ALL GOOM KHUN LED BY KHALEDA ZIA AND SHUSHILS, SOON IT WILL BE UNVEILED, JUST WAIT...
On Monday, May 12, 2014 4:39 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:
ইটে পানি দিলে গলে না আর আওয়ামী লীগে বাকশাল ঢাললে গণতন্ত্র হয় না - ড. তুহিন মালিক
13 May, 2014
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. তুহিন মালিক জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলো সম্পর্কে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক কৌশল ব্যাখ্যা করে বলেছেন, রাজনৈতিক সুবিধার জন্য সরকার সঙ্গে থাকলে সঙ্গী; বিরুদ্ধে গেলে জঙ্গীনীতি গ্রহণ করেছে। গত সোমবার চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় এ টকশোতে উপস্থিত ছিলেন, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, সাবেক এমপি গোলাম মাওলা রনি, মোহাম্মদ এ আরাফাত, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী শ ম রেজাউল ও সুভাস সিং রায়।
ড. তুহিন মালিক বলেন, গণতন্ত্রের মূল সংজ্ঞা হচ্ছে গণতন্ত্র কখন বাধাগ্রস্ত হয় জনগণ কখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যখন রাজার অত্যাচার এবং বিচারকের অবিচার কোনো সমাজে প্রকট আকার ধারণ করে তখন মানুষের যাওয়ার কোনো পথ থাকে না। ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ চিৎকার করে বলেছে আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানি না কোন প্রকার আলোচনায় বসব না। আর আলোচনায় আসতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে। অথচ এখন এই জামায়াতকে ভাই বলে বুকে টেনে নিচ্ছে ফুল দিয়ে গ্রহণ করছে। বর্তমান রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নৈতিক অবস্থা হলো 'আমার সঙ্গে থাকলে সঙ্গী বিরুদ্ধে গেলে জঙ্গি', 'আমার বিরুদ্ধে থাকলে কসাই, আমার পক্ষে থাকলে হয় বিয়াই' হয়ে যায়। তিনি বলেন. বর্তমান রাজনীতিতে নিজের জন্য 'আল-ফায়দা' আর অন্যের জন্য 'আল-কায়েদা'। প্রধানমন্ত্রী নিজেই কয়েকবার বলেছেন, দেশ চলছে মদিনা সনদে। আবার বলছেন, দেশ চলছে মদিনা সনদে; কিন্তু মা দুর্গা 'গজে' চরে এসে ঘরে ঘরে ফসল দিচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের সেভেন হত্যা প্রসঙ্গে ড. তুহিন মালিক বলেন, নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে নিজের দলের লোক ভেসেছে বলে এত বড় বড় কথা বলছেন; কিন্তু মার্চ মাসে মেঘনা নদীতে ১৯টি লাশ ভেসেছে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এবং লাশগুলোর প্রত্যেকটা ছিল বিরোধী দলের। অত্যাচারের ভয়ে মানুষের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন মানুষ পরকাল নির্ভরশীল হয়ে যায়। মানুষ তখনও চিন্তা করছে যে ইহকাল আর পরকালের মধ্যে প্রধান পার্থক্যই হচ্ছে পরকালে কোনো আওয়ামী লীগের অত্যাচার নেই। দেশ এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তুহিন মালিক বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে 'জয় বাংলা বলে জয় বাংলা বলে' এগিয়ে বাড়ো। আওয়ামী লীগের কথা ছিল জনগণকে শান্তির ঘুম উপহার দেবে এখন দিচ্ছে আতঙ্কের গুম। আগে ছিল 'গোয়াল ভরা গরু নদী ভরা মাছ' এখন আওয়ামী লীগ দিচ্ছে 'বিমানবন্দর ভরা সোনা আর নদী ভরা লাশ'। এইতো বাংলার চেহারা। একটা কাদা মাটিকে পোড়ালে এটা যখন ইট হবে তখন এর উপরে যতই পানি ঢালেন না কেন এটি নরম হবে না। আর আওয়ামী লীগ যখন বাকশাল হয়ে গেছে ওকে যতই গণতন্ত্র শেখান, আওয়ামী লীগ ঢালেন ও আর গণতন্ত্র হবে না। বঙ্গবন্ধু তো আওয়ামী লীগ ভেঙ্গে দিয়ে বাকশাল করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু আক্ষেপ করে বলেছিলেন, সাড়ে সাত কোটি মানুষের আট কোটি কম্বল আমার কম্বল গেল কোথায়? সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি। বঙ্গবন্ধুর অনেক কথাই বর্তমানের আওয়ামী লীগাররা উদাহরণ দেন অথচ এসব কথা চেপে যান।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. তুহিন মালিক জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলো সম্পর্কে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক কৌশল ব্যাখ্যা করে বলেছেন, রাজনৈতিক সুবিধার জন্য সরকার সঙ্গে থাকলে সঙ্গী; বিরুদ্ধে গেলে জঙ্গীনীতি গ্রহণ করেছে। গত সোমবার চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় এ টকশোতে উপস্থিত ছিলেন, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, সাবেক এমপি গোলাম মাওলা রনি, মোহাম্মদ এ আরাফাত, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী শ ম রেজাউল ও সুভাস সিং রায়।
ড. তুহিন মালিক বলেন, গণতন্ত্রের মূল সংজ্ঞা হচ্ছে গণতন্ত্র কখন বাধাগ্রস্ত হয় জনগণ কখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যখন রাজার অত্যাচার এবং বিচারকের অবিচার কোনো সমাজে প্রকট আকার ধারণ করে তখন মানুষের যাওয়ার কোনো পথ থাকে না। ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ চিৎকার করে বলেছে আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানি না কোন প্রকার আলোচনায় বসব না। আর আলোচনায় আসতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে। অথচ এখন এই জামায়াতকে ভাই বলে বুকে টেনে নিচ্ছে ফুল দিয়ে গ্রহণ করছে। বর্তমান রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নৈতিক অবস্থা হলো 'আমার সঙ্গে থাকলে সঙ্গী বিরুদ্ধে গেলে জঙ্গি', 'আমার বিরুদ্ধে থাকলে কসাই, আমার পক্ষে থাকলে হয় বিয়াই' হয়ে যায়। তিনি বলেন. বর্তমান রাজনীতিতে নিজের জন্য 'আল-ফায়দা' আর অন্যের জন্য 'আল-কায়েদা'। প্রধানমন্ত্রী নিজেই কয়েকবার বলেছেন, দেশ চলছে মদিনা সনদে। আবার বলছেন, দেশ চলছে মদিনা সনদে; কিন্তু মা দুর্গা 'গজে' চরে এসে ঘরে ঘরে ফসল দিচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের সেভেন হত্যা প্রসঙ্গে ড. তুহিন মালিক বলেন, নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে নিজের দলের লোক ভেসেছে বলে এত বড় বড় কথা বলছেন; কিন্তু মার্চ মাসে মেঘনা নদীতে ১৯টি লাশ ভেসেছে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এবং লাশগুলোর প্রত্যেকটা ছিল বিরোধী দলের। অত্যাচারের ভয়ে মানুষের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন মানুষ পরকাল নির্ভরশীল হয়ে যায়। মানুষ তখনও চিন্তা করছে যে ইহকাল আর পরকালের মধ্যে প্রধান পার্থক্যই হচ্ছে পরকালে কোনো আওয়ামী লীগের অত্যাচার নেই। দেশ এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তুহিন মালিক বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে 'জয় বাংলা বলে জয় বাংলা বলে' এগিয়ে বাড়ো। আওয়ামী লীগের কথা ছিল জনগণকে শান্তির ঘুম উপহার দেবে এখন দিচ্ছে আতঙ্কের গুম। আগে ছিল 'গোয়াল ভরা গরু নদী ভরা মাছ' এখন আওয়ামী লীগ দিচ্ছে 'বিমানবন্দর ভরা সোনা আর নদী ভরা লাশ'। এইতো বাংলার চেহারা। একটা কাদা মাটিকে পোড়ালে এটা যখন ইট হবে তখন এর উপরে যতই পানি ঢালেন না কেন এটি নরম হবে না। আর আওয়ামী লীগ যখন বাকশাল হয়ে গেছে ওকে যতই গণতন্ত্র শেখান, আওয়ামী লীগ ঢালেন ও আর গণতন্ত্র হবে না। বঙ্গবন্ধু তো আওয়ামী লীগ ভেঙ্গে দিয়ে বাকশাল করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু আক্ষেপ করে বলেছিলেন, সাড়ে সাত কোটি মানুষের আট কোটি কম্বল আমার কম্বল গেল কোথায়? সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি। বঙ্গবন্ধুর অনেক কথাই বর্তমানের আওয়ামী লীগাররা উদাহরণ দেন অথচ এসব কথা চেপে যান।
উৎসঃ ইনকিলাব
__._,_.___