Banner Advertiser

Saturday, May 16, 2015

Re: [mukto-mona] Re: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা এবং রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য মিথ্যা মিথ - ১



Abid Bahar runs the BNP/Jamat falsehood factory in Canada. Since, BNP/Jamat has no valid ideological standing in politics, this party rely on communal politics. Rabindra Nath is one of their targets.

When there is no news, they make the news. Abid Bahar factory is generating volumes of those false documents in Canada.

Abid Bahar is a turn-coat mukti-joddhya, like Ziaur Rahman.

Pat

2015-05-16 9:01 GMT-05:00 Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

The need for primary and secondary schools for the Muslims and the financial factors are more believable for anyone to oppose the establishment of Dhaka University at that time. I can believe that Ashutosh Mukhopadhyay had a reason (financial) for opposing DU, but Rabindranath had no reason and he did not oppose the establishment of DU. A high standard university for educating an illiterate mass made no sense, and DU could not be a school for Muslims preferentially. Anyone who thinks honesty about my following questions would not have a problem seeing it:
1.   When Dhaka University was formed in 1921, was there any plan anywhere for the creation of Pakistan in 1947?
2.   There are several highly prestigious universities in the USA that are located at or near high black population areas. For example, the University of Chicago and Columbia University in New York City. How many percentages of the professors and students of these universities are black?
3.   Do you really think that if Dhaka University were to maintain the status of "the Oxford of the East", it would have served the local (mostly Muslim) population with much preference?
4.   From 1921 to 1947 which religious group had more professors and students at Dhaka University, Muslims or Hindus?
5.   If there was no Pakistan or if there was no displacement of Hindus from East Bengal from the 1940s to now, and if the university maintained high standard in terms of recruiting professors and admitting students based upon merit, which religious group would be dominating the academic circle of Dhaka University today, Muslims or Hindus?
6.   What is needed for the mass education of a population, a prestigious university or many schools (primary, secondary, higher secondary, etc.)?
Let me conclude here by saying that there is no shortage of misbegotten people in Bangladesh. Just look, for example, at the level of love/friendliness for Pakistan in spite of the fact that their coward military men killed scores of unarmed intellectuals of Bangladesh even as they were about to surrender to the Indian military in 1971. So, the misbegotten kind will say whatever they want to say, but Rabindranath will remain as big in the world. Bangladesh is going down the ditch; false propaganda against the greatest Bangalee poet is only a minor factor in that journey to the 7th century.
 
Sukhamaya Bain
 
====================
 



On Wednesday, May 13, 2015 11:23 PM, SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com> wrote:


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা এবং রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য মিথ্যা মিথ
কুলদা রায় / এমএমআর জালাল
১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হলে পূর্ববাংলার মুসলমানগণ ইংরেজ সরকার চরম বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলে মনে করেছিলেন। তবে স্যার সলিমুল্লাহ এবং বিশিষ্ট অভিজাত নেতারা এই পরিবর্তনকে the mandate of the Emperor হিসাবে গণ্য করেছিলেন। ১৯১২ সালে ভারতে লর্ড হার্ডিঞ্জ আসেন। জানুয়ারিতে একটি মুসলিম ডেপুটেশন তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করেন। ঐ ডেপুটেশন দেওয়ার ফলে পূর্ব বাঙলার মুসলমানদের স্বার্থ বিশেষভাবে লক্ষ রাখার জন্য প্রতিবছর ঢাকায় প্রাদেশিক গভর্নরের ক্যাম্প বসার আশ্বাস পাওয়া যায়। পূর্ব বাংলার মুসলমানদের শিক্ষাব্যবস্থায় অধোগতি যাতে না হয়, তার জন্য ঢাকায় আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনেরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
১৯১২ সালের ২১ জানুয়ারি ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকা সফরে আসেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলেন। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা প্রস্তাবটির বিরোধিতা করেছিলেন তিন ধরনের লোকজন।
১. পশ্চিমবঙ্গের কিছু মুসলমান তারা মনে করেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কোনো লাভ নেই। পূর্ববঙ্গের মুসলমানদেরই লাভ হবে। তাদের জন্য ঢাকায় নয় পশ্চিমবঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়াটাই লাভজনক।

২. পূর্ব বাংলার কিছু মুসলমান তারা মনে করেছিলেন, পূর্ব বঙ্গের মুসলমানদের মধ্যে ১০০০০ জনের মধ্যে ১ জন মাত্র স্কুল পর্যায়ে পাশ করতে পারে। কলেজ পর্যায়ে তাদের ছাত্র সংখ্যা খুবই কম। বিশ্ববিদ্যালয় হলে সেখানে মুসলমান ছাত্রদের সংখ্যা খুবই কম হবে।
পূর্ববঙ্গে প্রাইমারী এবং হাইস্কুল হলে সেখানে পড়াশুনা করে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষার হার বাড়বে। আগে সেটা দরকার। এবং যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে মুসলমানদের জন্য যে সরকারী বাজেট বরাদ্দ আছে তা বিশ্ববিদ্যালয়েই ব্যয় হয়ে যাবে। নতুন করে প্রাইমারী বা হাইস্কুল হবে না। যেগুলো আছে সেগুলোও অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। সেজন্য তারা বিশ্ববিদ্যালয় চান নি।
৩. পশ্চিবঙ্গের কিছু হিন্দু মনে করেছিলেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বরাদ্দ কমে যাবে। সুতরাং কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চলবে কিভাবে? এই ভয়েই তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন।
ইতিহাস ঘেঁটে এ বিষয়ে যা পাওয়া যায় আসুন একটু দেখা যাক।
কেন্দ্রীয় সরকারের পূর্ব বাংলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত উদীয়মান মুসলমানদের মধ্যে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি করে। চবি্বশ পরগণার জেলা মহামেডান এ্যাসোসিয়েশন ১৯১২-র ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যায় স্থাপনের বিরোধিতা করে। বলা হয় এর ফলে সমগ্র প্রদেশের মুসলমানদের শিক্ষাগত স্বার্থে পক্ষপাতদুষ্ট প্রভাব পড়বে এবং তাদের মধ্যে বিবাদের সৃষ্টি করবে। (সূত্র : দি মুসলিম পত্রিকা)।
মৌলানা আকরাম খান আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অর্থ বরাদ্দ করলে সাধারণ মুসলমানদের শিক্ষা সংক্রান্ত বিশেষ সুযোগ-সুবিধা দানের ক্ষেত্রে অর্থের ব্যবস্থা করবেন না। মুসলমানদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অপেক্ষা প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি (প্রাথমিক ও মাধ্যমিক) শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার উপর তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন। আবদুর রসুল আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানদের পক্ষে 'বিলাসিতা' বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। তার মতে কয়েকজন ভাগ্যবানের জন্য অর্থ ব্যয় না করে বেশিরভাগ মানুষের জন্য তা ব্যয় করা উচিৎ। দি মুসলমানের মতে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় হবে একটি অসাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান, ফলে বাংলার মুসলমানের বিশেষ কিছু লাভ হবে না। বরং গরীব অথবা যোগ্য মুসলমান ছাত্রদের বিশেষ বৃত্তির ব্যবস্থা এবং দু-একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজ স্থাপন ইত্যাদি করলে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষাবিসত্মার সম্ভব হবে। কিন্তু ইস্টার্ন বেঙ্গল এন্ড আসাম মুসলিম লিগ সর্বসম্মতিক্রমে ঐ প্রসত্মাবকে স্বাগত জানায়। তাঁরা আশা করেন ঐ কেন্দ্রীয় প্রসত্মাব কার্যকরী হলে পূর্ববাংলায় শিক্ষাবিসত্মারে নতুন বেগের সঞ্চার হবে। ঐ বছরেই সলিমুলস্নাহ সরকারের নিকট বাংলার পূর্বাংশের মুসলমানদের জন্য পৃথক তহবিল সৃষ্টির একটি নতুন প্রসত্মাব উত্থাপন করেন। কিন্তু দি মুসলিম পত্রিকায় ঐ দাবী সমর্থিত হয় নি। বলা হয়েছিল ঐ দাবি 'শিক্ষাগত বিভাগ' সৃষ্টি করে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলার মধ্যে বিচ্ছিন্নতা বৃদ্ধি করবে। ঐ প্রসত্মাবের পরিবর্তে সমগ্র বাংলা প্রেসিডেন্সিতে মুসলিম শিক্ষা বিসত্মারে উদ্যোগ গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য এক 'স্পেশাল মহামেডান এডুকেশন অফিসার' নিয়োগের দাবী করা হয়।
এ সময়েই বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে আসা মুসলমান ছাত্ররা তাঁদের শিক্ষা সংক্রানত্ম নানা সমস্যা সমাধানের দাবীতে আন্দোলনের পথে অগ্রসর হয়েছিলেন। ১৯১৪ সালের এক পরিসংখ্যানে জানা যায় প্রতি ১০,০০০ মুসলমান ছাত্রদের মধ্যে মাত্র একজন স্কুলসত্মর অতিক্রম করে কলেজসত্মরে উন্নীত হত। দি মুসলিম পত্রিকায় মুসলমান ছাত্রদের শিক্ষাবিসত্মারের সাহায্যার্থে তাদের আনুপাতিক সরকারি অনুদান দাবী করা হলে মুসলমান ছাত্র আন্দোলন এক নতুন মাত্রা লাভ করে।
১৯১৩ সালের জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রানত্ম কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। ঐ প্রতিবেদনে ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষাদানের ব্যবস্থার কথা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম সংক্রানত্ম শিক্ষার পরিকল্পনাও পেশ করা হয়েছিল। তাছাড়া উচ্চবিত্ত মুসলমানদের জন্য ঢাকায় একটি কলেজ স্থাপনের প্রসত্মাবও করা হয়। দি মুসলিম পত্রিকায় উচ্চবিত্তদের জন্য কলেজ স্থাপনের প্রসত্মাবটির বিরোধিতা করা হয়। উচ্চবিত্ত শ্রেণীর লোকেরা তাদের সনত্মানদের শিক্ষাদানের কোনোই অসুবিধা ভোগ করেন না বলেও যুক্তি দেখানো হয়। শেষ পর্যনত্ম ১৯১৭ সালে বরিশালে অনুষ্ঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি মহামেডান এডুকেশন কনফারেন্সে ঢাকা উইনিভার্সিটি সংক্রানত্ম মতভেদের অবসান হলেও ১৯২১ সালের ১ লা জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
১৯১২ সনের ২৭ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানের নেতৃত্বে নাথান কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ হলেন ডিআর কুচলার, ড. রাসবিহারী ঘোষ, নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, নবাব সিরাজুল ইসলাম, ঢাকার প্রভাবশালী নাগরিক আনন্দ রায়, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ডবিস্নউএটি আর্চিবল্ড, জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ ললিতমোহন চট্টোপাধ্যায়, ঢাকা মাদ্রাসার তত্ত্বাবধায়ক শামসুল উলামা আবু নসর মুহম্মদ ওয়াহেদ, মোহাম্মদ আলী (আলীগড় প্রেসিডেন্সি কলেজের (কলকাতা) অধ্যক্ষ এইচএইচআর জেমস, প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক সি ডাবিস্নউ পিক এবং সংস্কৃত কলেজের (কলকাতা) অধ্যক্ষ সতীশ চন্দ্র আচার্য সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। ভারত সচিব ১৯১৩ সালে নাথান কমিটির রিপোর্ট অনুমোদন দেন। কিন্তু, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরম্ন হয়ে গেলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পথে প্রতিবন্ধকতা দেখা দেয়।
১৯১৭ সালের মার্চ মাসে ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী সরকারের কাছে অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল পেশের আহ্বান জানান। ১৯১৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর লর্ড চেমস্ফোর্ড কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যাসমূহ তদনত্মের জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। সেই কমিশনের উপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে পরামর্শ দেবার দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এই কমিশনের প্রধান ছিলেন মাইকেল স্যাডলার। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন (স্যাডলার কমিশন) ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করে। কিন্তু, এ কমিশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারি বা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় করার নাথান কমিটির প্রসত্মাব সমর্থন করেনি। কিন্তু, ঢাকা কলেজের আইন বিভাগের সহঅধ্যক্ষ ড. নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত পূর্ণ স্বায়ত্বশাসনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শক্তিরূপে অভিহিত করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের কাঠামো তৈরি করে দেন। একই কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও অর্থনীতির অধ্যাপক টি সি উইলিয়ামস অর্থনৈতিক বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণ স্বাধীনতা দাবি করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন ঢাকা শহরের কলেজ গুলোর পরিবর্তে বিভিন্ন আবাসিক হলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিটরূপে গণ্য করার সুপারিশ করে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সিল হাউসের পাঁচ মাইল ব্যাসার্ধ এলাকাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অওতাভুক্ত এলাকায় গণ্য করার কথাও বলা হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তেরটি সুপারিশ করেছিল এবং কিছু রদবদলসহ তা ১৯২০ সালের ভারতীয় আইন সভায় গৃহীত হয়। ভারতের তদানীনত্মন গভর্নর জেনারেল ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ তাতে সম্মতি প্রদান করেন। স্যাডলার কমিশনের অন্যতম সদস্য ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক রেজিস্টার পি. জে. হার্টগ। তিনি ১৯২০ সালের ১ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন।
১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে।
ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ তার ঢাকা সফর শেষে কলকাতা প্রত্যাবর্তন করলে ১৯১২ সালের ১৬ ফেব্রম্নয়ারি ড. রাসবিহারী ঘোষের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল তার সাথে সাক্ষাৎ এবং ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধিতামূলক একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে বিরোধী ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় আর রাজনীতিক সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী। ভারতের গবর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কি মূল্যে অর্থাৎ কিসের বিনিময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধিতা থেকে বিরত থাকবেন? (চলবে)


jalalabin@gmail.com
মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০১১, ২৬ আশ্বিন ১৪১৮     







__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___