Banner Advertiser

Sunday, August 31, 2014

[mukto-mona] জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ১০



সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৭ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - 
মুনতাসীর মামুন
(৩১ আগস্টের পর)
স্বার্থসিদ্ধির জন্য মানুষ উন্মাদ হয়ে উঠলে কত কিছু যে বলে তার একটি উদাহরণ ডালিম। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পর্কে তিনি লিখেছেন-
"যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ভারতের স্বার্থেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। দালাল আইন প্রত্যাহার এবং হাজার হাজার রাজাকার, আলবদর ও শান্তি কমিটির সাধারণ সদস্যদের সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শন শেখ মুজিবের মহানুভবতা বলে প্রচার করা হলেও আসলে দেশপ্রেমিকদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হিসেবে এদের দাঁড় করানোর জন্যই ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে ধর্ম ব্যবসায়ীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন এবং সরকারী গুরুত্বপূর্ণ পদে তাদের বহাল করার জন্য শেখ মুজিবুর রহমানই দায়ী। দেশপ্রেমিকতায় অভিযুক্ত, হত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ ও বুদ্ধিজীবী নিধনের সাথে জড়িত অপরাধীদের দেশের প্রচলিত আইনে বিচার না করে তাদের ক্ষমা ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান, জনগণের প্রত্যাশা দলাদলি দিয়ে।" [পৃ. ৪০৬]
এ রকম ডাহা মিথ্যার জবাব কী হবে জানি না। সত্য ঘটনা হলো এই-মুক্তিযুদ্ধের সময়, রাজাকার আল বদর, আল শামস এবং অন্যান্য স্বাধীনতাবিরোধীর সংগঠন যে শুধু পাকিস্তানী বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতা করেছিল তা নয়, তারা গণহত্যা, ধর্ষণ, লুট এবং অন্যান্য সমাজবিরোধী কাজেও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং এটা খুবই স্বাভাবিক যে, সকল যুদ্ধ শেষে তাদের ওপর প্রতিশোধ নেয়া হবে। কিন্তু দেখা গেল, যুদ্ধশেষে অনেকে ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অনেকের বিরুদ্ধে ভুয়া অভিযোগ এনেছে, অনেকে শাস্তির ব্যাপারটা নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। এসব অভিঘাত সৃষ্টি করল আইনশৃঙ্খল পরিস্থিতির ওপর। সরকার অবশ্য চেয়েছে পাকিস্তানী দালালদের বিরুদ্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে। ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারির সরকার ঘোষণা করে 'বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) অধ্যাদেশ, ১৯৭২।' এ আইনে, শািস্তর মেয়াদ ছিল দুবছর থেকে মৃত্যুদ- পর্যন্ত। এ ধরনের আইনের প্রয়োজন ছিল, শুধু তাই নয়, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন ছিল এর যথাযথ প্রয়োগ। ২৮ মার্চ সারাদেশে দালাল বিচারের জন্য গঠন করা হলো ৩৭টি ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু এ আইনে একটি ফাঁক ছিল। ৭ম ধারায় বলা হয়েছিল- "থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি যদি কোন অপরাধকে অপরাধ না বলেন তবে অন্য কারও কথা বিশ্বাস করা হবে না। অন্য কারও অভিযোগের ভিত্তিতে বিচার হবে না ট্রাইব্যুনালে। অন্য কোন আদালতেও মামলা দায়ের করা হবে না।" ১৯৭৩ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত এই অধ্যাদেশবলে অভিযুক্ত করা হয়েছিল ৩৭,৪৭১ জনকে। ১৯৭৩ সালের ৩০ নবেম্বর শেখ মুজিব সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন।
১৯৭১-৭২ সালের পত্রিকা ওল্টালে প্রায় প্রতিদিন চোখে পড়বে দালাল আলবদরের গ্রেফতারের এবং তাদের বিচারের খবর। দেখা যাবে বিচারে অনেককে কারাদ-, এমনকী মৃত্যুদ-ও দেয়া হচ্ছে।
সরকারীভাবে ২৫.১২.১৯৭১ সালে জানানো হয়, [প্রতিবেদন অনুযায়ী] ২৫ মার্চের পর নির্দোষ মানুষের ওপর অমানুষিক অত্যাচারের জন্য দায়ীদের বিচার করা হবে। ১৯৭২ সালের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ৪১ হাজার দালালকে গ্রেফতার করা হয়েছে, চার্জশীট দাখিল করা হয়েছে ১৬ হাজারের বিরুদ্ধে, মুক্তি পেয়েছে ৫০০০ জন এবং মামলা দায়ের করা হয়েছে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে । এখানে মনে রাখা দরকার সে বিপর্যস্ত সময়ে, যেখানে ছিল বিচার ও আনুষাঙ্গিক ব্যবস্থার অভাব, সেখানে কয়েক মাসের মধ্যে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা ও ১৬ হাজারের বিরুদ্ধে চার্জশীট দাখিল করা সামান্য বিষয় নয়।
১৯৭২ সাল থেকেই দালাল আইন বাতিলের আবেদন/দাবি জানানো হয়। ৫.১২.১৯৭২ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, ভাসানী বলেছেন- "দালাল আইন বাতিল না করলে আন্দোলন করব।" (দৈ, বাংলা) ৫.২.১৯৭৩ সালে "দালাল আইনে অভিযুক্তদের ক্ষমা করার জন্য অলি আহাদ আহ্বান জানান।" ২.১.১৯৭৩ তারিখে "দালাল আইন" অপপ্রয়োগ বন্ধ করার জন্য ন্যাপ (মো.) দাবি জানায়।
১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি 'দালাল আইন (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশ জারি করেন। ৬ ফেব্রুয়ারি, ১ জুন ও ২৯ আগস্ট ১৯৭২ সালে তিন দফা সংশোধনীর পর তা চূড়ান্ত হয়। এ আইনের অধীনে ৩৭ হাজারের বেশি জনকে গ্রেফতার করা হয় যা আগে উল্লেখ করেছি। সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর পর ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই সংসদে পাস হয় 'আন্তর্জাতিক অপরাধসমূহ (ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭৩। [মুনতাসীর মামুন, মুক্তিযুদ্ধ সমগ্র, ১ম খ-, সুবর্ণ, ২০১০]
বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমার পরও কারাগারে পূর্বোল্লিখিত অপরাধসমূহের জন্য ১১ হাজারেরও বেশি লোক আটক ছিল। জেনারেল জিয়া ক্ষমতায় এসে ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করেন। সবাই ছাড়া পেয়ে যায়। জামায়াত, মুসলিম লীগের ওপর হতে নিষেধাজ্ঞা উঠে যায়। পকিস্তানপন্থী স্বাধীনতাবিরোধীরা শুধু সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয়, রাজনৈতিক অধিকার লাভ করে।
আওয়ামী লীগের অত্যাচারের বিরুদ্ধে তারা যে কত ন্যায়পরায়ণ ছিলেন তা বোঝাতেই ঘর্মাক্ত হয়েছেন ডালিম। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এ কারণে সেনাবাহিনী ব্যবহারের দরকার পড়ে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার চোরাচালান দমনে সেনাবাহিনীকে নামানো হয়। ১৯৭২ সালে আত্রাইয়ে টিপু বিশ্বাসরা নাশকতামূলক কাজ শুরু করলে সেনাবাহিনী নামানো হয়। বঙ্গবন্ধু ডালিমের ভাষায় 'তার প্রিয়' সাফায়াত জামিলকে নির্দেশ দেন এদের নির্মূল করার। জামিলের স্টাফ অফিসার ক্যাপ্টেন নূর "এই অন্যায় তৎপরতার বিরোধিতা করে জামিলকে বোঝাবার চেষ্টা করেন।" "শেখ সাহেবের প্রতি তার অন্ধ আনুগত্য থাকলেও এভাবে ব্যক্তি স্বার্থে নিষ্ঠুরের মতো ছেলেমেয়েদের মেরে ফেলা অন্যায় এবং অযৌক্তিক। এ ধরনের পাশবিকতার জন্য নিজের বিবেকের কাছেই তিনি একদিন দায়ী হয়ে পড়বেন।" [ পৃ.৪৫৬]
উল্লেখ্য, এই নূর বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে অন্তিমে খুন করেছিলেন। সে কাজটি তার কাছে পাশবিক মনে হয়নি।
এরপর কর্নেল জিয়াউদ্দিনের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি মুজিব আমলের বিরোধিতা করে সাপ্তাহিক হলিডেতে একটি প্রবন্ধ লেখেন যা তিনি করতে পারেন না। বঙ্গবন্ধু কতটা সহিষ্ণু ছিলেন বোঝা যায় যে, তাৎক্ষণিকভাবে তাকে বরখাস্ত না করে ডেকে পাঠান। এখানে ডালিম অপর একটি গল্প ফেঁদেছেন। শেখ মুজিব জিয়াউদ্দিনকে ক্ষমা চাইতে বলেন। কিন্তু ক্ষমা না চেয়ে তিনি বলেন, "আপনি ঠিকই বলেছেন যে, চাকরিতে থাকাকালীন অবস্থায় এ ধরনের লেখা ছাপানো অন্যায়। তাই আমি কমিশনে ইস্তফা দিয়েই আমার নিবন্ধ ছেপেছি।" "এভাবেই সেদিন শার্দুল সন্তান কর্নেল জিয়াউদ্দিন শেখ মুজিবকে স্তম্ভিত করে দিয়ে গণভবন থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তার বেরিয়ে আসার পর শফিউল্লাকে শেখ মুজিব অনুরোধ করেছিলেন জিয়াউদ্দিনকে বোঝানোর জন্য। হেডকোয়াটার্সে ফিরে এসে জেনারেল শফিউল্লাহ ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ প্রমুখ অনেকেই কর্নেল জিয়াউদ্দিনকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন। জিয়াউদ্দিন তাদের চুপ করিয়ে দিয়েছিলেন তার শাণিত জবাব দিয়ে। তিনি বলেছিলেন, নিজের আত্মার সাথে বেইমানি করতে পারবেন না সামান্য চাকরির লোভে। তা ছাড়া তাদের মতো মেরুদ-হীন কমান্ডারদের অধীনে একই সংগঠনে তাদের অধীনস্থ হয়ে চাকরি করে তিনি তার আত্মসম্মান খোয়াতে রাজি নন।" [পৃ. ৪১০]
ডালিম এভাবে বিরাট এক 'শার্দুল' হিসেবে জিয়াউদ্দিনকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন এবং বোঝাতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সময় কী দুঃসময় ছিল। কিন্তু একটি বিষয় বোধগম্য হলো না। কমিশনে ইস্তফা দিয়ে জিয়াউদ্দিন কিভাবে চাকরি করছিলেন? আর জিয়াউদ্দিন ইস্তফা দিলেন, স্বয়ং সেনাপ্রধান জানলেন না, ভারি গোলমেলে ব্যাপার! যা হোক, ডালিম লিখেছেন, এর পর কর্নেল তাহেরকে সরিয়ে দেয়া হয়। তিনি গড়ে ফেলেন গণবাহিনী। " সেনাবাহিনী থেকে তাকে বের করে দেবার পরও আমাদের যোগসূত্র ছিন্ন হয়নি কখনো।" জানিয়েছেন ডালিম, "আমরা আমাদের স্বস্ব অবস্থানে থেকে একই লক্ষ্যে কাজ করে যেতে থাকি।" [পৃ.৪১০] প্রশ্ন জাগে, তাহলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিষয়টি কি তাহের জানতেন?
ডালিম লিখেছেন, "১৯৭৩ সালের এপ্রিল মাসে দেশের এক নাজুক পরিস্থিতে দিশেহারা মুজিব সরকার নেহায়েত অনন্যোপায় হয়ে আবার সেনাবাহিনীকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং দুষ্কৃতিকারী দমন করে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সাধনের জন্য তলব করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।" [পৃ. ৪১৩] দুষ্কৃতকারী কাউকে ছাড় দেয়া হবে না-এ মর্মে তিনি কড়া নির্দেশ দেন। সেনাবাহিনীও এই নির্দেশ পেয়ে উৎসাহিত হয়ে ওঠে। বিভিন্ন এলাকায় সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে প্রধান আওয়ামী লীগ কর্মীরা ধরা পড়ে। প্রভাবশালী মহল থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয় গ্রেফতারকৃতদের ছেড়ে দেয়ার জন্য। এ পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্টি হয় নাজুক পরিস্থিতির। স্বয়ং বঙ্গবন্ধু চাপ সৃষ্টি করেন। শফিউল্লাহ, কর্ণেল হুদা, ডালিমকে বঙ্গবন্ধু ডেকে পাঠান। তোফায়েল আহমদও ছিলেন সেখানে। আটককৃতদের ছেড়ে দেবার কথা বলেন বঙ্গবন্ধু। ডালিম জানান এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। "আমার জবাব শুনে কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে জেনারেল শফিউল্লাহকে উদ্দেশ করে তিনি বলে উঠলেন, "বাজান! কিছু একটা কর নইলে দেশে আওয়ামী লীগ একদম শেষ হইয়া যাইবো।" [পৃ. ৪১৬] শফিউল্লাহ বিচলিত হয়ে বললেন, কিছু একটা করা যাবে। ডালিমকে খেয়ে যেতে বলে, বঙ্গবন্ধু আলোচনা করেন। এর পর শেখ কামাল এসে উপস্থিত। তিনি ডালিমকে বললেন, "বস দিলেন তো আওয়ামী লীগ শেষ কইরা। কাজটা ভাল করেন নাই।" [পৃ.৪১৮] ডালিম বাসায় ফিরে এসে তার পিতাকে সব খুলে বলেন, তার পিতাও শেখ মুজিব সম্পর্কে কটু মন্তব্য করেন। পরে গ্রেফতারকৃতদের ছেড়ে দেয়া হয়। ফলে, ডালিমের মতে, সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে পড়ে।
৮.
'সামরিক বাহিনীকে দলীয়করণের প্রচেষ্টা' আলোচিত হয়েছে অষ্টাদশ অধ্যায়ে। এখানে মূলত জিয়াউর রহমানকে সরানোর চেষ্টা, ডালিমের সঙ্গে গাজী গোলাম মোস্তফার বিরোধ, ডালিমসহ নয়জনকে সেনাবাহিনী থেকে অপসারণের বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচিত হয়েছে।
একদিন নূর ডালিমকে ফোন করে জানালেন, জিয়াকে সামরিক এ্যাটাচে করে বার্মায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে, সে বিষয়ে আলাপ করতে জিয়া তাকে ডেকে পাঠিয়েছেন। (চলবে)

প্রকাশ : সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৭ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ১
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২০ আগষ্ট ২০১৪, ৫ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ২                   
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শুক্রবার, ২২ আগষ্ট ২০১৪, ৭ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -৩ 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শনিবার, ২৩ আগষ্ট ২০১৪, ৮ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৪ 
মুনতাসীর মামুন
 প্রকাশ : রবিবার, ২৪ আগষ্ট ২০১৪, ৯ ভাদ্র ১৪২১

সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৫ 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ :  সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১
 
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -  
মুনতাসীর মামুন
(২৫ আগস্টের পর)
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৬ আগষ্ট ২০১৪, ১১ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২৭ আগষ্ট ২০১৪, ১২ ভাদ্র ১৪২১
 
শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -  
মুনতাসীর মামুন
(২৮ আগস্টের পর)    
প্রকাশ : শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
রবিবার, ৩১ আগষ্ট ২০১৪, ১৬ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান  ৯     
মুনতাসীর মামুন

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-08-31&ni=183836
প্রকাশ : রবিবার, ৩১ আগষ্ট ২০১৪, ১৬ ভাদ্র ১৪২১

†hfv‡e †mbvcÖavb n‡jb †Rbv‡ij wRqv

Zia passively involved - The Daily Star

  1. Mar 15, 2011 - Zia decided to kill Taher as he wanted to appease the army officers ... was passively involved in the assassination of Bangabandhu Sheikh ...
  2. Video:

http://www.youtube.com/watch?v=dglIcOQtYUk

The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London

ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা

সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।
sohrabo3@dhaka.net







__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___