Madrassa, being a residential school for very young kids, produces environment for the sexual exploitation of captive young kids by teachers and others in the system. These abusers know - they enjoy the religious indemnity to hide their acts, just like priests and Gurus who do so also in other religions. Society gives them free pass, and almost everything goes without questioning and scrutiny in the religious world. Even mass murders (such as, the so called Moulana Bucchu Razakar, etc.) can get away for such a long time with proper religious garbs and appearances. That much stupid we all have become in the society. When someone raises doubt about some of these frauds, thousands come forward to grab his neck to protect those frauds. All we have is faith, but – never look back what we have gotten out of our grand old faith. Hopefully, victims and their families will not leave the justice to the God; it they do, it will not come in their lifetime, and abusers will keep looking for the next victims. I can bet such sexual abuses are day-to-day events in most religious institutions.
Jiten Roy
--- On Mon, 1/7/13, SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com> wrote: From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com> Subject: [mukto-mona] নরসিংদীতে ইমাম ধর্ষণ করেছে এক নাবালিকাকে : ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে মানববন্ধন To: "Khobor" <khabor@yahoogroups.com>, "notun Bangladesh" <notun_bangladesh@yahoogroups.com>, chottala@yahoogroups.com Date: Monday, January 7, 2013, 8:42 AM
নরসিংদীতে শিশু ধর্ষণের শিকার নিজস্ব প্রতিবেদক, নরসিংদী এবার ধর্ষণের শিকার হলো নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার পঞ্চম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রী। নির্যাতিতার পরিবারের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শনিবার সকালে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা হলো শ্রীনিধি দাইরেরপাড় জামে মসজিদের ইমাম আল-আমিন মাহমুদ (২৮) ও পাশের বড়কান্দা মধ্যপাড়া গ্রামের আনতু মিয়ার ছেলে ফয়সাল (২০)। অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের পুলিশি হেফাজতের (রিমান্ড) আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা অপরাধের কথা স্বীকার করেছে বলে জানান রায়পুরা থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মমিনুর ইসলাম। পুলিশ ও নির্যাতিতার পরিবার জানায়, প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার বিকেলেও শিশুটি খেলার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। সন্ধ্যার পরও ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে থাকে। রাতভর গ্রামের বিভিন্ন স্থানে ও স্বজনদের বাড়িতে খোঁজ করেও মেয়েটির সন্ধান পায়নি তারা। শুক্রবার ভোরে সে নিজেই বাড়িতে ফিরে আসে। তার কাছ থেকেই ঘটনা জানতে পারে পরিবারের লোকজন। সে জানায়, বৃহস্পতিবার খেলতে যাওয়ার সময় তাকে কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে যায় আল-আমিন। নির্যাতনের পর তাকে গামছা ও রুমাল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। পরে আল-আমিন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তার বন্ধু ফয়সালকে ডেকে আনে। রাতে তারা দুজনই শিশুটির ওপর অত্যাচার চালায়। শুক্রবার ভোরে তারা শিশুটিকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় নির্যাতিতার মা গত শুক্রবার রাতে আল-আমিন মাহমুদ ও ফয়সালের বিরুদ্ধে রায়পুরা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযুক্ত দুজনকে তাদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। গতকাল পুলিশের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনের বিপরীতে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন নরসিংদী জেলা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শামিমা আক্তার। এদিকে আহত শিশুটিকে গতকাল নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে মেয়েটি বাড়িতে রয়েছে। তার মা সাংবাদিকদের বলেন, 'আমার অবুঝ মেয়েটি ইমামকে শ্রদ্ধা করত। তাই তার ডাকে সে ঘরে গিয়েছিল। কিন্তু ইমাম যে এমন নিকৃষ্ট কাজ করতে পারে, আমার মেয়ে ভাবতে পারেনি। শুধু ইমাম নিজে নয়, সে তার বন্ধুকেও এ কাজে জড়িয়ে আমার মেয়েকে নির্যাতন করেছে। এর পর থেকে মেয়েটি সারা দিন কাঁদছে। সে এখন ভয়ে মানুষের সামনে আসে না। আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করছি।'
উল্লেখ্য, গত ৩ জানুয়ারি শ্রীনিধি দাইরেরপাড় জামে মসজিদের ইমাম আল-আমিন মাহমুদ ও তার বন্ধু ফয়সাল একই এলাকার এক নাবালিকাকে ডেকে নিয়ে ঘরের ভেতর আটক করে সারারাত উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। সকালে তারা নাবালিকাকে ছেড়ে দিলে সে বাড়ি গিয়ে তার মাকে ঘটনা খুলে বলে। এ অবস্থায় তারা রায়পুরা থানায় ইমাম আল-আমিন ও ফয়সালের বিরুদ্ধে ...
15 ঘন্টা আগে – গত ৩ জানুয়ারি শ্রীনিধি দাইরেরপাড় জামে মসজিদের ইমাম আল-আমিন মাহমুদ ও তার বন্ধু ফয়সাল একই এলাকার এক নাবালিকাকে ডেকে নিয়ে ঘরের ভেতর আটক করে সারারাত উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। পুলিশ জানিয়েছে, ধর্ষকরা তাদের ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করেছে। বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জের চিংড়াখালী গ্রামে স্বামীকে গাছে বেঁধে স্ত্রীকে ...
মহিলা নেতৃত্বের স্বর্ণযুগে কেন এত নারী ধর্ষণ?
|