নতুন ষড়যন্ত্রের মুখে বাংলাদেশ, এবার টার্গেট শেখ হাসিনা
January 23, 2011 in Bangla Blog, Politics
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে দারুণ উত্তপ্ত মাঠ। অপেক্ষা সইছে না, গোলাম আযমকে এখনো পর্যন্ত কেন এ্যারেস্ট করা হলো না! আমিও চাই দ্রুত বিচার হোক। মুক্তিযুদ্ধে আমারও আত্মীয়-স্বজন মারা গেছে। আমার নিজের বাড়িটিই ছিল কামারুজ্জামানের আলবদর হেডকোয়ার্টার, যেখানে বসে পাকিস্তানীদের সঙ্গে কামারুজ্জামান মানুষ হত্যার নীল নকশা তৈরি করতো। নয় মাস পরে ফিরে এসে দেখি, মেঝেতে রক্ত মাখা। তাদের তৈরি জেলখানা। যমটুপি। অস্ত্র। দড়ি। গর্ত। গণহত্যার নীল নকশা তৈরি শেষে কার্যকর হতো সেরিপুলে।
বর্তমান সরকার আসার পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির নানান দাবিদাওয়া বেড়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব? যাদের বিচার আমরা চাইছি, তারাই বিরোধীদলের অংশ হয়ে বসে আছে। সুতরাং আইনি প্রশ্নে এই সংসদ জনতার যুক্তিতর্কের সামনে দাঁড়াতে পারবে না। জেনোসাইডের ৫টি সংজ্ঞার সঙ্গে '৭৫ থেকে আমাদের জাতিয় সংসদের ভেতরকার চিত্রটা ভিন্ন। বারবার এখানে জেনোসাইড শব্দটির সঙ্গে মুখোমুখী সংঘর্ষ হচ্ছে জেনোসাইডারদের। শত্র" শক্তিকে সঙ্গে করে জোট এবং তাদের বিচারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে লবি করছে বর্তমান বিরোধীদল। যেহেতু নিউইয়র্ক শহরের প্রাণকেন্দ্রে প্রায় ২৮ বছর আছি, একজন সচেতন ব্যক্তি হিসেবে নিয়ত দেখছি স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি প্রবাসেও কতোটা শক্তিশালী। গেল একমাসে বাচ্চু রাজাকার, সাঈদী, কামারুজ্জামানের মুক্তির দাবিতে বিশাল মিটিং-লবি হয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্টেও তারা গেছে। ফান্ডিং করেছে নিউইয়র্কের চেনা ব্যক্তিত্বরা। এতোবড় মিটিং, লবি খোদ ঢাকায় হয়েছে কি-না সন্দেহ। নিউইয়র্কের অধিকাংশ বাংলা মিডিয়া এদের অন্যতম সমর্থক। গণতন্ত্র থাকলে এর চর্চাও যে কতোটা ভয়াবহ হয়ে ওঠে, নিউইয়র্ক শহরে বসে সেই অভিজ্ঞতায় প্রায় সারাক্ষণই টইটুম্বুর আমি।
গোলাম আযমকে গ্রেফতার করার মতো যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত সরকারের সুস্পষ্ট নড়াচড়া নেই। গৃহবন্দীর ব্যাখ্যা যথেষ্ট নয়।
২
সা.কা চৌধুরির বিষয়ে কুন্ডুর পরিবার টিভিতে যেসব বললো, তা মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রে ১৯৮৪ সনে সা.কা চৌধুরির নামেই লিবিবদ্ধ হয়েছে। তথ্য বিকৃতি করে ১৯৯৪ সনের দলিলপত্রে খালেদা জিয়া তার নাম পাল্টে লিখলো, জনৈক সালাউদ্দিন (তৃতীয় খণ্ড)। ২০১০-এ পৌঁছে এতো সাক্ষী প্রতিবেদনের পরেও তাকে গ্রেফতারের বিরুদ্ধে খালেদার হরতাল? প্রেস কনফারেন্স? কদর্য হুংকার?
কামারুজ্জামানের বিষয়ে আমি বহু আগে থেকেই জাগরণের কাজটি করে আসছি। যারা আমার বাড়িতে তার হয়ে কাজ করেছে, পরবর্তীতে সাক্ষী দিয়েছে, টিভিতে বহুবার প্রচার হয়েছে শেরপুরের সুরেন্দ্র মোহন সাহার বাড়িতে রাজাকার মোহন মুন্সির মুখে কামরুজ্জামানের কুকর্মের কাহিনী। সুতরাং খালেদা সরকার কেন এদের সঙ্গেই জোট করলো, বিষয়টা অত্যন্ত গভীর। অবশ্যই সন্দেহজনক। অন্যদেশে হলে তাকে সংসদেই ঢুকতে দিত না, স্মৃতিসৌধ তো প্রশ্নই ওঠে না।
একটি বিষয় আমাকে অবাক করে, সরকার গঠনে যখন এই রাজাকারদের নিয়ে জোট করতে হয়, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিদেরকে ডাইনে নিয়ে দফায় দফায় খালেদার বৈঠক যখন মিডিয়ায় উঠে আসে… কোন যুক্তিতে সংসদ এবং সংসদের বাইরের দেশপ্রেমিক নাগরিকগণ খালেদা জিয়াকে সংসদে আসার আহ্বান জানান? দুই নেত্রীর মিলনের সঙ্গীত করেন? বঙ্গবন্ধু থাকলে কি ব্যাখ্যা বলতেন? ভাবতেও ভয় হয়, যাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ, তারাই আবার সংসদে। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে নিজামী কি তার গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে সংসদে ঢুকতে পারতো? নিশ্চয়ই আমরা ভুলে গেছি ৭ই মার্চের ১৯ মিনিটের বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধুর মুখের কঠিন শব্দগুলো। প্রশ্নটা অত্যন্ত ভয়ানক। ২+২=৪। ১২০০০ মাইল দূরে বসে একজন ভিকটিম পরিবারের হয়ে আজ আমি অনেককিছুই জানতে চাই। এত ব্যভিচার, সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষে হিটলারকে নিয়ে পার্লামেন্ট গঠন করার সঙ্গে আমাদের সংসদের পার্থক্য কী? মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে বিশাল শক্তি পাকিস্তানের পক্ষে ক্যাম্পেইন করেছিল, '৭১-এ পাকিস্তানী আশ্রয়ে থাকা খালেদা জিয়া মোটেও তাদের বাইরে নয়। সেও তাদের সঙ্গে ইন্ধন জুগিয়েছে "এক ও অভিন্ন পাকিস্তানের।" গভীর এ তথ্য অনুসন্ধানের দায়িত্ব্ সরকারের।
মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রই শুধু নয়, '৭৫-এর ১৫ই আগষ্টের পরিকল্পনা বেগমের উপস্থিতিতে জিয়া ভবনেই হয়েছিল। ১৫ আগষ্টকে কেন্দ্র করে জিয়ার ভূমিকা ছিল সক্রিয়। (অশোক রায়না রচিত 'র'-এর রিপোর্ট)। ভাঙ্গা রেকর্ডের মতো মিডিয়া বিজয় মাসের যত ফুটেজই দেখাক, সবই অনর্থ যে পর্যন্ত না নৈতিক প্রশ্নটির সমাধান হবে। '৭৫ থেকে স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে জিয়া পরিবারের কী সম্পর্ক? কি চায়? ওরা কি পাকিস্তান ফিরিয়ে চায়? মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রে ২০০৪-এর সংস্করণে এই খালেদাই বঙ্গবন্ধুর নামটি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র থেকে বাদ দিয়ে দেয়। এর কি কোন ব্যাখ্যাই হবে না?
নিন্দুকের মুখ ধরে রাখার ক্ষমতা কার? অনেকেই বলে, নিজেকে আড়ালে রেখে ভবিষ্যতে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য নানান কৌশলে জিয়াউর রহমানকে হত্যা করিয়েছিল স্বয়ং বেগম জিয়া, যে কারণে স্বামী হত্যার বিচার সে কখনোই চায়নি। হোক সে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব ইতিহাসে অনেক বিখ্যাত লোকই কুখ্যাত হয়েছে। অনেকেই জেল খেটেছে, অনেককেই মৃত্যুদণ্ডও বইতে হয়েছে। পুরুষ জিয়ার চেয়েও মহিলা জিয়া অধিক ষড়যন্ত্রকারী এবং নির্মম। আগষ্টের গ্রেনেড হামলার প্রেক্ষিতে সময়মত তার বিচারও হবে।
৩
মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে খান এ সবুর খান, খন্দকার আব্দুল হামিদ, জুলমত আলী খান, মাহমুদ আলী, এইচ.টি. সাদী (মরনোত্তর)… কিংবা যারা জীবিত, মুখোশ উম্মোচন করার সময় চলে যায়নি। স্বাধীনতার বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকারের পক্ষে এরা '৭১-এর আগষ্ট মাসে জাতিসংঘসহ নানান দেশে মুক্তিযুদ্ধ বন্ধের লবি ছাড়াও অর্থ সংগ্রহে লিপ্ত ছিল। সাধারণ ক্ষমা এবং ১৯৫ জন পাকিস্তানী যুদ্ধাপরাধীদেরকে বিশেষ কারণে মুক্তি দিতে বাধ্য হন শেখ মুজিব। তবে যারা সাধারণ ক্ষমার মধ্যে পড়ে না, এদের অনেকেই ছিল '৭১-এর আন্তর্জাতিক লবিস্ট, মুক্তই থেকে গেল। বর্তমান বিচারে এইসব লবিস্টদের বিরুদ্ধে একটি প্রভিশন না রাখলে শহীদদের বিরুদ্ধে সেটা হবে অসম্মানজনক। "সেই সঙ্গে সবুর খানের কবরটি অনতিবিলম্বে তুলে নেওয়ার দাবি জানাই।" পরবর্তীতে, জিয়াউর রহমানের মাজার নামে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা স্থানটিকেও জনস্বার্থে সীমিত করা হোক।
যাদেরকে আমরা বলি মুক্তিযুদ্ধের গর্ব, তাদের অনেকেই জিয়ার ক্যান্টমেন্টের বাড়িতে বসে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার নীল নকশাটি করেছিল। আমার প্রশ্ন, মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকারদেরকে কিভাবে আলাদা করবো? কর্ণেল তাহের, জেনারেল ওসমানী, শাফায়েত জামিল, খালেদ মোশাররফ, কে.এম. শফিউল্লাহ… বঙ্গবন্ধু হত্যায় এদের ভূমিকাকে অস্বীকার করতে পারি না। [দ্র:তিনটি ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান। ল্যাগেসি অব ব্লাড। একাত্তুরের ঘাতক দালালেরা কে কোথায়...।]
তবে জিয়াউর রহমানের কথা এদের সঙ্গে তুলনা করা অহেতুক। আন্তর্জাতিক মদদে সে ছিল শেখ হত্যার মাস্টারদের, মাস্টার মাইন্ডার। অশোক রায়নার বই 'ইনসাইড র দ্যা স্টোরি অব ইন্ডিয়াস্ সিক্রেট সার্ভিস' থেকে জানা গেছে বেগম জিয়ার বাড়ির ট্রেস থেকে উদ্ধার করা হয় তিন ঘণ্টা মিটিংয়ের পরে মুজিবের বিরুদ্ধে ক্যু-এর একটি স্ক্রাপ পেপার। কাগজটি যতœসহকারে গার্বেজ করা হলে একজন গুপ্তচর গৃহভৃত্যের মাধ্যমে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য দিল্লীতে পাঠিয়ে দিলে বঙ্গবন্ধুকে সতর্ক করে দেয়ার জন্য 'র'এর পরিচালক মি. কাউ পান বিক্রেতার ছদ্মবেশে বাংলাদেশে আসেন। বঙ্গবন্ধু সেটাকে যথারীতি উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ওরা আমার সন্তানের মতো। এই চিরকুটে যাদের নাম ছিল, জিয়াউর রহমান, মেজর রশিদ, মেজর ফারুক, জেনারেল ওসমানী এবং মেজর শাহরিয়ার। বঙ্গবন্ধু হত্যা বিচারকালে, বেগম জিয়াকে সাক্ষী হিসেবে আমলে নেয়া কি খুবই অসমিচীন? কি জানতো সে? কি দেখেছে? কারণ, জিয়ার নাম তো লিস্টেই ছিল। মরনোত্তর বলে তাকে অব্যহতি দেয়ার বিরুদ্ধে উল্লেখ আছে রায়ের ১৩৬ পৃষ্ঠায়।
১৫ই আগষ্ট সফল হওয়ার পর রাজাকার শক্তির কেন পুনরুত্থান হয়, যার এক মাত্র কারণ জিয়াউর রহমানের একের পর এক সংবিধানের নানান আইন পরিবর্তন। '৭২ সন থেকে রাজাকারদের অনেক অভিভাবকই বাংলাদেশের নানান অঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের সরাসরি কাজটি শুরু করে। খোন্দকার আব্দুল হামিদ যাদের অন্যতম।
দৈনিক আযাদ এবং ইত্তেফাকে মর্দে মোমিন ও স্পষ্টভাষীর ছদ্ম নামে আমার শহরের এই ভদ্রলোকটি জিয়াউর রহমানের মধ্যে একজন পাকিস্তান প্রেমিককে আবিষ্কার করে সবার আগে। বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নানান উষ্কানিমূলক তার লেখার একটি সংকলন আমার সংগ্রহে। দুর্ভিক্ষ, জালপড়া বাসন্তী, মৃত্যু, অরাজকতা, লুটপাট, গণ-ধরপাকড়, সিরাজ শিকদার হত্যা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিষাদ্গোর। স্পষ্টভাষীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু গোলাম আযমের সঙ্গে লন্ডনে তার মোলাকাত হয় ১৫ই আগষ্টের কিছু আগে। (দ্র: জীবনে যা দেখলাম। লেখকÑ গোলাম আযম)। যুদ্ধ বিরোধী আন্তর্জাতিক লবিস্ট, '৭১ পরবর্তী মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে এই ঘোর মুসলিম লীগারের কলামগুলো '৭২-'৭৫ পর্যন্ত জনমনে বিষ ছড়ায়। জিয়াউর রহমানকে সরাসরি অভ্যুত্থানের সাংকেতিক সুরসুড়ি তার কলামে। পরবর্তীতে দুই দুইবার তাকে মন্ত্রী বানায় জিয়াউর রহমান। সুতরাং যারা রাজাকারদের পিতা, তাদের বিচার কেন হবে না? না হলেও অন্তত পাঠ্যপুস্তকে এদের বিষয়ে জানান দেয়া রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব। '৭২-এ স্পষ্টভাষীকে গ্রেফতার করা হলেও অদৃশ্য আঙুলের নির্দেশে ছাড়া পেয়েই সাংবাদিকতা এবং পরোক্ষ রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে যা, প্রত্যক্ষ রাজনীতির চেয়েও বিপজ্জনক। আমাদের দেশে কোন কিছুই কেন কখনোই অসম্ভব নয়?
খালেদা জিয়াকে নিশ্চয়ই এই জাতি আর পার্লমেন্টে দেখতে চায় না। কারণ সে ঘৃণিত হানাদারবাহিনীর পক্ষে, স্বাধীনতা বিরোধী হিসেবে নিজেকে চিহ্নিত করেছে। '৭১-এর নয় মাস সে ক্যান্টমেন্টে বসে পাকিস্তানিদের সঙ্গে গোলাম আযমদের মত ষড়যন্ত্র করেছে। পাকিস্তানকে ভালবেসে তখন থেকে আজ পর্যন্ত নানান দৃষ্টান্ত রেখে চলেছে। রাজাকার, বদরদের পাকিস্তান রক্ষার পক্ষে আন্দোলন করছে।
১৫ই আগষ্টে খালেদা জিয়ার ভূমিকা যে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই, পার্লামেন্টে যুদ্ধাপরাধীদের বহরই এর প্রমাণ। এখন শুরু হয়েছে নতুন ষড়যন্ত্র। এবার টার্গেট, শেখ হাসিনা। ইরান স্টাইলে ইসলামিক অভ্যুত্থান ঘটানোই তার এখন একমাত্র ক্ষমতায় আসার শেষ রাস্তা। যেজন্য তার ইরান-চীন ব্লক ধরার আগ্রহ। ১৫ই আগষ্টের সঙ্গে জড়িত ছিল আমেরিকা, চীন, পাকিস্তান ব্লক। দেশে-বিদেশে কে তার কানে কানে কি বলছে সেটাই এখন দেখা প্রয়োজন। দেশ কি আরেকটা ১৫ই আগষ্টের জন্য তৈরি হচ্ছে? '৭২-এর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতাই হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর অন্যতম কারণ। আবারো তা পুনর্বহাল হতে দেখে সেই সব স্বাধীনতা বিরোধী বিদেশী শক্তিরা কি বসে থাকবে? (দ্র: জীবনে যা দেখলাম, ৪র্থ খণ্ড, গোলাম আযম)।
মিনা ফারাহ, নিউইয়র্ক।
Dr. Mina Farah : "Ziaur Rahaman was a Pakistani infiltrator in the Bangladesh's Liberation War."
[হিটলার থেকে জিয়া মিনা ফারাহ ] শেরপুরের প্রবাসী লেখক মিনা ফারাহ'র বিরুদ্ধে জিডি | Sangbad24.netশেরপুরের প্রবাসী লেখক মিনা ফারাহ'র বিরুদ্ধে জিডি তারিখঃ মার্চ ২৫, ২০১৩। সময়ঃ ৪:৫৫ অপরাহ্ন http://www.sangbad24.net/?p=65007 মিনা ফারাহ'র ডিগবাজি: সন্দেহাতীত সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকলে বিচার নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই ... Mar 18, 2013 – মিনা ফারাহ। মানবাধিকার সংগঠক ও সুলেখিকা। জন্ম বাংলাদেশে হলেও এখন আমেরিকাপ্রবাসী। নুরেমবার্গ ট্রায়ালস, সিয়েরালিওন ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধাপরাধ বিচার নিয়ে তিনি গবেষণা করেছেন। বাংলাদেশেও যুদ্ধাপরাধ বিচারের পক্ষে শুরু থেকে সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছেন। বর্তমানে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতে ... সাপের দাঁতে বিষাক্ত মতা | নয়াদিগন্ত সাপের দাঁতে বিষাক্ত মতা. মিনা ফারাহ. তারিখ: ২৮ মার্চ, ২০১৩. অপদার্থ সাপের দাঁতের সামান্য বিষটুকু মানুষের মতো মতাধর প্রাণীর জীবন কেড়ে নেয়ার মতা রাখে। মতা এমনই জিনিস। তাই আজ লিখছি মতা নিয়ে। গাফ্ফার চৌধুরীর কথামতো ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট ভার্জিনিয়ায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাড়িতে গেলে সেটাই তার সাথে আমার প্রথম ও শেষ দেখা। |
__._,_.___