http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/03/27/138065
Can anyone let me know who is this so hated Ex-Justice who held no 4 post of the republic?
তুমি কেন এত ঘৃণিত?
ই ক তে দা র আ হ মে দ
ঘৃণা ষড়রিপুর অন্তর্ভুক্ত কোনো রিপু না হলেও ঘৃণার উত্পত্তি ক্রোধ থেকে। ঘৃণার বিপরীত শব্দ হচ্ছে শ্রদ্ধা। ঘৃণিত ব্যক্তির চরিত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তারা অসত্, মিথ্যাবাদী, অহঙ্কারী, চরিত্রহীন, কপট, নীচ, হীনমনা, পরশ্রীকাতর, হিংসুক, মুখে সততা ও ধর্মীয় অনুশাসনের বুলি আওড়ালেও কার্যক্ষেত্রে পুরোপুরি বিপরীতধর্মী।
মানুষ হিসেবে যারা নীতিবান, সত্, ন্যায়নিষ্ঠ, নির্লোভ, নির্ভীক, সহজ-সরল, নিরহঙ্কারী, অপরের অধিকার রক্ষায় সচেষ্ট, দেশের প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল—তারা সাধারণত আদর্শ ব্যক্তি হিসেবে সবার শ্রদ্ধাভাজন।
একদা একজন ঘৃণিত ব্যক্তি বিভিন্ন ছলচাতুরি ও কূটকৌশল অবলম্বন করে দু'জন জ্যেষ্ঠকে বঞ্চিত করে রাষ্ট্রের মানক্রমের ৪ নং আসনটি বাগিয়ে নিতে সমর্থ হন। এ ব্যক্তিটি আত্মপ্রচারে এত বেশি উন্মুখ ছিলেন যে, এ পদে আসীন হওয়ার পর প্রতিদিন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার শিরোনামে আসার প্রতিযোগিতায় বিপথগামী রাজনীতিকদের মতো মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন। এ পদটিতে ব্যক্তিটির অবস্থান ছিল স্বল্পকালীন যা সময়ের হিসাবে সাড়ে সাত মাসের কয়েকদিন বেশি। পদে আসীন হওয়ার সপ্তাহ খানেকের মধ্যে দেশবাসীর কাছে তার প্রকৃত চরিত্র প্রকাশ হতে থাকে।
এ ব্যক্তিটি কার্যভার গ্রহণের অব্যবহিত পর অবসরের ক্রান্তিলগ্নে উপনীত অধস্তন বিচার বিভাগের জনৈক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে আইন ও বিধি-বিধান দ্বারা অসমর্থিত, গ্লানিময় ও হয়রানিমূলক বদলির অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। ওই ব্যক্তিটির ব্যক্তিগত আক্রোশের কারণে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাটির বদলির আদেশ বাতিলের আবেদন নাকচ হলে অনেকটা বাধ্য হয়েই আত্মসম্মান রক্ষার্থে তাকে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসরে চলে যেতে হয়। ওই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত প্রদানের আগে বিষয়টি নিয়ে তার স্ত্রী-পুত্র-কন্যাদের সঙ্গে পরামর্শ করলে তার নাবালক শিশুপুত্র কন্যাসহ পরিবারের সবাই এরকম অবমাননাকর অবস্থায় চাকরি করার বিপক্ষে মত প্রদান করেন। ওই কর্মকর্তার শাশুড়ি ৯২ বছরের বৃদ্ধা বয়সের ভারে ন্যুব্জ এবং অপরের সাহায্য ছাড়া একা হাঁটা-চলা করতে অনেকটা অক্ষম। এ অবস্থায়ও তিনি যতক্ষণ সজাগ থাকেন, নামাজ-কালামে রত থাকেন। বৃদ্ধার কন্যাজামাতা নিজে বিচারক হওয়া সত্ত্বেও এ ব্যক্তিটির অবিচারসুলভ আচরণের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তিনি এতই হতবিহবল হয়ে গেলেন যে, যাকেই সামনে দেখতে পান তাকেই বলেন, আমাকে একটি বারের জন্য ব্যক্তিটির সামনে নিয়ে যাও, আমি তাকে সামনাসামনি জিজ্ঞেস করতে চাই কী কারণে আমার কন্যাজামাতাকে চাকরির শেষ প্রান্তে মর্যাদাহানিকর বদলি করেছ? বৃদ্ধার শত অনুরোধের পরও যখন তার মনোবাঞ্ছা অনুযায়ী তাকে ব্যক্তিটির সামনে নেয়া হলো না তখন অগত্যা দেখা গেল ব্যক্তিটির প্রতি ঘৃণার বহিঃপ্রকাশে তিনি খবরের কাগজ থেকে ব্যক্তিটির একটি ছবি সংগ্রহ করে পিকদানির নিচে প্রতিস্থাপন করে তাতে থুথু নিক্ষেপ করতে লাগলেন আর কন্যাজামাতাকে ডেকে বললেন, আমি তো বাবা অসহায়, শক্তি-সামর্থ্য যা ছিল তা বয়সের ভারে হার মেনেছে। তাই অন্যায়কারীর প্রতি ঘৃণা প্রকাশ ছাড়া আমি তো আর কিছুই করতে পারছি না। তবে মনে রেখ, আমার এ ঘৃণা প্রকাশ বৃৃথা যাবে না। ব্যক্তিটি নিজেকে যত ক্ষমতাধরই মনে করুক না কেন, আগত দিনে আমার অবর্তমানে দেখবো সে কীভাবে লাঞ্ছিত, ধিকৃত ও অপদস্থ হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, ওই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার শাশুড়ি তার জামাতার যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত মূল্যায়ন না হওয়ায় এ ঘটনার কিছুকাল পর শোকাবিহ্বল হয়ে দুঃখ ও বেদনা সইতে না পেরে ইহলোক ত্যাগ করেন।
এ ব্যক্তিটির দ্বারা নিগৃহীত ৮২ ব্যাচের জনৈক জ্যেষ্ঠ জেলা জজ স্ত্রী সমেত টেলিভিশন দেখাকালীন তার চরিত্র ও কার্যকলাপের সঙ্গে সমঞ্জস্যহীন সততা ও ধর্মীয় বাণী উদ্ধৃত করে বক্তব্য দিতে থাকলে হঠাত্ জেলা জজের স্ত্রী চেয়ার থেকে উঠে টেলিভিশনের পর্দায় পায়ের স্যান্ডেল খুলে তার মুখাবয়বে বাড়ি দিতে থাকেন। তার স্বামী কিছু বুঝে ওঠার আগেই স্ত্রী নিজ আসনে ফিরে এসে মনের পূর্ণ খেদ মেটাতে না পেরে রাগে কাঁপতে থাকেন। এবার স্বামীর প্রশ্নের জবাবে বললেন, সামনাসামনি যদি তার মুখে এ জুতার বাড়িগুলো দিতে পারতাম তাহলে মানসিক শান্তি পেতাম। নিগৃহীত জেলা জজ ও তার স্ত্রী উভয়ই সত্ ও ধার্মিক হিসেবে পরিচিত এবং তাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের বাইরে নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেও দেখা যেত।
নিগৃহীত জেলা জজের বঞ্চনায় ব্যথিত তার অধীনে আগে কর্মরত জনৈক সহকারী জজ চাকরিতে নবাগত হলেও চৌকস ও মেধাবী হিসেবে নিজ বিভাগের সার্বিক চিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভে সমর্থ হন। তার বুঝতে অবশিষ্ট ছিল না যে যত দ্রুত তার বিভাগ এ ব্যক্তির হাত থেকে পরিত্রাণ পাবে ততই তার বিভাগ ও দেশের জন্য কল্যাণকর। কিন্তু একটি বিভাগের স্বেচ্ছাচারী প্রধানের বিরুদ্ধে নিজ বিভাগের সর্বনিম্ন পদে কর্মরত একজন কর্মকর্তার কি কিছু করার আছে? আইনানুগভাবে কিছু করার পথ রুদ্ধ বিধায় অসহায় সহকারী জজ সিদ্ধান্ত নিলেন, নামাজের মাধ্যমে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে প্রতিকার প্রার্থনা করবেন। ছোট বেলায় ধর্মীয় অনুশীলন বিষয়ে পবিত্র কোরআনের পাঠ লাভের সময় আরবি শিক্ষকের কাছ থেকে কর্মকর্তাটি জানতে পেরেছিলেন, যারা আরামের ঘুম পরিহার করে শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়েন তাদের আল্লাহপাক পছন্দ করেন এবং তাদের ইবাদত কবুল হয়। আর স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে নামাজটি আদায় করতে পারলে তা আরও উত্তম। কর্মকর্তাটি নববিবাহিত ছিলেন। স্বামীর বিভাগ সম্পর্কে তার স্ত্রীর স্বচ্ছ ধারণা না থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর হিসেবে তিনি দেশ-দুনিয়ার খবরাখবর রাখতেন। স্বামীর বিভাগটি জনগণের শেষ ভরসাস্থল হওয়ায় এ বিভাগের অধঃপতন মানে সার্বিকভাবে দেশের অধঃপতন। তাই কালবিলম্ব না করে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে মোনাজাতে আল্লাহপাকের কাছে ফরিয়াদ করলেন—এ ব্যক্তিটির স্বেচ্ছাচারী কার্যকলাপ থেকে বিভাগটিকে রক্ষা কর এবং তার হাতে যারা নিগৃহীত, ক্ষতিগ্রস্ত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত হয়েছেন তাদের ধৈর্যধারণ করার শক্তি দাও যাতে তারা মনোবল না হারিয়ে আল্লাহপাকের সাহায্যের অপেক্ষায় থাকেন; যার অপার করুণা থেকে সৃষ্টির কোনো জীবই বঞ্চিত নয়।
রাজধানী ঢাকায় ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী জজ হিসেবে কর্মরত স্বামী-স্ত্রী যুগলকে তাদের সততা, দক্ষতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় দূরবর্তী দুটি জেলা থেকে একই কর্মস্থলে কাজ করার সুযোগ দিয়ে স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে অবস্থান নিশ্চিত করা হয়েছিল। এ ব্যক্তিটি রাষ্ট্রের মানক্রমের ৪ নং পদে সমাসীন হওয়ার পর আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে মুন্সেফ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত জনৈক কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে বহালের সুবাদে তার পক্ষ থেকে মামলা সংক্রান্তে সুপারিশ করলে সঙ্গত কারণে তা রক্ষা করতে না পারলে স্বামী-স্ত্রী উভয়কে বদলির মেয়াদ পূর্ণ না হওয়া সত্ত্বেও শাস্তিমূলকভাবে দুটি পৃথক জেলায় বদলি করা হয়। এ স্বামী-স্ত্রী যুগলের সাত বছর ছুঁইছুঁই বয়সের পুত্রসন্তানটি শিশু হলেও তার এতটুকু বুদ্ধিজ্ঞান ছিল যে, আব্বু-আম্মু একসঙ্গে না থাকতে পারলে বিভিন্ন ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। তাছাড়া আব্বু-আম্মুর প্রতি যে অবিচার ও অন্যায় করা হয়েছে এটুকু বোঝার ক্ষমতাও তার হয়েছিল; কিন্তু সে তো শিশু, আব্বু-আম্মুর এ বিপদে তার কিইবা করার আছে। সে ভালো করেই জানত, শক্তি দিয়ে অন্যায়কে প্রতিহত এবং অন্যায়ের মৌখিক প্রতিবাদের মতো অবস্থান তার নেই। আব্বু-আম্মু রোজকার মতো সবেধননীলমণি একমাত্র পুত্রসন্তানের পড়ার কক্ষে গিয়ে দেখলেন, ছেলেটি রাতের পড়া বাদ দিয়ে খবরের কাগজে প্রকাশিত একটি ছবিতে বারবার পায়ের স্যান্ডেল দিয়ে আঘাত করছে। আঘাতে ছিন্নভিন্ন ছবিটি বহুকষ্টে জোড়া লাগিয়ে দেখলেন এটি তো মনে হচ্ছে 'খাই ত্রাণ দেই রুল' খ্যাত ব্যক্তির ছবি। সহসাই দেখা গেল ধারণা অমূলক নয়। ছেলের এ অভিনব প্রতিবাদ দেখে বিস্মিত আব্বু-আম্মু শাস্তিমূলক বদলির কষ্ট ভুলে গিয়ে আল্লাহর দরবারে এই বলে শুকরিয়া জানালেন যে, তাদের ছেলেটিও আব্বু-আম্মুর মতো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করার পাত্র নয়।
এ পদে কর্মরত দু'একজন এর আগে পদে বহাল থাকাকালীন নাজেহাল হলেও এ ব্যক্তিটির মতো ঘৃণ্যভাবে নাজেহাল হওয়ার নজির নেই। একজন বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক আইনমন্ত্রী সেদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক গোলটেবিল আলোচনায় এ ব্যক্তিটির নাম উচ্চারণ করতে গিয়ে কুলাঙ্গার বিশেষণটি ব্যবহার করেছেন। কোনো শ্রেণী বা পেশার নিকৃষ্টতম ব্যক্তির ক্ষেত্রে কুলাঙ্গার শব্দটি ব্যবহৃত হয়। সহজ বাংলায় বলতে গেলে বলতে হয়, এ ব্যক্তিটি হচ্ছে এ পেশার অন্তর্ভুক্ত প্রায় পনেরশ' ব্যক্তির মধ্যে সবচেয়ে খারাপ।
একজন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সেদিন একটি দলীয় সভায় বক্তৃতা দেয়ার সময় এ ব্যক্তিটিকে ঘুষখোর হিসেবে সম্বোধন করে তার প্রদত্ত বিচারিক সিদ্ধান্ত না মানার ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে এ ধরনের পদে আসীন কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে শব্দটির প্রয়োগ হয়েছে এ কথাটি কি কেউ বলতে পারবে?
অপর এক গোলটেবিল আলোচনায় দেখা গেল, প্রধান বিরোধী দলসহ আরও কতিপয় বিরোধী দলের শীর্ষ নেতারা এ ব্যক্তিটির গণআদালতে বিচার দাবি করেছেন। একটি দেশের চলমান বিচার ব্যবস্থার প্রতি যখন সাধারণ মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তখন এ ধরনের দাবির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। আলোচ্য ব্যক্তি ছাড়া রাষ্ট্রের মানক্রমের ৪ নং ক্রমিকের অপর কারও ক্ষেত্রে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছিল কি?
দেশের প্রধান বিরোধীদলীয় নেত্রী যিনি পূর্ণ মেয়াদে দু'বার দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন, দলের গুলশান কার্যালয়ে বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃক সরাসরি সম্প্রচারকৃত এবং দেশি ও বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ সব প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে একটি আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে এ ব্যক্তিটিকে বিতর্কিত আখ্যায়িত করেছেন। জনমতের বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী দলের শীর্ষ পদধারীর কণ্ঠ থেকে এ শব্দটির উচ্চারণ অত্যন্ত গুরুত্ববহ এবং ক্ষমতার পালাবদলে ব্যক্তিটির পদে বহাল থাকাকালীন কৃতকর্মের আইনগত বৈধতার বিষয়গুলো যে সচল হয়ে উঠবে, তা অনেকটা নিশ্চিত বলা যায়।
দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়ের আইনজীবীদের নির্বাচিত প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন এ ব্যক্তিটি দেশের শীর্ষ বিচারকের পদ থেকে অবসরে যাওয়ার দিন শীর্ষ বিচারালয় অঙ্গনে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে আইনসঙ্গত প্রতিবাদের অংশ হিসেবে তার কুশপুত্তলিকা বানিয়ে তাতে থুথু ও জুতা নিক্ষেপ করে। এটি এক ধরনের অভিনব প্রতিবাদ। আগে এ ধরনের পদধারীর ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রতিবাদের উদাহরণ না থাকায় বিষয়টি দেশব্যাপী চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
এ ব্যক্তিটির প্রতি আবালবৃদ্ধ-বনিতাসহ সমাজের সব স্তরের ও সব পেশার জনগণ যেভাবে বিক্ষুব্ধ হয়ে ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে, তাতে সবার মধ্যে এ বদ্ধমূল ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, অতীতে কখনও এ দেশে এ ধরনের পদধারীর ক্ষেত্রে এভাবে ঘৃণা প্রকাশের ঘটনা ঘটেনি এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের পদধারীর ক্ষেত্রে এরূপ ঘৃণা প্রকাশের ঘটনা না ঘটুক—এটাই হোক বিচারাঙ্গনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার ঐকান্তিক কামনা।
লেখক : সাবেক জজ ও সাবেক রেজিস্ট্রার, সুপ্রিমকোর্ট
__._,_.___