Banner Advertiser

Tuesday, December 17, 2013

[mukto-mona] Re: দাদা-দিদি পরিচালিত



.
বিজয় ২০১৩, রচিত হলো ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়। সহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ লক্ষ এবং সারাদেশ এবং পৃথিবীতে কোটি মানুষ একসাথে গাইল আমাদের প্রাণের সুর, রক্ত দিয়ে কেনা জাতীয় সঙ্গীত,
বিজয় ২০১৩, রচিত হলো ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়। সহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ লক্ষ এবং সারাদেশ এ
 সাইবার যুদ্ধ's photo.
বিজয় ২০১৩, রচিত হলো ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়। সহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ লক্ষ এবং সারাদেশ এবং পৃথিবীতে কোটি   মানুষ একসাথে গাইল আমাদের প্রাণের সুর, রক্ত দিয়ে কেনা জাতীয় সঙ্গীত,
বিজয় ২০১৩, রচিত হলো ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়। সহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ লক্ষ এবং সারাদেশ এবং পৃথিবীতে কোটি মানুষ একসাথে গাইল আমাদের প্রাণের সুর, রক্ত দিয়ে কেনাজাতীয় সঙ্গীত, " আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি"। আমার এই জীবনে এমন অভিনব আর কিছু করা হয়নি। এমন একটি আয়োজনে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। দেশের প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখে এই বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবেই, সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ মানুষ গুলো জয়ী হবেই। গতকাল ঢাকার আশপাশ ছিল ভয় আক্রান্ত, কথাও তেমন মানুষজনকে রাস্তায় দেখা যায়নি। গত কিছুদিনের সহিংসতা মানুষকে ঘরমুখি করে রেখেছে। বিজয় দিবসের বিভিন্ন আয়োজনে ছিলনা তেমন ভীর, এমনকি সাভার স্মৃতি সৌধেও মানুষ ছিল অন্য বছরের তুলনায় অনেক কম। অথচ সহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছিল মানুষের সমুদ্র। আমাদের প্রচারে দুর্বলতা ছিল, সময় স্বল্পতা ছিল, মাঝখানে কাদের মোল্লার ফাঁসি বিলম্বিত হওয়া, শেষ মুহূর্তে (২ দিন আগে) সংসদ এর দক্ষিন প্লাজার অনুমতি বাতিল, নতুন ভেন্যুর পরিকল্পনা ইত্যাদিতে সময়ক্ষেপণ, সব মিলিয়ে বলা যায় একটি ইতিহাস সৃষ্টি করা আয়োজনের জন্যে খুবই প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে আমরা কাজ করেছি। আমাদের একমাত্র অবলম্বন ছিল একদল মানুষের শর্তহীন দেশপ্রেম এবং এই দেশটাকে বদলে দেবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা, সাথে ছিল আপামর মানুষের ভালোবাসা। দেশের টানে, লাল সবুজ পতাকার টানে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার টানে, একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের টানে, বুকের গভিরে সজন্তে লালন করা সুরের টানে, মানুষ এসেছে স্রোতের মতো এবং জানিয়ে দিয়ে গেছে আগামি বাংলাদেশ কেমন হবে। গতকাল সহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোন পক্ষ ছিল না, দ্বিধা বিভক্তি ছিল না। কোনো মতদ্বৈধতা ছিল না। চেনা অচেনা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে, দায়িত্ব পালন করেছে (এদের অনেকেরই কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না)। এমনকি দর্শক শ্রোতারাও ছিলেন খুব শৃঙ্খলাবদ্ধ। বাংলাদেশ কি চায় সেটা জানতে হলে গতকালের সহরাওয়ার্দী উদ্যানকে দেখলেই জানা যাবে, কেও কি জানতে চান? "আমরা সবাই একটি চেতনার যায়গা থেকে এখানে অংশগ্রহণ করেছি, টাই কাওকে ধন্যবাদ দেয়া বা কৃতজ্ঞতা জানানোর কিছু নেই"। তাই সবাইকে বিজয়ের শুভেচ্ছা জানাই, শিল্পী, কলাকুশলী, সংগঠন, দল, গোষ্ঠী, কারিগরি ব্যাক্তিবৃন্দ, স্বেচ্ছাসেবক, গণমাধ্যমের কর্মীবৃন্দ, আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত সকল কমিটি ও সর্বপরি দর্শক স্রোতা বৃন্দ কে আমার পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। জয় বাংলা।
বং পৃথিবীতে কোটি মানুষ একসাথে গাইল আমাদের প্রাণের সুর, রক্ত দিয়ে কেনাজাতীয় সঙ্গীত, " আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি"। আমার এই জীবনে এমন অভিনব আর কিছু করা হয়নি। এমন একটি আয়োজনে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। দেশের প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখে এই বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবেই, সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ মানুষ গুলো জয়ী হবেই। গতকাল ঢাকার আশপাশ ছিল ভয় আক্রান্ত, কথাও তেমন মানুষজনকে রাস্তায় দেখা যায়নি। গত কিছুদিনের সহিংসতা মানুষকে ঘরমুখি করে রেখেছে। বিজয় দিবসের বিভিন্ন আয়োজনে ছিলনা তেমন ভীর, এমনকি সাভার স্মৃতি সৌধেও মানুষ ছিল অন্য বছরের তুলনায় অনেক কম। অথচ সহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছিল মানুষের সমুদ্র। আমাদের প্রচারে দুর্বলতা ছিল, সময় স্বল্পতা ছিল, মাঝখানে কাদের মোল্লার ফাঁসি বিলম্বিত হওয়া, শেষ মুহূর্তে (২ দিন আগে) সংসদ এর দক্ষিন প্লাজার অনুমতি বাতিল, নতুন ভেন্যুর পরিকল্পনা ইত্যাদিতে সময়ক্ষেপণ, সব মিলিয়ে বলা যায় একটি ইতিহাস সৃষ্টি করা আয়োজনের জন্যে খুবই প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে আমরা কাজ করেছি। আমাদের একমাত্র অবলম্বন ছিল একদল মানুষের শর্তহীন দেশপ্রেম এবং এই দেশটাকে বদলে দেবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা, সাথে ছিল আপামর মানুষের ভালোবাসা। দেশের টানে, লাল সবুজ পতাকার টানে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার টানে, একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের টানে, বুকের গভিরে সজন্তে লালন করা সুরের টানে, মানুষ এসেছে স্রোতের মতো এবং জানিয়ে দিয়ে গেছে আগামি বাংলাদেশ কেমন হবে। গতকাল সহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোন পক্ষ ছিল না, দ্বিধা বিভক্তি ছিল না। কোনো মতদ্বৈধতা ছিল না। চেনা অচেনা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে, দায়িত্ব পালন করেছে (এদের অনেকেরই কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না)। এমনকি দর্শক শ্রোতারাও ছিলেন খুব শৃঙ্খলাবদ্ধ। বাংলাদেশ কি চায় সেটা জানতে হলে গতকালের সহরাওয়ার্দী উদ্যানকে দেখলেই জানা যাবে, কেও কি জানতে চান? "আমরা সবাই একটি চেতনার যায়গা থেকে এখানে অংশগ্রহণ করেছি, টাই কাওকে ধন্যবাদ দেয়া বা কৃতজ্ঞতা জানানোর কিছু নেই"। তাই সবাইকে বিজয়ের শুভেচ্ছা জানাই, শিল্পী, কলাকুশলী, সংগঠন, দল, গোষ্ঠী, কারিগরি ব্যাক্তিবৃন্দ, স্বেচ্ছাসেবক, গণমাধ্যমের কর্মীবৃন্দ, আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত সকল কমিটি ও সর্বপরি দর্শক স্রোতা বৃন্দ কে আমার পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। জয় বাংলা।


On Wednesday, December 18, 2013 12:23 AM, Borakh Bash <borakhbash@gmail.com> wrote:

মিরপুরের কসাই খ্যাত কাদের মোল্লাকে নির্দোষ দাবী করেছে সাবেক পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও বর্তমানে রাজনীতিবিদ ইমরান খান।
** নারী কেলেঙ্কারির ক্ষেত্রে বোধকরি বিশ্বের সবচেয়ে অসাম্প্রদায়িক প্লে-বয় ইমরান খান। অবৈধ সম্পর্ক জড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে মুসলিম -হিন্দু- ইহুদি- খৃস্টান কোন ধর্মের মেয়েদেরকেই ছাড় দেয়নি ইমরান খান। এখন আবার উঠতে বসতে 'ইসলাম' 'ইসলাম' বলে জিগির করছে! দেশটার নাম পাকি¯তান বলেই এইসব ভন্ডামি করে পার পেয়ে যাচ্ছে।
** মনে রাখতে হবে ইমরানের নামটি কিন্তু ইমরান আহম্মেদ খান নিয়াজী।
নিয়াজীর উত্তকরাধিকারীরা কি বলবে সেটা অনুধাবন করার জন্য কি বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার আছে?
যতদিন জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পাবে ততদিন এইসব ভন্ড কাপুরুষ নিয়াজির গুষ্ঠিরা বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার সাহস পাবে?
** ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সোহারাওয়ার্দী উদ্যানে ৪.৩১ মিনিটে মাথা নীচু করে আত্মসমর্পন করেছিল সেনাপতি নামের কলঙ্ক নিয়াজী। একজন প্রকৃত সেনা নায়কের মত সুইসাইড করার সাহসও ছিলো না ব্যাটা কাপুরুষ নিয়াজীর। এবারের ১৬ ডিসেম্বরে সোহারাওয়ার্দী উদ্যানে ৪.৩১ মিনিটে লাখো বাঙালির কন্ঠে .. আমার সোনার বাংলা .. শুনে সেই পুরনো প্রেগন্যান্সি সিনড্রোম শুরু হয়ে গেছে নিয়াজী গুস্টির ভন্ডতম নিয়াজী ইমরান খানের।

On Tuesday, December 17, 2013, Shahadat Hussaini wrote:
 
 
দাদা-দিদি পরিচালিত

১৫৪ 'চিড়িয়া' নিয়ে রচিত

মেগা সিরিয়াল দেখুন

সব সিরিয়াল ফেইল

দেখুন, হাজার বছরের

সেরা রস-কাহিনী

'পাশ কইচছি ... পাশ কইচছি'
 
নির্বাচন কমিশন, নির্বাসিত লজ্জা

১৫৪ 'চিড়িয়া' নিয়ে

বিজয়ের মাসে

বিজয়ীর

মুখে নেই হাসি

--
--
Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
This policy is subject to change at anytime.
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___