Banner Advertiser

Monday, January 7, 2013

[mukto-mona] এবার কক্সবাজারে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা



মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৩, ২৫ পৌষ ১৪১৯
এবার কক্সবাজারে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ আবারও ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এবারের ঘটনাস্থল কক্সবাজার। রবিবার রাতে জেলা সদর পিএমখালীর মোহছেনিয়া পাড়ায় কিশোরী এক ছাত্রীকে গণধর্ষণের পর হত্যা করেছে নরপশুরা। সোমবার সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। এদিকে মাদারীপুরের শিবচরে মোবাইলে গান দেখানোর কথা বলে ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে তার ভগ্নিপতি। মেয়েটি গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে শিবচর থানা পুলিশ ধর্ষক বাশারকে আটক করেছে। এ ঘটনায় মেয়েটির মা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ ছাড়া সেখানে দ্বিতীয় শ্রেণীর স্কুলছাত্রী রিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় দোষীদের বিচারের দাবিতে সোমবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। বরিশালে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক গৃহবধূ। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেছেন ওই গৃহবধূ। এ ছাড়া ঝিনাইদহে এক নার্সকে তিন দিন ক্লিনিকের একটি রুমে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে ক্লিনিক মালিক ও ম্যানেজার। এ ব্যাপারে থানায় মামলাও হয়েছে। সোমবার ভিকটিমকে পরীক্ষার পর সিভিল সার্জন জানিয়েছেন, ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ভিকটিম বলেছেন, তাকে জোরপূর্বক চেতনানাশক ট্যাবলেট খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়।
টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে ও আসামিদের ফাঁসির দাবিতে সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচী পালন করেছে ভূমিহীন সমিতি ও গ্রামবাসী। এরপর তারা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছে। ফরিদপুরের আলোচিত কিশোরী চম্পার পুনঃময়নাতদন্তের রিপোর্ট এখনও পাওয়া যায়নি। সোমবার পুনঃময়নাতদন্তকারী বোর্ড আদালতের কাছে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিলেও হত্যার কারণ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করেননি। লাশের ভিসেরা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এই রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদন আদালতে জানানো হবে। খবর নিজস্ব সংবাদদাতাদের।
কক্সবাজার ॥ জেলা সদর পিএমখালীর মোহছেনিয়া পাড়ায় রবিবার রাত ১২টার দিকে ৫-৬ দুর্বৃত্ত দিনমজুর আবদুস শুক্কুরের বাড়িতে প্রবেশ করে বড়বোনকে বেঁধে রেখে ছোট বোনকে পার্শ্ববর্তী খালি স্থানে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ শেষে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে। নিহত কিশোরী রাবিয়া বছরী (১৪) স্থানীয় আবু বক্কর ছিদ্দিক মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। পারিবারিক সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে প্রতিপক্ষের মামলার আসামি হওয়ায় তাদের পরিবারের পুরুষ সদস্যরা বাড়িতে না থাকার সুযোগে দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। 
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ ॥ নগরীতে এক গৃহবধূ তাঁকে ধর্ষণের অভিযোগ করে বরিশাল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেছেন। বিচারক ধর্ষিতের ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কোতোয়ালি মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। রবিবার রাতে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি আদালতের নির্দেশনার কপি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
নগরীর কেডিসি এলাকার বাসিন্দা ওই গৃহবধূ জানান, তাঁর স্বামী পটুয়াখালীর একটি প্লাস্টিকের কারখানায় কর্মরত রয়েছেন। এ সুযোগে পার্শ¦বর্তী কেডিসি বস্তি এলাকার বখাটে যুবক কায়েস আহমেদ (২২) তাঁকে বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাবসহ যৌন হয়রানি করে আসছিল। তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় কায়েস ক্ষিপ্ত হয়। গত ৫ জানুয়ারি রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হলে আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা কায়েস ও তার সহযোগী সাজ্জাত হোসেন তার মুখ চেপে ধরে পার্শ¦বর্তী মাঠে নিয়ে কায়েস তাঁকে ধর্ষণ করে। স্থানীয়রা ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেয়। ধর্ষিত থানায় মামলা দায়ের করতে ব্যর্থ হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষক কায়েস ও তার সহযোগী সাজ্জাতকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
টাঙ্গাইলে ডিসি অফিস ঘেরাও ॥ টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদ ও আসামিদের ফাঁসির দাবিতে সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচী পালন করেছে ভূমিহীন সমিতি ও গ্রামবাসী। এরপর তারা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছে। অন্যদিকে স্কুলছাত্রী ধর্ষণসহ সারাদেশে নারী নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের দ্রুত বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন এবং মৌন মিছিল কর্মসূচী পালিত হয়েছে। 
ফরিদপুরে চম্পা হত্যার পুনঃময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়া যায়নি ॥ ফরিদপুরে কিশোরী চম্পার হত্যার কারণ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করেননি পুনঃময়নাতদন্ত বোর্ড। সোমবার বোর্ড ১নং আমলী আদালতের কাছে তাদের প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিয়ে বলেছে লাশের ভিসেরা সংগ্রহ করে রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ভিসেরা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদন আদালতে জানানো হবে। এই ভিসেরা রিপোর্ট পেতে সপ্তাহখানিক লেগে যেতে পারে।
মাদারীপুরে রিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ॥ মাদারীপুরে দ্বিতীয় শ্রেণীর স্কুলছাত্রী রিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় দোষীদের বিচারের দাবিতে সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। সরকারী নাজিমউদ্দিন কলেজ গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে শিশু রিয়ার আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসী। 
পুলিশ সূত্র জানায়, মাদারীপুর সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের কোটবাড়ী-শ্রীনদী গ্রামের গাউছ মুফতির মেয়ে স্থানীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী ৮ বছর বয়সী রিয়া আক্তারকে গত ২৭ নবেম্বর বিকেলে প্রাইভেট পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। রাতে পরিবারের লোকজন এলাকার নদীর পাড় থেকে লাশ উদ্ধার করে।


2013/1/4 lutful bari <lutfulb2000@yahoo.com>
 http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=82461

বাংলাদেশে ধর্ষণের অবস্থা ভারতের মতোই : আমাদের করণীয়

শাহ্ আব্দুল হান্নান
তারিখ: জানুয়ারি, ২০১৩
আমরা সবাই ধর্ষণের ব্যাপারে এবার ভারতে কী ঘটেছে তা জানি। সারা ভারতেই ধর্ষণ বেড়ে চলেছে। রাজধানী দিল্লি ধর্ষণের নগরে পরিণত হয়েছে বলা হয়। এর মধ্যে একটি ঘটনা সারা ভারতে জনবিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। সারা ভারতে জনতা ধর্ষণের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে এসেছে। ঘটনাটি ছিল একজন মেডিক্যাল ছাত্রীর একটি বাসে জঘন্যতম ধর্ষণ। যামিনী নামের ছাত্রীটি তার হবু বরের সাথে বিয়ের কিছু কেনাকাটা করে সিনেমা দেখে ফিরছিল। বাসে তখন অন্য কোনো যাত্রী ছিল না। কেবল তারা দু'জনই ছিল। প্রথমে ছেলেটিকে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে দেয়া হয় এবং পরে ছাত্রীটিকে ড্রাইভার তার সঙ্গীরা গণধর্ষণ করে। ছাত্রীটিকে কেবল গণধর্ষণই করেনি, তারা রড ঢুকিয়ে মেয়েটির যৌনাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত করে দেয়। তার মাথায় প্রচণ্ড আঘাত করায় মগজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর ছেলেটি মেয়েটিকে উলঙ্গ করে বাস থেকে ফেলে দেয়া হয়। লোকেরা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ভারতজুড়ে জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তারা ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছে। অপরাধীরা ধরা পড়েছে এবং তারা তাদের অপরাধ স্বীকারও করেছে। অন্য দিকে মেডিক্যালছাত্রী মেয়েটিকে সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে ভারত সরকার সিঙ্গাপুর পাঠায়। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে আটজন স্পেশালিস্টের সব চেষ্টা সত্ত্বেও ছাত্রীটি শেষ পর্যন্ত মারা যান
তার মৃত্যুর পর জনগণ আবার বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। ভারত সরকার ব্যাপারে পূর্ণ তদন্ত করবে বলে জানায়। জনগণের দাবি, ধর্ষণের মামলা যাতে দ্রুত পুলিশ গ্রহণ করে; পুলিশ যেন তদন্ত দ্রুত করে, বিচার প্রক্রিয়া যেন দ্রুত সম্পন্ন করা হয়, ধর্ষণের শাস্তি যেন মৃত্যুদণ্ড নির্ধারণ করা হয় ইত্যাদি। ভারত সরকার এসব বিষয় বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে
মেয়েটির লাশ ভোর ৪টায় সিঙ্গাপুর থেকে দিল্লি পৌঁছায়। সে ভোরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী তার লাশ গ্রহণ করেন। পরে সকাল ৭টার মধ্যেই লাশ চিতায় দাহ করা হয়েছে। ঘটনায় ভারতে শোক পালন করা হচ্ছে এবং ইংরেজি নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে
বাংলাদেশে ধর্ষণ পরিস্থিতি মোটামুটি একই। এখানেও ধর্ষণ গণধর্ষণ অনেক হয়েছে। সাধারণত এসব ক্ষেত্রে পরিবার মামলা করতে চায় না। যেসব মামলা করা হয় সেসব ক্ষেত্রে তদন্ত দীর্ঘসূত্রতার মধ্যে পড়ে। ধর্ষিতার মেডিক্যাল পরীক্ষা যে সাবধানতা শালীনতার মধ্যে করা দরকার, তা সাধারণত করা হয় না। বিচার প্রক্রিয়াও অনেক দীর্ঘ। এসব বিষয়ে বাংলাদেশেও আইন পদ্ধতির সংস্কার প্রয়োজন। ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের বিশেষ নজর দেয়া দরকার। বিশেষ করে আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশের মহাপরিদর্শকের উচিত এসব বিষয়ে চিন্তা করে সুব্যবস্থা নেয়া। আইজিপির উচিত এটা দেখা যে, বর্তমানে আইন পদ্ধতি যেভাবে আছে, তা মামলা গ্রহণ তদন্তের ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না
বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পের কিশোরী মেয়ে মহিলারা অনেক সময় ধর্ষণের শিকার হয়। এর মূল কারণ গার্মেন্ট শিল্পের কারখানার শিফটের সময়। এমনভাবে শিফট করা উচিত যাতে তাদের রাতে ঘরে ফিরতে না হয় কিংবা কাজে যোগদান করতে না হয়। ব্যাপারে বিজিএমইএ' নেতাদের এবং শ্রম মন্ত্রণালয়কে ভাবতে হবে
অন্য একটি বিষয়ও গুরুত্বপূর্ণ। যেসব কারণে ধর্ষণের পরিবেশ সৃষ্টি হয় আমাদের তা দূর করা উচিত। বিজ্ঞাপন, পর্নোগ্রাফি, ইন্টারনেটের নোংরা ওয়েবসাইট নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। পোশাকের ব্যাপারেও মেয়েদের শালীনতাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত। আধুনিকতার নামে উগ্র পোশাক গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটা তাদের নিরাপত্তা ব্যাহত করতে পারে। ইন্টারনেটে বেশ কিছু লেখা দেখেছি যেখানে মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এসব লেখায় ২০-২৫টি পরামর্শ আছে। তার মধ্যে রয়েছে- খুব বিপজ্জনক স্থানে না যাওয়া, একা রাতে চলাফেরা না করা, পোশাকে উগ্রতা না থাকা ইত্যাদি। এসবকে 'আধুনিকতা' নামে প্রত্যাখ্যান করা ঠিক হবে না। ব্যাপারে বাস্তব প্রয়োজনকে সামনে রাখতে হবে। আমি জানুয়ারির পত্রিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে রাত ১২টার উল্লাসের ছবিতে দেখলাম, অনেক যুবকের মধ্যে গুটিকয়েক তরুণী। ধরনের পরিবেশে এত রাতে মেয়েদের যাওয়া বিপজ্জনক
যা হোক, সব শেষে সরকারের কাছে নিবেদন, যেন ধর্ষণের বিরুদ্ধে এখনই পূর্বের আলোচনার আলোকে ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ভারতে চলমান গণ-আন্দোলনের পর যেসব ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে এবং হবে, সেগুলোও আমরা আমাদের দেশে কার্যকর করার কথা ভাবতে পারি
লেখক : সাবেক সচিব, বাংলাদেশ সরকার


 
http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=82461
 




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___