Banner Advertiser

Saturday, October 5, 2013

[mukto-mona] নির্বাচনের আগেই জামায়াত নিষিদ্ধ করুন : ‘বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও’ কনভেনশনে দাবি -



নির্বাচনের আগেই জামায়াত নিষিদ্ধ করুন : 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও' কনভেনশনে দাবি


আগামী নির্বাচনের আগেই জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্টজনরা। সাম্প্রদায়িকতা, মৌলবাদ, জঙ্গীবাদসহ দেশবিরোধী সকল অপশক্তি রুখে দিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিভাজনের কারণে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী আজ শক্তি সঞ্চয় করে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আগামী নির্বাচনে যে কোন মূল্যে অপশক্তির ক্ষমতায় আসা রুখতে হবে। দেশজুড়ে বিরাজ করছে তালেবানী আতঙ্ক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করে বাংলাদেশকে তালেবানী রাষ্ট্র বানাতে চায় '৭১-এর পরাজিত শক্তি। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের সঙ্গে দেশী-বিদেশী গোষ্ঠী জড়িত রয়েছে। ধর্মের নামে রাজনীতি ও বিভ্রান্তি দূর করাই এখন বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেও মনে করেন তারা।

10052013_021_RUKHE_DARAO_BANGLADESH

যারা ভোটের জন্য রাজনীতি করেন তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে দাঁড়ালে দেশে তাঁদের একবিন্দু স্থান হবে না এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বিশিষ্টজনরা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে গেলে রাজনৈতিক নেতাদের হাতজোড় করে দেশ থেকে বিদায় নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলেই ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের দল দাবি করে তারাও সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে সরাতে পারছে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে এবারের ভোটযুদ্ধে মানুষের কাছে অনেক জবাবদিহি করতে হবে। এ জন্য আমাদের সবাইকে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে। বলতে হবে- নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ দেশে কোন প্রকার সাম্প্রদায়িকতা বৈষম্য ও অধিকার ক্ষুণœ করা চলবে না। বাস্তবতা হলো, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সমস্ত নষ্টের শিকড়। মৌলবাদ নির্মূল ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করারও আহ্বান জানিয়েছেন বক্তারা।

দেশের ৩৫ বিশিষ্ট নাগরিকের আহ্বানে 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও' এর পক্ষ থেকে শনিবার জাতীয় কনভেনশনের আয়োজন করা করা হয়। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ কর, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিহত করা ও যুদ্ধাপরাধের রায় কার্যকর করাসহ ৫ দফা দাবিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়। কনভেনশনের ঘোষণাপত্রে বলা হয়, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দেশের সকল জেলা, উপজেলা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে সমাবেশের আয়োজন করা হবে। মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকা-ের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা হবে। ধর্মের নামে বিভ্রান্তি দূর করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপশক্তি ধূর্ততার সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গী নেটওয়ার্কের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করে আর্থিক ও সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে, সম্পদশালী হয়েছে। ধর্মের উগ্রবাদী ব্যাখ্যা দিয়ে সমাজের অভ্যন্তরে প্রচার কাজ চালাচ্ছে। তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দেশকে বিচ্যুত করে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো তালেবানী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তারা সফল হলে কেবল মুক্তিযুদ্ধের ভাবাদর্শ বিনষ্ট হবে না, বাংলাদেশ যে আধুনিক উদার রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে, তা ধূলিসাত হবে।

ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়, জামায়াত-শিবিরসহ উগ্র সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী অপশক্তি সকল অপকর্মে ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক জঙ্গীবাদতত্ত্ব আমদানি করে ধর্মের উগ্রবাদী ব্যাখ্যা প্রতিষ্ঠা করে জনগণকে প্রভাবিত করতে চাইছে। এই ধর্মান্ধ শক্তি বাংলাদেশের বিস্ময়কর অর্জনের অংশিদার নারী সমাজের শিক্ষা ও কর্মজীবনকে কলঙ্কিত করে তাদের অবরোধবাসিনী করতে উদ্যত হয়েছে। গণজাগরণ মঞ্চ থেকে কখনও ধর্মানুভূতিতে আহত করার কোন বক্তব্য প্রচার না হওয়া সত্ত্বেও তারা নাস্তিকতার অপবাদ দিয়ে কয়েক কর্মীকে হত্যা করেছে। ধর্মের নামে মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের জন্য মসজিদ ও মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করেছে। তারা প্রকৃতপক্ষে ধর্মের অবমাননাকারী।

এমিরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন তারেক আলী। বক্তব্যে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় সাম্প্রদায়িক বৈষম্য ছিল না। '৭২ সংবিধানের মূলনীতি থেকে সরে আসার পর একটু একটু করে সাম্প্রদায়িক বৈষম্য আসতে শুরু করেছে। আগের স্বপ্নের সংবিধানের সঙ্গে যা সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আজ আমাদের সকলে মিলে সাম্প্রদায়িকতাকে রুখতে হবে। এ জন্য সকলে মিলে দায়িত্ব নিতে হবে। নারী ও যুবকদের এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।

যারা ভোটের রাজনীতি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে দাঁড়ালে দেশে তাদের একবিন্দু স্থান নেই এমন মন্তব্য করে সভাপতির বক্তব্যে মানবাধিকার নেত্রী সুলতানা কামাল বলেন, মানুষ যখন জেগে ওঠে তখন অমানুষ টিকতে পারে না। রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। তাই ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। রাজনৈতিক দল ও নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিজেদের ভেতরে খোঁজে নিন। তিনি বলেন, বাস্তবতার কারণে আমাদের সবার এখন জেগে ওঠার সময়। সঙ্কটের সময় মানুষে মানুষে এক হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুললে অপশক্তি পালাবার পথ খুঁজে পায় না। যেভাবে গোলাম আযম '৭১ সালে পালিয়ে গিয়েছিল।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, যে পতাকা দেশপ্রেমিক মানুষের রক্তে গাঢ় লাল হয়েছে সেই পতাকা আবারও খামছে ধরেছে পুরনো শকুন। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির আত্মসমালোচার সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত ও দ্রুত রায় কার্যকর করতে হবে। মুক্ত চিন্তার পথ খোলা রাখতে হবে। সাম্প্রদায়িকতা মানুষকে ক্ষুদ্র ও সঙ্কুচিত করে, বৈষম্য বাড়ায় এ কথা উল্লেখ করে সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের দল হিসেবে নিজেদের দাবি করে তারাও সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে সরাতে পারছে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে এবারের ভোটযুদ্ধে মানুষের কাছে অনেক জবাবদিহি করতে হবে। এ জন্য আমাদের সবাইকে ওঠে দাঁড়াতে হবে। আমাদের বলতে হবে- নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ দেশে কোন প্রকার সাম্প্রদায়িকতা বৈষম্য ও অধিকার ক্ষুণœ করা চলবে না। যারা রাজনীতি করছেন, ভোট চাইতে আসবেন তাদের পরিষ্কার ভাষায় বলব- 'মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক নীতি থেকে একবিন্দু সরতে পারবেন না। সরলে এ দেশে আপনাদের কোন জায়গা হবে না। হাতজোড় করে দেশ থেকে বিদায় নিতে হবে।'

বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী বলেন, '৭১-এর পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে টুকরো টুকরো হয়েছে। এই সময়ে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি শক্তিশালী হয়ে আমাদের গ্রাস করার চেষ্টা করছে। দেশী-বিদেশী শক্তি এক হয়ে চক্রান্ত করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্টের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রতিহত করতে আমাদের সবাইকে মানুষের কাছে যেতে হবে। মৌলবাদী শক্তি রোধে প্রগতিশীল শক্তির অবস্থান দুর্বল হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমাদের বেঁচে থাকতে হলে অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। গণমানুষের ঐক্য না হলে রুখে দাঁড়াও আন্দোলন সফল হবে না। তাই এবারের ডাক সকল অপশক্তিকে রুখতে হবে।

অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের মূল কাজ হলো সকল অপশক্তির মূল উৎপাটন করতে হবে। আগামী চার মাসের মধ্যে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না। তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। জনমত গড়ে তুলতে হবে। সংখ্যালঘুদের নীরবে দেশত্যাগের জন্য বাধ্য করা হচ্ছে এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, যেসব আসনে সংখ্যালঘুরা সংসদ সদস্য নির্বাচনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে তাদের দেশ থেকে বিতারণ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী বাংলাদেশকে পাকিস্তানের চারণভূমি বানাতে চায়।

বারবার প্রমাণ করেছে বাঙালী আত্মমর্যাদাশীল মানবিক ও বীরের জাতি এ কথা উল্লেখ করে সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেন, আমরা '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যেতে চাই। যেখানে রাষ্ট্রের চার মূলনীতি থাকবে। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সমস্ত নষ্টের শিকড়। তাই জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের ওঠে দাঁড়াতে হবে। সবাই হাত তুলে ধরুন। দুই হাত দিয়ে পরিবর্তন আনতে হবে। জয় মানুষের জয়-জয় বাংলাদেশের জয়। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতি জনপদে মানুষ ওঠে দাঁড়ালে জয় আমাদের হবেই।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শল (অব) এ কে খোন্দকার বলেন, '৭১-এর পর সেকুলার প্রশাসন ছিল। কিন্তু দেশে ধর্মের রাজনীতি আনা হয়েছে। সাম্প্রদায়িকতা ধর্মের রাজনীতিতে জায়গা করে নিয়েছে। বর্তমানে দেশে তালেবানী আতঙ্ক লক্ষ্য করছি। '৭১ সালে অপরাধের কারণে স্বাভাবিকভাবেই আকাক্সক্ষা ছিল পরাজিত শক্তি অনুতপ্ত হবে। জাতির কাছে কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাইবে। কিন্তু তারা তা করেনি। হয়েছে উল্টো। তাই '৭১-এর পরাজিত শক্তি যেন মাথা তুলে না দাঁড়াতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী গোষ্ঠী দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। এদের চিহ্নিত করে রাখতে হবে। ১৯৭১ ও ২০১৩ সালে যারা দেশের মানুষের ওপর অত্যাচার নির্যাতন করেছে এরা সবাই একই দোষে দোষী। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি বিচারপতি গোলাম রব্বানী বলেন, '৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। যারা বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বিশ্বাস করে না তাদের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন আছে।

অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী বাংলাদেশে জামায়াত এখনও কিভাবে রাজনীতি করে এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। বাস্তবতা হলো মওদুদীর পরিবারের কেউ জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নয়। তিনি বলেন, জামায়াত নিষিদ্ধ করার অনেক কারণ আছে। সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নির্বাচনের আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান তিনি।

গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, ৩০ লাখ শহীদদের সন্তান যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিভাজনের কারণে মৌলবাদ আরও শক্তিশালী হচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হলে ঐক্য জরুরী। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের অবস্থান পরিষ্কার না করলে দেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কারা ক্ষমতায় থাকবে আর কারা থাকবে না।

পাঁচ দফা দাবি ॥ জাতীয় কনভেনশন থেকে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা, যুদ্ধাপরাধীদের রায় কার্যকর কর, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিহত কর ও আক্রান্তদের পাশে দাঁড়াও, তালেবানী রাষ্ট্র বানানোর পাঁয়তারা প্রতিহত কর- নারীর অধিকার সমুন্নত রাখ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নাও ও মুক্তচিন্তার পথ খোলা রাখ। কনভেনশনে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সাংবাদিক আবেদ খান। এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন এ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, নাজমা আখতার, ডা. বাহারুল আলম, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী, গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী নাজমা আখতার প্রমুখ।

কমিটি ॥ রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ'র জাতীয় পরিষদের সভাপতি হয়েছেন এমিরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, আহ্বায়ক সুলতানা কামাল। এ ছাড়া নির্বাহী কমিটির ৯ সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সৈয়দ শামসুল হক, কামাল লোহানী, ড. আকবর আলী খান, ডা. সারওয়ার আলী, জিয়াউদ্দিন তারেক আলী, আবেদ খান, রামেন্দু মজুমদার, রানা দাশগুপ্ত, এম এম আকাশ।

- See more at: http://www.khabor.com/?p=9979#sthash.j5dRNDZv.dpuf





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___