বড় ধরনের নাশকতার আশঙ্কা
সমকাল প্রতিবেদক
চারদলীয় জোট ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে আগামী রোববারের গণমিছিল ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা ও নাশকতার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলার ছক তৈরি করে এগোচ্ছে একটি সিন্ডিকেট। বিএনপি-জামায়াতের একটি চক্র, হিযবুত তাহ্রীর ও নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত। গত ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের নামে যেভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালানো হয়েছিল,
এবারও একই ধরনের হামলার টার্গেট করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা হয়। দেশের শীর্ষ একটি গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে ওই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, হামলাকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে অবস্থান নেবে। এবারও তাদের প্রধান টার্গেট পুলিশ। হামলাকারীদের পক্ষ থেকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরক তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পুরান ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসা এলাকা থেকে বেশ কিছু বিস্ফোরক উদ্ধার করে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। রাজধানী ঘিরে নাশকতা পরিকল্পনার সঙ্গে পুরান ঢাকার কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী
জড়িত।
সূত্র জানায়, পরিকল্পনাকারীরা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে স্লোগান দিয়ে রাজপথে নামবে। এছাড়া 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে মিছিলও করবে। এরপর সুযোগ বুঝে হামলা চালাবে। পুলিশ ছাড়াও সাধারণ মানুষকে হত্যা করে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করাই তাদের টার্গেট।
জানা যায়, পরিকল্পনাকারীরা রাজপথে লাশ ফেলতে ব্যাপক বোমা হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা শক্তিশালী হাতবোমা ব্যবহার করবে। পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালাবে হিযবুত তাহ্রীরের অগ্রবর্তী টিম। দ্বিতীয় স্টেজে থাকবে জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডার। তৃতীয় ধাপে থাকবে বিএনপির ক্যাডার। এমনকি হামলায় হিযবুত তাহ্রীরের নারী স্কোয়াডের সদস্যরা অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। হামলার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে হিযবুত তাহ্রীরের পক্ষ থেকে রাজধানীতে একাধিক গোপন বৈঠক করা হয়। সেখানে হামলার সময় যার যার দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
হামলার প্রস্তুতি সম্পর্কিত গোয়েন্দা প্রতিবেদন পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ইতিমধ্যে নগরীর স্পর্শকাতর এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের মুখপাত্র ডিসি (ডিবি) মনিরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না।
চারদলীয় জোট ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে আগামী রোববারের গণমিছিল ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা ও নাশকতার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলার ছক তৈরি করে এগোচ্ছে একটি সিন্ডিকেট। বিএনপি-জামায়াতের একটি চক্র, হিযবুত তাহ্রীর ও নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত। গত ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের নামে যেভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালানো হয়েছিল,
এবারও একই ধরনের হামলার টার্গেট করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা হয়। দেশের শীর্ষ একটি গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে ওই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, হামলাকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে অবস্থান নেবে। এবারও তাদের প্রধান টার্গেট পুলিশ। হামলাকারীদের পক্ষ থেকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরক তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পুরান ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসা এলাকা থেকে বেশ কিছু বিস্ফোরক উদ্ধার করে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। রাজধানী ঘিরে নাশকতা পরিকল্পনার সঙ্গে পুরান ঢাকার কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী
জড়িত।
সূত্র জানায়, পরিকল্পনাকারীরা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে স্লোগান দিয়ে রাজপথে নামবে। এছাড়া 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে মিছিলও করবে। এরপর সুযোগ বুঝে হামলা চালাবে। পুলিশ ছাড়াও সাধারণ মানুষকে হত্যা করে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করাই তাদের টার্গেট।
জানা যায়, পরিকল্পনাকারীরা রাজপথে লাশ ফেলতে ব্যাপক বোমা হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা শক্তিশালী হাতবোমা ব্যবহার করবে। পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালাবে হিযবুত তাহ্রীরের অগ্রবর্তী টিম। দ্বিতীয় স্টেজে থাকবে জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডার। তৃতীয় ধাপে থাকবে বিএনপির ক্যাডার। এমনকি হামলায় হিযবুত তাহ্রীরের নারী স্কোয়াডের সদস্যরা অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। হামলার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে হিযবুত তাহ্রীরের পক্ষ থেকে রাজধানীতে একাধিক গোপন বৈঠক করা হয়। সেখানে হামলার সময় যার যার দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
হামলার প্রস্তুতি সম্পর্কিত গোয়েন্দা প্রতিবেদন পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ইতিমধ্যে নগরীর স্পর্শকাতর এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের মুখপাত্র ডিসি (ডিবি) মনিরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না।
__._,_.___