Mr. Mohiuddin Anwar
We are not immune to such episodes .... Just see what is happening in our own backyard in
কিছুতেই ভেবে পাই না, মোল্লা-পুরুত-পাদ্রিদের কামপ্রবৃত্তি এতো অসুস্থ ও প্রবল কেন?
কেন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের কামতাড়নার শিকার হয় মূলত শিশুরা? ক্যাথলিক ধর্মযাজক আর শিশুকামী -
এই দুই ধারণা এখন তো প্রায় সমার্থক হয়ে পড়েছে। তাই বলে মোল্লারা পিছিয়ে আছে? একদমই নয়।
বাংলাদেশের কথাই ধরা যাক: দেশে মোল্লাদের যৌননিপীড়নের শিকার হয়েছে এবং হচ্ছে অজস্র শিশু,
এটা কি নতুন কোনও কথা?
==================
ছিঃ
মেয়েটির বয়স মাত্র ১০ বছর। আর সব শিশুর সঙ্গে প্রতিদিনকার মতো বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে সে মসজিদে হুজুরের কাছে কোরআন শরিফ পড়তে যায়। কিন্তু এ দিন পড়াশেষে অন্য শিশুদের বিদায় দিলেও তাকে বসতে বলে হুজুর। সবাই চলে গেলে হুজুর গামছা দিয়ে মেয়েটির মুখ বাঁধে, দড়ি দিয়ে বাঁধে হাত। এরপর হুজুর তাকে ধর্ষণ করে। মেয়েটিকে রক্তাক্ত অবস্থায়ই কোরআন ছুঁয়ে হুজুর শপথ করায় যাতে এ ঘটনা আর কাউকে না জানায়। পরে মেয়েটি কোনোরকমে বাসায় ফিরেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ওইদিন সন্ধ্যায়ই মেয়েটিকে ভর্তি করা হয় স্থানীয় চৌধুরী ক্লিনিকে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে গতকাল শুক্রবার সকালে তাকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এসব কথা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন মেয়েটির মা।
এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নের হোগলপাতিলা গ্রামের মসজিদে। অভিযুক্ত ধর্ষণকারী ওই হুজুরের নাম আব্বাস আলী (৪৫)। তাঁর বাড়ি বরিশালের বাগেরহাট গ্রামে। ঘটনার পর থেকেই সে পলাতক।
গতকাল মাদারীপুর সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে মেয়েটি। পাশে বসে আছে তার মা। মেয়েটির মাথায় হাত বুলাচ্ছেন আর একটু পর পর আঁচল দিয়ে নিজের চোখ মুছছেন তিনি। বেডের পাশে লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে চোখ খোলে মেয়েটি। ঘটনা জানতে চাইলে নির্বাক কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে সে। এরপর মায়ের আশ্বাস পেয়ে বলতে লাগল, 'সেদিন কোরআন শরিফ পড়তে মসজিদে গেছিলাম। হুজুর সবাইকে বিদায় দিয়ে আমাকে বসতে বলল। সবাই চলে যাওয়ার পর মসজিদের মধ্যেই হুজুর আমার মুখ ও হাত বাঁধে...।' এরপর মেয়েটির মা পুরো ঘটনাটি জানান। তিনি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
এ বিষয়ে চৌধুরী ক্লিনিকের ডাক্তার দিলরুবা জানান, মেয়েটিকে যখন ক্লিনিকে আনা হয়, তখন প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে তার শরীরে দুই ব্যাগ রক্ত দেওয়া হয়। সেলাইও করতে হয়েছে।
সদর হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার আলতাফ হোসেন ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, মেয়েটির অবস্থা এখন একটু ভালো। তবে প্রচুর রক্তক্ষরণে তার শরীর অনেক দুর্বল হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কায়ুম আলী সরদার জানান, এ বিষয়ে এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। মেয়েটির বাবা মামলা দায়ের করবে বলে শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১০ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছে ৭০ বয়সী মাদ্রাসা শিক্ষক
লালমনিরহাটে মাদ্রাসা শিক্ষক কর্তৃক শিক্ষার্থী ধর্ষণ : মামলা দায়ের, ধর্ষক আটক
হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি, মোঃ শাহার্রুপ আলম সুমন :
সোমবার সকালে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা এলাকায় মক্তব
শিক্ষক আইয়ুব আলী মোক্তার (৭৫) তার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের সময় জনতার হাতে ধৃত হয়।
পরে জনতা ধর্ষক ঐ শিক্ষককে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
এব্যাপারে থানায় একটি মামলা হয়েছে।