হিন্দু সম্প্রদায়কে নিরাপত্তা দিন
----- অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
বিশেষ প্রতিনিধি
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে এ্যামনেস্টি ইন্টার-ন্যাশনাল। লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক এই মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর সহিংস আক্রমণ চলছে। এ অবস্থায় কর্তৃপক্ষকে তাদের জন্য পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলা-দেশের গবেষক আব্বাস ফয়েজ গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। কেবলমাত্র ধর্মীয় কারণে হিন্দু সম্প্রদায়কে আক্রমণের টার্গেট করা হচ্ছে। যখন যেখানে প্রয়োজন সে অনুযায়ী তাদের নিরাপত্তা দিতে হবে। সব রাজনৈতিক দলকে হিন্দুদের উপর যে কোন ধরনের হামলার কড়া নিন্দা জানানো উচিত। গত কয়েক সপ্তাহে ইসলামপন্থি কয়েকটি দলের হরতালসহ নানা কর্মসূচিতে ৪০টি মন্দির ভাংচুর ও তছনছ করা হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মী বা সমর্থকরা যাতে কোন হামলায় অংশ নেয়া থেকে বিরত থাকে সেজন্য নির্দেশ দিতে হবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, জামায়াতে ইসলামী ও এর অঙ্গ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের মিছিল, সমাবেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর আক্রমণ চালায় বলে আক্রান্তকারীরা জানায়। জামায়াতে ইসলামী তাদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছে। সারা বাংলাদেশ জুড়ে আক্রমণ চলেছে। বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকায় আক্রমণের সংখ্যা বেশি।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে সর্বশেষ আক্রমণে একটি হিন্দু মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ হিন্দু। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে ও ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনের পর হিন্দুদের উপর আক্রমণ চালানো হয়।
এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলা-দেশের গবেষক আব্বাস ফয়েজ গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। কেবলমাত্র ধর্মীয় কারণে হিন্দু সম্প্রদায়কে আক্রমণের টার্গেট করা হচ্ছে। যখন যেখানে প্রয়োজন সে অনুযায়ী তাদের নিরাপত্তা দিতে হবে। সব রাজনৈতিক দলকে হিন্দুদের উপর যে কোন ধরনের হামলার কড়া নিন্দা জানানো উচিত। গত কয়েক সপ্তাহে ইসলামপন্থি কয়েকটি দলের হরতালসহ নানা কর্মসূচিতে ৪০টি মন্দির ভাংচুর ও তছনছ করা হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মী বা সমর্থকরা যাতে কোন হামলায় অংশ নেয়া থেকে বিরত থাকে সেজন্য নির্দেশ দিতে হবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, জামায়াতে ইসলামী ও এর অঙ্গ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের মিছিল, সমাবেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর আক্রমণ চালায় বলে আক্রান্তকারীরা জানায়। জামায়াতে ইসলামী তাদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছে। সারা বাংলাদেশ জুড়ে আক্রমণ চলেছে। বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকায় আক্রমণের সংখ্যা বেশি।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে সর্বশেষ আক্রমণে একটি হিন্দু মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ হিন্দু। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে ও ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনের পর হিন্দুদের উপর আক্রমণ চালানো হয়।
6 March 2013
Bangladesh: Wave of violent attacks against Hindu minority
| ||||
সলিমুল্লাহ খানসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিষম পরিণামবাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম | ||||
Also read:
ছফা যে কারণে ফরহাদকে ত্যাগ করেছিলেন...
ফরহাদ মজহারের প্রতি খোলাচিঠিসাঈদ ফেরদৌস বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম | |
|
__._,_.___