জাফর ইকবাল স্যারের সহজ কথা
//ড. জাফর ইকবাল বলেন, কয়েকদিন আগে কানাডিয়ান হাইকমিশনের একজনের সঙ্গে দেখা হলে তিনি আমার কাছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন জামায়াতে ইসলাম, বিএনপির লোকদেরই শুধু বিচার করা হচ্ছে। এখানে তো আওয়ামী লীগের লোকই নেই। উত্তরে আমি বলি, একাত্তর সালে আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল। সঙ্গত কারণেই তাদের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ ছিল না।
দেশের চলমান সহিংসতার সমাধান রয়েছে, জামায়াতকে বাদ দিয়ে সবাই এক হয়ে গেলেই সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে।//
শনিবার বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির উদ্যোগে হোটেল লেকশোরে আয়োজিত সেমিনারে ড. জাফর ইকবাল বলেন, চলমান সমস্যার সমাধান রয়েছে। আর তা হলো, জামায়াতকে পরিত্যাগ করতে হবে।
যারা নির্বাচন বন্ধ করতে চান তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আগে সহিংসতা বন্ধ করো। তারপর তুমি রাজনীতি নিয়ে কথা বলো। সহিংসতা বন্ধ না করলে তাদের নির্বাচন নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার নেই।
যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রসঙ্গে ড. জাফর ইকবাল বলেন, এটি খুবই সহজ, এটি খুবই ঠিক এবং বেঠিক। যারা মুক্তিযুদ্ধের ফিল্টারিংয়ের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবেন তাদের সঙ্গেই থাকতে হবে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা উদ্বিগ্ন। কিন্তু অনেকে নির্বাচন বন্ধের কথা বলছে। নির্বাচন বন্ধ না হলে সহিংসতা হবে। তাহলে কি জামায়াতকে নির্বাচনে আনার জন্য নির্বাচন বন্ধ করতে হবে!
অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা নির্বাচন বন্ধের কথা বলছেন। কিন্তু তারা সহিংসতা বন্ধের কথা বলছেন না কেন- এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে গিয়েছে। তখন এনজিওগুলো বিবৃতি দিয়ে নির্বাচন বন্ধের কথা বলছেন। তারা কেন তা বলছেন, আমাদের তা জানা। এনজিওগুলো কিভাবে চলছে, সেটাও আমাদের জানতে হবে।
তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তোমাদের দেশের জন্য যদি মায়া থাকে, তাহলে তোমাদের দায়িত্ব নিতে হবে। যখন দরকার পড়বে তুমি রাস্তায় নেমে আসো। তোমাকে আওয়ামী লীগ-বিএনপি করতে হবে না, বাংলাদেশ করতে হবে। মনে রাখতে হবে একাত্তর সালে তরুণরাই দেশ স্বাধীন করেছে।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, আমার কোনো ফেসবুক একাউন্ট নেই। কিন্তু খুব দুঃখ লাগে, যখন দেখি বাঁশের কেল্লা নামের একটি ওয়েবসাইটের সঙ্গে একমত হয়ে দেশের বড় বড় সংবাদপত্র ও এর সম্পাদকেরা বলেন নির্বাচন বন্ধ করো।
তিনি বলেন, বড় বড় সম্পাদকদের সঙ্গে দেখা হলে বলতাম, যখন একজন মানুষকে মারে, তখন জানতে হবে কেন মারছে। নির্বাচনের জন্য নাকি যুদ্ধাপরাধের নির্বাচন বন্ধের দাবিতে। আমি এই ধরনের সুশীল বুদ্ধিজীবী হতে চাই না। আমি লজ্জা পাই। ভাবি আমি এর মধ্যে পড়ে গেলাম কিনা।
বিজয় দিবসে স্মৃতি সৌধে ইউরোপিয় ইউনিয়নের না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এবার দেখলাম আমার স্মৃতিসৌধে সাদা চামড়ার লোকেরা জাননি। আমাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। বিদেশি ও সাদা চামড়ার লোকদের কাছ থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, কয়েকদিন আগে কানাডিয়ান হাইকমিশনের একজনের সঙ্গে দেখা হলে তিনি আমার কাছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন জামায়াতে ইসলাম, বিএনপির লোকদেরই শুধু বিচার করা হচ্ছে। এখানে তো আওয়ামী লীগের লোকই নেই। উত্তরে আমি বলি, একাত্তর সালে আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল। সঙ্গত কারণেই তাদের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ ছিল না।
//ড. জাফর ইকবাল বলেন, কয়েকদিন আগে কানাডিয়ান হাইকমিশনের একজনের সঙ্গে দেখা হলে তিনি আমার কাছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন জামায়াতে ইসলাম, বিএনপির লোকদেরই শুধু বিচার করা হচ্ছে। এখানে তো আওয়ামী লীগের লোকই নেই। উত্তরে আমি বলি, একাত্তর সালে আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল। সঙ্গত কারণেই তাদের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ ছিল না।
দেশের চলমান সহিংসতার সমাধান রয়েছে, জামায়াতকে বাদ দিয়ে সবাই এক হয়ে গেলেই সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে।//
শনিবার বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির উদ্যোগে হোটেল লেকশোরে আয়োজিত সেমিনারে ড. জাফর ইকবাল বলেন, চলমান সমস্যার সমাধান রয়েছে। আর তা হলো, জামায়াতকে পরিত্যাগ করতে হবে।
যারা নির্বাচন বন্ধ করতে চান তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আগে সহিংসতা বন্ধ করো। তারপর তুমি রাজনীতি নিয়ে কথা বলো। সহিংসতা বন্ধ না করলে তাদের নির্বাচন নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার নেই।
যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রসঙ্গে ড. জাফর ইকবাল বলেন, এটি খুবই সহজ, এটি খুবই ঠিক এবং বেঠিক। যারা মুক্তিযুদ্ধের ফিল্টারিংয়ের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবেন তাদের সঙ্গেই থাকতে হবে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা উদ্বিগ্ন। কিন্তু অনেকে নির্বাচন বন্ধের কথা বলছে। নির্বাচন বন্ধ না হলে সহিংসতা হবে। তাহলে কি জামায়াতকে নির্বাচনে আনার জন্য নির্বাচন বন্ধ করতে হবে!
অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা নির্বাচন বন্ধের কথা বলছেন। কিন্তু তারা সহিংসতা বন্ধের কথা বলছেন না কেন- এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে গিয়েছে। তখন এনজিওগুলো বিবৃতি দিয়ে নির্বাচন বন্ধের কথা বলছেন। তারা কেন তা বলছেন, আমাদের তা জানা। এনজিওগুলো কিভাবে চলছে, সেটাও আমাদের জানতে হবে।
তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তোমাদের দেশের জন্য যদি মায়া থাকে, তাহলে তোমাদের দায়িত্ব নিতে হবে। যখন দরকার পড়বে তুমি রাস্তায় নেমে আসো। তোমাকে আওয়ামী লীগ-বিএনপি করতে হবে না, বাংলাদেশ করতে হবে। মনে রাখতে হবে একাত্তর সালে তরুণরাই দেশ স্বাধীন করেছে।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, আমার কোনো ফেসবুক একাউন্ট নেই। কিন্তু খুব দুঃখ লাগে, যখন দেখি বাঁশের কেল্লা নামের একটি ওয়েবসাইটের সঙ্গে একমত হয়ে দেশের বড় বড় সংবাদপত্র ও এর সম্পাদকেরা বলেন নির্বাচন বন্ধ করো।
তিনি বলেন, বড় বড় সম্পাদকদের সঙ্গে দেখা হলে বলতাম, যখন একজন মানুষকে মারে, তখন জানতে হবে কেন মারছে। নির্বাচনের জন্য নাকি যুদ্ধাপরাধের নির্বাচন বন্ধের দাবিতে। আমি এই ধরনের সুশীল বুদ্ধিজীবী হতে চাই না। আমি লজ্জা পাই। ভাবি আমি এর মধ্যে পড়ে গেলাম কিনা।
বিজয় দিবসে স্মৃতি সৌধে ইউরোপিয় ইউনিয়নের না যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এবার দেখলাম আমার স্মৃতিসৌধে সাদা চামড়ার লোকেরা জাননি। আমাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। বিদেশি ও সাদা চামড়ার লোকদের কাছ থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
ড. জাফর ইকবাল বলেন, কয়েকদিন আগে কানাডিয়ান হাইকমিশনের একজনের সঙ্গে দেখা হলে তিনি আমার কাছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন জামায়াতে ইসলাম, বিএনপির লোকদেরই শুধু বিচার করা হচ্ছে। এখানে তো আওয়ামী লীগের লোকই নেই। উত্তরে আমি বলি, একাত্তর সালে আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল। সঙ্গত কারণেই তাদের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ ছিল না।
__._,_.___