Banner Advertiser

Saturday, December 27, 2014

[mukto-mona] রাষ্ট্র ও রাজনীতি - তারেকের পাণ্ডিত্য ও রাজনৈতিক কাদা-ছোড়াছুড়ি



রাষ্ট্র ও রাজনীতি

তারেকের পাণ্ডিত্য ও রাজনৈতিক কাদা-ছোড়াছুড়ি

মইনুল ইসলাম | আপডেট:  | প্রিন্ট সংস্করণ
Like

অলংকরন: মাসুক হেলালতত্ত্বাবধায়ক সরকারের ছদ্মবেশে আড়াল থেকে গেড়ে বসা ২০০৭-০৮ সালের সামরিক শাসকদের কোপানলে পড়ে তারেক রহমান গ্রেপ্তার হয়ে যৌথ বাহিনী পরিচালিত টর্চার সেলে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন, ফলে বেশ কিছুদিন তাঁর চলৎশক্তি রহিত হয়েছিল এবং তাঁকে হুইলচেয়ারের আশ্রয় নিতে হয়েছিল। ওই অবস্থায় সমঝোতার মাধ্যমে চিকিৎসার জন্য প্যারোলে তাঁকে লন্ডনে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। ওই সময় ছেলের শারীরিক অবস্থায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত খালেদা জিয়া তারেক রহমান রাজনীতিতে অংশ নেবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।


কিন্তু, গত ছয় বছর রিমোট কন্ট্রোলে লন্ডন থেকে তারেক রহমানই যে বিএনপির রাজনীতির নেপথ্যের প্রধান কুশীলবের ভূমিকা পালন করে চলেছেন, সেটা না বোঝার কারণ নেই। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তির বিপ্লবের কল্যাণে বিএনপির কর্মকাণ্ড পরিচালনা তাঁর জন্য একেবারেই সহজসাধ্য হয়ে গেছে। জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন জোটের অংশগ্রহণের যে ফর্মুলাটি জাতিসংঘের দূত তারানকোর মধ্যস্থতায় শেষ পর্বের আলোচনার দুই পক্ষের প্রতিনিধিদের সম্মতি পেয়ে গিয়েছিল, সেটা তারেকের ভেটোর কারণেই খালেদা জিয়া বাতিল করে দিয়েছিলেন। ফলে, আলোচনা ভন্ডুল হয়ে গিয়েছিল এবং একতরফা নির্বাচনের সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট।


যেনতেনভাবে ওই নির্বাচনটা করে ফেলতে পারায় আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তা হারানোর বিপর্যয় সামলে উঠেছে। বরং, নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে এক বছর ধরে বিএনপি হতাশার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে। কারণ, ওই নির্বাচন মহাজোট সরকারকে 'পপুলার লেজিটিমেসি' দিতে না পারলেও সাংবিধানিক বৈধতার দৃষ্টিকোণ থেকে এই সরকারকে 'অবৈধ' বলার যুক্তি নেই। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, বিএনপির নেতারা ও তাঁদের সমর্থক বুদ্ধিজীবীরা যতই এ ব্যাপারে 'অবৈধ' বলে গলাবাজি করুন না কেন, তাতে তেমন সাড়া মিলছে না। ইতিমধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার–প্রক্রিয়া নিয়ে কালক্ষেপণের ধারাবাহিকতা থেকে জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে যে জামায়াত-শিবিরকে রাজপথের তাণ্ডব থেকে বিরত রাখার জন্য আদালতের রায় বাস্তবায়নের তুরুপের তাসটিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে, বিএনপির আন্দোলনের তর্জন-গর্জন মাঠে মারা যাচ্ছে। এমনকি ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রাম জমিয়ে তোলার যে প্রস্তুতি বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট গ্রহণ করছে, সে ব্যাপারেও জনগণ আশাবাদী হওয়ার তেমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।


এই প্রেক্ষাপটে তারেক রহমান লন্ডন থেকে একের পর এক শব্দবোমা ফাটিয়ে চলেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের নানা ধরনের অভিনব ও কষ্টকল্পিত অপব্যাখ্যা হাজির করার মাধ্যমে। এই পাণ্ডিত্য জাহিরের উদ্দেশ্যই হলো ইচ্ছাকৃতভাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উসকানিমূলকভাবে আক্রমণ করে শেখ হাসিনাকে খেপিয়ে দেওয়া। এই সুপরিকল্পিত চরিত্র হনন ও 'হেইট ক্যাম্পেইনের' ধুরন্ধর চাল লন্ডনে তারেককে ঘিরে থাকা পরামর্শদাতা যাঁর মাথা থেকেই আসুক, সেটা যে ওই দুরভিসন্ধি পূরণে বিলক্ষণ সফল হচ্ছে, তা বোঝাই যাচ্ছে! এই সুচতুর চাণক্যচাল বারবার শেখ হাসিনাকে প্ররোচিত করছে মিডিয়ার সামনে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে পাল্টা গালাগালির টার্গেটে পরিণত করতে। এর সর্বশেষ এপিসোড হলো বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার, পাকিবন্ধু, শখের বন্দী ঘোষণা করে তারেক রহমানের ফতোয়া এবং তার জবাবে শেখ হাসিনার জানোয়ার, কুপুত্র, শকুনি ইত্যাকার গালাগাল। এসব ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়ার জবাবে খালেদা জিয়া আবার শেখ হাসিনাকে উপদেশ খয়রাত করেছেন বাক্সংযমের চর্চা করতে। তিনি তাঁর পুত্রের কোনো দোষই খঁুজে পেলেন না, বরং বললেন, ওগুলো নাকি তারেক রহমানের গবেষণালব্ধ তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে প্রদত্ত রাজনৈতিক বক্তব্য। উপরন্তু, সাধু সেজে তিনি জানিয়ে দিলেন এ কে ফজলুল হক, সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানকে সব সমালোচনার ঊর্ধ্বে রাখতে অনেক আগে তিনি যে প্রস্তাব দিয়ে চলেছেন, তাতে শেখ হাসিনা সাড়া দিচ্ছেন না। সাধারণ মানুষকে খুশি করার জন্য খালেদা জিয়ার এই মোক্ষম চালটি সফল হতেও পারে, কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসের দৃষ্টিকোণ থেকে আপাতদৃষ্টিতে তাঁর 'মাসুম প্রস্তাবটিকে' ঝালাই করলে এর অন্তর্নিহিত আসল মরতবাটি খোলাসা হয়ে যাবে। নিচের ব্যাখ্যাটা দেখুন:
শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, গণতন্ত্রের মানসপুত্র নামে খ্যাত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী—এই জাতির ইতিহাসের তিনজন মহানায়ক। তাঁদের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের কোনো কোনো পর্যায়ে তাঁদের বেশ কিছু ভুলত্রুটি থাকলেও এ দেশের জনগণের প্রাণপ্রিয় নেতা হিসেবে তাঁদের অবস্থান সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকবে। তাঁরা তিনজন বঙ্গবন্ধুরও নেতা ছিলেন; তাঁদের স্নেহধন্য ছিলেন তিনি। পূর্ব বাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের ইস্যুতে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট তাদের ২১ দফার নির্বাচনী ইশতেহারের ভিত্তিতে যে বিপুল গণরায় অর্জন করেছিল, তার ঐতিহাসিক রূপকার এই তিনজন জননায়ককে বিতর্কের টার্গেটে পরিণত করে কোনো মহল খুব বেশি সুবিধা আদায় করতে পারবে না। শেরেবাংলা ও সোহরাওয়ার্দী যথাক্রমে ১৯৬২ ও ১৯৬৩ সালে মৃত্যুবরণ করায় বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে তাঁদের প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব প্রদানের সুযোগ ঘটেনি। মওলানা ভাসানী সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে পশ্চিম পাকিস্তানকে প্রয়োজনে 'আসসালামু আলাইকুম' জানানো হবে বলে যে হুংকার দিয়েছিলেন, তার কৃতিত্বও কেউ ছিনিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে বলে জানা নেই। কিন্তু, ১৯৬৬ সালে ছয় দফার ভিত্তিতে পূর্ব পাকিস্তানের স্বশাসনÿক্ষমতা অর্জনের সংগ্রাম তুঙ্গে পৌঁছানোর পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতাসংগ্রামের একক মহানায়কে পরিণত হয়েছিলেন। অনেকেই হয়তো জানেন না যে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হয়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় তিনিই তাঁর নেতা মওলানা ভাসানীকে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-নেত্রীর মাধ্যমে অনুরোধ জানিয়েছিলেন আগরতলা মামলার বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। মওলানা ভাসানী নেতৃত্ব গ্রহণের পাশাপাশি সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্রসমাজ সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়ায় দ্রুত জনগণ আন্দোলনে শরিক হয়। ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি আসাদের হত্যাকাণ্ড এবং ২৪ জানুয়ারি মতিউরসহ কয়েকজন শহীদের শাহাদতের পথ ধরে ১৬ ফেব্রুয়ারি গণ-আন্দোলন গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। বিশেষত, গণ-অভ্যুত্থানে মওলানা ভাসানীর ঘেরাও এবং জ্বালাও-পোড়াও কৌশল ক্ষমতাসীন আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের ক্ষমতার ভিতকে তছনছ করে দিতে সমর্থ হওয়ায় ২১ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বাতিল করে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি সব অভিযুক্তকে মুক্তি দেওয়া হয়। ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের সামনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ডাকসুর সহসভাপতি তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি দেওয়ার প্রস্তাব করলে ওই ঐতিহাসিক জনসভার লাখো লাখো মানুষ দুই হাত তুলে ওই প্রস্তাব অনুমোদন করে। এভাবেই শেখ মুজিবুর রহমান 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে' পরিণত হয়েছিলেন। ১৯৭৮ সালে জন্মগ্রহণকারী বিএনপির ইতিহাসকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে অপমান করার ধৃষ্টতা দেখানো কি স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করা নয়?


যখন তাঁকে 'জাতির পিতা' অভিহিত করা হয়, তখন এই সত্যটিকেই স্বীকৃতি দেওয়া হয় যে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা ঘোষণার দ্বারপ্রা‌েন্ত নিয়ে গিয়েছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস তিনি পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী থাকলেও বঙ্গবন্ধুর নামেই এ দেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল এবং মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী মুজিবনগর সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠনের ঘোষণাপত্রে ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণাকেই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন ২৫/২৬ মার্চের রাতের ঘটনা-ঘোষণা ইত্যাদি নিয়ে বিতর্ক ছিল না। আর, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন মর্মে একটা সাইক্লোস্টাইল করা লিফলেট ২৬ মার্চ সকালে চট্টগ্রামের রাজপথে বিলি করা হয়েছে; আন্দরকিল্লার নজীর আহমদ চৌধুরী রোডে আমি নিজেও ওই লিফলেট পেয়েছি। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ২৬ মার্চের এই স্বাধীনতা ঘোষণা এ দেশের সংবিধানের মূল ভিত্তি। পণ্ডিতপ্রবর তারেক রহমান এসব ভালোভাবে জানেন, তাঁর জ্ঞানপাপী উপদেষ্টারাও জানেন। এতদ্সত্ত্বেও যদি ইচ্ছাকৃতভাবে তারেক রহমান প্রলাপ বকে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করতে উঠেপড়ে লেগে থাকেন এবং খালেদা জিয়া 'গবেষণালব্ধ তথ্য' বলে তাঁর পণ্ডিত ছেলের ঔদ্ধত্যকে উৎসাহিত করেন, তাহলে বলতেই হবে, খালেদা জিয়া নিজেও একদল জ্ঞানপাপীর খপ্পরে পড়েছেন।


২৫ মার্চ রাতে মেজর জিয়ার নেতৃত্বাধীন অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট চট্টগ্রামের ষোলশহরের ক্যাম্পে বিদ্রোহ করে পাকিস্তানি সামরিক অফিসারদের হত্যা করে কালুরঘাট রোড ধরে বোয়ালখালী-পটিয়ার দিকে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁদের ওই অবস্থান থেকে ২৭ মার্চ মেজর জিয়াকে কিছু সেনাসহ স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের নিরাপত্তা বিধানের অনুরোধ জানিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। আর বেতার কেন্দ্রের সংগঠকদের অনুরোধে সাড়া দিয়ে ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় মেজর জিয়া তাঁর বিখ্যাত স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন।


কিন্তু, প্রথম ঘোষণাটি বঙ্গবন্ধুর পরিবর্তে নিজের নামে দেওয়ায় যখন চারদিক থেকে প্রবল আপত্তি ওঠে, তখন ঘোষণাটি পরিবর্তন করার জন্য উপস্থিত কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুকে সুপ্রিম লিডার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে পঠিত ওই পরিবর্তিত ও পরিমার্জিত ঘোষণাটিই এখন ইতিহাস। এটাই সত্য।


স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু, মওলানা ভাসানী ও জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক ভূমিকা যেহেতু পারস্পরিক বিরোধিতাপূর্ণ ধারায় প্রবাহিত হয়েছিল, তাই সে ব্যাপারে রাজনৈতিক বিতর্ক ও পাল্টাপাল্টি বক্তব্য থাকতেই পারে। কিন্তু, দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি চলতে পারে না। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান যদি এটুকু মেনে নিয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য দেন, তাহলে কাদা-ছোড়াছুড়ি থেকে জনগণ পরিত্রাণ পাবে।
মইনুল ইসলাম: অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

http://www.prothom-alo.com/opinion/article/409045/ তারেকের-পাণ্ডিত্য-ও-রাজনৈতিক-কাদা-ছোড়াছুড়ি

ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা প্রতিরোধ করবে 'গণহত্যা-নির্ঘণ্ট'
  • প্রকাশনা উৎসবে এইচটি ইমাম
স্টাফ রিপোর্টার ॥ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে যে কটূক্তি করে, ইতিহাস নিয়ে যারা মন্তব্য করার ধৃষ্টতা করে তারা হলো রাষ্ট্রদ্রোহী, কুলাঙ্গার। তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন তোলার মানে শহীদদের, নিপীড়িত, নির্যাতিতদের অপমান করা। যারা এই ধৃষ্টতা করেছে বা করে তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেয়া উচিত। এমনকি ... বিস্তারিত
২৮/১২/২০১৪         দেখা হয়েছে ৪৩৯১ বার         মন্তব্য  টি



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___