা-পয়সা লেনদেন না করার জন্য জেলা ও দায়রা জজদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক।১৬-০১-২০১১।পুরোনো মামলা নিষ্পত্তিতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।…(মানিকগঞ্জ) জেলা জজ মুহাম্মদ নূরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত দায়ের করা বিচারাধীন ৭৬টি মোকদ্দমা চিহ্নিত করা হয় এবং এগুলো নিষ্পত্তিতে বিদ্যমান বাধাগুলো দূর করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট বিচারক ও আইনজীবীদের মধ্যে সরাসরি মতবিনিময়ের ব্যবস্থা করা হয়।…………. এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে ১৯৬৯ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত করা সব মোকদ্দমা যথাযথ মামলা ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। ……….মানবজমিন৫ মে ২০১৪।মামলা নিষ্পত্তিতে মডেল ময়মনসিংহ জেলা জজকোর্ট ।…………বর্তমান জেলা ও দায়রা জজশিপ ও জেলা আইনজীবী সমিতি যৌথভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করায় গত আড়াই বছরে ৫১ হাজার ৩৭৬টি মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এর জন্য সরকারি কোষাগারের কোন অর্থ ব্যয় হয়নি।……( বর্তমান জেলা ও দায়রা জজ জনাব মুহাম্মদ নুরুল হুদা)।
২৬-১১-২০১৩।জীবনের সুবাস পাচ্ছেন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দম্পতি।
জামালপুর ও মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপারের(এসপি)বদান্যতা ও আন্তরিকতায় কথিত নিহত ও গুম হওয়া কাজের মেয়ে জীবিত উদ্ধার হয়।মানবজমিন ২৪-০২-২০১৪:জামালপুরে মিথ্যা মামলায় ৬ মাস ২২ দিন হাজতবাসের পর মুক্ত হলেন স্বামী-স্ত্রী।… …কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সজনী পুলিশ সুপারের পা জড়িয়ে ধরে মহান আল্লাহ্র কাছে দুই হাত তুলে দোয়া করেন। আল্লাহ্ দেশে যেন তার মতো পুলিশ অফিসার ঘরে ঘরে জন্ম হয়।…
Technical & Legal Wing Corruptionwatch123@yahoo.com
__._,_.___