----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, April 18, 2012 11:26 AM
Subject: [KHABOR] CORRUPTION:BNP JAMAT - LEST WE FORGET
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, April 18, 2012 11:26 AM
Subject: [KHABOR] CORRUPTION:BNP JAMAT - LEST WE FORGET
CORRUPTION:BNP JAMAT
Millionaire BNP Ministers:
Name of Minister | Amount Earned in US$ | |
01 | Barrister Nazmul Huda | 0.5 billion |
02 | Mirza Abbas | 43 Million |
03 | Begum Khurshid Jahan Haque (sister of PM) | 40 Million |
04 | Tariqul Islam | 38 million |
05 | Abdul Mannan Bhuiyan | 35 million |
06 | Salahuddin Ahmed | 32 million |
07 | Barrister Aminul Huq | 31 million |
08 | Chowdhury Kamal Ibne Yusuf | 30 million |
09 | Altaf Hussain Chowdhury | 28 million |
10 | Iqbal Hassan Mahmood Tuku | 26 million |
11 | Dr. Khandekar Musharraf Hussain | 25 million |
12 | Barkatulla Bulu | 24 million |
13 | Abdullah Al Noman | 23 million |
14 | Lt. Col Akber Hussain | 22 million |
15 | Major (Retired) Qamrul Islam | 21 million |
16 | Shajahan Siraj | 20 million |
17 | Advocate Gautam Chakrabarty | 17 million |
18 | Amanullah Aman | 15 million |
19 | Ziaul Haque Zia | 14 million |
20 | Jafrul Islam Chowdhury | 13 million |
21 | ANM Ehsanul Haque Milon | 11 million |
22 | Asadul Habib Dulu | 10 million |
23 | Fazlur Rahman Patal | 9 million |
24 | Advocate Ruhul Quddus Talikder Dulu | 8 million |
25 | Lutfur Rahman Khan Azad | 6 million |
Millionaire BNP Ministers Summary: Corruption is the number one problem for Bangladesh. Transparency International in its annual report placed Bangladesh
Millionaire BNP Ministers Summary: Corruption is the number one problem for Bangladesh. Transparency International in its annual report placed Bangladesh at the top of the list of most corrupt nations in the wor… SEE MORE →
Koko Kahini:
khabor : Message: Koko Kahini: Singapore man fined for holding ...
Jan 4, 2011 – The managing director of a company providing corporate secretarial services, failed to inform authorities regarding a transfer and hold some ...
Warid Deal
Koko owns Dubai house under fictitious name
He also put $2m in Hong Kong banks, steps taken to sell property to pay govt; Babar minted $7m out of the project
Zayadul Ahsan
Koko owns Dubai house under fictitious name
He also put $2m in Hong Kong banks, steps taken to sell property to pay govt; Babar minted $7m out of the project
Zayadul Ahsan
2012/4/17 Capt. Farid Hossain <farid2002hossain@hotmail.com>
Thanks.আইএসআই'র টাকা, সমুদ্রজয় ও রেল মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি!
মো. বেলায়েত হোসেনআইএসআই'র টাকা, সমুদ্রমামলা ও রেল মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি—এই তিনটি বিষয় এখন বাংলাদেশের রাজনীতির প্রধান ইস্যু। বিস্তারিত না জেনে সমুদ্রমামলায় সরকারকে বিএনপি ধন্যবাদ দেয়ায়; প্রায় অতলে তলিয়ে যাওয়া সরকার উঠে দাঁড়ানোর একটা বিরাট সুযোগ পেয়ে গেছে! প্রথম দুটি বিষয়ে রাজনৈতিকভাবে শাসক দল লাভবান হলেও পরের বিষয়টিতে তারা বড় ধরনের ধরা খেয়ে গেছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে রীতিমত ঝড় তুলেছে সাম্প্রতিক সময়ের রেল মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি! কেননা, বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একজন সেলিব্রেটি রাজনীতিক। রাজনীতির সন্ধিক্ষণে তিনি আবির্ভূত হতেন জাতির বিবেক হয়ে! তার মন্ত্রণালয়ের ভয়াবহ দুর্নীতির খবরে পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনই হতভম্ব হয়ে গেছে।
রাজনীতিকে গতানুগতিক মারপ্যাঁচে ফেলতে আইএসআই'র টাকা ও সমুদ্রমামলার রায় নিয়ে দেশে কঠিন রাজনীতি শুরু হয়েছিল! একদিকে বিএনপি আইএসআই'র টাকা খেয়েছে বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, অন্যদিকে সরকার বিশাল সমুদ্রজয় করেছে বলে সগৌরবে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে সরকারের গুণ-কীর্তন করা হচ্ছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এই দুটি ইস্যুকে শাসক দল 'রেল লাইনের' মতো লম্বা করে আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নিয়ে যাবে। এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। এসবই রাজনীতিতে 'আওয়ামী স্টাইল'!
আওয়ামী লীগ সময়-সুযোগ বুঝে রাজনীতিতে অভিনব কৌশল প্রয়োগ করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টা অব্যাহত রাখে, হোক সেটা সত্য বা মিথ্যা! মিথ্যাকেই বার বার বলে তারা সত্যতে পরিণত করার ব্যর্থ চেষ্টা চালায়; তাতে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও তারা উপকৃত হয়। তবে রেল মন্ত্রণালয়ের 'দুর্নীতির ট্র্যাজেডি' শাসক দল আওয়ামী লীগের সব হিসাব-নিকাশ পাল্টে দেয়ার মতো অবস্থা তৈরি করেছে! এই দুর্নীতির খবর দেশের পত্র-পত্রিকা ও স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলে ব্যাপকভাবে প্রচার হচ্ছে; এমনকি দেশের বাইরেও খবরের শিরোনাম হচ্ছে এটি! তাতে দেশের ভাবমূর্তি তো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেই, রাজনীতিবিদরাও হচ্ছেন হেয় প্রতিপন্ন! একথা অনস্বীকার্য যে, রেল মন্ত্রণালয়ের 'দুর্নীতির ট্র্যাজেডি' এদেশের রাজনীতিবিদদের জন্য নিঃসন্দেহে এক সতর্কবাণী! এখান থেকে তারা অবশ্যই একটা শিক্ষা নেবেন, নয়তো কোনো বড় ধরনের দুঃসময় তাদের রাজনৈতিক জীবনকে আচ্ছন্ন করে তুলতে পারে!
প্রবাদ আছে, 'অপরের জন্য গর্ত খুঁড়লে সে গর্তে নিজেদেরই পড়তে হয়।' আওয়ামী লীগ কথায় কথায় অপরের দুর্নীতি খুঁজে বেড়ায়! প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে দুর্নীতির অস্ত্রটিই তারা বেশি ব্যবহার করে থাকে, হোক সেটা সত্য-মিথ্যা ও যেনতেন!
একসময় তারা প্রচার শুরু করল ২০০১-৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি বিদ্যুত্ খাত থেকেই ২০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করেছে। এটা তারা ব্যাপকভাবে প্রচার করে মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে দিয়েছে। ওই সময় প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন মানুষের মুখেও বলতে শোনা গেছে যে বিএনপি বিদ্যুত্ খাত থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করেছে। আসলে ওই পাঁচ বছরে বিদ্যুত্ খাতে সর্বমোট বাজেটই ছিল ১২-১৫ হাজার কোটি টাকা! এই ইস্যুর যখন অপমৃত্যু হলো, তখন তারা মাঠে নিয়ে এলো জঙ্গিবাদের ইস্যু! প্রচার শুরু করল, বিএনপি জঙ্গিদের মদত দেয়, জঙ্গিদের লালন করে ইত্যাদি। এটি তারা দেশের বাইরে এবং ভেতরে ব্যাপক পরিসরে প্রচার করেছে এবং মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে দিয়েছে।
কিন্তু আসল সত্য হলো, বিএনপি জঙ্গিদের কঠোর হাতে দমন করেছে; তাদের গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে। এই ইস্যু যখন হালে পানি পেল না, তখন তারা নিয়ে এলো যুদ্ধাপরাধ ইস্যু! বিএনপি যে কাজেই হাত দেয়, তারা যুদ্ধাপরাধের ইস্যুটি সামনে নিয়ে আসে এবং সগৌরবে প্রচার চালায়, বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য তা করছে। এখন যুদ্ধাপরাধ ইস্যুটিও যখন মাঠে ভাত পাচ্ছে না, তখন তারা মহাসমারোহে আমদানি করেছে পাকিস্তানের আইএসআই'র টাকার ইস্যু! এই মিথ্যা কথাটিও বিএনপিকে ঘায়েল করার জন্য তারা মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে দিচ্ছে!
লক্ষণীয়, দুবাইয়ের ইংরেজি দৈনিক খালিজ টাইমসের ৩ মার্চ তারিখের প্রকাশিত একটি সংবাদের সূত্র ধরে ১৯৯১ সালে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই খালেদা জিয়াকে নির্বাচনী তহবিলে পাঁচ কোটি রুপি দিয়েছিল বলে সরকারের শীর্ষ মহল এবং তাদের সমর্থিত দৈনিকে অপপ্রচার চালাতে শুরু করে! কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে খালিজ টাইমস ও প্রথম আলোতে প্রতিবাদ পাঠানোর পর ভিত্তিহীন খবর প্রকাশের জন্য ডেইলি স্টার দুঃখ প্রকাশ করে। তাছাড়া পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও সুস্পষ্টভাবে এই খবরের সত্যতা অস্বীকার করে। তারপরও আওয়ামী কৌশল থেমে নেই! আওয়ামী নেতৃত্ব তাদের স্বভাবসুলভ ভাষায় এই কাজটি করেই যাচ্ছে। অর্থাত্ বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েই যাচ্ছে। কারণ এটি তাদের পরিকল্পিত ও বানানো কৌশল; তাদের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত এটি তারা চালিয়েই যাবে।
দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় ঊর্ধ্বগতি ও গ্যাস-বিদ্যুত্-পানি সঙ্কটে যখন জনজীবন পুরোপুরি বিপর্যস্ত, আইনশৃঙ্খলার সীমাহীন অবনতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই, সাংবাদিক সমাজও যখন রাজপথে নেমে স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি খুঁজে বেড়াচ্ছে, শেয়ার মার্কেট বিপর্যয়ে দেশের সার্বিক অর্থনীতি যখন দেউলিয়ার পর্যায়ে উপনীত হয়েছে, মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য লাটে উঠছে এবং মানুষ দিশাহারা হয়ে সরকার পতন আন্দোলনে রাজপথে নামার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে—ঠিক এমনই একসময় সরকার সমুদ্রমামলায় জয়ের নামে 'আরব্য রজনী'র গল্প সাজিয়ে মানুষের সামনে আবির্ভূত হয়েছে। আর আমাদের সুযোগ্য বিরোধী দলও এ ব্যাপারে যাচাই না করেই সরকারকে সমুদ্রমামলায় সার্টিফিকেট দিয়ে দিয়েছে! আর যায় কোথায়! শুরু হলো দেশজুড়ে সমুদ্রজয়ের মহোত্সব! অন্যদিকে পত্র-পত্রিকা ও বিদেশি নিউজে দেখছি, মিয়ানমারেও সমুদ্রজয়ের উত্সব হচ্ছে! এখন প্রশ্ন হলো, একটা মামলায় কি উভয়পক্ষই জিতে? তাহলে হারল কে? এক পক্ষ জয়ের উত্সব করলে, নিশ্চয় অন্যপক্ষ হেরেছে। আর উভয়পক্ষ উত্সব করলে বুঝতে হবে, এখানে একটা শুভঙ্করের ফাঁকি আছে। ব্যাপারটি পুরোপুরি বুঝতে দেশবাসীকে আরও কিছুদিন হয়তো অপেক্ষা করতে হবে। তবে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছে যে, সমুদ্রমামলার রায়কে শাসক দল সমুদ্রজয় আখ্যা দিয়ে তা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছে!
শাসক দল মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করিয়ে দিয়েছে সমুদ্রজয়ের গল্প আর আইএসআই'র কল্পিত টাকার দিকে! মানুষকে আওয়ামী লীগ বুঝিয়ে দিয়েছে, বিএনপি বিদেশিদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে আর আমরা আন্তর্জাতিক আদালতে মামলায় জিতে, সমুদ্রজয় করে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করি! একেই বলে রাজনীতি! এই কূটচালের রাজনীতির মাধ্যমে সর্বদিক দিয়ে বিপর্যস্ত সরকার রাজনৈতিকভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা বিরাট সুযোগ পেয়ে গেছে! আর সমুদ্রমামলায় বিএনপি ধন্যবাদ দিয়ে সরকারকে ঘুরে দাঁড়াতে নিদেনপক্ষে সাহায্য করেছে! পরে বিএনপি ধন্যবাদ প্রত্যাহার করে নিলেও সরকারের যা অর্জন হওয়ার তা হয়ে গেছে। সরকার মারাত্মক চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে!
সরকার যে চাপ থেকে বেরিয়ে এসেছে তার নমুনা হলো, মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে দলীয় বিবেচনায় পাইকারি হারে বিস্মিত হওয়ার মতো পৌনে এক ডজন বাণিজ্যিক ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া! যারা এই ব্যাংকগুলোর অনুমোদন পেয়েছেন তারা সবাই সরকারি দলের লোক! এর মধ্যে একজন আছেন মহাজোটের অংশীদার। একটি সরকার চাপে থাকলে কোনোভাবেই এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কেননা, তাতে নিঃসন্দেহে সরকারের জন্য একটি ভয়ানক ঝুঁকি থেকে যায়। ঝুঁকি থেকে যায় এই কারণে যে, অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকগুলো কার্যক্রমে যেতে ন্যূনতম প্রাথমিক মূলধন প্রয়োজন প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ব্যাংকগুলোর মালিক সরকারি দলের লোকজন হওয়ায়, দেশবাসী স্বাভাবিকভাবেই জানতে চাইবে এত বিশাল অঙ্কের টাকা তারা পেল কোথায়! ঝুঁকিটা এখানেই।
সরকার দেশের জন্য ভালো কিছু করে থাকলে, বিরোধী দলের কাছ থেকে অবশ্যই ধন্যবাদ পেতে পারে; কিন্তু সেক্ষেত্রে বিরোধী দলকে অবশ্যই ব্যাপারটি পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে, দেখতে হবে সরকার এটাকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করবে কিনা। একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের এই পরিপকস্ফতা থাকা অবশ্যই অপরিহার্য; কিন্তু বিএনপি এক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিপকস্ফতা দেখাতে পারেনি! এখানে বিএনপি রাজনৈতিকভাবে অনেক লস করেছে!
একটা বিষয় ভাবতে অবাক লাগে বিএনপি সরকারের কাছ থেকে রাজনৈতিক সুবিধা কীভাবে আদায় করবে! আওয়ামী লীগের মতো একটি ফ্যাসিবাদী দলের কাছ থেকে কোনো রাজনৈতিক সুবিধা আদায় করতে হলে দলটিকে রাজনৈতিক চাপে না ফেলে তা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আর বিএনপি যে সিদ্ধান্তগুলো নিচ্ছে, তাকে কোনোভাবেই রাজনৈতিক পরিপকস্ফ সিদ্ধান্ত বলা যাবে না।
উল্টো হামলা-মামলা, গুম-গ্রেফতার করে এবং যুদ্ধাপরাধ, দুর্নীতির ইস্যুসহ বিভিন্ন ননইস্যুকে রাজনৈতিক ইস্যু বানিয়ে সারাক্ষণ বিএনপিকে ভয়ানক তটস্থ ও প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রেখেছে সরকার!
বিএনপির নেতাকর্মীরা পালিয়েও বাঁচতে পারছে না! বাঁচতে পারছে না জোটের অন্যান্য দলের নেতাকর্মীরাও! এভাবে পথ চললে কি শাসক দলের কাছ থেকে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার আদায় করা সম্ভব? সম্ভব একটি পক্ষপাতহীন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা? যারা মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলছেন, আগামীতে উনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তিনি মন্ত্রী হবেন—তারা কি বাস্তবতার নিরিখে তা বলছেন? ব্যাপারটি কি এতই সহজ? না, ব্যাপারটি এত সহজ নয়; ব্যাপারটি যে সহজ নয় এটি বোঝাতে গেলে লেখার পরিধি আরও বড় করতে হবে। তবে সংক্ষেপে এটুকুই বলছি, এর জন্য অনেকদূর পথ পাড়ি দিতে হবে; অনেক কাঠ-খড়ও পোড়াতে হবে!
চলমান রাজনীতিতে শাসক দল অত্যন্ত সক্রিয়! তারা ঘরে বসে নেই, তারা প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে; এতে তারা কোনো মহলের কাছ থেকে কোনো বাধা পাচ্ছে না, তারা সামনে যেটা পাচ্ছে সেটাকেই রাজনৈতিক ইস্যু বানাচ্ছে বিরোধী দলকে ঘায়েল করতে। যাতে উল্টো বিরোধী দলই চাপের মধ্যে থাকে! এক্ষেত্রে সরকার সফল হলেও বিরোধী দলের অবস্থা খুবই করুণ! বিরোধী দলের উচিত সরকারের চাপগুলো চিহ্নিত করা এবং চাপগুলো একত্রিত করে আরও বড় ধরনের চাপের কৌশল প্রণয়ন করা। যাতে বিরোধী দলের নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মেনে নিতে সরকার বাধ্য হয়।
লেখক : কলামিস্ট ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
belaYet_1@yahoo.com
farid Hossain