Banner Advertiser

Monday, September 11, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Re: India and Myanmar conspiring against Bangladesh on Rohinga issue:ø 0;োহিঙ্গা ইস 09;যুকে ‘সন্ত্&# 2480;াসী’ রূপ দিচ ;্ছে ভারত ও ম 495;য়ানমার



Nomoshker, Dada!

Questions not bad, but should be based on our/your minimum good will/supportive attitude!
ZA


On Monday, September 11, 2017 8:57 PM, Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:


লুঙ্গি বার্মা থেকে এসেছে? রোহিঙ্গাদের সমর্থনে আমরা কি লুঙ্গি পরা ছেড়ে দেবো?

2017-09-11 21:18 GMT-04:00 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>:
Saudi population density, 15 per square kilometer, Turkey: 99, Iran: 48 and Qatar 187; India 387. Does Bangladesh with a population density of 1,115 people per square kilometer bear some divine responsibility to admit refugees when Islamic Ummah just happily ignores them? 

2017-09-11 17:56 GMT-04:00 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>:
On 25 August 2017, ARSA attacked 30+ military & police bases, killing a dozen army, >2 dozens police and about 70 civilians, totaling 100+? What we would do if our police and military were killed like that? ARSA is a terrorist organization and for its brutal action civilian Rohingas are suffering! Support the refugees, but not the criminals and terrorists? 

On Mon, Sep 11, 2017 at 5:19 PM Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:

রোহিঙ্গা ইস্যুকে 'সন্ত্রাসী' রূপ দিচ্ছে ভারত ও মিয়ানমার

 
11 Sep, 2017
 
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর দমন অভিযান চালানোর জন্য সারা বিশ্বে যখন মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নিন্দার ঝড় বয়ে যাচ্ছে, তখন অং সাং সু চি'র পাশে দাঁড়িয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চাতুর্যপূর্ণ বাক্যে এই সংকটের একটি 'সন্ত্রাসী' রূপ দেয়ার প্রচেষ্টায় নেমেছেন।
অনেকটা উদ্দেশ্যমূলকভাবে ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ইয়াঙ্গুনের সংবাদ মাধ্যমে একটি খবর প্রকাশিত হয়। এতে রাখাইন রাজ্যের সর্বশেষ সহিংসতার পেছনে পাকিস্তান ও চরমপন্থী গ্রুপ আইএসআইএস'র হাত থাকার ব্যাপারে ইংগিত করা হয়েছে। এই সহিংসতার কারণে আবারো বাংলাদেশ অভিমুখে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুর স্রোত তৈরি হয়েছে। পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক এবং যে দেশটি তার কাছে জঙ্গিবিমান বিক্রি করছে সেই চীন যখন মিয়ানমারের ঘনিষ্ঠ মিত্র, তখন ইসলামাবাদ কেন রাখাইনে নাক গলাবে তা বুঝা কঠিন। মিয়ানমারে সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে পাকিস্তানের উপকার হবে, কোন যুক্তি তা বলে না।
মোদি ইতোমধ্যে আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি আর্মি (এআরএসএ)'কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছেন। ভারতের এই উদ্যোগের কারণে 'সন্ত্রাসবাদের' আড়ালে রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন থেকে আন্তর্জাতিক মনোযোগ ঘুরিয়ে দেয়া মিয়ানমারের জন্য সহজ হবে। একই সঙ্গে, ইতোমধ্যে সন্ত্রাসি হুমকির মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকা প্রতিবেশী বাংলাদেশের মনেও ভীতি সৃষ্টি হবে এবং দেশটিকে ভারত-মিয়ানমার অক্ষের মধ্যে টেনে আনা যাবে।
রাখাইন মুসলমানদের গায়ে একবার 'সন্ত্রাসী' লেবেল এঁটে দেয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে যে কোন দমন অভিযান চালানো সহজ হবে। এমন পরিস্থিতিতে মানবাধিকার সংগঠনগুলো পিছু হটতে বাধ্য হবে। বর্তমান বিশ্বে কেউ সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পরিচিত হতে চায় না। আর এই সুযোগে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে সহায়তা ও সহযোগিতা করবে ভারত। তারা বেশ চাতুর্যের সঙ্গে এই দৃষ্টিকোণটি বেছে নিয়েছে। ফলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্বের যে ঘৃণামিশ্রিত ক্ষোভ তা ঠাণ্ডা করা ভারতের জন্য সহজ হবে। এর ফলে পশ্চিমারা 'বিদ্রোহী' রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর নৃশংসতা অগ্রাহ্য করা শুরু করবে।
আসলে, মোদি এক ঢিলে বহু পাখি মারতে চান। মিয়ানমারে চীনের প্রভাব ঠেকিয়ে ভারতের প্রবেশের পথ তৈরি করা তার আসল লক্ষ্য। চীনের আর্থিক সামর্থ্যরে সঙ্গে পাল্লা দিতে ব্যর্থ হয়ে ভারত এখন স্বল্প খরচে বিপুল বাগাড়ম্বরপূর্ণ উদ্যোগের পথে হাটছে। ইতোমধ্যে বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠা বৌদ্ধ দেশটিকে খুশি করতে মুসলিম-বিরোধি ঘুঁটি চেলেছেন মোদি। তিনি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন দিয়ে নিজ দেশে বিপুল মুসলিম জনগোষ্ঠীর মনোভাব উপেক্ষা করার পথ বেছে নিয়েছেন। (ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠীর অধিকারী) রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন উপযুক্ত মনোযোগ আকর্ষণে ব্যর্থ হয়েছে।
রাজধানী নেপাইথো'তে সু চির সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে সহযোগিতা, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করা ও "চরমপন্থী সহিংসতা" নিয়ে পারস্পরিক উদ্বেগকে স্বীকৃতি দানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
আর সু চি বলেন, "মিয়ানমার সম্প্রতিক সময়ে যে সন্ত্রাসের হুমকি মোকাবেলা করছে তার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেয়ার জন্য আমি ভারতকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। সন্ত্রাসবাদ আমাদের দেশে এবং প্রতিবেশি দেশগুলোতে যেন শেঁকড় গাড়তে না পারে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা নিশ্চিত করতে পারি।" সু চির এই বক্তব্য যে ভারত ও বাংলাদেশকে এক কাতারে নিয়ে আসার প্রচেষ্টা তা স্পষ্ট।
হিন্দিতে দেয়া বক্তব্যে মোদি বলেন যে, তিনি মিয়ানমারে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সু চি'র প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। মোদি ইচ্ছে করেই রাখাইন রাজ্যে মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে নিশ্চুপ থাকেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোদি বলেন, "রাখাইন রাজ্যে চরমপন্থী সহিংসতা ও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা যেভাবে নিরাপরাধ মানুষের জীবনের ওপর প্রভাব ফেলছে তাতে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে সমানভাবে উদ্বিগ্ন।
বড় ছেলেরা কাঁদে না!
মিয়ানমারে মুসলিম রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে খুব একটা ভালোবাসা নেই। দেশটির বেশিরভাগ অংশের মতো ইয়াংগুনেও এটা যেন স্বাভাবিক একটি কাজ। বিভিন্ন মার্কেট ও জনসমাগমস্থলে তরুণরা, কেউ বা গিটার বাজিয়ে, চাঁদা তুলছে। (সাম্প্রতিক ঘটনায় রাখাইনে যেসব বৌদ্ধ বাস্তুচ্যুত হয়েছে তাদের সাহায্যার্থে, রেহিঙ্গাদের জন্য নয়)। দেশের বাকি অংশ একেবারে স্বাভাবিক।
এর একটি কারণ হতে পারে, রাখাইন রাজ্যটি মিয়ানমারের এক প্রান্তে, ইয়াঙ্গুন বা নেপাইথো থেকে যেকোন বিচারে বাংলাদেশের খুব কাছে। সেখানে মিডিয়ার প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকা আরেকটি কারণ হতে পারে। সেখানে এআরএসএ'র হাতে বৌদ্ধরা নির্যাতিত হচ্ছে বলে সরকারি ভাষ্যই জনগণ শুধু জানতে পারছে। মিয়ানমারে ইন্টারনেট সুবিধা তেমন নেই। দেশের এক তৃতীয়াংশ এলাকায় বিদ্যুৎ নেই, জনগণের দুই-তৃতীয়াংশই বিদ্যুৎ সুবিধা পায় না। ফলে টিভি বা অন্য সংবাদ মাধ্যম বেশিরভাগ জনগণের আওতার বাইরে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সংখ্যাগুরু বৌদ্ধরা মুসলমানদের খুব উঁচু দৃষ্টিতে দেখে না। বার্মার মূল ভূখণ্ডের বেশিরভাগ মুসলমান (এরা রোহিঙ্গা নয়) মুসলিম নামের চেয়ে কোন বার্মিজ নাম গ্রহণেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। তার ওপর সম্প্রতি ধর্মান্ধ বৌদ্ধ সংগঠনগুলোর উত্থান ঘটেছে। বৌদ্ধদের আধ্যাত্মিক নেতা অশিন বিরাথু মিয়ানমারে মুসলিম বিরোধী '৯৬৯ আন্দোলন'-এ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণ করছে কে?
সেনাবাহিনী এখনো দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাজনৈতিক শক্তি। ২০০৮ সালের সংবিধানে সেনাবাহিনীকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ দেয়া হয়েছে: সীমান্ত-সংশ্লিষ্ট বিষয়, স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা। ১৮ মাস আগে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রথমবারের মতো সু চি'র ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি নিরংকুশ বিজয় লাভ করলেও দেশটির গণতন্ত্রে উত্তরণের অবস্থা এখনো নাজুক। দুর্নীতি থেকে জাতিগত সহিসংতা – নানা ইস্যুর কারণে গণতন্ত্রের পথটিও বেশ বন্ধুর। সু চি'কে কোন রকম ছাড় দেয়ার মনোভাব সেনাবাহিনীর নেই। তাই সু চি নোবেল পুরস্কার পেলেও তার ভাবমূর্তি তুলে ধরার মতো কোন ডাক টিকিটও মিয়ানমারে ছাড়া হয়নি (যদিও অনেক দেশের ডাক বিভাগ সু চি'র ছবি সম্বলিত ডাক টিকিট প্রকাশ করেছে)। সাধারণত নোবেল বিজয়ীদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এ কাজটি করা হয় (বাংলাদেশে প্রফেসর ইউনুস, ভারতে মাদার তেরেসাকে নিয়ে ডাক টিকিট ছাড়া হয়েছে)।
দেশ পরিচালনায় সুচি'র অনভিজ্ঞতা আরো একটি সমস্যা। এত বছর ধরে পশ্চিমারা তাকে 'প্রশ্রয়' দিয়ে শেষ পর্যন্ত আজকের অবস্থানে বসালেও এখন তার পাশে নেই। মানবাধিকার ইস্যুতে পশ্চিমাদের সঙ্গে সংযোগ সেতুটি ভেঙ্গে দিয়েছেন সু চি। যা তাকে ক্রমেই চীনের দিকে ঠেলে দেয়। তবে, দিগন্তে ওৎ পেতে থাকা ভারত দ্রুত এগিয়ে আসে। সু চি'র সঙ্গে এক অনির্ধারিত মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেন মোদি, নিজের কাধটিকে মিয়ানমার নেত্রীর দিকে এগিয়ে দেন। মোদি'র এ সফর বাণিজ্য ও সামরিক বন্ধন সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তার 'এ্যাক্ট ইস্ট' নীতির অংশ। একই সঙ্গে লক্ষ্য চীনের প্রভাব কমানো।
সুযোগের সদ্ব্যবহার করলেন মোদি
মোদি নিজেকে একজন 'সময়ের বন্ধু' হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করছেন। ১৯৮৬ সালে ফেলোশিপ গবেষণার জন্য সু চি যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন তার মূলের একটি কপি মোদি সফরকালে সু চিকে উপহার দেন। এক টুইট বার্তায় মোদি বলেন, "১৯৮৬ সালের মে'তে শিমলায় আইআইএএস (ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব অ্যাডভান্স স্টাডি)-তে যে গবেষণা প্রস্তাব জমা দিয়েছিলেন তার মূল কপির বিশেষভাবে তৈরি একটি নকল দাও অং সাং সুচি'কে উপহার দিয়েছি। এই গবেষণা প্রস্তাবের শিরোনাম ছিলো 'ঔপনিবেশিক শাসনামলে বার্মা ও ভারতীয় বুদ্ধিজীবী সমাজের বেড়ে ওঠা ও উন্নয়ন: একটি তুলনামূলক গবেষণা।" ভারতের সঙ্গে সু চি'র সঙ্গে যে নিবিড় সংযোগ রয়েছে তা কাজে লাগাতে চান মোদি। সু চি নয়াদিল্লি'র লেডি শ্রী রাম কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। ১৯৬৪ সালে এই কলেজ থেকে তিনি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর প্রভাব 'খর্ব' করতে মোদি মন্ত্র
সু চি মরিয়া হয়ে নিজেকে সেনাবাহিনীর প্রভাব থেকে মুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাংবিধানিক 'বাধা' এবং সমাজের ওপর সেনাবাহিনীর গভীর প্রভাব বিবেচনা করা হলে ওই কাজটি খুবই কঠিন। এদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনী মিয়ানমারকে কমান্ডো ও গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ প্রদান শুরু করেছে। গণতান্ত্রিক পরিবেশে কাজ করা ভারতীয় সেনাবাহিনী মিয়ানমারের ওপর 'ভালো প্রভাব' বিস্তার করতে পারে। ভারত ইতোমধ্যে 'জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী প্রশিক্ষণ' শুরু করেছে। গত আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাজধানীতে ভারত ও মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে এই প্রশিক্ষণ সহযোগিতা কর্মসূচি চলছে। এটা অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সেনাবাহিনী'র প্রভাব 'হালকা' করে আনায় সহায়ক হতে পারে। এই প্রশিক্ষণ বিনিময় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রতি বছর দুটি করে 'মোবাইল ট্রেনিং টিম' সেখানে পাঠাবে। পাঁচ বছর এই কর্মসূচি চলবে।
ভারত সু চি সরকারকে বোঝাতে চাচ্ছে যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে অধিকতর পেশাদার হতে হবে এবং জাতিংসংঘ শান্তিরক্ষা কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ বিশ্বব্যাপী তাদের ভাবমূর্তি উন্নত করবে। একটি জটিল দেশের পেছনে ছোটা এবং সামরিক কাজের চেয়ে রাজনীতিতে বেশি জড়িত হওয়ার বদলে ওই ধরনের কার্যক্রমে দেশটির সেনাবাহিনীকে আগ্রহী করে তোলার এটা একটি পথ। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও অনেকটা এরকম ঘটেছে।
এভাবে মিয়ানমারের সাগাইংয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিদ্রোহীদের ঘাঁটিগুলো নির্মূলসহ আরো অনেক উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারে ভারত। বাংলাদেশের মতো একই উপায়ে ভারত এখানেও সেনাবাহিনী'কে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সু চি'কে সহায়তা করতে পারে।
এদিকে, গুরুতর প্রভাব এড়াতে মিয়ানমার সরকার অভ্যন্তরীণ বাস্তচ্যুতদের জন্য পাঁচটি শরণার্থী শিবির খোলার কথা ভাবছে। এটা তাদেরকে 'বিব্রতকর' অবস্থা থেকে কিছুটা হলেও বাঁচাবে এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সমালোচনার মুখে কিছুটা আড়াল দেবে। বাংলাদেশের উখিয়ায় বন বিভাগ নতুন করে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয়ের জন্য ২০০০ একর বনভূমি বরাদ্দ করেছে। বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে একটি 'ফ্রি জোন' তৈরির জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে।
অন্যদিকে, মিয়ানমার সরকার ও তার ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারত কৌশলে অসহায় রোহিঙ্গাদের নিপীড়িত মানবগোষ্ঠী হিসেবে ভাবমূর্তিটি বদলে সহিংস বিদ্রোহীগোষ্ঠী হিসেবে তুলে ধরতে চাচ্ছে। এ যেন আফগানিস্তান ও কাশ্মিরের দৃশ্যপটের উত্থান, যেখানে স্বাধীনতাকামী আন্দোলনগুলোর গায়ে একটি করে 'সন্ত্রাসী তকমা' এঁটে দেয়া হচ্ছে। এটা ভাগ্যের নির্মম পরিহাস হলেও রোহিঙ্গারা কিন্তু স্বাধীনতা চাচ্ছে না। তারা শুধু এমন একটি দেশে নিরাপদে ও নাগরিক হিসেবে থাকতে চায় যেখানে শত শত বছর, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তাদের পূর্বপুরুষরা বসবাস করেছে।
উৎসঃ   সাউথ এশিয়ান মনিটর
 

 

--
Sitanggshu Guha



--
Sitanggshu Guha
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@ googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/ optout.



--
Sitanggshu Guha
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.




__._,_.___

Posted by: zainul abedin <zainul321@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___