Banner Advertiser

Tuesday, March 6, 2012

[mukto-mona] Re: [Progressive-Muslim] Fw: যুদ্ধাপরাধী বিচার: বাঙালী খতম করতেই ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে প্রথম গঠিত হয় রাজাকার বাহিনী



Jamat founder mullah Maududi was a first class enemy of Islam. If anybody has any doubt about my statement he/she can read more details about Mullah Maududi. It will take quite long time to discover the true face of this enemy of Islam but I believe it is worth to spend time and read.

Jamat sometimes argues that due to political reason they supported the then Pakistani regime. It does not make sense at all. As under the leadership of Bangabandhu Sheikh Mujib Awami league got majority in Pakistan's parliament, he must have been the prime minister of Pakistan. But Pakistani autocratic regime failed to hand over power to Shekih Mujib. Rather they threatened and arrested him and unjustly killed millions of Bengalis that is really unimaginable for any rational human being!!! So Jamat is obviously an evil force, enemy of Islam, enemy of humanity. They already proved this fact beyond any doubt. We want true justice; we want what those war criminals deserve.  We only need to make sure that no innocent people would suffer a least in this whole trial procedure. That's it.

Dr. Md. Anisur Rahman, MSc (RU, 1st class 1st), MSc (NUS), PhD (UK)
 

So-called authentic hadith is the main sabotage of Islam. Please read more details and bookmark this page: http://www.progressive-muslim.org/why-only-quran.htm

 

--- On Tue, 3/6/12, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
Subject: [Progressive-Muslim] Fw: যুদ্ধাপরাধী বিচার: বাঙালী খতম করতেই ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে প্রথম গঠিত হয় রাজাকার বাহিনী
To:
Date: Tuesday, March 6, 2012, 8:08 PM

 

----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, March 6, 2012 3:04 PM
Subject: যুদ্ধাপরাধী বিচার: বাঙালী খতম করতেই ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে প্রথম গঠিত হয় রাজাকার বাহিনী

বাঙালী খতম করতেই ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে প্রথম গঠিত হয় রাজাকার বাহিনী
যুদ্ধাপরাধী বিচার
বিকাশ দত্ত ॥ পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে তার বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্যই রাজাকার বাহিনী গঠন করা হয়েছিল ১৯৪৮ সালের আনসার আইন বাতিল করার মাধ্যমে। প্রশিক্ষণের মেয়াদ ছিল দেড় থেকে দুই সপ্তাহ। প্রশিক্ষণ শেষে রাজাকারদের হাতে থ্রি নট থ্রি রাইফেল তুলে দেয়া হতো। দৈনিক পাকিস্তানে খবরে বলা হয়, জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম বলেছিলেন, জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্য, উদ্দেশ্যও যুক্ত হয়েছিল শান্তি কমিটি ও রাজাকার বাহিনীর সঙ্গে, যা ছিল পাকিস্তানকে অখ- রাখা। অর্থাৎ পাকিস্তানকে রক্ষা করা। মাওলানা একেএম ইউসুফ খুলনার খানজাহান আলী রোডে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে সর্বপ্রথম রাজাকার বাহিনী গঠন করে। একাত্তরের মানিবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত জামায়াতে ইসলমীর সাবেক আমির গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগ উপস্থাপনের সময় এ তথ্য জানা গেছে।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সাবেক আমির মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাসহ নানা ধরনের অপরাধ করেছেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার তদন্তে তা বেরিয় এসেছে। তদন্ত সংস্থা তদন্ত করে সেই রিপোর্ট প্রসিকিউটরসদের কাছে দিয়েছে। প্রসিকিউটর যাচাইবাছাই করে ফরমাল চার্জ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছে। সর্বশেষ সেই অভিযোগপত্র ট্রাইব্যুনালে পড়ে শেষ করেছে প্রসিকিউটরবৃন্দ। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতাবিরোধী কাজ ছাড়াও রাজাকার বাহিনী, শান্তি কমিটি, আল শামস গঠন করে। 
রাজাকার বাহিনী ১৯৭১ সালের দখলদার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি সহযোগী বাহিনী (অীঁরষরধৎু ভড়ৎপব) হিসেবে গঠিত হয়েছিল। 'রাজাকার' একটি উর্দু শব্দ এবং এর অর্থ 'স্বেচ্ছাসেবক' হলেও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রাজাকার ছিল স্বাধীনতাকামী বাঙালীদের বিপক্ষে। রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের 'বিশ্বসঘাতক' মনে করা হতো। 
১৯৭১ সালের মে মাসে জামায়াতে ইসলামী নেতা মাওলানা একেএম ইউসুফ খুলনার খানজাহান আলী রোডে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জামায়াতকর্মী নিয়ে সর্বপ্রথম রাজাকার বাহিনী গঠন করেন। ধীরে ধীর অন্য স্থানেও রাজাকার বাহিনী গঠিত হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে চলাচলে নির্বিঘœ করা, মুক্তিযোদ্ধাদের গতিবিধি, অবস্থান, চলাচল ইত্যাদি বিষয়ে খবরাখবর নেয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে রাজাকার বাহিনীকে কাজে লাগানো হয়। 
১৯৭১ সালের ২৮ মে লে. জেনারেল টিক্কা খান ঊধংঃ ঢ়ধশরংঃধহ ৎধুধশধৎং ড়ৎফরহধহপব ১৯৭১-এ স্বাক্ষর করেন, যা পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের ২ আগস্ট জারি করা হয়। এই আইনের মাধ্যমে রাজাকার বাহিনীর আইনের মর্যাদা দেয়া হয় ১৯৪৮ সালের আনসার আইন বাতিল কারার মাধ্যমে। ফলে আইন বাতিল করে রাজাকার আইন করা হয়। এর সমস্ত সম্পত্তি রাজাকারবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৭১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর আরেকটি অর্ডিন্যান্স জারি করে রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের সরাসরি পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর অধীনে আনা হয়। রাজাকার বাহিনী গঠনের পর তাদের লক্ষ্য ছিল তথাকথিত দুষ্কৃতকারী ও রাষ্ট্রবিরোধীদের দমন করা। রাজাকার বাহিনী সম্পর্কে জেনারেল নিয়াজীর মতে, সকল উপাদানকে চিহ্নিত করে ধ্বংস করা। এবং পথভ্রষ্ট যুবকদের সঠিক পথে আনাও ছিল রাজাকারদের দায়িত্ব। 
অনুরূপভাবে রাজাকার বাহিনীর বিভিন্ন কার্যক্রম থেকেও তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বোঝা যায়, যা ছিল নিরীহ বাঙালীদের হত্যা করা ও ধর্ষণে সহযোগিতা করা, নিরীহ মানুষকে অত্যাচার করা ইত্যাদি। অর্থাৎ রাজাকার বাহিনীর ভিকটিম নির্ধারণের প্রক্রিয়া থেকে বোঝা যায় যে, বাঙালী হিন্দু, প্রকৃত মুসলমান নয়Ñ এমন জনগোষ্ঠী স্বাধীনতাকামী বাঙালীদের দমন করাই তাদের উদ্দেশ্য ছিল। রাজাকার বাহিনী গঠনের পর আনসার বাহিনীর এ্যাডজুট্যান্টগণ রাজাকার এ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে নিযুক্ত হন। আর আনসার বাহিনীর অফিসারবৃন্দ রাজাকার অফিসার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। আইনের আওতায় পূর্ব পাকিস্তানের সকল সক্ষম ব্যক্তিকে রাজাকার বাহিনীতে ভর্তি করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অস্ত্রে সজ্জিত করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়।
রাজাকারদের প্রশিক্ষণ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হতো। সারাদেশে বহু জায়গার মধ্যে ঢাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনসংলগ্ন মাঠ এবং মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের মাঠে রাজাকারদের প্রশিক্ষণ দেয়া হতো। প্রশিক্ষণের মেয়াদ ছিল দেড় থেকে দুই সপ্তাহ। প্রশিক্ষণ শেষে রাজাকারদের হাতে থ্রি নট থ্রি রাইফেল তুলে দেয়া হতো। রাজাকার বাহিনী যে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল তা লে. জে. টিক্কা খানের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় পিডিপির সভাপতি নুরুল আমীনের বক্তব্য থেকেই বোঝা যায়। ইত্তেফাকে প্রকাশিত এই সাক্ষাতকারে বলা হয়, পূর্ব পাকিস্তানের রাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং তাদের হাতে আরও অস্ত্র সরবরাহের জন্য তিনি প্রেসিডেন্টের নিকট প্রস্তাব করেছেন। তিনি বলেন যে, বর্তমানে রাজাকাররা অত্যন্ত ভাল কাজ করলেও তাদের সকলে অস্ত্রসজ্জিত নয়। রাজাকাররা তাদের রাজনৈতিক বিরোধীদের হত্যা করছে বলে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তিনি তার সত্যতা অস্বীকার করেন।
১৯৭১ সালের ১৪ আগস্ট দৈনিক সংগ্রামের উপ-সম্পাদকীয়তে লেখা হয়, শান্তি কমিটি ও রাজাকার বাহিনী নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালী স্বাধীনতাকামী জনগণকে দুষ্কৃতকারী ও পঞ্চম বাহিনী আখ্যায়িত করে তাদের ভাষায় এই পঞ্চম বাহিনীকে শায়েস্তা করার জন্য যথেষ্ট হবে। উপ-সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয় যে, ডোমারে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক ও খ অঞ্চলের সামরিক আইন প্রশাসক লে. জেনারেল এএকে নিয়াজী শান্তি কমিটির সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দেন। উক্ত অনুষ্ঠানে স্থানীয় অধিনায়ক জেনারেল নিয়াজীকে জানান যে, রাজাকার বাহিনীর আলবদর ও আলশামস সংগঠনগুলো এককভাবে এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলে বিভিন্ন অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। সেই রিপোর্টে আরও উল্লেখ আছে যে, রাজাকার বাহিনী নিয়োগের ফলে এ জাতীয় দুষ্কৃতকারীরা দিশেহারা হয়ে পড়লেও নিভৃত পল্লী এলাকায় যেখানে শক্তিশালী রাজাকার বাহিনী গঠিত হয়নি, সেখানে এখনও তাদের দৌরাত্ম্য রয়েছে। প্রদেশের অভ্যন্তরের ভাগ থেকে এ সব দুষ্কৃতকারী নির্মূল করতে হলে সংশ্লিষ্ট এলাকাসমূহের নির্ভরযোগ্য লোকের মাধ্যমে রাজাকার বাহিনী গঠনই-এর মোক্ষম প্রতিকার বলে আমরা মনে করি। সশস্ত্র দুষ্কৃতকারীদের দমনে নিয়োজিত দেশপ্রেমিক রাজাকারদেরও অধিক শক্তিসম্পন্ন অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করা আবশ্যক। 
জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের সঙ্গে রাজাকার বাহিনীর গভীর সম্পর্ক ছিল, যার কারণে বহু জামায়াতে ইসলামীর সদস্য এবং কর্মী যোগ দিয়েছিল রাজাকার বহিনীতে। এই দুটি সংগঠনের সুস্পষ্ট এবং গভীর সম্পর্কের প্রমাণ মেলে ১৯৭১ সালের রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক ইস্যুকৃত আইডি কার্ড। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে রাজাকার বাহিনীর সংযোগ অন্যান্য আরও ঘটনা থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হয়। রাজাকার বাহিনী গঠিত হয় জামায়াতে ইসলামী কর্মীদের নিয়ে। কারণ ১৯৭১ সালের মে মাসে জামায়াতে ইসলামী নেতা মাওলানা একেএম ইউসুফ খুলনার খানজাহান আলী রোডে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জামায়াতে ইসলামী কর্মীদের নিয়ে প্রথম রাজাকার বাহিনী গড়ে তোলেন। রাজাকার বাহিনী যে জামায়াত ইসলামীর দ্বারা গঠিত হয়েছে তা পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান হায়াৎ মোহাম্মদ খান শেরপার বক্তব্য থেকে বোঝা যায়। যেখানে তিনি অভিযোগ করে বলেন, পূর্ব পাকিস্তান নিজেদের রাজনৈতিক বিরোধীদের খতম করার জন্যই জামায়াতে ইসলামী এই বাহিনী গঠন করেছে।
শুধু রাজাকার বাহিনী গঠনই করেনি জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতে ইসলামী শান্তি কমিটির সঙ্গেও রাজাকার বাহিনীর নিবিড় সম্পর্ক ছিল। এখানে উল্লেখ্য, শান্তি কমিটিও ছিল জামায়াতে ইসলামীর মতো দখলদার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর একটি সহযোগী সংগঠন, যার অন্যতম নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ছিলেন গোলাম আযম। ১৯৭১ সালে শান্তি কমিটি রাজাকারদের শুধু শপথ গ্রহণ করানোর মধ্যেই নিজেদের কর্মকা- সীমাবদ্ধ রাখেনি। রাজাকার বাহিনীর জন্য সদস্য বাছাই করার প্রক্রিয়াতেও শান্তিকমিটি একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে। ১৯৭১ সালের সংগ্রাম পত্রিকার প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়, স্থানীয় মহকুমা শান্তি কমিটির উদ্যোগে বহু সংখ্যক রাজাকারকে এক মাস ট্রেনিং দান করা হয়েছে এবং গ্রহণের পর তারা বিভিন্ন স্থানে শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে আত্মনিয়োগ করেছে।
কাগজে-কলমে কার্যত রাজাকার বাহিনী সদস্যদের ট্রেনিংয়ের দায়িত্ব মার্শাল ল অথরিটির ওপরে বর্তালেও তথাকথিত দুষ্কৃতকারীদের নীলনক্সা মোকাবেলা করার জন্য রাজাকার ট্রেনিংয়ের আয়োজন পাকিস্তান সেনাবাহিনী, শান্তিকমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে 'পড়হংঁষঃ' করেই থাকে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ৩৩ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের অফিসার ক্যাপ্টেন ইজহার হোসেন জায়েদীর '৭১ সালের ১৭ জুলাইয়ের চিঠির লেখা অংশ বিশেষ থেকে তা স্পষ্ট বোঝা যায়।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-03-07&ni=89008 







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___