কয়লা ধুলেও ময়লা যায়না !!
তারেক সৌদি আরবে, সঙ্গী সেই বিতর্কিতরা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান সপরিবারে আজ সোমবার যুক্তরাজ্য থেকে সৌদি আরবে আসছেন। সেখানে তিনি ওমরাহ পালন করবেন বলে বিএনপির সূত্রে জানা গেছে।
তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পদাধিকার বলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিরও সদস্য। অবশ্য তারেক রহমানের সৌদি আরব যাওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা তেমন কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন। পরিবার নিয়ে ওমরাহ পালনের উদ্দেশে সৌদি আরবে এলেও তাঁর সঙ্গীর তালিকায় আছেন এক সময়ের হাওয়া ভবনকেন্দ্রিক বিতর্কিত ব্যক্তিরা।
এই ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন তত্কালীন হাওয়া ভবনের মুখপাত্র আশিক ইসলাম, তারেকের সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মিয়া নুরুদ্দীন অপু, হাওয়া ভবনের কর্মকর্তা আখতার আহমেদ বেলায়েত, সাজ্জাদুল সিরাজ তালুকদার ওরফে জয়, ডা. আমানসহ আরও অনেকে। সাবেক কয়েকজন সাংসদও ওই তালিকায় আছেন বলে জানা গেছে।
তারেক রহমান গত ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পরে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তার হন। এর পর মুক্তি পেয়ে ২০০৮-এ উন্নত চিকিত্সার জন্য লন্ডনে যান তিনি। তার পর এই প্রথম যুক্তরাজ্যের বাইরে আসছেন তারেক।
তারেক রহমানের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র গতকাল রোববার প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের কথা হয়েছে। তিনি ছয় দিন সৌদি আরবে অবস্থান করবেন। এর মধ্যে ১ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত তিনি মদিনায় অবস্থান করবেন। সেখানে তিনি মসজিদ-ই নববিতে ইবাদত করে কাটাবেন। এরপর ৪ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত মক্কায় পবিত্র মক্কা শরিফে ইবাদত করে সময় পার করবেন। লন্ডন থেকে তাঁর সঙ্গে সৌদি আরবে আসছেন স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমান। ৭ এপ্রিল তিনি লন্ডনের উদ্দেশে সৌদি আরব ত্যাগ করবেন। ওই সূত্র জানিয়েছে, এর বাইরে তারেকের কোনো কর্মসূচি বা বৈঠক সেখানে নেই।
বিএনপির একজন শীর্ষ নেতা বলেন, সৌদি আরবে তারেকের সফর নিয়ে দলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি ওমরাহ করতেই পারেন কিন্তু তাঁর সঙ্গে যাঁরা দেখা করতে গেছেন, তাঁদের কারণে বিএনপির বিগত শাসন আমল মারাত্মক প্রশ্নের মুখে পড়ে; যা একসময় ভয়াবহ সংকট তৈরি করে। তা ছাড়া তারেক রহমান এখন আর কেবল খালেদা জিয়ার সন্তান নন। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তাঁর উচিত ছিল বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকা।
তারেকের সৌদি আরব সফর নিয়ে গতকাল দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা সবাই নাম উল্লেখ করে কিছু না লিখতে অনুরোধ করেছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ বলেছেন, তারা জানেন না। কেউ বলেছেন, বিষয়টি তাঁরা শুনেছেন।
তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পদাধিকার বলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিরও সদস্য। অবশ্য তারেক রহমানের সৌদি আরব যাওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা তেমন কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন। পরিবার নিয়ে ওমরাহ পালনের উদ্দেশে সৌদি আরবে এলেও তাঁর সঙ্গীর তালিকায় আছেন এক সময়ের হাওয়া ভবনকেন্দ্রিক বিতর্কিত ব্যক্তিরা।
এই ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন তত্কালীন হাওয়া ভবনের মুখপাত্র আশিক ইসলাম, তারেকের সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মিয়া নুরুদ্দীন অপু, হাওয়া ভবনের কর্মকর্তা আখতার আহমেদ বেলায়েত, সাজ্জাদুল সিরাজ তালুকদার ওরফে জয়, ডা. আমানসহ আরও অনেকে। সাবেক কয়েকজন সাংসদও ওই তালিকায় আছেন বলে জানা গেছে।
তারেক রহমান গত ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পরে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তার হন। এর পর মুক্তি পেয়ে ২০০৮-এ উন্নত চিকিত্সার জন্য লন্ডনে যান তিনি। তার পর এই প্রথম যুক্তরাজ্যের বাইরে আসছেন তারেক।
তারেক রহমানের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র গতকাল রোববার প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের কথা হয়েছে। তিনি ছয় দিন সৌদি আরবে অবস্থান করবেন। এর মধ্যে ১ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত তিনি মদিনায় অবস্থান করবেন। সেখানে তিনি মসজিদ-ই নববিতে ইবাদত করে কাটাবেন। এরপর ৪ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত মক্কায় পবিত্র মক্কা শরিফে ইবাদত করে সময় পার করবেন। লন্ডন থেকে তাঁর সঙ্গে সৌদি আরবে আসছেন স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমান। ৭ এপ্রিল তিনি লন্ডনের উদ্দেশে সৌদি আরব ত্যাগ করবেন। ওই সূত্র জানিয়েছে, এর বাইরে তারেকের কোনো কর্মসূচি বা বৈঠক সেখানে নেই।
বিএনপির একজন শীর্ষ নেতা বলেন, সৌদি আরবে তারেকের সফর নিয়ে দলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি ওমরাহ করতেই পারেন কিন্তু তাঁর সঙ্গে যাঁরা দেখা করতে গেছেন, তাঁদের কারণে বিএনপির বিগত শাসন আমল মারাত্মক প্রশ্নের মুখে পড়ে; যা একসময় ভয়াবহ সংকট তৈরি করে। তা ছাড়া তারেক রহমান এখন আর কেবল খালেদা জিয়ার সন্তান নন। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তাঁর উচিত ছিল বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকা।
তারেকের সৌদি আরব সফর নিয়ে গতকাল দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা সবাই নাম উল্লেখ করে কিছু না লিখতে অনুরোধ করেছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ বলেছেন, তারা জানেন না। কেউ বলেছেন, বিষয়টি তাঁরা শুনেছেন।
পাঠকের মন্তব্য
পাঠকদের নির্বাচিত মন্তব্য প্রতি সোমবার প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে।
shamol biswas
__._,_.___
সাইনইন