Banner Advertiser

Thursday, April 11, 2013

[mukto-mona] Fw: তথা কথিত সাংবাদিক নামধারী এই জঘন্য মাহমুদুর রহমানকে আরো আগেই গ্রেফতার করা উচিৎ ছিল ; Read public comments


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Thursday, April 11, 2013 2:58 PM
Subject: তথা কথিত সাংবাদিক নামধারী এই জঘন্য মাহমুদুর রহমানকে আরো আগেই গ্রেফতার করা উচিৎ ছিল ; Read public comments

তথা কথিত সাংবাদিক নামধারী এই জঘন্য মাহমুদুর রহমানকে আরো আগেই গ্রেফতার করা উচিৎ ছিল  !!!!!!
Read:

পাঠকদের 
মন্তব্য:


ইঞ্জিনিয়ার ডি , এম , মাহবুব-উল-মান্নাফ ( শুভ )
ইঞ্জিনিয়ার ডি , এম , মাহবুব-উল-মান্নাফ ( শুভ )
২০১৩.০৪.১১ ১১:২৭
এই প্রথম ধর্মীয় উম্মাদনাকারী একজনকে সরকার গ্রেফতার করল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।

২০১৩.০৪.১১ ১১:৩২
ইসলাম ও মহানবী (সঃ ) কে কটাক্ষ ও উস্কানিমূলক লেখা প্রকাশ করায় মাহমুদুরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরো আগে গ্রেফতার করলে দেশ অনেক সহিংসতা থেকে রক্ষা পেত।

Prodip
২০১৩.০৪.১১ ১১:৫১
ধর্ম অবমাননার সাংবিধানিক অাইন মাহমুদুরের প্রতি যর্থাথ ভাবেই প্রয়োগ করা যায় । কেননা ব্লগের একটা সংকীর্ন গন্ডি থেকে ,প্রিন্ট মিডিয়ার বিশাল এলাকায় ধর্মের অবমাননা সূচক প্রসংগকে নিয়ে এনেছেন এই লোক ,পুনমুদ্রনের মাধ্যমে । প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের মনে তা বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টী করেছে ।

shawkat Ali
shawkat Ali
২০১৩.০৪.১১ ১২:২২
এই নষ্ট মানুষটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতার উষ্কানির প্রধান নায়ক। পবিত্র ইসলামকে দলীয় স্বার্থে মিথ্যা ও বিকৃত করে প্রচার করেছে। একে ৬ ফেবুয়ারিতেই গ্রেফতার করা উচিত ছিল। তাহলে দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হতো না। সরকারকে অভিনন্দন জানাই।


Sabuj
Sabuj
২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৩
এই বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী, ধর্মের অবমাননাকারী, সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা, উত্তরা ষড়যন্ত্রকারী এবং বাংলাদেশের নব্য রাজাকার, সাম্প্রতিককালের সহিংস ঘটনার অন্যতম মদদদাতা ও উস্কানিদাতাই কেবল নয় !! এই মাহমুদুর রহমান বাংলাদেশের সমস্ত সংবাদকর্মী ও সম্পাদকের কলঙ্ক। একে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হোক।

Md.Rashed Alam
Md.Rashed Alam
২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৫
দেরিতে হলেও হয়েছে বলে সরকারকে ধন্যবাদ । মাহামুদুর রহমানকে কমকরে হলেও ১০০ দিন রিমান্ডে নিয়ে উচিৎ । ভুয়া ভুয়া সংবাদ দিয়ে দেশের সহজ-সরল মানুষদের উস্কে দিচ্ছিল ।

D M Arafat Munna
D M Arafat Munna
২০১৩.০৪.১১ ১২:৫১
এডিটর মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করায় সরকারকে অভিনন্দন...
ওনাকে গ্রেফতার করায় সাংবাদিক সমাজ থেকে একজন হলুদ সাংবাদিক দুর হলো...........

Orronno Alo
Orronno Alo
২০১৩.০৪.১১ ১১:৪৭
মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার বিষয়ে যারা কষ্ট পাচ্ছেন তাদের জন্য বলছি, আপনারা বাংলাদেশে না জন্মে পাকিস্তান বা অন্য কোন দেশে জন্ম নিলে ভাল করতেন। দেশের প্রতি বিন্দুমাত্র ভালবাসা থাকলে এই, প্রতারক, মিথ্যাবাদী, বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী, ধর্মের অবমাননাকারী, সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা, ষড়যন্ত্রকারী এবং বাংলাদেশের নব্য রাজাকার, সাম্প্রতিককালের সহিংস ঘটনার অন্যতম মদদদাতা (আরও খারাপ কিছু বলা উচিত, কিন্তু প্রথম আলো ছাপবে না তাই বললাম না) কে সরকারের উচিত ছিলো আরো আগেই খাঁচায় ভরে চিরিয়াখানায় বানরের খাঁচার পাশে রাখা উচিত ছিলো।

ANM Habib
ANM Habib
২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৬
এই প্রথম ধর্মীয় উম্মাদনাকারী একজনকে সরকার গ্রেফতার করল। সরকারকে সাধুবাদ জানাই। এই মানুষটাকে একমাস আগে গ্রেফতার করলে ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি বাংলাদেশে তৈরি হত না। সাংবাদিকতার স্বাধীনতার নামে এই মানুষটা ভেদাভেদ তৈরির চেষ্টা করে গেছে সারাটা সময়। আশা করি, নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে সরকার ধর্মীয় উসকানিদাতা হিসেবে এই মানুষটার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে পারবে।

সভ্য সমাজের জয় হোক। জয় হোক অসাম্প্রদায়িকতার। আলোর পথে আমাদের যাত্রা, এ যাত্রায় কোন সাম্প্রদায়িকতার ছোঁয়া আমরা রাখতে চাই না। জয়তু মানবজাতি।
SHAH AZHARUL ISLAM
SHAH AZHARUL ISLAM
২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৬
যেমন কর্ম তেমন ফল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন। আজ দেশে কত জন ব্লগ পড়েন? কিন্তু পত্রিকা অনেকেই পড়েন। আর তিনি সেই পত্রিকাই আমাদের নবী নিয়ে আপত্তিকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। যদি এই তথ্যগুলো প্রকাশ না হত তবে অনেকেই এই লেখা গুলো পড়ত না। তিনি এই আপত্তিকর তথ্যগুলো প্রচার করেছেন। তাই তাকে আগে শাস্তি দেওয়া দরকার। আমি মানি যারা এই ধরনের লেখা লিখছে তারা অনেক বড় অন্যায় করেছে। কিন্তু তাদেরকে তু অন্যভাবে প্রকাশ করা যেত। তিনি কেন তাদের লেখাগুলো প্রকাশ করলেন। তিনি তাদের নাম প্রকাশ করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেন নি। তাই আমরা তার শাস্তি দাবী করছি।

Mohiuddin Maswood
Mohiuddin Maswood
২০১৩.০৪.১১ ১০:০১
অনেক আগেই তাকে গ্রেফতার করা প্রয়োজ ছিলো। এই একটি মানুষের কারণে অনেক জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
২০১৩.০৪.১১ ১০:০১
ইসলাম বিরোধী লেখা সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য হেফাজতকারীরা এর শাস্তি দাবী করবেনা?

অরিত্র
অরিত্র
২০১৩.০৪.১১ ১০:১৮
বাংলাদেশের মানুষের রক্ত ঘাম করা জনগণের পয়সায় পরিচালিত বুয়েট থেকে পাস করা অথচ একজন কুলাঙ্গার । সাবেক সরকারের জ্বালানী খাতের সীমাহীন দুর্নীতির অন্যতম দুর্নীতিবাজ, সকল অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য একটি পত্রিকার সম্পাদক সাজা, ধর্মের নামে সাধারণ ধর্মভীরু মানুষকে উত্তেজিত করে একবিংশ শতাব্দীর অন্যতম দাঙ্গা বাঁধানোর অন্যতম নায়ক, ভণ্ড রাজনীতিবিদ, যুদ্ধাপরাধিদের বিচার নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রকারী, রাজাকারদের হালাল করার জন্য নব্য রাজাকার মাহমুদুর রহমানকে দেরিতে হলেও গ্রেফতার করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে ধন্যবাদ।

Nahid Waliul
Nahid Waliul
২০১৩.০৪.১১ ১০:৪৩
সীমা লংঘন কারীকে আল্লাহ্ পছন্দ করেন না । আর মাহ্মুদুর রহমান চুরান্ত সীমাও লংঘন করেছেন । তার কারনেই অসংখ্য প্রানহানী ঘটেছে । আল্লাহ্ র ইচ্ছাতেই সে গ্রেফতার হয়েছে , আল্লার ঘর কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচার যে করেছে আল্লাহই তাকে শাস্তি দিবেন - জনগন ও সরকার তো অসিলা মাত্র ।
Fahim
Fahim
২০১৩.০৪.১১ ১০:৪৪
মাহমুদুরকে গ্রেফতারের জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। তবে কেবল গ্রেফতার করে কাজ শেষ ভাবলে হবে না। লাখো মানুষকে নাস্তিক বলে মানহানি করার সাথে সাথে, মক্কার ঈমামদের নিয়ে মিথ্যাচার, সমাজে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লাগিয়ে মাউলানাদের উসকে দেয়া, ১৫০ জন গ্রামবাসীকে পুলিশের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে যুদ্ধাপরাধিদের বিচার বানচালে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অপরাধে তার কঠো্র শাস্তি দাবী করছি।

২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৬
পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ নিয়ে মিথ্যা রটনা কারী মাহামুদুর রহমান গেরেফতার!
imam
imam
২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৭
এই কাজটা আরো আগে করার দরকার ছিল
২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৮
কেন মাহমুদুরের গ্রেফতার সাপোর্ট করবো?
১.ধারাবাহিকভাবে ভুয়া সংবাদ প্রচার
২.সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দেয়া
৩.উস্কে দেয়া সাম্প্রদায়কতায় শত শত মানুষের প্রানহানি
৪.উস্কে দেয়া সাম্প্রদায়িকতায় হরতালসহ নানান দুর্ভোগ
৫.গণতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র(thanks to Bangla-leaks)
৬.ধর্ম সম্পর্কে অসত্য-অর্ধসত্য বক্তব্য দিয়ে ও অন্যের নামে লেখা ধর্মবিদ্বেষী ভুয়া কথাবার্তা(নুরানিচাপা) তার নামে চালিয়ে দিয়ে ধর্মের অবমাননা করা
৭.ব্যক্তিগত স্কাইপের তথ্য পেপারে ফ্লাশ করে ব্যক্তির প্রাইভেসি লঙ্ঘন করা
কেন মাহমুদুরের গ্রেফতার সাপোর্ট করবো না?
১.এই দেশ গণতান্ত্রিক দেশ।
২.এর মানে যা ইচ্ছা তাই বলা যাবে,এতে যদি পুরো দেশ জাহান্নামে যায়ও তাহলেও বলা যাবে।
Ashraful Alam
Ashraful Alam
২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৮
আমি খুশি হয়েছি। এ ধরনের অপেশাদার লোক যেন ভবিষ্যতে পত্রিকার সম্পাদক হতে না পারেন। এরা দেশের জন্য ক্ষতিকর। উনি অনেক ক্ষতি করেছেন। সরকার সঠিক তদন্ত করে তার উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করবেন এমন প্রত্যাশা করছি।

Prodip
Prodip
২০১৩.০৪.১১ ১১:০৭
ভালই হয়েছে, অনেক অাগেই গ্রেপ্তার করা উচিত ছিলো । রাষ্ট্রের সংহতি , শান্তি এবং মানুষের পরস্পরিক সৌহার্দ্য বিনষ্ট কারীর জন্য কোন গনতন্ত্র নয় । তার পত্রিকাটাও নিষিদ্ধ করা হোক ।
Fahim
Fahim
২০১৩.০৪.১১ ১১:০৭
১৯৭১ এর পর বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দেশদ্রোহী এবং সর্বোচ্চ সংখ্যক বার ইসলামের অবমাননাকারী মাহমুদুরকে গ্রেফতারের জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। আলহামদুলিল্লাহ! তবে কেবল গ্রেফতার করে কাজ শেষ ভাবলে হবে না। লাখো মানুষকে নাস্তিক বলে মানহানি করার সাথে সাথে, মক্কার ঈমামদের নিয়ে মিথ্যাচার, সমাজে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লাগিয়ে মাউলানাদের উসকে দেয়া থেকে শুরু করে যুদ্ধাপরাধিদের বিচার বানচালে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অপরাধে তার কঠো্র শাস্তি দাবী করছি।

Aminul Ahesan
Aminul Ahesan
২০১৩.০৪.১১ ১১:১৫
Better late than never.
projonmoekattur
projonmoekattur
২০১৩.০৪.১১ ১১:১৫
সরকারকে ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমানকে দেরিতে হলেও গ্রেফতার করার জন্য; আমাদের দাবি থাকবে তাকে এমন শাস্তি দেয়া হোক যাতে ভবিষ্যতে কেউ দেশে সাম্প্রদায়িক দাংগা বাধাঁনোর উস্কানি দিতে সাহস না পায়; তার প্রতিটি অপকর্মের দৃস্টান্তমূলক বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
moazzem hossen
moazzem hossen
২০১৩.০৪.১১ ১১:১৬
যারা সংবাদ পত্রের মিথ্যাচার কত খানি মারাত্মক সেটা জানেনা তারা ব্যতীত আর কেউ মাহামুদুর রহমান কে সাধুবাদ দেবেনা। একটা সংবাদ পত্রের মিথ্যাচার একটা জাতিকে কত খানি ডুবাতে পারে তা আমরা দেখে ফেলেছি। এই মাহামুদুর রহমানের পত্রিকায় ধর্মকে নিয়ে উম্মাদনা সৃষ্টির সব ছেয়ে বেশী প্রয়াস চালানো হয়েছে। অনেক টা সে সফল ও হয়েছে রাষ্ট্রের ক্ষতি সাধন করে। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্র দ্রোহ মামলা দিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হোক অথবা সে স্বেচ্ছায় নির্বাসিত হতে চাইলে তাকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হোক। ৭১ এর পর এযাবৎ কালে রাজনৈতিক কারণে দেশের যে ক্ষতি সাধন হয়েছে সেটা ৭৫% মাহামুদুর রহমানের অপপ্রচারের কারণে। আমি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে দাবী করব তার সমস্ত শিক্ষা সনদ বাতিল করে তাকে অশিক্ষিত ঘোষণা করা হোক।

Shaheen_Raozan_Chittagong
Shaheen_Raozan_Chittagong
২০১৩.০৪.১১ ১১:২৫
যেমন কর্ম তেমন ফল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।

Aminul Ahesan
Aminul Ahesan
২০১৩.০৪.১১ ১১:৩২
বাংলাদেশে সাপ্রদায়িক সম্প্রীতি বিনস্টের অন্যতম হোতা। ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় অবমাননাকারী।উত্তরা ষড়যন্ত্রের খলনায়ক, জাগতিক দলীয় স্বার্থে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে । দেশের অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পরস্পরের প্রতি বিষোদগারে লিপ্ত করে সারা দেশময় অশান্তির বিষ বাষ্প ছড়িয়েছে। আমি তার জাগতিক শাস্তির পাশাপাশি তওবা নসীব হওয়ার জন্য দোয়া করছি।
Ref:

মাহমুদুর রহমান ১৩ দিনের রিমান্ডে (ভিডিও)

নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১১-০৪-২০১৩


2013/4/11 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.com>

কমান্ডো স্টাইলে মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার

মাহাবুবুর রহমান
 
 
পরের সংবাদ»
দৈনিক আমার দেশ-এর নন্দিত, সাহসী এবং সত্যনিষ্ঠ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে আজ সকাল ৯টায় গ্রেফতার করা হয়েছে। ১৭ মিনিটের কমান্ডো স্টাইলের অভিযানে তাকে কারওয়ানবাজারের পত্রিকা কার্যালয় থেকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে। অমানবিকভাবে গ্রেফতারের পর মাহমুদুর রহমানকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়। গত ১২ ডিসেম্বর তথ্যপ্রযুক্তি আইন ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। জনপ্রিয় এই সম্পাদককে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করছে পুলিশ। বেলা সোয়া দুইটায় ডিবি অফিস থেকে কড়া পুলিশ প্রহরায় তাকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে মানবাধিকার ও আইনের শাসনের লড়াইয়ে সদাজাগ্রত পত্রিকা আমার দেশ-এর সম্পাদককে গ্রেফতারে সারাদেশে প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে। দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও আমার দেশ পরিবার।
এর আগে তাকে ২০১০ সালের ১ জুন পত্রিকা কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করে ১০ মাস কারাবন্দি রাখা হয়। আমার দেশ পত্রিকাটিও ৪৭ দিন বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে আদালতের আদেশে পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি ও অপশাসনের চিত্র তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করায় আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ৬০টির বেশি মামলা দেয়া হয়েছে। গত ১২ ডিসেম্বর সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে তথ্যপ্রযুক্তি ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক ও মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। এ সময় তাকে গ্রেফতার করার ঘোষণা দেন কয়েকজন মন্ত্রী। এমনকি তাকে গুম করারও গুজব ওঠে। ১৩ ডিসেম্বর থেকে মাহমুদুর রহমান প্রায় চার মাস পত্রিকা কার্যালয়ে অবরুদ্ধ ছিলেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মাহমুদুর রহমানকে পত্রিকা কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয়। ৮টা ৫১ মিনিট থেকে ৯টা ৮ মিনিট পর্যন্ত কমান্ডো স্টাইলের অভিযানে তাকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে। হঠাত্ ডিবি, র্যাব ও সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কয়েকশ' সদস্য কারওয়ানবাজারে অবস্থিত আমার দেশ-এর কার্যালয় ঘিরে ফেলে। উপস্থিত সংবাদকর্মীরা জানান, অপারেশনে অংশ নেয়া অফিসার পর্যায়ের অধিকাংশই ছিলেন ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মী।
৮টা ৫১ মিনিটে ডিবি পুলিশের অর্ধশতাধিক সদস্য কার্যালয়ের ১১ তলার গেটে অবস্থান নেন। সেখানে গার্ডকে মারধর করে চাবি কেড়ে নেন তারা। কমান্ডো স্টাইলে সরাসরি সম্পাদকের কক্ষে যান ডিবি সদস্যরা। মাহমুদুর রহমান তখন চা খাচ্ছিলেন। পুলিশ তাকে চা খাওয়াও শেষ করতে দেয়নি। তিনি দু'রাকাত নফল নামাজ পড়তে চাইলে ক্ষিপ্ত হয়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কার্যালয় থেকে বের করা হয়। কেবল লুঙ্গি বদলে পায়জামা পরার সুযোগ দেয়া হয় তাকে। গ্রেফতারকালে তিনি একখানা কোরআন শরীফ সঙ্গে নেন। টেনেহিঁচড়ে নিচে নামানোর সময় আমার দেশ-এর এক ফটোসাংবাদিক ছবি তুলতে গেলে তাকে লাথি মেরে ফেলে দেয়া হয় এবং ক্যামেরা কেড়ে নেয় পুলিশ। কার্যালয়ের নিচে গাড়িতে তোলার সময় আমার দেশ-এর এক সংবাদকর্মী সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাকে লাঞ্ছিত করা হয়। অস্ত্র তাক করে চলে যাওয়ার জন্যও হুমকি দেন পুলিশ সদস্যরা। এ সময় মাহমুদুর রহমান হাস্যোজ্জ্বল ও দৃঢ়চেতা ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, 'তোমরা পত্রিকা চালিয়ে যাও। আমার জন্য চিন্তা করো না।'
গ্রেফতারের পর সম্পাদকের কক্ষে তল্লাশির নামে জিনিসপত্র তছনছ করে ডিবি পুলিশ। তারা মাহমুদুর রহমানের ব্যক্তিগত কম্পিউটার, সিসি ক্যামেরা, পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ নথিসংবলিত ৭টি সিডি ও কিছু কাগজপত্র নিয়ে যান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, 'তেজগাঁও থানায় দায়ের করা স্কাইপ কথোপকথন কেলেঙ্কারি মামলায় মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।' পরে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে নেয়া হবে বলে পুলিশ সূত্র জানায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা মহানগর (উত্তর) গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে ডিবির বিশেষ একটি দল দৈনিক আমার দেশ কার্যালয়ে অভিযান চালায়। এরপর তাকে সাদা রঙের মাইক্রোবাসে তুলে মিন্টো রোডে নিয়ে যাওয়া হয়।