Banner Advertiser

Sunday, February 3, 2013

[mukto-mona] KHALEDA & GANG WILL BE PUT ON TRIAL !!!!!!!!!



আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যার জন্য খালেদা জিয়া ও তার দোসরদের বিচার করা হবে : প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ (বিডিএনএন২৪) :- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যার জন্য বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তার ক্যাডারদের বিচার করা হবে। তিনি দ্ব্যার্থহীন ভাষায় বলেন, 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেশ ও জনগণের দাবি। আন্দোলন ও মানুষ হত্যা করে এ বিচার আপনি বন্ধ করতে পারবেন না। বরং আন্দোলনের নামে গুলি করে ও পেট্রোল ঢেলে নিরীহ মানুষ এবং পুলিশ সদস্যদের হত্যার দায়ে বাংলার মাটিতে আপনার ও আপনার ক্যাডারদের বিচার করা হবে ইনশাল্লাহ।' প্রধানমন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে এক বিশাল জনসমুদ্রে ভাষণে একথা বলেন। বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা-২ আসনের (কেরানীগঞ্জ-সাভার ও কামরাঙ্গীরচর) আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ এমপি, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, নসরুল হামিদ বিপু এমপি, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোল্লা আবু কাওসার এবং ছাত্রলীগ সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগও বক্তৃতা করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্নের দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, এটি গত সাধারণ নির্বাচনে জনগণের কাছে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।
তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমরা ইতিমধ্যে একটি রায় পেয়েছি। জাতিকে দীর্ঘ ৪২ বছরের কলঙ্ক থেকে মুক্ত করতে ইনশাল্লাহ বাকী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও সম্পন্ন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে অধ্যাদেশ জারি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এ ধারাবাহিকতায় সে সময় ১১ হাজার চিহ্নিত রাজাকার ও আল-বদরকে আটক করা হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে বর্বরোচিতভাবে হত্যার পর জেনারেল জিয়াউর রহমান বিচার বন্ধ করে দেন এবং যুদ্ধাপরাধীদের জেল থেকে ছেড়ে দেন। তিনি আরো বলেন, 'জিয়া শুধু যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়েই দেননি, তিনি তাদেরকে মন্ত্রী ও এমপি বানিয়ে রাজনৈতিকভাবেও পুনর্বাসন করেন।'
প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারো আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়ার জন্য জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের স্বাধীনতা এনেছে এবং উন্নয়নও নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, 'আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করেছি এবং ভোটের মাধ্যমে আবার যদি ক্ষমতায় আসি তা হলে ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।' প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা । তিনি বলেন, 'আমি কিছুই চাই না এবং আমার কোন ব্যক্তিগত উচ্চাবিলাস নেই। আমার একমাত্র চিন্তা হচ্ছে জনগণকে কিভাবে তাদের সকল মৌলিক চাহিদা পূরণ করে শান্তিপূর্ণ জীবন-যাপনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়।'
তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা এবং সন্ত্রাস ও দুর্নীতি নির্মূলের মাধ্যমে জাতিকে বিশ্ব মানচিত্রে অধিষ্ঠিত করা। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে দেশ সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও দুর্নীতির স্বর্গে পরিণত হয়েছিল। দেশের জনগণ সে সময় লাগামহীন সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, দুর্নীতি, বোমাবাজি ও চাঁদাবাজি প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বলেন, তাঁর সরকার কঠোর হস্তে সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও জঙ্গীবাদ দমন করেছে। এর ফলে জনগণ এখন শান্তিপূর্ণভাবে জীবন-যাপন করছে। আমরা জনগণের করের টাকা দেশের উন্নয়নে যথাযথভাবে ব্যবহার করছি।
শেখ হাসিনা গত সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়ার জন্য কামরাঙ্গীরচরের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, এর ফলে গত ৪ বছরে এ এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হয়েছে। কারণ এখানকার জনগণ আমাদের প্রতি রায় দিয়েছে। তিনি বলেন, এক সময় চরমভাবে অবহেলিত থাকা কামরাঙ্গীরচরে বর্তমান সরকারের আমলে সত্যিকারের উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তিনি আরো বলেন, বন্যা থেকে এ এলাকাকে রক্ষার জন্য আড়াই মাইল বেড়ি বাঁধ নির্মাণে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ এলাকার যেসব ইউনিয়ন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের বাহিরে রয়েছে সেখানকার অধিবাসীদের উন্নয়নে এগুলোকে সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখন জনগণ কিছু না কিছু পায়। অন্যদিকে বিএনপি যখন ক্ষমতায় আসে তখন জনগণ সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও দুর্নীতি ছাড়া আর কিছুই পায় না। প্রধানমন্ত্রী জিডিপি বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফিতি হ্রাস, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি, শিক্ষাখাতে উন্নয়ন, ৪ লাখ যুবককে সরকারি চাকরিতে নিয়োগদান ও ৪০ লাখ যুবকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সার সরবরাহ নিশ্চিত করা, বীজ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়াসহ তাঁর সরকারের বেশ কিছু সাফল্যের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের সেবা করা এবং তাদের মুখে হাসি ফুটানো। আমরা সবসময় জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টার ফলে দেশব্যাপী দ্রুত আইসিটি কর্মকান্ড ছড়িয়ে পড়েছে। জনগণ এখন বিদেশে যাওয়ার জন্য তাদের ঘরে বসে নাম নিবন্ধন করছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতালের সীমানা দেয়াল উদ্বোধন করেন, একটি মাধ্যমিক স্কুল, একটি কমিউনিটি সেন্টার ও তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এছাড়া তিনি কামরাঙ্গীরচর থানা পুলিশের কাছে দুটি গাড়ির চাবিও হস্তান্তর করেন।


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___