Banner Advertiser

Sunday, March 23, 2014

[mukto-mona] মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল -১




বুধবার, ৫ মার্চ ২০১৪, ২১ ফাল্গুন ১৪২০
মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল
সরদার সিরাজুল ইসলাম
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘ ২৩ বছরের ধারাবাহিক সংগ্রাম যথা ১৯৪৭-এ অঙ্কুরিত এবং ১৯৫২-এ বিস্ফোরিত ভাষা আন্দোলন, ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন তথা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন আন্দোলন, '৬২ শিক্ষা আন্দোলন, আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন তথা ঐতিহাসিক ৬ দফা আন্দোলন (১৯৬৬...), '৬৯-এর গণআন্দোলন এবং ৭০-এর নির্বাচন শেষে পাকিস্তানী শোষক শ্রেণীর নির্বাচনে বিজয়ী বাঙালীকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র শাসনের সুযোগ দিতে অস্বীকৃতি শেষে এল ৭১-এর মার্চ মাস। শুরু হলো বিদ্রোহ। যার চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠন। যার ফলে প্রথমে অসহযোগ পাক সরকারের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ সেই ১ লা মার্চ। 
বিশ্বের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন একটি নজিরবিহীন ঘটনা। মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলন সফল হয়নি। অস্ত্রের জোরে সমরনায়কদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের ঘটনা ইতিহাসের পাতায় নতুন কোন সংযোজন নয়। কিন্তু শুধু সমরনায়কদের কথাই বা বলি কেন, রাজনৈতিকভাবেও বিপ্লব, সশস্ত্র অভ্যুত্থান ইত্যাদির মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল বা দেশের শাসনভার গ্রহণের ঘটনাবলীর সাক্ষ্য দেবে যুগ যুগান্তরের ইতিহাস। বাস্তিল কারাগারের পতন ও ফরাসী বিপ্লব, রুশ বিপ্লব ও লেলিনের ক্ষমতায় অধিরোহণ, চীনে গণমানুষকে সঙ্গে নিয়ে মাও সে তুং-এর লং মার্চের মাধ্যমে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি বিষয়ক রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তনের কথা শিক্ষিত সচেতন মানুষের অবিদিত নয়। কিন্তু তবু বলতে হয়, বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন আজও দুনিয়ার এক নজিরবিহীন ইতিহাস। কারণ এই আন্দোলন শুধু আমাদের সফল মুক্তিযুদ্ধের সূচনা ও পটভূমিও তৈরি করেনি এবং সেই আন্দোলন কালেই কার্যত বাঙালীরা কয়েকদিনের জন্য হলেও পাকিস্তানের রাষ্ট্র ক্ষমতা চালিয়েছিল। সে দিনের পাকিস্তানের প্রেডিডেন্ট স্বয়ং ঢাকায় উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও এতদাঞ্চলের গোটা প্রশাসনিক কার্যক্রম চলছিল একটি মাত্র মানুষের নির্দেশ অনুযায়ী। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আসলে সেদিনের সরকারকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করে এখানে চলছিল একটা প্যারালাল সরকার। একথা বললে নিশ্চয় অত্যুক্তি হবে না যে উত্তাপের সেই প্রাণস্পন্দিত দিনগুলোতে ৩২ নম্বর ধানম-িই ছিল যেন 'হোয়াইট হাউজ' কিংবা ১০নং ডাউনিং স্ট্রিট। অসহযোগ আন্দোলনের চাইতে বড় সার্থকতা আর কি হতে পারে। সেই আন্দোলন যে কতটা তীব্ররূপ ধারণ করেছিল, জনমনে কি বৈপ্লবিক আবেগ সৃষ্টি করেছিল এবং পরবর্তীতে এর সুদূরপ্রসারী ফল কি দাঁড়িয়েছিল তার সঠিক তথ্য তুলে ধরা একান্ত জরুরী। 
তৎকালীন কঠিন সত্য কিছু ঘটনা ছাড়াও প্রাসঙ্গিকভাবে সেদিনের সর্বোচ্চ মহল ও সর্বঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী, মুক্তিযুদ্ধকালীন এ দেশে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ কর্মকর্তা মেজর (পরে ব্রিগেডিয়ার ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হকের সঙ্গে বিমান দুর্ঘটনার নিহত) সিদ্দিক সালেকের 'উইটনেস টু সারেন্ডার' গ্রন্থটি দেখা যেতে পারে। অন্য যে সব গ্রন্থে তৎকালীন ঘটনার বস্তুনিষ্ঠ তথ্য পাওয়া যায় তা হচ্ছে ভুট্টোর 'দি গ্রেট ট্র্যাজেডি', জি ডব্লিউ চৌধুরীর 'লাস্ট ডেজ অব ইউনাইটেড পাকিস্তান' মেজর রফিক বীর উত্তমের 'লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে,' মেজর রফিকুল ইসলাম পিএসসি'র 'একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে,' ক্যাপ্টেন ভূইয়ার 'মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস,' বেলাল মোহাম্মদের 'স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র', শামসুল হুদা চৌধুরীর 'একাত্তরের রণাঙ্গন' ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ', মেজর নাসির 'যুদ্ধে যুদ্ধে স্বাধীনতা'Ñ এমনি অগণিত পুস্তক/ নিবন্ধ এবং ১৯৭৭ সালে জেনারেল জিয়া কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রণয়ন প্রকল্প কর্তৃক সঙ্কলিত ১৫ খ-ে প্রকাশিত বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ দলিলপত্রে (এতে মেজর জিয়া/ মীর শওকতের বক্তব্যও স্থান পেয়েছে)। 
তৎকালীন পাকিস্তানের বৃহত্তর জনসমষ্টি অধ্যুষিত অঞ্চল পূর্ব পাকিস্তানকে ২৬ মার্চ '৭১ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ঘোষণার মাধ্যমে পাকিস্তানের মৃত্যু ঘটে। কিন্তু পাকিস্তান রাষ্ট্রের অন্তিম শয্যা কখন থেকে শুরু। 
বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন সময়ে নেয়া পদক্ষেপগুলো এত নির্ভুল ছিল যে পাকিস্তানের ২৩ বছরের ষড়ষন্ত্রকারীরা শেষদিকে সত্যি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ১লা মার্চ '৭১-এ অন্তিম শষ্যা গ্রহণে বাধ্য হয়। ১লা মার্চে আসার পূর্বে ১৯৭০-এর ৭ই ডিসেম্বর থেকে ১৯৭১ সালের ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনের পরবর্তী ঘটনা প্রবাহের সার সংক্ষেপ মূল আলোচনার ধারাবাহিকতার জন্য প্রয়োজন। নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় সংসদের মোট ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টির মধ্যে ১৬০টি (এবং ৭টি মহিলা আসনসহ মোট ১৬৭টি) আসন লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। অপর ২টির মধ্যে একটি নুরুল আমিন, অন্যটি ত্রিদিব রায় পায়। পশ্চিম পাকিস্তানের ১৩৮টি আসনের মধ্যে ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি ৮৩টি আসন, মুসলীম লীগ ৭টি, মুসলিম লীগ কাউন্সিল কাইয়ুম-৯টি, জামায়াত-উলাময়ে ইসলাম হাজারীভী গ্রুপ-৭টি, থানভী গ্রুপ-৭টি, ন্যাপ ওয়ালী-৬টি, জামায়াতে ইসলাম-৪টি, কনভেনশন মুসলিম লীগ-২, স্বতন্ত্র-১৪ (উপজাতীয়-৭)। এছাড়া প্রাদেশিক পরিষদের মহিলা আসনসহ ৩১০টি মধ্যে আওয়ামী লীগ (২৮৮ + ১০ = ২৯৯, পিডিপি ২, ওয়ালী ন্যাপ-১, জামায়াত-১, নেজাম-ই-ইসলাম-১, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা লাভ করেন ৭টি, যার মধ্যে কক্সবাজারের মোস্তাক আহম্মদ চৌধুরী বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। প্রাদেশিক পরিষদের নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। 
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৭০ সালের ৩০শে মার্চ জারিকৃত ফ্রেম ওয়ার্ক অর্ডার ১৯৭০ বলে অনুষ্ঠিত উক্ত নির্দেশের রুল-অব প্রসিডিউরের ১৮ (খ) ধারা মোতাবেক সংবিধান প্রণয়ন সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাস হবে না অন্য পন্থায় হবে তা জাতীয় সংসদ নির্ধারণ করবে বলে বিধান ছিল। যেহেতু আওয়ামী লীগ সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল; যেহেতু এটি ছিল তাদের জন্য গণভোট এবং যেহেতু সংসদে স্পীকার এবং সংসদের সিদ্ধান্ত তাদের পক্ষেই থাকত সেহেতু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর তত্ত্ব¡াবধানে ছ'দফা ভিত্তিক একটি সংবিধানের খসড়া তৈরি করে (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র : দ্বিতীয় খ- পৃ. ৭৯৩ দ্রষ্টব্য)। সত্তরের নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ছিল এজন্য ১১ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া তার সেনা ইউনিট প্রধানদের অভিনন্দন জানান। 
নির্বাচনের পর ভুট্টো ২০ ডিসেম্বর (১৯৭০) রবিবার লাহোরে ঘোষণা দেন যে, তিনি বিরোধী দলের আসন গ্রহণ করবেন না এবং তাকে ছাড়া সংবিধান প্রণয়ন হতে দেবেন না। একই তারিখ ভুট্টোর বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহম্মদ এক বিবৃত্তিতে বলেন, 'আওয়ামী লীগ এককভাবেই সংবিধান প্রণয়নে সক্ষম। আওয়ামী লীগ শোষণ মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং তা অর্জনে চেষ্টার ত্রুটি করবেন না।
'৭০'র ডিসেম্বরের শেষ দিকে ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসেন। তখন গবর্র্নমেন্ট হাউসে বসে, বাঙালীদের উদ্দেশ করে বলেন, 'চিন্তা করো না, এই কালো জারজরা আমাদের শাসন করবে তা আমরা কোনদিনই হতে দেব না।' এসব খবর বঙ্গবন্ধুর কাছে পৌঁছে যেত। তাই প্রেসিডেন্টকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, 'ইয়াহিয়ার অধিনস্ত একটি গ্রুপ নির্বাচনের ফলাফল উল্টে দেয়ার ষড়ষন্ত্র করছে।' এই সব ষড়ষন্ত্রকারীর কেউ কেউ ঢাকায় এসেছিল একটি গ্রুপ নির্বাচনের ফলাফল উল্টে দেয়ার ষড়ষন্ত্র করছে।' এই সব ষড়যন্ত্রকারীদের কেউ কেউ ঢাকায় এসেছিল এবং এদের ঠেকানোর জন্য প্রেসিডেন্টের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বঙ্গবন্ধু বলেন, "অন্যথায় বাংলাদেশের মানুষ বাঁশের লাঠি নিয়ে এইসব লোকদের মোকাবেলা করবে।' (উইটনেস টু সারেন্ডার,-সিদ্দিক সালেক পৃ. ৪৪)। 

জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যদের শপথ

নির্বাচনে বিজয়ের পর আওয়ামী লীগের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যরা শপথ নেন ৩ জানুয়ারি '৭১। রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত ওই অনুষ্ঠানে জনসমুদ্রকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধু জাতীয় পরিষদের ১৫১ জন (সব সাংসদ উপস্থিত থাকতে পারেননি) এবং প্রাদেশিক পরিষদের ২৬৮ জন সদস্যদের শপথ বাক্য উচ্চারণ করেন। 
আমরা শপথ করিতেছি- "আমরা জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে আওয়ামী লীগ দলীয় নব নির্বাচিত সদস্যবৃন্দ শপথ গ্রহণ করিতেছি- পরম করুণাময় ও সর্বশক্তিমান আল্লাহতায়ালার নামে, আমরা শপথ গ্রহণ করিতেছি- সেই সব বীর শহীদদের ও সংগ্রামী মানুষের নামে, যাহারা আত্মাহুতি দিয়া ও চরম নির্যাতন-নিপীড়ন ভোগ করিয়া আজ আমাদের বিজয়ের সূচনা করিয়াছেন। 
"আমরা শপথ গ্রহণ করিতেছি এই দেশের কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতী মানুষের-তথা সর্বশ্রেণীর জনসাধারণের নামে : 

* 'জাতীয় সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে এই দেশের আপাময় জনসাধারণ আওয়ামী লীগের কর্মসূচী ও নেতৃত্বের প্রতি যে বিপুল সমর্থন ও অকুণ্ঠ আস্থা স্থাপন করিয়াছেন, উহার মর্যাদা রক্ষাকল্পে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করিব, 

* ছয়দফা ও এগারো দফা কর্মসূচীর ওপর প্রদত্ত সুস্পষ্ট গণরায়ের প্রতি আমরা একনিষ্ঠরূপে বিশ্বস্ত থাকিব এবং শাসনতন্ত্রে ও বাস্তব প্রয়োগে ছয়-দফা কর্মসূচী স্বায়ত্তশাসন ও এগারো-দফা কর্মসূচীর প্রতিফলন ঘটাইতে সর্বশক্তি প্রয়োগ করিব :

* আওয়ামী লীগের নীতি, আদর্শ, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচীর প্রতি অবিচল আনুগত্য জ্ঞাপনপূর্বক আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, অঞ্চল ও মানুষে বিরাজমান চরম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্যের চির অবসান ঘটাইয়া শোষণমুক্ত একটি সুখী সমাজের বুনিয়াদ গড়িবার এবং অন্যায়, অবিচার বিদূরিত করিয়া সত্য, ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালাইয়া যাইব। (চলবে)
প্রকাশ : বুধবার, ৫ মার্চ ২০১৪, ২১ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল -১
প্রকাশ : বুধবার, ৫ মার্চ ২০১৪, ২১ ফাল্গুন ১৪২০
মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল -
প্রকাশ :বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০১৪, ২২ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :রবিবার, ৯ মার্চ ২০১৪, ২৫ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল -
প্রকাশ :সোমবার, ১০ মার্চ ২০১৪, ২৬ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০১৪, ২৭ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :বুধবার, ১২ মার্চ ২০১৪, ২৮ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল   
প্রকাশ :বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০১৪, ২৯ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০১৪, ৩০ ফাল্গুন ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল -  
প্রকাশ :শনিবার, ১৫ মার্চ ২০১৪, ১ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - ১০ 
প্রকাশ :রবিবার, ১৬ মার্চ ২০১৪, ২ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০১৪, ৪ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :বুধবার, ১৯ মার্চ ২০১৪, ৫ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০১৪, ৬ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০১৪, ৭ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - 
প্রকাশ :রবিবার, ২৩ মার্চ ২০১৪, ৯ চৈত্র ১৪২০

মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে শুরু হয়েছিল - ৬  (সমাপ্ত)
প্রকাশ :সোমবার, ২৪ মার্চ ২০১৪, ১০ চৈত্র ১৪২০






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___