These people can't even tolerate the truth. Thes incidents that happened in IPL were described here. Why do you raise the issue of loving India and hating Pakistan. As a nation we don't hate anyone. At the same time the truth needs to told no matter how sour they are.
From: Dr Gholam Mostofa <cmdwasa@yahoo.com>
To: "khabor@yahoogroups.com" <khabor@yahoogroups.com>
Cc: "<dahuk@yahoogroups.com>" <dahuk@yahoogroups.com>; "<khabor@yahoogroups.com>" <khabor@yahoogroups.com>; "<mukto-mona@yahoogroups.com>" <mukto-mona@yahoogroups.com>; "<sahannan@yahoogroups.com>" <sahannan@yahoogroups.com>
Sent: Tuesday, May 22, 2012 7:42 AM
Subject: Re: [KHABOR] Daily Amardesh - This is how girls sell themselves--see the report --social resistance needed
To: "khabor@yahoogroups.com" <khabor@yahoogroups.com>
Cc: "<dahuk@yahoogroups.com>" <dahuk@yahoogroups.com>; "<khabor@yahoogroups.com>" <khabor@yahoogroups.com>; "<mukto-mona@yahoogroups.com>" <mukto-mona@yahoogroups.com>; "<sahannan@yahoogroups.com>" <sahannan@yahoogroups.com>
Sent: Tuesday, May 22, 2012 7:42 AM
Subject: Re: [KHABOR] Daily Amardesh - This is how girls sell themselves--see the report --social resistance needed
What's your problem? Being a Bangladeshi why do you speak in favor of Pakistan and against India? Pakistan is our enemy & India is a friendly country.
Sent from my iPhone
Sent from my iPhone
GM
উচ্ছৃঙ্খল আইপিএল : পাঁচজন সাসপেন্ড, দু'জন কারাগারে, নিষিদ্ধ শাহরুখ
দেলোয়ার মাসুম<image001.jpg>স্পট ফিক্সিং বা ম্যাচ ফিক্সিং, কথাটার নেপথ্যে কেন যেন চলে আসে পাকিস্তানের নাম। পাকিস্তান ক্রিকেটে কিছু একটা হলেই নড়েচড়ে বসে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। সেই সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেটের নেতিবাচক কোনো ইস্যুতে মহাখুশি হয়ে ওঠে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। চিরপতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ঠেকানোর জন্য অন্যসব বিষয়ের সঙ্গে ক্রিকেটকে একটি অস্ত্র হিসেবেই ব্যবহার করে ভারত। পান থেকে চুন খসলেই টিম ইন্ডিয়া ঘোষণা করে বসে, তারা আর পাকিস্তান সফরে যাবে না। প্রভাবিত করে ক্রিকেট খেলুড়ে অন্যসব দেশগুলোকেও। পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত নাজুক, দেশটি ক্রিকেট খেলার উপযোগী নয়—কত্তো কী। বিসিসিআই'র কথাও অন্ধভাবেই বিশ্বাস করে নেয় আইসিসি। নেবেইতো। আইসিসিতো বিশ্ব ব্যাংকের মতোই নামমাত্র একটি সংস্থা। নামে বিশ্বব্যাংক হলেও কলকাঠি নাড়ে আমেরিকা। ঠিক একই অবস্থা লক্ষ্য করা যায় আইসিসি'র বেলায়ও। নামে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল, অথচ সকল কলকাঠি ভারতের হাতে। কিন্তু নিজেদের বেলায় স্পট ফিক্সিং বা ম্যাচ ফিক্সিং যাই হোক, তাতে তেমন মাথাব্যথা নেই বিসিসিআই ও আইসিসি'র। এবারের আইপিএল'র দিকেই তাকান যাক। এখন পর্যন্ত যা হয়েছে তাতে স্পট ফিক্সিং ও নানা ধরনের বিচ্ছৃঙ্খলার চিত্র স্পষ্ট। আইপিএল'র পঞ্চম আসরে স্পট ফিক্সিং, শ্লীলতাহানিসহ সব কিছুই হয়েছে ও হচ্ছে। এর আগে কোটি টাকার ক্রিকেটের এ আসর কালিমার ছাপ এড়িয়ে গেলেও এবার আর পারেনি। বিভিন্ন নেতিবাচক প্রশ্নে বিদ্ধ এবারের আইপিএল।
ভারতের 'ইন্ডিয়া টিভি' নামের একটি চ্যানেল ১৪ মে রাতে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দেয়ার মতো একটি স্টিং নিউজ করে ক্রিকেট বিশ্বে সাড়া ফেলে দেয়। সেই সঙ্গে আইপিএলের গায়ে লাগে স্পট ফিক্সিংয়ের বিষাক্ত তীর। আইপিএলে খেলা বেশকিছু ভারতীয় ক্রিকেটারের সঙ্গে চ্যানেলটির এক রিপোর্টার পরিচয় গোপন করে স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল, তাতে রাজি হয় কয়েকটি ফ্র্যাঞ্জাইজির বেশ ক'জন ক্রিকেটার। এর মধ্যে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ক্রিকেটার সালহাব শ্রীবাস্তব রীতিমতো দরকষাকষি করেছেন। একটি 'নো' বলের জন্য ১০ লাখ রুপি চেয়েছেন। এছাড়া ডেকান চার্জার্সের টিপি সুধিন্দ্রা, পুনে ওয়ারিয়র্সের মনিশ মিশ্র, কিংস ইলেভেনের অমিত যাদবের নাম উঠে আসে। যারা প্রত্যেকেই আলাদাভাবে টেলিফোনে স্বীকার করেছেন, আইপিএলে বেশকিছু ম্যাচে স্পট ফিক্সিং হয়েছে এবং বেশকিছু ফ্রাঞ্চাইজির সঙ্গে ক্রিকেটারদের আর্থিক লেনদেন হয়েছে। আর এ স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে ফ্রাঞ্চাইজি মালিকরাও জড়িত বলে আভাস পাওয়া গেছে। ইন্ডিয়া টিভির প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ক্রিকেটারকে এজেন্ট পরিচয় দিয়ে ফোন করেন রিপোর্টার। আইপিএলে একটি ম্যাচে নো বল করা যাবে কিনা তা জানতে চাওয়া ক্রিকেটার শ্রীবাস্তব হ্যাঁ-সূচক উত্তর দেন। তারপরই তাকে পাঁচ লাখ রুপির প্রস্তাব দেয়া হয়। এতে দরকষাকষি করতে দেখা যায় পাঞ্জাবের ঐ ক্রিকেটারকে। এমন একটি জ্বলন্ত স্পট ফিক্সিংয়ের খবরকেও উপেক্ষা করল আইপিএল'র গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে গুরু পাপে লঘু দণ্ড দিয়ে কোনোমতে দায় সেরেছে আইপিএলের আয়োজক কমিটি। স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ ক্রিকেটারকে সাময়িক বহিষ্কার করে তদন্ত কাজ চালাচ্ছে গভর্নিং কাউন্সিল। বহিষ্কৃত ক্রিকেটাররা হলেন—টিপি সুধীন্দ্র (ডেকান চার্জার্স), মনীশ মিশ্র (পুনে ওয়ারিয়র্স), শাহলাভ শ্রীবাস্তব (কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব), অমিত যাদব (কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব) ও অভিনব বেলি। পাঁচ ক্রিকেটারকে বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান রাজিব শুক্লা। ১৭ মে। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের মধ্যকার ম্যাচ শেষে নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে ব্যাপক বিশৃঙ্খলার জন্ম দেন নাইটরাইডার্সের মালিক শাহরুখ খান। শাস্তিস্বরূপ ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে কিং খানকে। এরই মধ্যে তার এমন শাস্তির বিরোধিতা করেছেন অনেকেই। ভারতের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ লালু প্রসাদ সেন মনে করেন, মুসলমান বলেই শাহরুখকে এ শাস্তি দেয়া হয়েছে। স্টিং অপারেশন ও শাহরুখ-ওয়াংখেড়ে বিতর্ক শেষ না হতেই আরেক বিতর্কের সম্মুখীন আইপিএল ২০১২। ওই দুই বিতর্কের পর এবার শ্লীলতাহানির অভিযোগে আটক হয়েছেন আইপিএলের অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার লিউক পমার্চব্যাচ। অস্ট্রেলিয়ান এই ক্রিকেটার রয়েছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরে। তার বিরুদ্ধে বেশ কটি অভিযোগ রয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে দিল্লির একটি পাঁচতারা হোটেলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের পার্টি চলাকালে তিনি এক মার্কিন মহিলার উদ্দেশে কটূক্তি করেন বলে অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, তিনি ওই মার্কিন মহিলার ঘরে জোর করে ঢুকতেও চেয়েছিলেন। আশপাশের মানুষজন তাকে বাধা দিতে গেলে লিউক তাদের গায়েও হাত তোলেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনার জেরে লিউকের বিরুদ্ধে চাণক্যপুরী থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। তারপরই পমার্চবেচকে গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ ঘটনার পর পমার্চব্যাচকে দল থেকে বহিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছেন রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের মালিক বিজয় মালিহা। দিল্লি পুলিশের বিবৃতিতে জানানো হয়, অস্ট্রেলিয়ান এ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে ৩৫৪, ৩২৩, ৪৫৪ ও ৫১১ ধারায় মামলা হয়েছে। এ মৌসুমে আইপিএলে কোনো ম্যাচ খেলেননি পমার্চবেচ। শনিবার আদালত থেকে জামিন দেয়া হয়েছে তাকে। আর আক্রান্ত মহিলাটি হাসপাতালে চিকিত্সাধীন আছেন।
এদিকে ম্যাচ গড়পেটা, ঘুষ, শাহরুখ কাণ্ড, নারী কেলেঙ্কারির পর এবারের আপিএল'র আসরের গায়ে লাগল আরেকটি কালিমার ছাপ। রোববার বিকেলে মুম্বাইয়ের জুহুতে ওয়াকউড নামক এক হোটেলে পুলিশ হানা দিয়ে রেভ পার্টি থেকে আটক করেছে আইপিএল খেলুড়ে দুই ক্রিকেটারকে। সেই সঙ্গে আয়োজিত এক রেভ পার্টি ভণ্ডুল করে দেয় পুলিশ। আটককৃত আইপিএল খেলোয়াড়রা হলেন, পুনে ওয়ারিয়র্সের লেগ স্পিনার রাহুল শর্মা ও দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার ওয়েন পার্নেল। তবে তারা নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করেছেন। গ্রেফতারকৃত ক্রিকেটাররা বলেছেন, তারা একটি জন্মদিনের পার্টিতে হোটেলটিতে এসেছিলেন। পার্টি থেকে মাদকদ্রব্যসহ শতাধিক তরুণ-তরুণীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে অনেকেই বলিউডের বিভিন্ন সেলিব্রেটির সন্তান। সেসময় তারা অনেকেই মদ্যপ ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা এবং মাদকদ্রব্য বহনের মামলা হচ্ছে বলেও জানায় পুলিশ। ইতিমধ্যে ১০০ তরুণ-তরুণীর রক্ত ও মূত্রের নমুনা পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে। এসব বিষয়ে বিসিসিআই ও আইসিসি যেন উদাসীন। অথচ পাকিস্তান বা বাংলাদেশ হলে আইসিসি'র তোড়জোড় ভালো করেই লক্ষ্য করা যেত। আপিএলে স্পট ফিক্সিং ও অন্যসব ঘটনার জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কড়া সমালোচনা করেছেন খোদ কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অজয় মাকেন। স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িতদের এমন সাধারণ শাস্তিতে সন্তুষ্ট নন মাকেন। এদিকে আইপিএল'র নানা অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য অবমাননাকর বলে মনে করছেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজিপি) সাংসদ ও সাবেক ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ। এর প্রতিবাদে অনশন করছেন তিনি। দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়ামের পাঁচ নম্বর প্রবেশ দ্বারের সামনে রোববার অনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন আজাদ। আইপিএলে সম্প্রতি যা ঘটেছে সেসবের প্রতিবাদ জানাতে অনশন করেছেন দেশটির সাবেক এ ক্রিকেটার।
- খেলাধুলা
__._,_.___