Banner Advertiser

Wednesday, July 22, 2015

[mukto-mona] পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মামলা ॥ মুসিবতে বিশ্বব্যাংক



পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মামলা ॥ মুসিবতে বিশ্বব্যাংক

প্রকাশ : ২৩/০৭/২০১৫
  • তথ্যপ্রমাণ দিতে পারছে না তারা
  • আদেশ ঠেকাতে সুপ্রীমকোর্টে শরণাপন্ন

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ কানাডার আদালতে সাক্ষ্য-প্রমাণে গিয়ে পদ্মা সেতুর দুর্নীতির মামলাটি বেশ জমে উঠেছে। ওই দেশের আদালতেও পদ্মা সেতুর দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মামলার তথ্য-প্রমাণ দিতে পারছে না বিশ্বব্যাংক। বরং তথ্য প্রদানে আদালতের আদেশ ঠেকাতে অর্থায়নকারী এই সংস্থাটি কানাডার উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে। দায়মুক্তি ভোগের কারণে তারা আদালতে কোন নথি দিতে চাইছে না। 
বিশ্বব্যাংকের তদন্তে পাওয়া তথ্যাদির নথিপত্র আদালতে উপস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন মামলার অভিযুক্ত জুলফিকার ভূইয়ার আইনজীবী। এ জন্যই আদালত বিশ্বব্যাংককে তথ্য প্রমাণ দিতে বলেছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংক আদালতের শুনানিতে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছে। তাদের দাবি, আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে বিশ্বব্যাংক আইনী দায়মুক্তি ভোগ করে। এ কারণে তাদের কোন নথিপত্র কোন আদালতে জমা দিতে আইনগতভাবে বাধ্য নয়। কানাডার আইনও এই দায়মুক্তি দিয়েছে সংস্থাটিকে। আর এ যুক্তিতে তারা আদালতে নথি দিতে চাইছেন না। যদিও আরসিএমপির তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করে বিশ্বব্যাংক নিজেই দায়মুক্তির লঙ্ঘন ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের কাছে পদ্মা সেতু প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগের দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের প্রমাণ চেয়েছে কানাডার আদালত। অন্টারিওর সুপিরিয়র কোর্ট অব জাস্টিসের আদালত পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের নিজস্ব তদন্তের নথিপত্র আদালতে উপস্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংক ওই আদালতে তাদের তদন্তের নথিপত্র জমা না দিয়ে বরং আদালতের নির্দেশ ঠেকাতে কানাডার সুপ্রীমকোর্টের শরণাপন্ন হয়েছে। সুপ্রীমকোর্ট বিশ্বব্যাংকের আবেদন গ্রহণ করেছেন। তবে সেটা শোনানোর জন্য এখনও কোন দিন ঠিক করেনি। অন্টারিওর সুপিরিয়র কোর্ট অব জাস্টিসের আদালতের নির্দেশকে ঠেকাতে আইনী লড়াই করতে চায় বিশ্বব্যাংক। 
তবে এই মামলায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে কানাডার আদালতে সাক্ষ্য দেয়া এসএনসি লাভালিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি মোস্তফা। বিশ্বব্যাংকের প্রভাবে কানাডার আদালতে তিনি পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্র হয়েছে বলে সাক্ষ্য দিলেও কোন প্রমাণ দিতে পারেননি। আর মামলার সপক্ষে প্রমাণ না দেয়ায় কানাডার আদালতে অভিযোগটি প্রমাণ হয়নি। ফলে তথ্য-প্রমাণের নথিপত্র আদালতে জমা দেয়ার জন্য বিশ্বব্যাংকের প্রতি নির্দেশ দেয়া হয়। 
দুর্নীতি দমন কমিশন সূত্রে জানা যায়, কানাডার আদালতে সাক্ষ্য দেয়া জনাব মোস্তফা ঘটনার সময়ে এসএনসি লাভালিনের স্থানীয় প্রতিনিধি। বাংলাদেশে লালমাটিয়াতে তাদের অফিস ছিল। বাংলাদেশ প্রতিনিধি হয়ে কাজ করলেও তিনি এদেশে থাকেন না। তিনি থাকেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানকার নাগরিকও তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে তার আরও বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাবাণিজ্যও রয়েছে। 
কানাডার আদালতের মামলায় তাকে রাজসাক্ষী করা হয়েছিল। এই আশায় তিনি রাজসাক্ষী হয়েছিলেন যে, তাকে দায়মুক্তি দেয়া হবে। বাংলাদেশে তার যাতে শাস্তি না হয় সেই আশ্বাসও দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কানাডার আদালত এক পর্যায়ে বিশ্বব্যাংকের কাছে সব নথি প্রমাণ চেয়ে বসায় তিনিও বিপাকে পড়েছেন। 
কারণ আদালতে মিথ্যে সাক্ষ্য দেয়া বড় ধরনের অপরাধ। তিনি বাংলাদেশের কাউকে এই কাজের জন্য কোন টাকা দেননি। কাউকে টাকা দেবেন সেটা নিয়েও তার সঙ্গে কথা হয়নি যাদের নাম রমেশের ডায়েরিতে লেখা। এই কারণে তার বিরুদ্ধে চাইলে কানাডার আদালত ব্যবস্থা নিতে পারে। কানাডার আদালতে মিথ্যা অভিযোগ প্রমাণ করার জন্য সাক্ষ্য দেয়ার বিষয়টি ওই আদালত স্বাভাবিকভাবে নাও নিতে পারেন। সেখানকার আদালত অপেক্ষা করছে বিশ্বব্যাংকের তরফ থেকে নথি প্রমাণ ও সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে। সেটা তারা পেলে এক ধরনের হবে, আর না হলে উল্টো মোস্তফার যেমন সমসা হবে তেমনি কানাডার রয়েল পুলিশের কাছে এসএনসি লাভালিনের ব্যাপারে অসত্য অভিযোগ দেয়ার কারণেও সমস্যায় পড়তে পারে বিশ্বব্যাংক। এ জন্য অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত। মামলা শেষ হলে কানাডার আদালত কি বিচার করে সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। 
পদ্মা সেতু প্রকল্পে এসএনসি লাভালিনকে পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিয়োগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যে অনুসন্ধান করছিলেন সেই কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মীর মোহম্মদ জয়নুল আবেদীন শিবলী বলেন, 'তার ওই সাক্ষ্য অনুযায়ী কানাডার আদালত কোন প্রমাণ না পাওয়ার কারণে এখন বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রমাণ চাইছে। কিন্তু সেটা তারা দিতে পারছে না। এখন আমাদের অপেক্ষা করতে হবে কানাডার আদালত কি বিচার করে সেটা দেখার জন্য।' 
তিনি বলেন, মামলা আজ যে অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে তাতে বাংলাদেশের ইমেজ ক্ষতি হয়েছে। পদ্মা সেতুর কাজ পিছিয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংকেরও ইমেজ এখন সঙ্কটের মুখে। তারা বাংলাদেশের চারজনের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছিল এসএনসি লাভালিনকে পরামর্শক নিয়োগ করার ব্যাপারে। আর ওই অভিযোগের ভিত্তিতেই তারা সেটাকে কোন রকম যাচাই-বাছাই ও প্রমাণ ছাড়াই আমলে নেয়। সেটা আমলে নিয়ে তারা অভিযোগ তোলে। এরপর দুদকের কাছে ও কানাডার রয়েল পুলিশের কাছে অভিযোগ দেয়। সেটাকে অনুসন্ধান করার উদ্যোগ নেয় দুদক। দুদক সব দিকেই চেষ্টা করেছে তথ্য- প্রমাণ বের করার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটা মেলেনি। 
এদিকে বাংলাদেশেও পদ্মা সেতু প্রকল্পে এসএনসি লাভালিনকে পরামর্শক নিয়োগে দুদকের কাছে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ করলেও তাদের দেয়া কোন নথিপত্র আদালতে উপস্থাপন না করার শর্ত দিয়েছিল। তাছাড়া পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ব্যাপারে অভিযোগ করলেও বার বার প্রমাণ চাইলেও বিশ্বব্যাংক সেটা দেয়নি। ফলে দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত কোনটাই তাদের মনোপূত হয়নি বলে অভিযোগ করে। পূর্ণাঙ্গ অনুসন্ধান করার জন্যও মত দেয়। 
ফলে কানাডার আদালতে যে অংশের বিচার হচ্ছে সেটা নিয়ে বাংলাদেশে বিস্তারিতভাবে কাজ করার সুযোগ হয়নি। আবার কানাডার আদালতও মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোন নথিপত্র দিতে রাজি হয়নি। এ কারণে ওই অংশের তদন্ত পুরোপুরি না করেই বাংলাদেশে এই অভিযোগের তদন্ত শেষ করা হয়। বাংলাদেশে সকলকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এ নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে জনমনে। 
তবে দুদকের কাছে অভিযোগের সপক্ষে প্রমাণ না দিলেও কানাডার আদালত বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রমাণ চেয়ে পাঠিয়েছে। অবশ্য কানাডার আদালতেও কোন প্রমাণ দিতে চাইছে না সংস্থাটি। তবে এ ব্যাপারে বিশ্বব্যাংক কি করবে সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে কানাডায় মামলার আদালতে পরবর্তী শুনানির দিনের জন্য। 
কানাডার আদালতে চলমান এ মামলায় বাদী-বিবাদীর সাক্ষ্য, সুপিরিয়র কোর্ট অব জাস্টিসের বিচারকের আদেশ ও এর সূত্র ধরে চার জন তথ্যদাতার পরিচয়ও বের করার চেষ্টা চলছে। অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীর দাবি, বিশ্বব্যাংক চারজন বেনামী তথ্যদাতার বরাতে রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) কাছে অভিযোগ পাঠায়। কানাডার পুলিশ বেনামী তথ্য দাতার তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই তদন্ত কাজ পরিচালনা করে বলেও অভিযোগ উঠেছে। বিচারকও এক রায়ে বলেছেন, বিশ্বব্যাংকের চার জন তথ্যদাতার দুইজনকে আদালত ইতোমধ্যে গোপনীয় তথ্যদাতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তাদের সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যাবে না। কারণ কানাডার আইন পুলিশের স্পর্শকাতর সোর্সের গোপনীয়তার সুরক্ষা করে। তাই বিশ্বব্যাংকের চারজন তথ্যদাতার মধ্যে দুইজনকে আদালত গোপনীয় তথ্যদাতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
উল্লেখ্য, অন্টারিওর সুপিরিয়র কোর্ট অব জাস্টিসের বিচারক আয়ান নেইমারের আদালতে বাংলাদেশের পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের মামলা চলছে। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ নিজেদের তদন্তে পাওয়া তথ্য দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশকে (আরসিএমপি) অনুরোধ জানায়। বিশ্বব্যাংক এক্ষেত্রে নিজেদের তদন্তে পাওয়া তথ্য ছাড়াও চারজন বেনামী তথ্যদাতার দেয়া তথ্য আরসিএমপির কাছে দেয়। 
তদন্ত করে সেখানকার পুলিশ ২০১২ সালে মোহাম্মদ ইসমাইল এবং রমেশ শাহকে অভিযুক্ত করে। পরে কেভিন ওয়ালেস ও বাংলাদেশী কানাডিয়ান ব্যবসায়ী জুলফিকার ভূইয়াকে এই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়। আবুল হাসন চৌধুরীকেও অভিযুক্ত করা হয়। তবে তার বিষয়টি ওই দেশে বিচার করা সম্ভব নয় এই বিবেচনায় পরে তা স্থগিত করা হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের কাছে যারা অভিযোগ পাঠায় এর মধ্যে ছিল চারজন। এদের একজন হলেন সাবেক এক সামরিক কর্মকর্তা। তিনি মেজর রেজা নামে পরিচিত। তিনি বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী। তিনি অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুর Ñএই দুই দেশ মিলিয়ে এখন বসবাস করছেন। এ ছাড়াও চারজনের অপর একজন হলেন রফিক। তিনিও এখন দেশে নেই। তারা দু'জন টেন্ডারে অংশ নেয়া দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ ছাড়াও আরও দুই অভিযোগকারী রয়েছেন। এই চারজনই ছিলেন এই কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ও একাধিক পক্ষ। তারা কাজটি পাবেন না এমন আশঙ্কা করে সক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বব্যাংকের কাছে এই প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তারা যতখানি শুনেছেন সেটা লিখে পাঠান। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনও চেষ্টা করেছে এই চারজনকে বের করতে তাদের সাক্ষ্য নিতে। কিন্তু বিদেশে অবস্থানের কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। 
এ প্রসঙ্গে দুদকের উপ-পরিচালক মীর মোহম্মদ জয়নুল আবেদীন শিবলী বলেন, তারা মনে করে কেউ যদি কোন কাজের জন্য কাউকে সুবিধা দিতে চায় সেটা তাদের দেশে অপরাধ। কিন্তু আমাদের দেশে এই ধরনের কোন বিধান ওইভাবে নেই। আমাদের আইনটি চলে এই রকম যে, অপরাধ ঘটেছে, এর সপক্ষে নথি প্রমাণ ও স্বাক্ষ্য রয়েছে। অভিযোগ প্রমাণ করা সম্ভব এবং যারা অপরাধ করেছে তাদের চিহ্নিত করা সম্ভব। কিন্তু যে অপরাধ সংঘটিত হয়নি সেটাকে অপরাধ বলা যাবে না। পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে যে ষড়যন্ত্রের কথা বলা হয়েছে সেটাকে আমাদের এখানে প্রমাণের সুযোগ নেই। 
তবে দুর্নীতি বিষয়ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এসএনসি লাভালিনকে পরামর্শক নিয়োগ করার জন্য বাংলাদেশের কারও সঙ্গে কোন টাকা লেনদেন হয়নি এটা ঠিক। তবে কেউ কাউকে টাকা দেবেন এ রকম কথা তাদের মধ্যে হয়ে থাকতে পারে। আর সেই ভিত্তিতে একটি ডায়েরিতে বিভিন্ন জনের নামও লেখা হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু এটাতে এভবে প্রমাণ করা যাবে না যে তারা টাকা দিয়েছেন কিংবা দেবেন। 
যেটা আসলে লেখা হয়েছিল সেটা ছিল রমেশের ডায়েরি। রমেশের ডায়েরিতে রমেশ কি লিখেছেন সেটা তার কাজ। কিন্তু তিনি যেটা লিখেছেন সেটা তিনি করেছেন কিংবা টাকা দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাছাড়া রমেশের ডায়েরি নামে যে ডায়েরির কথা বার বার বিশ্বব্যাংক বলেছে ওই ডায়েরির কপিও দুর্নীতি দমন কমিশন বা সরকারকে দেয়া হয়নি। আবার তারাও ওই ডায়েরির কপি দেখাতে পারেনি। তা ছাড়াও একজন কাজ পাওয়ার জন্য কাকে কত টাকা দেবেন এটা তার ডায়েরিতে লিখলে সেটা কি দাঁড়ায়, যার নাম লিখেছেন দায় দায়িত্ব তার। এমন হলে যে কেউ যে কারও নাম লিখে তাকে ফাঁসিয়ে দিতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে এটা কখনও ঘটে না। আইনে এটা প্রমাণসাপেক্ষ বিষয়
। 

http://www.dailyjanakantha.com/?p=details&csl=132606


Also Read:
  1. Story image for padma bridge from Bangladesh News 24 hours

    Canada court seeks Padma Bridge 'graft' evidence from World Bank

    Bangladesh News 24 hours-Jul 11, 2015
    A Canada court has asked the World Bank to provide evidence of its allegation of 'corruption conspiracy' in Bangladesh's Padma Bridge project ...
Link: http://bdnews24.com/bangladesh/2015/07/12/canada-court-seeks-padma-bridge-graft-evidence-from-world-bank
†gv¯Ídv‡K bvMwiKZ¡ †K‡o †bIqvi fq †`Lv‡bv n‡qwQj




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___