It proves that "RULE OF LAW" is prevailing in Bangladesh. Being a Freedom Fighter and Pro-Liberation supporter , Gen. Harun did not get any mercy from present Govt. led by AL. We did not see any thing like this during BNP rule . This is the difference between AL and BNP. BNP & others have to learn "RULE OF LAW" from AL .
Dr. Manik.
From: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
To: jnrsr53@yahoo.com; subimal@yahoo.com; manik061624@yahoo.com
Cc: syed.aslam3@gmail.com; guhasb@gmail.com; farahmina@gmail.com; unitycouncilusa@gmail.com; rgonsalves29@verizon.net; manik195709@yahoo.com; manik195709@yahoo.com; manik195709@yahoo.com; syed_aslam3@yahoo.com; akhtergolam@gmail.com; aanis06@yahoo.com; mukto-mona@yahoogroups.com; dr.dipumoni@gmail.com; drmohsinali@yahoo.com; jnrsr53@yahoo.com; safeschoolmodel@yahoo.com; guhasb@gmail.com; farid2002hossain@hotmail.com; manik195709@yahoo.com; farida_majid@hotmail.com; baaiwdc_comm@yahoogroups.com
Sent: Sunday, October 7, 2012 4:13 PM
Subject: সাবেক সেনাপ ;্রধান জেনাø 0;েল হারুনসহ  465;েসটিনির শী&# 2480;্ষ কর্তারা আত্মগোপনে
To: jnrsr53@yahoo.com; subimal@yahoo.com; manik061624@yahoo.com
Cc: syed.aslam3@gmail.com; guhasb@gmail.com; farahmina@gmail.com; unitycouncilusa@gmail.com; rgonsalves29@verizon.net; manik195709@yahoo.com; manik195709@yahoo.com; manik195709@yahoo.com; syed_aslam3@yahoo.com; akhtergolam@gmail.com; aanis06@yahoo.com; mukto-mona@yahoogroups.com; dr.dipumoni@gmail.com; drmohsinali@yahoo.com; jnrsr53@yahoo.com; safeschoolmodel@yahoo.com; guhasb@gmail.com; farid2002hossain@hotmail.com; manik195709@yahoo.com; farida_majid@hotmail.com; baaiwdc_comm@yahoogroups.com
Sent: Sunday, October 7, 2012 4:13 PM
Subject: সাবেক সেনাপ ;্রধান জেনাø 0;েল হারুনসহ  465;েসটিনির শী&# 2480;্ষ কর্তারা আত্মগোপনে
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল হারুনসহ ডেসটিনির শীর্ষ কর্তারা আত্মগোপনে
স্টাফ রিপোর্টার
দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক মামলায় জামিন বাতিল হওয়ার পর পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ডেসটিনির প্রেসিডেন্ট ও সাবেক সেনাপ্রধান লে. জে. হারুন অর রশিদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিনসহ পরিচালকরা। এরই মধ্যে গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতায় দুদকের অনুসন্ধান টিম কয়েকটি অভিযান চালিয়েও তাদের কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এমনকি তাদের অবস্থানও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। এদিকে চলতি সপ্তাহের মধ্যে ডেসটিনির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মো. গোলাম হোসেন।
দুদকের অনুসন্ধান টিম সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের মোবাইল বন্ধ। গোপনে তারা বিকল্প নম্বর ব্যবহার করছেন, ওইসব নম্বর না পাওয়ায় মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমেও তাদের অবস্থান শনাক্ত করা যাচ্ছে না।
কয়েকদিন ধরে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যক্তিগত মোবাইল গত তিনদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। এছাড়া তার অফিসিয়াল নম্বরও বন্ধ পাওয়া গেছে।
বাংলা নিউজ জানিয়েছে, লে. জে. হারুন অর রশিদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে কল রিসিভ করেন তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। তিনি কর্নেল আতিক বলে পরিচয় দেন। লে. হারুনকে চাওয়া হলে বিনয়ের সঙ্গে তিনি বলেন, 'উনি অপরিচিত কারও সঙ্গে কথা বলেন না।' এছাড়া ডেসটিনির অন্য পরিচালকদের মোবাইলে যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ডেসটিনির ২২ পরিচালককে ধরতে এরই মধ্যে দুদক সোর্স লাগানো হয়েছে। দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, 'আসামিরা বেশিদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারবেন না। তাদের ধরা দিতেই হবে।' দুদকের বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।
দুদকের তদন্ত টিম ডেসটিনির যে ২২ আসামিকে গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে, যাদের রিবুদ্ধে অভিযান চলছে, তারা হচ্ছে, সাবেক সেনা প্রধান হারুন অর রশিদ, রফিকুল অমিন, মোহাম্মদ হোসেন, দিদারুল আলম, গোফরানুল হক, মোহাম্মদ সাঈদ-উর-রহমান, মেজবাহ উদ্দিন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আলী, রফিকুল আমীনের স্ত্রী ফারাহ দীবা, জমসেদ আরা চৌধুরী, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, আজাদ রহমান, আকবর হোসেন, শিরিন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মজিবুর রহমান, সুমন আলী খান, সাইদুল ইসলাম খান ও আবুল কালাম আজাদ।
৩১ জুলাই ডেসটিনির শীর্ষ ২২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদক থেকে পৃথক দুটি মানি লন্ডারিং মামলা করে। ৬ আগস্ট ডেসটিনির সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তিন পরিচালকসহ ৫ আসামি ঢাকার সিএমএম আদালতের একজন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে জামিন নেন। এরপর বাকি ১৭ আসামিকেও জামিন দেন অপর এক ম্যাজিস্ট্রেট।
এই জামিন দেয়ার ঘটনায় দুদক আদেশের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জহুরুল হকের আদালতে রিভিশন মামলা করে। সেই থেকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২২ আসামির জামিন বহাল রাখা না রাখা নিয়ে অনেক নাটকীয় ঘটনা ঘটে। ভারপ্রাপ্ত মহানগর দায়রা জজ ড. আখতারুজ্জামান ২২ আসামির জামিন বাতিল করেন। এর একদিন পর বিচারক জহুরুল হক ওই জামিন আদেশ স্থগিত করেন। এরপর তিনি জামিন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন তারিখ ধার্য করেন।
২৭ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদালত ২২ আসামির জামিন বাতিল করেন। দুদকের তদন্ত কর্মকর্তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত লিখিত আদেশের জন্য অপেক্ষা করেন। রোববার তারা আদেশের কপি হাতে পেয়ে ওইদিন রাত থেকেই ২২ আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান শুরু করেন বলে জানা গেছে।
এরআগে সোমবার ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ২২ কর্মকর্তার ৫৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেয় আদালত। দুদকের দুই তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মোজাহার আলী সরদার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ তৌফিকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ জহুরুল হক ওই নির্দেশ দেন।
ডেসটিনির শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুদক ৩ হাজার ২৮৫ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং ও অর্থ আত্মসাত্ মামলা করে। ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের হিসাব থেকে ২৭০ কোটি ৫২ লাখ ৪২ হাজার ৮২৪ টাকা ঋণ হিসেবে ১৪টি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে মামলার আবেদন সূত্রে জানা যায়। একইভাবে ডেসটিনি ২০০০-এর হিসাব থেকে হারুন অর রশিদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়েছে ১৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এর মধ্যে তোলা হয়েছে ১৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা এবং ব্যাংকে রয়ে গেছে পাঁচ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহেই ডেসটিনির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে - বাণিজ্য সচিব: চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়মসংক্রান্ত চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মো. গোলাম হোসেন। গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়ম তদন্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে ডেসটিনি বিষয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়মসংক্রান্ত চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির জন্য দুই মাস সময় বাড়িয়ে নিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতরের রেজিস্ট্রার আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে ডেসটিনি গ্রুপের সবক'টি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তদন্তে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ৭ সদস্যের একটি তদন্তের তিন দফা প্রতিবেদন দিলেও সবক'টি প্রতিবেদনই অপূর্ণাঙ্গ বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফেরত পাঠায়।
দুদকের অনুসন্ধান টিম সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের মোবাইল বন্ধ। গোপনে তারা বিকল্প নম্বর ব্যবহার করছেন, ওইসব নম্বর না পাওয়ায় মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমেও তাদের অবস্থান শনাক্ত করা যাচ্ছে না।
কয়েকদিন ধরে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যক্তিগত মোবাইল গত তিনদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। এছাড়া তার অফিসিয়াল নম্বরও বন্ধ পাওয়া গেছে।
বাংলা নিউজ জানিয়েছে, লে. জে. হারুন অর রশিদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে কল রিসিভ করেন তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। তিনি কর্নেল আতিক বলে পরিচয় দেন। লে. হারুনকে চাওয়া হলে বিনয়ের সঙ্গে তিনি বলেন, 'উনি অপরিচিত কারও সঙ্গে কথা বলেন না।' এছাড়া ডেসটিনির অন্য পরিচালকদের মোবাইলে যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ডেসটিনির ২২ পরিচালককে ধরতে এরই মধ্যে দুদক সোর্স লাগানো হয়েছে। দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, 'আসামিরা বেশিদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারবেন না। তাদের ধরা দিতেই হবে।' দুদকের বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।
দুদকের তদন্ত টিম ডেসটিনির যে ২২ আসামিকে গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে, যাদের রিবুদ্ধে অভিযান চলছে, তারা হচ্ছে, সাবেক সেনা প্রধান হারুন অর রশিদ, রফিকুল অমিন, মোহাম্মদ হোসেন, দিদারুল আলম, গোফরানুল হক, মোহাম্মদ সাঈদ-উর-রহমান, মেজবাহ উদ্দিন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আলী, রফিকুল আমীনের স্ত্রী ফারাহ দীবা, জমসেদ আরা চৌধুরী, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, আজাদ রহমান, আকবর হোসেন, শিরিন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মজিবুর রহমান, সুমন আলী খান, সাইদুল ইসলাম খান ও আবুল কালাম আজাদ।
৩১ জুলাই ডেসটিনির শীর্ষ ২২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদক থেকে পৃথক দুটি মানি লন্ডারিং মামলা করে। ৬ আগস্ট ডেসটিনির সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তিন পরিচালকসহ ৫ আসামি ঢাকার সিএমএম আদালতের একজন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে জামিন নেন। এরপর বাকি ১৭ আসামিকেও জামিন দেন অপর এক ম্যাজিস্ট্রেট।
এই জামিন দেয়ার ঘটনায় দুদক আদেশের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জহুরুল হকের আদালতে রিভিশন মামলা করে। সেই থেকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২২ আসামির জামিন বহাল রাখা না রাখা নিয়ে অনেক নাটকীয় ঘটনা ঘটে। ভারপ্রাপ্ত মহানগর দায়রা জজ ড. আখতারুজ্জামান ২২ আসামির জামিন বাতিল করেন। এর একদিন পর বিচারক জহুরুল হক ওই জামিন আদেশ স্থগিত করেন। এরপর তিনি জামিন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন তারিখ ধার্য করেন।
২৭ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদালত ২২ আসামির জামিন বাতিল করেন। দুদকের তদন্ত কর্মকর্তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত লিখিত আদেশের জন্য অপেক্ষা করেন। রোববার তারা আদেশের কপি হাতে পেয়ে ওইদিন রাত থেকেই ২২ আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান শুরু করেন বলে জানা গেছে।
এরআগে সোমবার ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ২২ কর্মকর্তার ৫৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেয় আদালত। দুদকের দুই তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মোজাহার আলী সরদার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ তৌফিকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ জহুরুল হক ওই নির্দেশ দেন।
ডেসটিনির শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুদক ৩ হাজার ২৮৫ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং ও অর্থ আত্মসাত্ মামলা করে। ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের হিসাব থেকে ২৭০ কোটি ৫২ লাখ ৪২ হাজার ৮২৪ টাকা ঋণ হিসেবে ১৪টি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে মামলার আবেদন সূত্রে জানা যায়। একইভাবে ডেসটিনি ২০০০-এর হিসাব থেকে হারুন অর রশিদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়েছে ১৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এর মধ্যে তোলা হয়েছে ১৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা এবং ব্যাংকে রয়ে গেছে পাঁচ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহেই ডেসটিনির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে - বাণিজ্য সচিব: চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়মসংক্রান্ত চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মো. গোলাম হোসেন। গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়ম তদন্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে ডেসটিনি বিষয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ডেসটিনি গ্রুপের অনিয়মসংক্রান্ত চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির জন্য দুই মাস সময় বাড়িয়ে নিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতরের রেজিস্ট্রার আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে ডেসটিনি গ্রুপের সবক'টি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তদন্তে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ৭ সদস্যের একটি তদন্তের তিন দফা প্রতিবেদন দিলেও সবক'টি প্রতিবেদনই অপূর্ণাঙ্গ বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফেরত পাঠায়।
____________________________________________________________
Woman is 57 But Looks 27
Mom publishes simple facelift trick that angered doctors...
ConsumerLifestyles.org
__._,_.___