Is Sajeeb Wajed Joy an Innocent person? Please read the following true fact: Sajeeb Wazeb Joy has already earned more than 100 million dollars in illegal (bribery) means. For instance, he demanded 50 million dollars from a Bangladeshi NGO in a Greece conference in return of issuing license through her Prime Minister mother for operating 3G cell phone in Bangladesh in 2010/2011. That well known and internationally reputed NGO did not get license as it declined to pay bribe to this prince. Later license to operate 3G cell phone was given to a Bangladeshi company operated under an Indian business firm who paid more than this amount of money to him (Joy). There are more instances like this and will come out to the public in a short future. Wait and see.
--- On Wed, 6/6/12, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote: Subject: তারেক দুর্নীতিবাজ, লম্পট ॥ নিজামী মুজাহিদের স্বীকারোক্তি তারেক দুর্নীতিবাজ, লম্পট ॥ নিজামী মুজাহিদের স্বীকারোক্তি শংকর কুমার দে ॥ সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান দুর্নীতিবাজ এবং লম্পট বলে স্বীকার করেছেন জামায়াত নেতারা। তারা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, হাওয়া ভবন দুর্নীতির দুর্গ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিল, এটা সত্যি। এতে বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের মারাত্মক ৰতি হয়েছে। ভবিষ্যতে বিএনপির সঙ্গে জামায়াত জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করবেন কি না তা ভেবে দেখা হবে। বিএনপির দুর্দিনে জামায়াত ছিল। অথচ জামায়াতের দুর্দিনে বিএনপি পাশে নেই। জামায়াত নেতা নিজামী ও মুজাহিদ জিজ্ঞাসাবাদে এ কথা বলেছেন। দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, জামায়াতের রাজনীতি আর করবেন না। জামায়াতের রাজনীতি করে তার অনেক ৰতি হয়েছে। আগে তাকে ওয়াজে নেয়ার জন্য এক বছর আগে থেকে চুক্তি করতে হতো। তার ওয়াজ শোনার জন্য লাখ লাখ মুসলিস্ন সমবেত হতেন। আর এখন তাকে ওয়াজে নেয়া হচ্ছে না, নাম শুনলেই মানুষজন লাঠিসোটা নিয়ে ধাওয়া করতে আসে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদে নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী এ ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। আমাদের আদালত প্রতিবেদক জানান, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোঃ কামারম্নজ্জামান ও আব্দুল কাদের মোলস্নাকে ৩ দিন করে রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত। উত্তরা ষড়যন্ত্র মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে মামলার তদনত্ম কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক মঞ্জুর মোর্শেদ জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে সিএমএম আদালতে সোপর্দ করেন। বিচারক কামরম্নন্নাহার রম্নমি ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এদিকে পলস্নবী থানায় মুক্তিযোদ্ধা আমীর হোসেন মোলস্নার দায়ের করা গণহত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডশেষে রাষ্ট্রপতির গাড়িবহরে হামলা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে কামারম্নজ্জামান ও আব্দুল কাদের মোলস্নাকে সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। শুনানিশেষে বিচারক এস কে তোফায়েল হাসান ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া জেএমবির বর্তমান প্রধান ভাগ্নে শহীদের রিমান্ডের শুনানি আগামী ২২ জুলাই নির্ধারণ করা হয়েছে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামায়াতের নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী, কামারম্নজ্জামান ও কাদের মোলস্নাকে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে তারা বিএনপির ওপর মারাত্মক ৰুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিএনপির পৰ থেকে বড় ধরনের কোন আন্দোলনের কর্মসূচী না দেয়ায় তারা এই ৰুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তারা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, বিএনপির হরতালের সমর্থন জানাতে গিয়ে জামায়াত নেতারা মামলা ও গ্রেফতার হয়েছেন। অথচ বিএনপি তাদের জন্য কিছুই করল না। সময় এলে বিএনপিকে তার প্রতিদান ফেরত দেবে জামায়াত। জামায়াত নেতারা জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে এ ধরনের কথাবার্তা বলেছেন। তারা বলেছেন, চারদলীয় জোট সরকারের সময় তারেক রহমান ও বিএনপির নেতারা দুই হাতে লুটপাট ও দুর্নীতি করেছে। হাওয়া ভবন দুনর্ীতির প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। অথচ জামায়াতের বদনাম হয়েছে। তারা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, জামায়াত জোট ও সরকারের মন্ত্রী থাকলেও তারা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ছিল না। কিন্তু দুর্নীতির বদনাম তাদেরও বহন করতে হচ্ছে। জামায়াত নেতারা নিজ দল জামায়াতে ইসলামীর ওপরও কোন ভরসা রাখতে পারছেন না। তাদের গ্রেফতারের আগেই প্রতিবাদ ও প্রতিশোধ জানানোর জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অথচ জামায়াতের নেতাকর্মীরা কোন কর্মসূচী দিয়ে তাদের মুক্ত করার ব্যাপারে কোন আন্দোলনই গড়ে তুলতে পারছে না। জামায়াত নেতারা বলেছেন, তাদের দলেও মোনাফেক বেইমান অনুপ্রবেশ করেছে। জামায়াত নেতাদের গণহত্যা, উত্তরা ষড়যন্ত্র, জঙ্গী কানেকশনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তারা অনেক প্রশ্নেরই উত্তর সরাসরি দেননি। গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, জামায়াতের ঢাকা মহানগর শাখার সভাপতি রফিকুল ইসলাম খান এখনও পলাতক থেকে দেশের ভেতরে নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক কর্মকা- ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। তার সঙ্গে কয়েকজন যুুদ্ধাপরাধী নেতৃত্ব দিচ্ছে। জামায়াত নেতাদের অনেকেই গা-ঢাকা দিয়ে আছে বলে গোয়েন্দাদের কাছে খবর আছে। জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমসহ যুদ্ধাপরাধীদের গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দেরিতে হলেও জামায়াত নেতা নিজামী, মুজাহিদ ও সাঈদীর বোধোদয় হয়েছে। জোটের মন্ত্রী হিসেবে দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন না বলে জামায়াত নেতারা দাবি করেছেন। তবে দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী অর্থনৈতিক ও সুনাম মারাত্মক ৰুণ্ন হয়েছে বলে বুঝতে পেরেছেন। জামায়াত নেতারা জিজ্ঞাসাবাদে এখন যেসব কথাবার্তা বলেছেন পরবর্তীতে তারা এসব কথাবার্তায় অটল থাকেন কি না সেটা সময়ই বলে দেবে বলে গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানিয়েছেন। মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০১০, ৫ শ্রাবণ ১৪১৭
2012/6/4 S A Hannan <sahannan@sonarbangladesh.com> বিভ্রান্তিকর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবরের নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের বিবৃতি আপোষকামিতার রাজনীতির সাথে জামায়াতে ইসলামীমোটেই পরিচিত নয় o কোনভাবেই জামায়াতকে পর্যুদস্ত করতে না পেরে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী অপপ্রচার চালাচ্ছে o কল্পকাহিনী রচনা করে জনগণকেঅতীতে বিভ্রান্ত করা যায়নি ভবিষ্যতেও যাবে না o অতিসম্প্রতি দু-একটি পত্রিকা ও সংবাদ মাধ্যম 'বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাথে সরকারের সমঝোতা' মর্মে কিছুবিভ্রান্তিকর, অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর পরিবেশন করেছে। এ সম্পর্কে জামায়াতে ইসলামীর অবস্থান তুলে ধরেসংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান গতকাল সোমবার বিবৃতিদিয়েছেন। বিবৃতিতে তারা বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত ও সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী একটি বৃহৎরাজনৈতিক দল। অতীতের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াত সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। জামায়াত তার যাত্রালগ্নথেকে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চরক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখলের পর জামায়াতে ইসলামীই প্রথম স্বৈরাচারীএরশাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূচনা করে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাবার জন্য কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থারদাবি সর্বপ্রথম জামায়াতের পক্ষ থেকেই পেশ করা হয়। কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীরভূমিকা ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত। গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে জেল,জুলুম-নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। অনেককে আহত, পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে। জীবন দিতে হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীকে।নেতৃদ্বয় বলেন, জামায়াত কখনই কারো কাছে মাথা নত করেনি বা সমঝোতা করেনি। অন্যায়, অসত্য, মিথ্যার বিরুদ্ধেজামায়াত সর্বদাই আপোষহীন ভূমিকা পালন করেছে। ফলে দেশ ও জাতির নিকট জামায়াতের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃষক,শ্রমিক, যুবক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, আইনবিদ, চিকিৎসাবিদ, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবীগণ জামায়াতেইসলামীতে যোগদান করছে। অমুসলিমরাও এ সংগঠনে সমবেত হচ্ছে। নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের আমলে জামায়াত সবচেয়ে বেশি নির্যাতিতহচ্ছে। জামায়াতের আমীর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, নায়েবে আমীরমাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলমুহাম্মাদ কামারুজ্জামান এবং আবদুল কাদের মোল্লা দীর্ঘ দুই বছর ধরে এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুলইসলাম দীর্ঘ আটমাস যাবৎ কারাগারে আটক রয়েছেন। এ পর্যন্ত সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ১৫হাজারের অধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা দেয়া হয়েছে ১০ সহস্রাধিক, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজাদেয়া হয়েছে ১১ জন নেতা-কর্মীকে। সরকারের বিরুদ্ধে আপোষহীন ভূমিকা পালন করার কারণে সরকার জামায়াতের ওপরনিপীড়ন চালাচ্ছে। জামায়াত অত্যন্ত ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তুসরকার একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতের সংবিধান স্বীকৃত অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা বলেন,জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও মহানগরী কার্যালয় দীর্ঘ প্রায় আটমাস যাবৎ সরকার পুলিশ দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। কার্যালয়ে কেউপ্রবেশ করলেই তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। মাঝে মাঝে তল্লাশির নামে হয়রানি করা হচ্ছে। জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর,ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল, মহানগরী আমীর ও মহানগরী সেক্রেটারির বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্বাহীপরিষদ ও কর্মপরিষদের অধিকাংশ সদস্যকেই এ সরকার অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে কারাগারে আটক রেখে মিথ্যা মামলা দেয়। জামায়াত নেতৃদ্বয় বলেন, ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা এ সরকারের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম জামায়াতের পক্ষ থেকেসোচ্চার ভূমিকা পালন করা হয়। বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে জামায়াত মাঠে ময়দানেপ্রতিবাদ জানায় যা গোটা জাতির দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হয়। তিস্তা ও গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ের জন্যজামায়াতের পক্ষ থেকে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করা হয়। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জনগণের জান-মালের নিরাপত্তানিশ্চিত করা, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ, তেল, গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানসহ জনদুর্ভোগ লাঘবেরদাবিতে জামায়াত নিরবচ্ছিন্নভাবে আন্দোলন করে আসছে। নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক পন্থায় জামায়াত জাতীয় সমস্যাসমূহসমাধানের লক্ষ্যে সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য জামায়াত আঠার দলীয় জোট গঠনে উদ্যোগী ভূমিকাপালন করে। কোনভাবেই জামায়াতকে পরাজিত, পর্যুদস্ত ও নিশ্চিহ্ন করতে না পেরে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী জামায়াতের বিরুদ্ধেঅপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। সরকারের সাথে জামায়াতের সমঝোতার একটি কাল্পনিক, মিথ্যাচার, হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতবক্তব্য ছাড়া আর কিছুই নয়। নেতৃদ্বয় বলেন, এ সব আজগুবী, মিথ্যা, বানোয়াট বক্তব্য পরিবেশন করে আঠার দলীয় জোটে ভাঙ্গণ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনকেদুর্বল করার অবাঞ্ছিত কূটকৌশল গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিহাস সাক্ষী জামায়াতে ইসলামীর দীর্ঘ ইতিহাসে সরকারের সাথেপর্দা-অন্তরালের সমঝোতা বা আপোষের কোন ঘটনা নেই। চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াতের বলিষ্ঠ ভূমিকায় দলটিরক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা, জনসমর্থন বৃদ্ধি ও জামায়াতের প্রতি সাধারণ জনগণের সহানুভূতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দিশেহারা হয়ে ইসলামবিরোধী অপশক্তি জামায়াতের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে মেতে উঠেছে। তারা বলেন, আমরা দ্ব্যার্থহীন ভাষায় ঘোষণা করছি, নীতিহীন ও অন্ধকারের সমঝোতা বা আপোষকামিতার রাজনীতির সাথেজামায়াতে ইসলামী মোটেই পরিচিত নয়। এ ধরনের কল্পকাহিনী রচনা করে জনগণকে অতীতে বিভ্রান্ত করা যায়নি, ভবিষ্যতেওযাবে না। তারা সংশ্লিষ্ট মহলকে বিভ্রান্তিকর খবর পরিবেশন করা থেকে বিরত থাকার এবং দেশবাসীকে এ সমস্ত মিথ্যাচার ওষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য উদাত্ত আহবান জানান। |