----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, April 2, 2013 7:16 AM
Subject: [notun_bangladesh] হরকাতুল জিহাদের (হুজি) হত্যা ও ব্যাংক ডাকাতি শুরু হতো এ মাসেই!
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, April 2, 2013 7:16 AM
Subject: [notun_bangladesh] হরকাতুল জিহাদের (হুজি) হত্যা ও ব্যাংক ডাকাতি শুরু হতো এ মাসেই!
হত্যা ও ব্যাংক ডাকাতি শুরু হতো এ মাসেই!
টানা ছয় মাস ধরে ভিআইপি ব্যক্তিদের গতিপথ রেকি করে আসছে হরকাতুল জিহাদের (হুজি) সদস্যরা। লক্ষ্য কীভাবে ভিআইপি ব্যক্তিদের নিরাপত্তাবলয় ভেঙে নিজেদের অপারেশন চালানো যায়, এ ধরনের ফাঁকফোকর খুঁজে বের করা। একই সঙ্গে কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের শাখাও তারা রেকি করেছিল ডাকাতির টার্গেট নিয়ে। গত ছয় মাসে সপ্তাহান্তে অন্তত একবার তারা একত্রিত হতো রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে। আলোচনা করত টার্গেট ও তার বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে। নিখুঁতভাবে টার্গেট বাস্তবায়নের জন্য তারা কঙ্বাজারের উখিয়ার ডা. ফরিদ উদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে গহিন অরণ্যে দুই মাসাধিক সময় ধরে নিবিড় প্রশিক্ষণে অংশ নেয়। তাতে অংশ নেয় অন্তত ২০ জন আফগানফেরত মুজাহিদ, জেএমবিসহ অন্তত পাঁচটি জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। চলতি (এপ্রিল) মাস থেকেই তারা টার্গেট বাস্তবায়নের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার সব আয়োজনও ঠিক করে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে রিমান্ডে থাকা গ্রেফতারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে এমনই তথ্য দিয়েছেন। গ্র্রেফতারকৃত হরকাতুল জিহাদের 'আধ্যাত্দিক গুরু' সাবেক জামায়াত নেতা ডা. ফরিদ উদ্দীন খানের বরাত দিয়ে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানান, আফগানফেরত মুজাহিদ মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদ ওলামা লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি! পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কৌশলে মাসুদ ওলামা লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তার মাধ্যমেই ডা. ফরিদ উদ্দীন খান আফগানফেরত আরেক মুজাহিদ মুফতি সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে নাশকতার পরিকল্পনা ও প্রশিক্ষণের বিষয়ে কয়েক দফা বৈঠক করেন। সব বিষয়েই মৌন সম্মতি দিয়েছিলেন মুফতি সিরাজ। মুফতি সিরাজ গাজীপুরের একটি মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল। তিনি হরকাতুল জিহাদের ওয়ান-ইলেভেন সংস্করণ 'ইসলামিক ডেমোক্রেটিক পার্টি'র (আইডিপি) সহসভাপতি ছিলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, মোহাম্মদপুর এলাকার একটি মসজিদের খতিব জসীম উদ্দীন রহমানী তার 'উন্মুক্ত তরবারী' বইটির মাধ্যমে নাশকতার দিকে উদ্বুদ্ধ করেন ধর্মভীরু মুসলমানদের। ওই বইয়ে প্রয়াত কবি শামসুর রাহমান, প্রয়াত ড. আহমদ শরীফ, প্রয়াত অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, লেখিকা তসলিমা নাসরিন, ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার, ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনকে নাস্তিক-মুরতাদ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। উগ্রপন্থা অবলম্বনের জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে বইটিতে। তিনি আরও বলেন, শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ শুরু হওয়ার কিছু দিনের মধ্যে জসীম উদ্দীন রহমানী বইটি প্রকাশ করেন। এর কিছু দিন পরই খুন হন ব্লগার রাজীব। রহমানীর অনুসারীদেরও সম্প্রতি নিজের বাগে নিয়েছিলেন ডা. ফরিদ। জসীম উদ্দীন রহমানী ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা। ডিবি সূত্রে জানা গেছে, 'ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে একটি বড় ধরনের জিহাদ হবে। ওই জিহাদে যারা অংশ নেবে তারাই বেহেশতে যাবে।' হাদিসের এমন ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ডা. ফরিদ উদ্দিন সাধারণ মানুষকে জিহাদ নামের ধ্বংসাত্দক কাজে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন। ইতোমধ্যেই তিনি ফেনী, যশোর, টঙ্গী, গাজীপুর এলাকায় এই জঙ্গিগোষ্ঠী তাদের অনেক সমর্থক তৈরি করেছে। দেশের কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-শিক্ষক ডা. ফরিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন। আফগানফেরত মুজাহিদ ফরিদ উদ্দীন মাসুদ গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের জঙ্গিরা বিভিন্ন সময় ব্যাংক ডাকাতি করে লুণ্ঠনকৃত অর্থ সংগঠনের পেছনে ব্যয় করেন। ব্যক্তিগত লোভ-লালসায় ব্যয় না করা হলে ব্যাংক ডাকাতি কোনো গুনাহ নয়। ইতোমধ্যেই তারা দেশের কয়েকটি ব্যাংক ডাকাতিরও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। সূত্র আরও জানায়, ঢাকাস্থ একটি বিদেশি অ্যাম্বেসির সঙ্গে ডা. ফরিদের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। ওই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা জঙ্গি সদস্যদের জাল টাকাসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্যাদির লাগেজ বিভিন্ন সময় বিমান পর্যন্ত এনে পেঁৗছে দিত। পরে এই চক্র বাংলাদেশের বিমানবন্দরে টাকার বিনিময়ে পার করে নিত। গ্রেফতারকৃতদের কয়েকজন বিভিন্ন সময় ওই দেশের সমুদ্র বন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ শহরের অভিজাত হোটেলে বৈঠক করেছে। ডিবির উপ-কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে আদায় করা তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে চার পাকিস্তানি নাগরিক, একজন আফগানফেরত মুজাহিদ ও সাবেক জামায়াত নেতাসহ মোট ১৬ জনকে বিপুল পরিমাণ জাল মুদ্রা ও বিস্ফোরক দ্রব্যসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।
Related:
জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ
চার পাকিস্তানি ও জামায়াত নেতাসহ আটক ১৬
ডিবির এডিসি মসিউর রহমান জানান, তদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের লক্ষ্য ছিল ভিআইপি, ভিভিআইপিদের যাতায়াত পথে নাশকতা সৃষ্টি করে হত্যা করা।
বিএনপি বিক্রি হয়ে গেছে ,......শক্ত হাতে এদের পরিহিত না করলে বিপদ ডেকে আনবে -দেশের জন্য . জামায়েতের মুল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি তা জাতীর কাছে পুরোপুরি পরিষ্কার।ওরা চায় আবার সেই ৭১ সংঘটিত হোক । ওরা চায় ধর্মের নামে, ইসলামের নামে নিজেদের ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করা। ওদের অপশক্তির মুল জোগান দাতা হল সেই ""হায়েনার দেশ" পাকিস্তান।সেই দেশের বর্তমান অবস্থার দিকে একবার তাকান।দেখবেন পৃথিবীর মাঝে একটা ধংশস্তুপ!!!ওরা জাতিগত ভাবেই হিংস্র ও আত্মঘাত পূর্ণ। ওই হায়েনার বাচ্চারা এখন আমার মাতৃভূমীর উপর দাড়ানোর সাহোস পায় কি করে!!! আর সেখানে ওরা কি করে দেশ ধংশের চিন্তা করার সাহস রাখে!!!!ওদের আনার মদদ যারা জুগিয়েছে তাদের এইদেশে থাকার কোনো অধিকার নেই।তাদের নাগরিকত্ব কেড়েনেওয়া হোক।আর পাকিস্তানী হায়েনা গুলার শাস্তি বাংলার জনগনের উপর চেড়ে দেওয়া হোক।আর বর্ত্মান সরকারের উচিৎ সকল নাশকতা মুলক কর্ম কান্ডের মুল হতাদের ধরে এনে তাদের বিচারের মুখমুখি করা।
.................................
ডা. ফরিদ উদ্দিন আহমদ সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। পরবর্তীতে সিলেট মহানগর এবং মাদারীপুর জেলা জামায়াতের আমির ছিলেন। তিনি জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর থেকে দুইবার সংসদ নির্বাচনেও অংশ নেন। .......
http://www.samakal.com.bd/exclusive-lead-news/2013/03/30/309
জঙ্গিদের সংগঠিত করার অভিযোগ
রাজধানীতে পাকিস্তানি ও জামায়াত নেতাসহ গ্রেপ্তার ১৬ (ভিডিও)
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ৩০-০৩-২০১৩
রাজধানীর কাঁঠালবাগান, নিকুঞ্জ ও বংশালে অভিযান চালিয়ে চার পাকিস্তানিসহ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সন্ধ্যা সাতটা থেকে আটটা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্র মনিরুল ইসলাম এ কথা জানান।
ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্র জানান, আটক চার পাকিস্তানি হলেন: সাঈদ উদ্দিন, মোহাম্মদ ফারহান, রুবিনা বেগম ও নার্গিস আক্তার। এ ছাড়া, জামায়াতের নেতা চিকিত্সক ফরিদ উদ্দিন আহমদ, ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, মিজানুর রহমান, মাহফুজুর রহমানসহ আরও ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে মনিরুল ইসলাম দাবি করেন, হরকাতুল জিহাদ, হরকাতুল মুজাহিদীনসহ যেসব জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড স্থবির ও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল, তাদের আবার চাঙা করার চেষ্টা করছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমদ। তিনি তাঁর অনুসারীদের কাছে 'তাত্ত্বিক গুরু' হিসেবে পরিচিত। তিনি সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিত্সাবিদ্যায় পড়াশোনা শেষ করেন। সেখানকার ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি মেডিকেল কলেজ ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। পরে ফরিদ উদ্দিন আহমদ সিলেট মহানগর জামায়াতের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। এরপর তিনি মাদারীপুরে প্রায় এক যুগ জেলা জামায়াতের আমির ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে তিনি প্রার্থী হয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি দেশে বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য জঙ্গিদের সংগঠিত করার চেষ্টা করছিলেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য দিয়েছেন বলে দাবি করেন মনিরুল ইসলাম। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ব্যাপারে তাঁর ভাষ্য, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন ব্যাংকে ডাকাতি করে অর্থ জোগাড় করার পর তা দিয়ে পাকিস্তান থেকে অস্ত্র কেনা। এ ছাড়া, চার পাকিস্তানি জাল অর্থ ব্যবসায়ী তাঁদের আয়ের একটা অংশ জঙ্গিদের সংগঠিত করার কাজে ব্যয় করতে ফরিদ উদ্দিন আহমদকে দিতেন।
ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্রের দাবি, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে আটটি হাতবোমা, প্রায় দেড় কোটি ভারতীয় ও পাকিস্তানি জাল রুপি, বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির সরঞ্জাম ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মসিউর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে জানান, এই ১৬ ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাজধানীর কলাবাগান, খিলক্ষেত ও বংশাল থানায় তিনটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্র মনিরুল ইসলাম এ কথা জানান।
ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্র জানান, আটক চার পাকিস্তানি হলেন: সাঈদ উদ্দিন, মোহাম্মদ ফারহান, রুবিনা বেগম ও নার্গিস আক্তার। এ ছাড়া, জামায়াতের নেতা চিকিত্সক ফরিদ উদ্দিন আহমদ, ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, মিজানুর রহমান, মাহফুজুর রহমানসহ আরও ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে মনিরুল ইসলাম দাবি করেন, হরকাতুল জিহাদ, হরকাতুল মুজাহিদীনসহ যেসব জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড স্থবির ও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল, তাদের আবার চাঙা করার চেষ্টা করছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমদ। তিনি তাঁর অনুসারীদের কাছে 'তাত্ত্বিক গুরু' হিসেবে পরিচিত। তিনি সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিত্সাবিদ্যায় পড়াশোনা শেষ করেন। সেখানকার ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি মেডিকেল কলেজ ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। পরে ফরিদ উদ্দিন আহমদ সিলেট মহানগর জামায়াতের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। এরপর তিনি মাদারীপুরে প্রায় এক যুগ জেলা জামায়াতের আমির ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে তিনি প্রার্থী হয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি দেশে বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য জঙ্গিদের সংগঠিত করার চেষ্টা করছিলেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য দিয়েছেন বলে দাবি করেন মনিরুল ইসলাম। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ব্যাপারে তাঁর ভাষ্য, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন ব্যাংকে ডাকাতি করে অর্থ জোগাড় করার পর তা দিয়ে পাকিস্তান থেকে অস্ত্র কেনা। এ ছাড়া, চার পাকিস্তানি জাল অর্থ ব্যবসায়ী তাঁদের আয়ের একটা অংশ জঙ্গিদের সংগঠিত করার কাজে ব্যয় করতে ফরিদ উদ্দিন আহমদকে দিতেন।
ডিএমপি কমিশনারের মুখপাত্রের দাবি, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে আটটি হাতবোমা, প্রায় দেড় কোটি ভারতীয় ও পাকিস্তানি জাল রুপি, বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির সরঞ্জাম ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মসিউর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে জানান, এই ১৬ ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাজধানীর কলাবাগান, খিলক্ষেত ও বংশাল থানায় তিনটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
Video URL:
শাহ এন. খাঁন
২০১৩.০৩.৩০ ১৩:১৯Md. Shahidul Hoque
২০১৩.০৩.৩০ ১৫:৩২Also Read:
জামায়াত নেতা, চার পাকিস্তানিসহ গ্রেপ্তার ১৬
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2013-03-30 04:19:01.0 Updated: 2013-03-30 05:19:59.0
16 nabbed with hand bomb, fake notes in police raids
Detective Police have nabbed a Jamaat-e-Islami leader and four Pakistanis alongwith 11 others during raids at Nikunja and Kathalbagan in the capital.
Photo: Banglanews