মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২০
আল কায়েদার সঙ্গে জামায়াত-শিবির হেফাজতের সম্পর্ক জাওয়াহিরির বক্তব্যেই স্পষ্ট ॥ ইমরান
স্টাফ রিপোর্টার ॥ জওয়াহিরির বক্তব্যেই জামায়াত-শিবির, হেফাজতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী আল কায়েদার সম্পর্কের বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার।
বাংলাদেশ সম্পর্কে আল কায়েদার অযাচিত মন্তব্যের প্রতিবাদে এবং জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের প্রতিবাদী মশাল মিছিল শেষে এই মন্তব্য করেন তিনি। সোমবার সন্ধ্যায় শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রজন্মসেনাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
সম্প্রতি ইন্টারনেটে আল কায়েদার বর্তমান নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির নাম ও ছবিসহ এক অডিও বার্তা প্রচারিত হয়। এতে বাংলাদেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে 'ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্রের' বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানানো হয়। গত বছরের ৫মে হেফাজতকান্ডের সূত্র ধরে আল কায়েদার ওই ভিডিও বার্তায় রাজপথে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করার অভিযোগ আনা হয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতাদের বিচার নিয়েও সংগঠনটির ক্ষোভ স্পষ্ট হয়েছে। এ নিয়ে রবিবার জাতীয় সংসদে এক অনির্ধারিত আলোচনায় আওয়ামী লীগের সাংসদ শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, বিএনপি ও জামায়াত সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল কায়েদার দোসর। তিনি ছাড়াও অনেক সংসদ সদস্যই এ নিয়ে আলোচনা করেন। সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শও দেন সাংসদরা।
মিছিল শেষে ইমরান সাংবাদিকদের বলেন, জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক সংগঠন ভাবলে ভুল হবে। এটি আসলে একটি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন। বাংলাদেশে জামায়াত-শিবির, হেফাজত, আফগানিস্তানের আল কায়েদা, মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড একই ভাবধারা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাই তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এসব সন্ত্রাসী সংগঠন ও নেতাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তাদের কোনভাবেই আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।
তিনি আরও বলেন, জামায়াত-শিবিরের কার্যকলাপই প্রমাণ করে কেন তাদের নিষিদ্ধ করা উচিত। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের ক্ষেত্রে আর কালবিলম্ব নয় বলেও মনে করেন তিনি। ধর্মের নামে নিরীহ মানুষ হত্যাকারী, বিশ্ব মানবতার শত্রু আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদা'র এদেশীয় দোসরদের রক্ষায় আস্ফালন ও চলমান যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধে চক্রান্তের প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চ প্রতিবাদী মশাল মিছিলের আয়োজন করে। ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা মশাল মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি শাহবাগ থেকে টিএসসি ঘুরে আবার শাহবাগ, কাটাবন মোড় হয়ে প্রজন্ম চত্বরে এসে শেষ হয়।
মিছিল থেকে সমস্বরে আওয়াজ ওঠে, 'আমার মাটি আমার মা, তালেবান হবেনা', রাজাকার-তালেবান- হুঁশিয়ার সাবধান, পাকিস্তানের প্রেতাত্মা-পাকিস্তানে ফিরে যা।'
বাংলাদেশ সম্পর্কে আল কায়েদার অযাচিত মন্তব্যের প্রতিবাদে এবং জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের প্রতিবাদী মশাল মিছিল শেষে এই মন্তব্য করেন তিনি। সোমবার সন্ধ্যায় শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রজন্মসেনাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
সম্প্রতি ইন্টারনেটে আল কায়েদার বর্তমান নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির নাম ও ছবিসহ এক অডিও বার্তা প্রচারিত হয়। এতে বাংলাদেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে 'ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্রের' বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানানো হয়। গত বছরের ৫মে হেফাজতকান্ডের সূত্র ধরে আল কায়েদার ওই ভিডিও বার্তায় রাজপথে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করার অভিযোগ আনা হয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতাদের বিচার নিয়েও সংগঠনটির ক্ষোভ স্পষ্ট হয়েছে। এ নিয়ে রবিবার জাতীয় সংসদে এক অনির্ধারিত আলোচনায় আওয়ামী লীগের সাংসদ শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, বিএনপি ও জামায়াত সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল কায়েদার দোসর। তিনি ছাড়াও অনেক সংসদ সদস্যই এ নিয়ে আলোচনা করেন। সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শও দেন সাংসদরা।
মিছিল শেষে ইমরান সাংবাদিকদের বলেন, জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক সংগঠন ভাবলে ভুল হবে। এটি আসলে একটি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন। বাংলাদেশে জামায়াত-শিবির, হেফাজত, আফগানিস্তানের আল কায়েদা, মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড একই ভাবধারা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাই তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এসব সন্ত্রাসী সংগঠন ও নেতাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তাদের কোনভাবেই আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।
তিনি আরও বলেন, জামায়াত-শিবিরের কার্যকলাপই প্রমাণ করে কেন তাদের নিষিদ্ধ করা উচিত। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের ক্ষেত্রে আর কালবিলম্ব নয় বলেও মনে করেন তিনি। ধর্মের নামে নিরীহ মানুষ হত্যাকারী, বিশ্ব মানবতার শত্রু আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদা'র এদেশীয় দোসরদের রক্ষায় আস্ফালন ও চলমান যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধে চক্রান্তের প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চ প্রতিবাদী মশাল মিছিলের আয়োজন করে। ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা মশাল মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি শাহবাগ থেকে টিএসসি ঘুরে আবার শাহবাগ, কাটাবন মোড় হয়ে প্রজন্ম চত্বরে এসে শেষ হয়।
মিছিল থেকে সমস্বরে আওয়াজ ওঠে, 'আমার মাটি আমার মা, তালেবান হবেনা', রাজাকার-তালেবান- হুঁশিয়ার সাবধান, পাকিস্তানের প্রেতাত্মা-পাকিস্তানে ফিরে যা।'
প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২০
__._,_.___