The way you are playing nasty propaganda politics with cut and paste method, I suggest you please go join in detective branch or ISI...your poor propaganda result will be innocent people will get punished,
Just stop pls, you are very much disturbing and you all BNP janaat shushil clowns are destroying the country's judiciary proceedings.
Just think our PM waited 36 years to get the real justice of our great lease Bangabandhu.
This all she did as of now ;
Bangabandhu assassination
Col Taher killing (Zia was convicted in the verdict observation)
4 leaders jail killing
BDR mutiny (one of the largest case, more than 800 prosecutors) within 5 years she accomplished
War crime trial is in the way Q Molla got hanged
Biswajit killing (verdict is done)
10 truck arms case (Nizami Babor got death penalty)
While BNP Jamaat were in power they destroy the country and now they are out of power still disturbing and destroying the country.
You BNP Jamaat shushil are too much disturbing variables, you and your propaganda style shows that you want verdict to be done tomorrow bad hang whoever you like.
Your leader K Zia not even compete Zia murder????
Nothing personal pls
You are too much disturbing the whole process, just stop please.
Best
Bipul
Sent from my iPhone
মাইক্রোবাসে উঠিয়ে স্প্রে করলে সবাই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেনডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমনারায়ণগঞ্জ: র্যাবের সদস্যরা প্রাইভেটকার দু'টি থেকে তাদের নামিয়ে কালো রঙের মাইক্রোবাসে উঠিয়ে স্প্রে ছিটিয়ে দিলে এক মিনিটের মধ্যেই তারা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত গণশুনানিতে সাক্ষ্য দেওয়া প্রত্যক্ষদর্শী ফতুল্লার মাসদাইরের মুজিবুল হকের ছেলে জালালউদ্দিন সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
জালালউদ্দিন জানান, ঘটনার সময়ে তিনি ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের লামাপাড়া এলাকায় ময়লার স্তুপের পাশে বসে প্রস্রাব করছিলেন। ওই সময় তিনি দেখেন র্যাবের একটি গাড়ি ও একটি কালো রঙের ১২/১৩ সিটের মাইক্রোবাস অবস্থান করছে।
ওই সময় তারা দু'টি প্রাইভেটকার আটক করে। সাদা রঙের একটি প্রাইভেটকারে ছিলেন প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ ৫ জন এবং ব্লু রঙের প্রাইভেটকারে ছিলেন আইনজীবী চন্দন সরকার ও তার গাড়ি চালকসহ ২ জন।
র্যাবের সদস্যরা প্রাইভেটকার দু'টি থেকে তাদের নামিয়ে কালো রঙের মাইক্রোবাসে উঠিয়ে স্প্রে ছিটিয়ে দিলে এক মিনিটের মধ্যেই তারা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে কালো রঙের মাইক্রোবাসটি ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী জাতীয় স্টেডিয়াম সংলগ্ন তক্কার মাঠের বিপরীতে লামাপাড়া মার্কাজ মসজিদের সামনের সড়ক দিয়ে চলে যায়। ঘটনার সময় লিংক রোডের অপর প্রান্তে একটি প্রাইভেটকারে ছিলেন নূর হোসেন।
অন্যরা গণশুনানিতে ঘটনার প্রত্যক্ষ কোনো বিষয় জানাতে পারেননি। তবে এ ঘটনায় পলাতক কাউন্সিলর নূর হোসেন ও র্যাব থেকে চাকরিচ্যুত তিন কর্মকর্তাকে দায়ী করেছেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সার্কিট হাউজে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহজাহান আলী মোল্লার নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি এ স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন। হাইকোর্টের নির্দেশে সরকার এ তদন্ত কমিটি গঠন করে। বুধবার গণশুনানির শেষ দিন।
এর আগে শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিহত ৭ জনের পরিবারের সদস্যের স্বাক্ষ্য নেয় তদন্ত কমিটি। তারাও ঘটনার জন্য র্যাব ও নূর হোসেনকে দায়ী করেন।
এদিকে, গণশুনানি চলাকালে নিহত নজরুল ইসলামের ভাই আবদুস সালাম তদন্ত কমিটিকে বলেন, এভাবে ডিসি অফিসের সার্কিট অফিসে এসে লোকজন স্বাক্ষ্য দিতে ভয় পান। কারণ, এখানে মিডিয়াসহ বিভিন্ন লোকজনের নজর থাকায় অনেকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হলেও কেউ আসেননি। তাই তদন্ত কমিটির উচিত ঘটনাস্থল ও সিদ্ধিরগঞ্জে গিয়ে সাক্ষ্য নেওয়া।
এদিন আরো সাক্ষ্য দেন, সিদ্ধিরগঞ্জের আজিবপুরের আব্দুল হামিদের ছেলে নূর হোসেন মুন্না, আবুল কাশেম, কাঁচপুর এলাকার গিয়াসউদ্দিনের ছেলে জেলা জজ আদালতের এপিপি অ্যাডভোকেট আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ রাসেল, মজিবুর রহমান ও শাহীন আজাদ।
গত ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জে কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ও আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারসহ সাতজন অপহরণের তিন দিন পর শীতলক্ষ্যা নদীতে তাদের লাশ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, মে ১২, ২০১৪
__._,_.___