Banner Advertiser

Monday, November 22, 2010

[ALOCHONA] Re: [Bangladesh-Zindabad] Re: Blast at CJ residence a 'setup':

Pls go through the report published in todays (22/11/2010)Amardesh.

প্রধান বিচারপতির বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ নিয়ে নানা প্রশ্ন

স্টাফ রিপোর্টার
প্রধান বিচারপতির হেয়ার রোডের বাসভবনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে তদন্তের আগেই বিরোধী দলের নেতাদের জড়িয়ে সরকারের মন্ত্রীদের বক্তব্যে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে করা মামলায়ও রয়েছে বিভ্রান্তিমূলক স্ববিরোধী নানা তথ্য। রমনা থানায় পুলিশের করা মামলার এজাহারে ৫ জনকে সন্দেহভাজন হিসাবে উল্লেখ করা হলেও এফআইআরে বলা হয়েছে, অজ্ঞাত ব্যক্তিরা এই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এছাড়া ককটেল নিক্ষেপকারীরা গাড়ি না মোটরসাইকেল আরোহী ছিল, তাও এজাহারে স্পষ্ট করে বলা হয়নি। কারণ এজাহারে ঘটনার সময় প্রধান বিচারপতির বাড়িতে দায়িত্বপালনকারী কনস্টেবল আবু জাফরের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, 'বোমার শব্দ শুনিয়া অন্যান্য গেইটের কর্মরত পুলিশ সদস্যদের সতর্ক করিয়া ক-১২৬০৮ মো. আবু জাফর পশ্চিম দক্ষিণ গেইটের বাহিরে আসিয়া কোনো লোক দেখিতে পায় নাই। অপরাধীরা গাড়ি/মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলের কাছে সড়কে আসিয়া বোমা দুইটি সীমানা দেয়ালের ভেতরে নিক্ষেপ করিয়া আবার গাড়িযোগে পালাইয়া যায়।' এখানে এটা স্পষ্ট যে, কর্তব্যরত নিরাপত্তারক্ষীরা কাউকে দেখতে পায়নি এবং গাড়িতে নাকি মোটরসাইকেলে করে এসেছিল সেটাও নিশ্চিত নয়।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, 'রমনা থানার ১১৯৬নং ডায়েরির সূত্রে সন্ধ্যা ২১ ঘটিকায় ২৯নং হেয়ার রোডে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে যান ওসি ও এজাহারকারী।' এজাহারে বলা হয় 'কনস্টেবল ১২৬০৮ মো. আবু জাফরের নিকট জানিতে পারি যে, ইং১৮/১১/২০১০ তারিখ ২০.৩০ ঘটিকার সময় প্রধান বিচারপতি মহোদয়ের বাসভবনের পশ্চিম দক্ষিণ গেইটের (১নং পোস্ট) আনুমানিক ২০/২৫ গজ উত্তরে সীমানা দেওয়ালের পশ্চিম বাহিরে হইতে অজ্ঞাত পরিচয় অপরাধীরা পরপর ২টি ককটেল নিক্ষেপ করিলে দেয়ালের ভিতরে পড়িয়া
তাহা বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়।' এখানেও প্রশ্ন উঠেছে ২১ ঘটিকায় অর্থাত্ সন্ধ্যা ৭টায় ঘটনাস্থলে এসে কর্তব্যরত কনস্টেবলের কাছ থেকে জানতে পারে ২০.৩০ ঘটিকায় অর্থাত্ রাত সাড়ে ৮টায় বিস্ফোরণ ঘটেছে। প্রশ্ন উঠেছে সন্ধ্যা ৭টায় এসে কীভাবে জানতে পারল রাত সাড়ে ৮টায় বিস্ফোরণ ঘটল। এটা যে নিছক ধারণাপ্রসূত ও বানোয়াট, এজাহারে তা স্পষ্ট। এজাহারে ধারণাপ্রসূতভাবে আরও বলা হয়, 'এজাহারকারী অপরাধীদের সন্ধানে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি করেন এবং গুপ্তচর নিয়োগ করেন। গুপ্তচরের দেয়া তথ্যমতে এজাহারকারী জানতে পেরেছেন যুবদল নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খন্দকার আখতার হামিদ পবন, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ছাত্রদল নেতা সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সেদিন সন্ধ্যার আগে এবং পরে রমনা, বেইলি রোড, শাহবাগ, নয়াপল্টন এবং কাকরাইল এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে। এজাহারকারীর সন্দেহ হয়েছে তারা ২৯ নভেম্বরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি নিয়ে আপিল বিভাগের শুনানিতে বিচারপতিদের মনস্তাত্ত্বিক চাপ দেয়ার জন্য দলীয় অন্য নেতাকর্মীদের দিয়ে এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এখানে আরও রহস্যজনক বিষয় হলো তাদের বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ১২০(খ) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এই ধারাটি রাষ্ট্রদ্রোহ অপরাধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। পেনাল কোডের এই ধারায় কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব অনুমোদনের আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব অনুমোদন ছাড়াই রমনা থানা এজাহারটি আমলে নিয়েছে।
এখানে আরও উল্লেখ্য, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম গত ১১ নভেম্বর থেকে বিদেশে ছিলেন। তিনি ১৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় দেশে এসেছেন। তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের কারণে পায়ে রড লাগানো আছে। বিদেশ থেকে চিকিত্সা নিয়ে আসার পর পায়ে রড লাগানো এই বিএনপি নেতা এজাহারের বর্ণনা অনুযায়ী সেদিন সেখানে কীভাবে উপস্থিত ছিলেন, তা রহস্যের জন্ম দিয়েছে।
প্রশ্ন উঠেছে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ পুলিশ তখন কী করছিল? ককটেল বিস্ফোরণকারীরা কিসে করে এসেছিল সেটাও তারা নিশ্চিত হতে পারেনি কেন, তাহলে তারা কোথায় ছিল? রাস্তায় যারা টহল দেয় তারাই বা কী করছিল? হামলাকারীদের ঘটনাস্থলে গ্রেফতার করার চেষ্টা করল না কেন?
গত ১৮ নভেম্বর রাতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে দুটি ককটেল বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। ঘটনার পরপরই সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে যান। এসব মিডিয়ায় হেয়ার রোডের বাড়িতে ককটেল ছুড়ে মারার ব্যাপারেও দু'রকম তথ্য প্রচার করা হয়েছে। প্রথমে বাড়ির নিরাপত্তায় দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের বরাত দিয়ে ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বলা হয়, একটি মোটরসাইকেলে দুই যুবক ককটেল দুটি বাড়ির ভেতর ছুড়ে মেরে দ্রুত চলে যায়। কিন্তু ওই এলাকায় দায়িত্বরত ট্রাফিক কনস্টেবলের বরাত দিয়ে কিছুক্ষণ পর প্রচার করা হয়, একটি প্রাইভেটকারে এসে বাড়ির ভেতরে ককটেল ছুড়ে মেরে দ্রুত বেগে শেরাটন হোটেলের দিকে চলে যায়। পরস্পরবিরোধী এসব তথ্য জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে।
রমনা থানার ওসি শিবলী নোমান আমার দেশকে বলেছেন, প্রধান বিচারপতির হেয়ার রোডের বাড়ির ৩টি গেটের নিরাপত্তায় ১৪ জন পুলিশ কনস্টেবল সার্বক্ষণিক ডিউটিতে থাকে। কিন্তু ঘটনার পরপরই ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ওই বাড়ির নিরাপত্তায় থাকা এক পুলিশ কনস্টেবলের বরাত দিয়ে বলা হয়, ওই বাড়ির এক নম্বর গেটে কোনো নিরাপত্তাকর্মী ছিল না। দুই নম্বর গেটে ওই পুলিশ কনস্টেবল ডিউটি করছিল। ঘটনার পর রমনা থানা পুলিশকে খবরটি প্রথম কে জানিয়েছিল জানতে চাইলে রমনা থানার ওসি শিবলী নোমান আমার দেশকে নির্দিষ্ট করে কিছুই বলতে পারেননি। তিনি বলেছেন, সোর্সের মাধ্যমে খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান।
প্রধান বিচারপতির হেয়ার রোডের বাসায় ককটেল বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। তাদের সঙ্গে ছিলেন পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়েছে, তারা ঘটনাস্থলে আসার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলেন। ওই বাড়ির ভেতর থেকে বেরিয়েই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা কিছুক্ষণের মধ্যেই জানা যাবে। যারা হরতাল করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় তারাই এই হামলা চালিয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায় জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, তদন্তের আগেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন কী করে জানলেন, বিএনপিই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে!
হেয়ার রোডে প্রধান বিচারপতির বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ১৯ নভেম্বর রমনা থানার এসআই জাফর বাদী হয়ে মামলা করেন। রমনা থানার ওসি শিবলী নোমান জানান, মামলায় বিএনপির কোনো নেতার নাম নেই। তবে সন্দেহভাজন হিসেবে বিএনপির কয়েকজন নেতাকে খোঁজা হচ্ছে।
এদিকে প্রধান বিচারপতির বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ মামলার সন্দেহভাজন অভিযুক্ত বিএনপি নেতাদের গ্রেফতার করতে হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং রমনা থানা পুলিশের পৃথক চারটি দল হাইকোর্ট চত্বরে গেছে বলে রমনা থানার ওসি শিবলী নোমান সাংবাদিকদের জানান। তিনি বলেছেন, অভিযুক্ত বিএনপি নেতারা যাতে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তত্পর। বানোয়াট একটি এজাহারের মাধ্যমে তৈরি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা যাতে আইনের আশ্রয় না নিতে পারে সেজন্যও তত্পর সরকার। তাহলে দেশের মানুষের আইনের আশ্রয় নেয়ার কোনো সুযোগ থাকবে কিনা এ নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে মানুষের মধ্যে।



________________________________
From: Faruque Alamgir <faruquealamgir@gmail.com>
To: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>; wideminds
<WideMinds@yahoogroups.com>; alochona <alochona@yahoogroups.com>; dahuk
<dahuk@yahoogroups.com>; notun_bangladesh@yahoogroups.com; Nayan Khan
<udarakash08@yahoo.com>; Sonar Bangladesh <sonarbangladesh@yahoogroups.com>;
serajurrahman@btinternet.com; Ayubi <s_ayubi786@yahoo.com>; Amra Bangladesi
<amra-bangladesi@yahoogroups.com>; Banglar Nari <banglarnari@yahoogroups.com>;
Bangla Zindabad <Bangladesh-Zindabad@yahoogroups.com>; zoglul@hotmail.co.uk;
farhadmazhar@hotmail.com; delwar <delwar98@hotmail.com>
Cc: khabor24@gmail.com; khabor@yahoogroups.com; ovimot@yahoogroups.com;
abdul_momen@hotmail.com; unitycouncilusa@gmail.com; guhasb@gmail.com;
obaidul.quader@gmail.com
Sent: Mon, November 22, 2010 6:54:39 AM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] Re: Blast at CJ residence a 'setup':

 
Friends
Who doubts that. Even a child understand the wrong play of the right political
power(s) of the unfortunate nation Bangladesh. The declared accused as the story
set by the police is the testimony of the WRONG PLAY. 

The bloody politicians of our country has taken the jonogon as dumb since they
have power backing(Hidden) from super power n concoct stories after
stories maligning the opposer as well the majority populace in the eye of the
comity of nations (as jongi) and trying clean up by holy "Ganga Jol" by
eliminating Islamic curriculum from the books in schools/college etc etc 

Faruque Alamgir


On Mon, Nov 22, 2010 at 2:22 AM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:

Blast at CJ residence a 'setup': Delwar
>Sun, Nov 21st, 2010 5:51 pm BdST Dial 2000 from your GP mobile for latest news
>
>
>
>
>Dhaka, Nov 21 (bdnews24.com) — BNP has termed the bomb attack on the residence
>of chief justice as pre-planned only to harass the opposition.
>
>BNP secretary general Khandker Delwar Hossain brought the allegation on Sunday
>at a press briefing at the party's Naya Paltan headquarters.
>
>Delwar claimed that the timing of the incident, the visit of home minister, law
>sate minister and RAB director general, as well as filing of a general diary
>clearly betray that it had been planned out.
>
>Pointing his finger at the government, he said that "they" were conspiring to
>foil BNP's campaign.
>
>A case was filed against five opposition leaders, he said.
>
>"Although no name was included in the general diary, the case details include
>names of five BNP leaders including Juba Dal president Moazzem Hossain Alal,
>BNP's human rights affairs secretary Nasiruddin Asim, Jatiyatabadi Chhatra Dal
>president Sultan Salahuddin Tuku and Akhter Hamid Paban," Delwar said.
>
>Referring to the general diary, Delwar said that the plaintiff did not recognise
>any of the miscreants.
>
>He also pointed out that the case says the incident had occurred at 8.30pm on
>Nov 18, and the home minister, law state minister and police officials got to
>the spot at 9pm long before the case was filed.
>
>Delwar claimed the events clearly show that they were deliberate.
>
>He damned the government for the act. He also said his younger son Paban was
>under medical treatment.
>
>The former chief whip warned the government that false cases against its leaders
>and 'running a steam-roller' on the opposition would not thwart the BNP
>campaign.
>
>"The previous caretaker government tried to annihilate the BNP, but did not
>succeed. This government will also fail," he added.
>
>JS BOYCOTT
>
>Asked if the party is going to join the parliament's seventh session, Delwar
>said: "Day by day the environment inside the house is becoming less and less
>congenial."
>
>The ninth parliament session begins on Dec 5. The main opposition has boycotted
>the parliament's fourth, fifth and sixth sessions.
>
>Referring to the majority inside the parliament, Delwar said: "The ruling Awami
>League is abusing its majority inside the house."
>
>bdnews24.com/sm/ach/pks/1657h
>
>
>
>____________________________________________________________
>Get The Top Penny Stocks
>Our Experts Handpick Only The Best Penny Stocks. See Their Secrets!
>http://thirdpartyoffers.netzero.net/TGL3241/4ce97fd04056b383eb2st02duc
>