Banner Advertiser

Monday, August 5, 2013

Re: [mukto-mona] ভারতের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা উচিত ছিল



Is that so simple? 

>>>>>>>>>> It is.

If it was a different country, it would have been solved within months. Bangladesh lived up to all of it's commitments (At least major ones) to India and India FAILED to deliver for over 40 long years. Even Pakistan gets better treatment from India.

The problem is India takes us for granted and want to squeeze us dry in every opportunities it gets. But times are changing and India is going to miss a huge window of opportunity if India continue to disappoint us and China continues to support us.

Shalom!



-----Original Message-----
From: Subimal Chakrabarty <subimal@yahoo.com>
To: mukto-mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Sun, Aug 4, 2013 7:32 pm
Subject: Re: [mukto-mona] ভারতের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা উচিত ছিল

 
We are aware of Mamata Banerji's noncooperation when PM Singh was eager to sign the Tista pact. Now I see the noncooperation from BJP. BJP does not want to give any credit to Congress before election. So Bangladesh is the victim of mean sectarian politics in india! Is that so simple? 

Sent from my iPhone

On Aug 4, 2013, at 6:38 AM, QR <qrahman@netscape.net> wrote:

 





ভারতের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা উচিত ছিল



নিরাপত্তাসহ ভারতের নানা উদ্বেগ দূর করতে গত সাড়ে চার বছর সচেষ্ট থেকেছে বাংলাদেশ। তাই বাংলাদেশের 'ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল' সরকারের স্বার্থেই তিস্তা ও স্থল সীমান্ত চুক্তি নিয়ে ভারতের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা উচিত ছিল। এখন দুই প্রতিবেশী দেশে সাধারণ নির্বাচনের আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দুটিতে অগ্রগতির সম্ভাবনা খুবই কম।
বাংলাদেশে হাইকমিশনার হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কয়েকজন ভারতীয় কূটনীতিক এ অভিমত দিয়েছেন। সম্প্রতি প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপচারিতায় তাঁরা বলেন, সম্পর্ক ঠিক করার দায়িত্ব ভারতের। তাই ভারতকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে।
এদিকে ভারতের সাবেক তিন কূটনীতিক এক আলোচনায় বলেছেন, গত সাড়ে চার বছরে ভারতের বিভিন্ন দাবির প্রতি সহানুভূতিশীল থেকেছে বাংলাদেশ। উদ্বেগ দূর করে দুশ্চিন্তামুক্ত করেছে ভারতকে। তাই ভারতেরও বাংলাদেশকে প্রতিদান দেওয়া উচিত ছিল।
ঢাকায় ভারতের সাবেক তিন হাইকমিশনার দেব মুখার্জি, বীণা সিক্রি ও রজিত মিত্তার সম্প্রতি রাজ্যসভা টেলিভিশনে এক আলোচনায় এ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। গত সপ্তাহে এ আলোচনা ধারণ করা হয়। বাংলাদেশকে নিয়ে সাবেক তিন ভারতীয় কূটনীতিকের আলোচনা আজ রোববার সম্প্রচারের কথা রয়েছে।
প্রথম আলোকে দুই কূটনীতিক: দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়নের প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থতার দায়টা কার? কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএর (প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক জোট), নাকি ভারতের রাজনৈতিক দলগুলোর? এ নিয়ে ভারতের বিভিন্ন মহলে শুরু হয়েছে আলোচনা।
জানতে চাইলে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মুচকুন্দ দুবে বলেন, ভারতের সংকীর্ণ দলীয় রাজনীতির শিকার হলো বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সমস্যা সমাধানে আন্তরিক ছিলেন। চেষ্টার কোনো ত্রুটি করেননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদও। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও সীমান্ত চুক্তি সমাধানে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। কিন্তু শুরুতে বিষয়টির সুরাহায় সংবিধান সংশোধনী বিলে সমর্থনের অঙ্গীকার করেও শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে গেল বিজেপি। আসলে এই সরকারকে এখন আর কোনো রকম কৃতিত্বই দিতে রাজি নয় বিজেপি।
এ বিষয়ে ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার দেব মুখার্জি বলেন, ভারতের কাছে বাংলাদেশকে সব সময় হাত পাততে হবে কেন? বাংলাদেশের যা প্রাপ্য ও যতটুকু প্রাপ্য, ভারতকে সেটা দিতেই হবে। সম্পর্ক ঠিক করার প্রধান দায়িত্ব ভারতের এবং ভারতকেই অগ্রণী হতে হবে।
দুই দেশের নির্বাচনের আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দুটির সমাধানে অগ্রগতি হবে বলে মনে করেন না মুচকুন্দ দুবে ও দেব মুখার্জি।
ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার মুচকুন্দ দুবের ভাষায়, সমস্যাগুলোর সুরাহার তেমন আশা করা কষ্টকর। সাড়ে চার বছরে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও সহযোগিতার যে ক্ষেত্রটা তৈরি হয়েছিল, তা ভবিষ্যতে কোথায় যাবে, সেটা বলা কঠিন। নিরাপত্তা নিয়েও যে নিশ্চয়তার বাতাবরণ ছিল, আগামী দিনে তা কতটা থাকবে বলা কঠিন।
দেব মুখার্জি বলেন, 'চুক্তি নিয়ে এখনই আর কোনো অগ্রগতির আশা ক্ষীণ। বাংলাদেশ আশাহত হতে পারে। কিন্তু এর ফলে ভারতের প্রতি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের মনোভাবের কোনো পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করি না।'
দীপু মনিকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রশ্ন ছিল, চুক্তি সই হয়নি ঠিকই কিন্তু তিস্তার স্বাভাবিক প্রবাহেও ভারত বাধা দেয়নি। তা ছাড়া এই সাড়ে চার বছরে বহু ইতিবাচক বোঝাপড়া দুই দেশের মধ্যে হয়েছে। সেগুলো প্রচারে প্রাধান্য না পেয়ে কেন নেতিবাচক প্রচার প্রাধান্য পাচ্ছে? এর ফলে বিরোধীদের হাতই কি শক্ত হচ্ছে না?
এ প্রসঙ্গে দেব মুখার্জি বলেন, এটা একটা রাজনৈতিক সমস্যা। এর মীমাংসা হতে হবে রাজনৈতিকভাবে এবং ভারতকেই অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে। যেহেতু ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে নদীগুলো বাংলাদেশে গেছে। একে উপেক্ষা করা যাবে না।
রাজ্যসভা টিভির আলোচনা: রাজ্যসভা টিভির ধারণ করা আলোচনায় দেব মুখার্জি, বীণা সিক্রি ও রজিত মিত্তার বক্তব্যের সুরে ছিল অদ্ভূত মিল। ওই আলোচনায় তাঁরা বলেন, ভারতের বিভিন্ন দাবির প্রতি বাংলাদেশ যেভাবে সহানুভূতিশীল থেকেছে, ভারতের উচিত ছিল তার প্রতিদান দেওয়া। ভারতও অনেক কিছু করেছে, বাংলাদেশকে অনেক কিছুই দিয়েছে। কিন্তু তিস্তা ও স্থল সীমান্ত চুক্তি বাংলাদেশের কাছে আবেগের বিষয়। ভারতের উচিত ছিল সেই আবেগকে সম্মান দেখানো। আলোচনার মূল নির্যাস হচ্ছে, দুই চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত যে প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশকে দিয়েছিল, তা যেকোনোভাবেই পূরণ করা দরকার ছিল।




Source: http://www.prothom-alo.com/international/article/34656/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF_%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE_%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE_%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4_%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___