Banner Advertiser

Thursday, February 14, 2013

Re: [mukto-mona] : Shah Abdul Hannan--Bhalobasha dibash--please see this article on Bhalobasha dibosh

He would love to observe the desert culture but they might not accept him as their equals as evidenced by past and current history. If America were an Islamic entity, he would have sung a different tune. That much I value his sincerity and holiness. We need some kind of comic relief for this damn heavyhearted Valentine day.
-SD

 
"All great truths begin as blasphemies." GBS

From: Kamal Das <kamalctgu@gmail.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, February 14, 2013 7:07 PM
Subject: Re: [mukto-mona] : Shah Abdul Hannan--Bhalobasha dibash--please see this article on Bhalobasha dibosh

 
Islam is the culture of Arabian desert and it is enmeshed with idolatry.  Maulana Hannan, however, is blind enough not to observe it.

2013/2/14 Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>
Brother, you said - "A Day of Love" is not our culture. How can I agree with you? Of course we can embrace some other culture, if it is a right one. I don't think you mean that - our culture does not permit a day of love. If you do, I want to remind you, humbly, that - you are following a wrong culture. 
 
I have always asked this question to myself as a young man - why our society has imposed so many restrictions on the display of love. It never felt right. I thought - we are losing the ability to express our love for one another. Let's not get trapped in a cocoon of culture that does not promote love. If our society has done something wrong - let's correct it, instead of repeating the mistake. To make that correction, I am willing to adopt any alien culture. 

Thanks.

Jiten Roy


--- On Thu, 2/14/13, SAHANNAN <sahannan@sonarbangladesh.com> wrote:

From: SAHANNAN <sahannan@sonarbangladesh.com>
Subject: [mukto-mona] : Shah Abdul Hannan--Bhalobasha dibash--please see this article on Bhalobasha dibosh
To: "'sahannan'" <sahannan@yahoogroups.com>, dahuk@yahoogroups.com, inquisitive_sisters@yahoogroups.com, mukto-mona@yahoogroups.com, "'Khobor'" <khabor@yahoogroups.com>, chottala@yahoogroups.com, lutfulb2000@yahoo.com
Date: Thursday, February 14, 2013, 12:34 AM

 
 

ভালোবাসা দিবস' আমাদের সংস্কৃতি নয়

শাহ আবদুল হান্নান

গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে 'ভ্যালেন্টাইন ডে' বা 'ভালোবাসা দিবস' নামে নতুন একটি দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। আগে শুধু দেশেই নয়, বেশির ভাগ মুসলিম দেশেই এটা পালিত হতো না। হোটেল মালিকসহ ব্যবসায়ীদের একটি অংশও ব্যবসায়িক মুনাফার স্বার্থে এতে ৎসাহ জোগাচ্ছেন। 'ভালোবাসা দিবসে' ইতিহাস ভিত্তি কী? . খালিদ বেগ বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন। সেখান থেকে কিছু কথা তুলে ধরা জরুরি। বিজাতীয় সংস্কৃতি চর্চা করছেন যেসব মুসলমান, তাদের বেশির ভাগই জানেন না যে, আসলে তারা কী করছেন। তারা অন্ধভাবে অনুকরণ করছেন তাদের সাংস্কৃতিক নেতাদের, যারা তাদের মতোই অন্ধ।

যাকে নির্দোষ আনন্দ মনে করা হচ্ছে, তার শিকড় যে পৌত্তলিকতায় প্রোথিত হতে পারে, এটা ওরা বোঝেনই না। যে প্রতীকগুলো তারা আঁকড়ে ধরেছেন, সেগুলো হয়তো বা (ধর্মীয়) অবিশ্বাসের প্রতীক। আর যে ধ্যানধারণা তারা ধার নিয়েছেন, তা হতে পারে কুসংস্কার। এসব কিছু হয়তো ইসলামের শিক্ষার সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

'
ভালোবাসা দিবস'-এর প্রচলন ইউরোপের বেশির ভাগ দেশ থেকে স্বাভাবিকভাবেই উঠে গিয়েছিল। তবে ব্রিটেন যুক্তরাষ্ট্রে এটা উদযাপিত হতো। দিবসটি হঠা করে বহু মুসলিম দেশে গজিয়ে উঠেছে। ভালোবাসা দিবসের ৎপত্তি নিয়ে কাহিনী-কিংবদন্তি প্রচুর। এটা স্পষ্ট, খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে রোমানরা এটা শুরু করেছিল পৌত্তলিক পার্বণ হিসেবে। 'উর্বরতা জনসমষ্টির দেবতা' লুপারকাসের সম্মানেই এটা করা হতো। এর প্রধান আকর্ষণ ছিল লটারি। 'বিনোদন আনন্দে' জন্য যুবকদের মাঝে যুবতীদের বণ্টন করে দেয়াই ছিল লটারির লক্ষ্য। পরবর্তী বছর আবার লটারি না হওয়া পর্যন্ত যুবকেরা 'সুযোগ' পেত।

ভালোবাসা দিবসের নামে আরেকটি ঘৃণ্য প্রথা ছিল যুবতীদের প্রহার করা। সামান্য ছাগলের চামড়া পরিহিত দুই যুবক একই চামড়ার তৈরি বেত দিয়ে নির্যাতন চালাত। ৎসর্গিত ছাগল কুকুরের রক্তে এই যুবকদের শরীর থাকত রঞ্জিত। ধরনের 'পবিত্র ব্যক্তি'দের 'পবিত্র' বেতের একটি আঘাত খেলে যুবতীরা আরো ভালোভাবে গর্ভধারণ করতে পারবে বলে বিশ্বাস করা হতো।

খ্রিষ্টধর্ম এই কুপ্রথা বন্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়। প্রয়াসের অংশ হিসেবে প্রথমে মেয়েদের বদলে সন্ন্যাসীদের নামে লটারি চালু হলো। মনে করা হয়েছিল, এর ফলে যুবকেরা তাদের জীবনকে অনুসরণ করবে। খ্রিষ্টধর্ম ক্ষেত্রে শুধু একটুকুই সফল হলো যে, ভালোবাসা দিবসের নাম 'লুপারক্যালিয়া' থেকে 'ভ্যালেন্টাইন ডে' হয়েছে। গেলাসিয়াস নামের পোপ ৪৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এটা করেন সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন নামের সন্ন্যাসীর সম্মানার্থে। তবে ৫০ জন ভ্যালেন্টাইনের কথা শোনা যায়। তাদের মধ্যে মাত্র দু'জন সমধিক পরিচিত। অবশ্য তাদের জীবন আচরণ রহস্যাবৃত। একটি মত অনুসারে, ভ্যালেন্টাইন ছিলেন 'প্রেমিকের সন্ন্যাসী', তিনি একবার কারাবন্দী হয়েছিলেন। কিন্তু পড়ে যান কারাগারের অধিকর্তার কন্যার প্রেমে।

লটারি নিয়ে মারাত্মক সঙ্কট দেখা দেয়ায় ফরাসি সরকার ১৭৭৬ খ্রিষ্টাব্দে ভ্যালেন্টাইন দিবস উদযাপন নিষিদ্ধ করে দেয়। দিকে সময়ের সাথে সাথে একপর্যায়ে ইতালি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি জার্মানি থেকে দিবসটি বিদায় নেয়। সপ্তদশ শতকে পিউরিটানেরা যখন বেশ প্রভাবশালী ছিল, তখন ইংল্যান্ডেও ভালোবাসা দিবস নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে ১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দে রাজা দ্বিতীয় চার্লস আবার এটি পালনের প্রথা চালু করেন।
ইংল্যান্ড থেকে ভ্যালেন্টাইন গেল 'নতুন দুনিয়া'য়; অর্থা আমেরিকায়। সেখানে ৎসাহী ইয়াঙ্কিরা পয়সা কামানোর বড় সুযোগ খুঁজে পেল এর মাঝে