Banner Advertiser

Friday, May 24, 2013

[mukto-mona] Re: [KHABOR] দেশে চলছে ‘ডিজিটাল বাকশাল’



His intellectual level is below normal ! Very dubious !!!


From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
To: bangladeshi googlesgroups <bangladeshiamericans@googlegroups.com>; khabor <khabor@yahoogroups.com>; alochona <alochona@yahoogroups.com>; chottala yahoogroups <chottala@yahoogroups.com>; mokto mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Tuesday, May 21, 2013 11:32 AM
Subject: [KHABOR] দেশে চলছে 'ডিজিটাল বাকশাল'

 

দেশে চলছে 'ডিজিটাল বাকশাল': ড.তুহিন মালিক

21 May, 2013
ডক্টর তুহিন মালিক, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজ্ঞ, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশন এর সদস্য। দেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী। দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আমাদের সময় ডটকমের স্টাফ রিপোর্টার এম এ আহাদ শাহীনের সঙ্গে কথা বলেছেন।

আমাদের সময় ডটকম : সরকার সারা দেশে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে নিশ্চয় এটি আপনি জানেন। পরিস্থিতি আসলে কেমন মনে হচ্ছে?

ড.তুহিন মালিক : খুব স্পষ্ট বিষয় যে আমাদের সংবিধানে মৌলিক অধিকারটিকে সংরক্ষণ করা হয়েছে সাংবিধানিক ভাবে। সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সভা সমাবেশ করা, সংবিধানের মৌলিক অধিকার। আর এ অধিকার রাষ্ট্র কখনো কেড়ে নিতে পারেনা। একটি অবস্থায় এই আইনকে স্থগিত করা যায় তা হচ্ছে সংবিধানের ৪১ ধারা ক' তে। তবে তার জন্য দেশে জরুরী অবস্থা থাকতে হবে। তবে এই জরুরী অবস্থা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জারি করতে পারেন না। রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করবেন।

বহিঃশক্তির আক্রমণ,অভ্যšত্মরীণ গোলযোগ, অর্থনৈতিক দুরাবস্থাসহ কয়েকটি কারণে রাষ্ট্রপতি জরুরী অবস্থা জারি করতে পারেন। এর বাইরে কোনো আইন, গেজেট নোট বা বক্তব্য দিয়ে কিছুতেই সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে পারবেন না। এখানে বলে রাখি দুটি কারণে এই অধিকার স্থগিত করা যায়। একটি হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা অন্যটি হচ্ছে জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে। পাবলিক হেলথ বা জনস্বাস্থ্যের কারণ দেখিয়ে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে চাইলে সরকার তা পারে। কিন্তু ঢালাও ভাবে তা করতে পারে না। যে দুর্যোগের কথা বলে মন্ত্রী সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছেন, ওইসব এলাকায় সরকারের মন্ত্রী এমপিরাও এখনো যাননি। দায়িত্ব প্রাপ্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রীও যাননি।

আমাদের সময় ডটকম : সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, কেউ চাইলে সরকারের অনুমতি নিয়ে সভা সমাবেশ করতে পারবে

ড.তুহিন মালিক : সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দুর্গতদের অবস্থা বিবেচনা ,বিকালে সৈয়দ আশরাফ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কথা বলে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। এদিকে নাসিম বললেন, অনুমতি নিয়ে করতে পারবে। হু ইজ নাসিম? তিনি সরকারের মুখপাত্র নাকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? তিনি কী মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে আছেন? একটিও নয়। তিনি স্রেফ সরকারি দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য। উনি আর আমি একই ব্যক্তি। এখন সরকার, রাষ্ট্র এবং দল তিনটি এক হয়ে গেছে। এটাকে আলাদা করে দেখতে হবে। যে মন্ত্রী নিজেই মানবাধিকার সম্পর্কে জানেন না। সংবিধানের অধিকার সম্পর্কে তার ধারণা নাই। উনি কিভাবে এই জায়গায় আছেন তা আমার বোধগম্য নয়। মন্ত্রীর কর্মকান্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রীও দায়ী।

আমাদের সময় ডটকম : এর আগে আমার দেশ বন্ধ, সম্পাদক গ্রেপ্তার, দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে আর তথ্যমন্ত্রী এগুলো বন্ধের যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন। সব মিলিয়ে আর কী করলে বাকশাল হবে বলে মনে করেন?

ড.তুহিন মালিক : ১৯৭৫ সালে ২৫ জানুয়ারি চতুর্থ সংশোধনীতে যা যা ঘটেছিলো এখন তা তা ঘটছে। আমি এটিকে বলি 'ডিজিটাল বাকশাল'। সরকার দল, পত্রিকা, সভা সমাবেশ সবই বন্ধ করুক আমার আপত্তি নাই। কিন্তু যাই করুক তা যেন আইনের মাধ্যমে করা হয়। সাংবিধানিক আইন করেন, যা করবেন আইন করে করবেন। তাহলে তা আইনের শাসন হবে। আমরা বলতে পারবো এখানে আইনের শাসন আছে। প্রয়োজনে কালো আইন করেন। কিন্তু এখন যা হচ্ছে তাতো আইনের শাসন না ব্যক্তির শাসন।

আজকে কোনো দল তাদের কর্মসূচি পালন করতে পারছেনা। বিএনপি কার্যালয় অবরুদ্ধ। সেখানে কাউকে ঢুকতে দেয়া হচ্ছেনা। কেউ ঢুকলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বলুন বিএনপি নিষিদ্ধি দল? জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ দল? তারা যদি বৈঠক করে তাদের ধরে নিয়ে আসা হচ্ছে গোপন বৈঠকের অপবাদ দিয়ে। একটা রাজনৈতিক দলতো বৈঠক করবেই। কিন্তু তাদের মিটিং করতে দিচ্ছেনা। রিমান্ডে নেয়ার পর জেল গেট থেকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

আর একটি কথা জোর দিয়ে বলছি, কাল যদি গোলাম আযমের রায় ফাঁসি না দিয়ে,যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয় তাহলেতো শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চও সমাবেশ করতে পারবেনা। এটি তো সরকারেরও বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে।

আমাদের সময় ডটকম : হেফাজতের সাথে সরকারের আচরণকে অনেকে অগণতান্ত্রিক বলে ভিন্নভাবে পরিস্থিতি সামাল দেয়া যেত বলে মন্তব্য করছেন, আপনি কি মনে করেন?

ড.তুহিন মালিক : কী ভাবে করবে সেটা আমরা জানিনা। তবে যেটা করেছে সেটা অগণতান্ত্রিক বেআইনি। আমি মনে করি রাজনীতিকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করা উচিৎ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে করা ঠিক নয়। হেফাজতের বিষয়টি রাজনৈতিক বিষয় নয়। তাদের চাওয়া পাওয়া আমাদের বুঝতে হবে।

আমাদে সময় ডটকম : ব্লগারদেরকে সরকার ছেড়ে দিয়ে আর আলেমদের গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিচ্ছে, কেমন মনে হয় আপনার?

ড.তুহিন মালিক : এটি আপনি বুঝতেই পারছেন, আলেমরা যে দাবি করেছিলো ১৩ দফা তা সত্য হিসেবে প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। কারণ ব্লগারদের আপনি ছেড়ে দিবেন। তাদের বিচার করলেন না অথচ বাবুনগরী জেলের ভেতর আছে। এটা বুঝায় যাচ্ছে তাদের দাবিতে সার বস্তু ছিল।

আমাদের সময় ডটকম : একটি প্রশ্ন আপনাকে করতে হয়, দীর্ঘ দিন যাবৎ মানবাধিকার নিয়ে কাজ করছেন। বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে অনেকে বলে এনিয়ে আপনার মšত্মব্য কী?

ড.তুহিন মালিক : বাংলাদেশের মানবাধিকার কেমন লঙ্ঘিত হচ্ছে এটি আপনি বিএনপি কার্যালয়ে গেলেই দেখতে পাবেন। যে ভাবে তাদের খাঁচা বন্দি রাখা হয়েছে। পুলিশ ঘিরে রেখেছে। এটি সাব জেল না হলেও সাব জেলের মত করে রাখা হয়েছে। সেখানে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা বৃহৎ রাজনৈতিক দলের যদি এ অবস্থা হয় তাহলে আমার আপনার সাধারণ মানুষের কী অবস্থা বর্ণনা করার অবকাশ থাকে না

আমাদের সময় ডটকম : ঢাকা সিটি করপোরেশনে আপনি নির্বাচন করতে যাচ্ছেন। প্রথমে বলুন ঢাকা সিটিকে দু'ভাগে ভাগ করা নিয়ে আপনার অভিমত?

ড.তুহিন মালিক : ঢাকা সিটিকে দু'ভাগ করার পরও তাদের কোনো লাভ হয়নি। তারা মনে করেছে খালি মাঠে গোল দেবে। আপনি জানেন মহানগর আওয়ামী লীগের দুটি গ্রুপ রয়েছে। একটি হানিফ গ্রুপ অন্যটি মায়া গ্রুপ। তারা দু' দুই অংশে দাড়িয়ে নির্বাচনে জিতে যাবেন কিন্তু মাঝ খানে আমি মহাজোটের বাহিরে দাড়ানোয় ঝামেলা হয়ে গেছে। যার কারণে তারা নির্বাচন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হলেন। আমার ভয়ে তারা নির্বাচন বন্ধ রেখেছিলো।

আমাদের সময় ডটকম : কোন অংশে আপনি নির্বাচন করবেন? গণসংযোগ শুরু করেছেন কিনা?

ড.তুহিন মালিক : আমি দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে নির্বাচন করব। কিন্তু কিভাবে গণসংযোাগ করব? যেভাবে সরকার সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে এখনতো ঠিক মত ইলেকশন ক্যাম্পেইন করতে পারব না।

আমাদের সময় ডটকম : র্দীঘদিন যাবৎ আইনজীবী হিসেবে বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত। কী মনে হয় বিচার ব্যবস্থা কী স্বাধীন?

ড.তুহিন মালিক : আমরা যদি বিচার বিভাগ নিয়ে বিতর্ক করি তাহলে এতে আর কিছু থাকেনা। বিচার বিভাগে যদি দলীয়করণের অভিযোগ আসে। সেগুলো আমলে নিতে হবে।

আমাদের সময় ডটকম : আপনি একজন তরুণ। তরুণ সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন। বর্তমান তরুণ প্রজন্মের রাজনীতি নিয়ে আপনি সন্তুষ্ট কিনা? কেমন দেখতে তাদের রাজনীতি?

ড.তুহিন মালিক : না না এই রাজনীতি ভাঙতে হবে। তরুণদেরই ভাঙতে হবে। তরুণরাই পরির্বতন আনবে। আনতে হবে। তরুণরা আসতে শুরু করেছে। তরুণদের হাতেই দেশ পরিবর্তন হবে। এভাবে দেশ চলতে পারে না।




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___