জুলাই ২৪, ২০১৪।অজ্ঞ ট্রাফিক পুলিশ, জলে ১৫ কোটি।
……….যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন এবং কীভাবে টাইমার কাউন্টডাউন যন্ত্র বসানো হয়েছে, সে বিষয়ে কিছুই জানে না ঢাকা মেট্রোপলিটনের ট্রাফিক পুলিশ। অথচ এই খাতে ১৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।………………..এর আগে ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে ২৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়।…………ডিএসসিসির ট্রাফিক বিভাগের একজন প্রকৌশলী নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, 'টাইমার কাউন্টডাউন প্রকল্প যানজট নিরসনের জন্য নয়, কমিশন খাওয়ার জন্য বসানো হয়েছে; যা কোনো কাজেই আসবে না। কারণ এই শহরে গাড়ির চাপ বেশি। লোকজন ট্রাফিক পুলিশই মানে না, আর টাইমার!' ……….।
আমাদের(CORRUPTION WATCH-CW)বক্তব্য:-এই ৪০কোটি টাকার মধ্যে প্রায় ৮(আট)কোটি টাকা(বেশ কমও হতে পারে) ঘুষ/পার্সেন্টেজ/কমিশন বাবদ সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীরা খেয়েছে ইহা ১০০% নিশ্চিত। তবে Topmost নীতি নির্ধারক ব্যক্তি/রা, যাদের ইচ্ছা বা সম্মতি বা অনুমোদন ছাড়া এই কাজ হতে পারেনা, সে বা তারা সর্বোচ্চ ১০(দশ)-২০(বিশ)লক্ষ টাকা খেয়েছে বা পেয়েছে, ইহাও ১০০% নিশ্চিত, যাহা ৪০কোটির মাত্র ০.০০২৫-০.০৫ভাগ বা ০.২৫%-০.৫০%। Topmost নীতি নির্ধারক ব্যক্তি/রা যদি এই ক্ষুদ্র পরিমাণ অবৈধ টাকার লোভ না করত বা না খেত তাহলে ৪০কোটি টাকার শ্রাদ্ধ হতনা। অশিক্ষিত রিক্সাওয়ালাও বলবে "টাইমার কাউন্টডাউন প্রকল্প যানজট নিরসনের জন্য নয়, কমিশন খাওয়ার জন্য বসানো হয়েছে; যা কোনো কাজেই আসবে না।" এই Topmost নীতি নির্ধারক ব্যক্তি/রা জারজ তত্ব মোতাবেক "জারজ"।
৪০কোটি টাকা সঠিকভাবে ব্যয় করলে ঢাকা শহরকে ১০(দশ)বছর ময়লা-আবর্জনামুক্ত করে ঝকঝকে রাখা যেত, একাজে নিয়োজিত হাজার হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান হত।
Technical & Legal Wing Corruptionwatch123@yahoo.com
__._,_.___