Banner Advertiser

Wednesday, May 13, 2015

[mukto-mona] পুলিশ বাহিনীকে সমাজের অনাচার থেকে আত্মরক্ষার জন্য আদর্শগত শিক্ষা দেয়া হোক



পুলিশ বাহিনীকে সমাজের অনাচার থেকে আত্মরক্ষার জন্য  আদর্শগত শিক্ষা দেয়া হোক

পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে এবং এ নিয়োগ বাণিজ্যে সম্পৃক্ত রয়েছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর কিছু নেতাও। সম্প্রতি একটি গোয়েন্দা সংস্থা এই অনিয়মের বিশদ বিবরণ দিয়ে প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। প্রতিবেদনের শিরোনাম 'পুলিশে কনস্টেবল নিয়োগে দুর্নীতি ও নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের নিকট থেকে সিন্ডিকেট তৈরির মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ এবং প্রতারণা প্রসঙ্গে'। প্রতিবেদনটিতে নোয়াখালী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নিয়োগ বাণিজ্যের চিত্র তুলে ধরা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, নোয়াখালীর সদর থানার (সুধারাম থানা) অফিসার ইনচার্জ মোশাররফ হোসেন তরফদার কনস্টেবল পদে চাকরি দেয়ার জন্য ছয়জন প্রার্থীর কাছ থেকে চার লাখ টাকা করে ঘুষ নিয়েছে। আর এ টাকার অর্ধেক সে দেয় তৎকালীন পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানকে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হিসেবে, ১৮ জনের কাছ থেকে এসপি ২৫ লাখ টাকার মতো ঘুষ নেয়। এই প্রার্থীরা সম্ভাব্য মনোনীত বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, নিয়োগের জন্য জেলা, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতারা প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তার ভাগ দিয়েছে পুলিশ সুপারকে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, নিয়োগের জন্য জেলা, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতারা প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তার ভাগ দিয়েছে পুলিশ সুপারকে। রেহানা আক্তার নামের এক প্রার্থীর কাছ থেকে এক উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা দুই লাখ ২০ হাজার টাকা নেয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখান থেকে এসপিকে দেড় লাখ টাকা দেয়া হয়। সাবিনা ইয়াসমিন নামের এক প্রার্থীর কাছ থেকে জেলা পুলিশের ডিআইও-১ মাহফুজুর রহমান ৩০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়। সোহেল নামের এক প্রার্থীর কাছ থেকে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীও তিন লাখ টাকা নেয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। 
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশ কনস্টেবল পদে বিভিন্ন জেলায় লোকবল নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। লোকবল নিয়োগে দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট ঘোষণার পরও নিয়োগকে কেন্দ্র করে পুলিশের বিভিন্ন স্তরের কিছু অসৎ কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর পারস্পরিক অশুভ যোগাযোগের মাধ্যমে অবৈধভাবে নগদ অর্থ নিয়ে 'নিয়োগ বাণিজ্য' চলছে। চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে আগ্রহী প্রার্থীদের কাছ থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগেই রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা নগদ অর্থ সংগ্রহ করে অর্থের কিছু অংশ নিজে রেখে সিংহভাগ অর্থ মৌখিক চুক্তিতে পুলিশের কিছু কর্মকর্তাকে দেয়। এসব অর্থ পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন স্তরে ভাগবাটোয়ারা হয়।
বলাবাহুল্য, যাদের চাকরি জীবন শুরু হয় গুনাহ করার মাধ্যমে তাদের দ্বারা নেক কাজ হবে কী করে? পুলিশ সমাজের আইন-শৃঙ্খলার রক্ষক। কিন্তু এই রক্ষকের জীবন যদি শুরু হয় ঘুষ বাণিজ্যের দ্বারা সে রক্ষকই তখন ভক্ষক হয়ে বসবে। পত্র-পত্রিকায়ও এ ধরনের খবর বিস্তর।
উদাহারণতঃ কয়েকটি রিপোর্ট এখানে পেশ করা হলো-
গজারিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতার নেপথ্যে পুলিশের দুর্নীতি!
গজারিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতার মূলেই ছিল পুলিশের দায়িত্ব অবহেলা, অনিয়ম দুর্নীতি। বিশেষ করে গজারিয়া থানার ওসি মামুন-উর-রশীদ ও পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমানের নাম আসছে সর্বাগ্রে। এসব বিষয়ে একটি গোয়েন্দা সংস্থাও তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করছে। সংস্থাটির সূত্রে জানা গেছে-গজারিয়ার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবং বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দু'বিদ্রোহী প্রার্থীসহ তিন প্রার্থীর কাছ থেকে পুলিশের এই দু'কর্মকর্তা বড় অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করে। এসব কারণেই পুলিশের দায়িত্ব পালন ছিল লাগামছাড়া।

১৪৯টি স্বর্ণের বার উদ্ধার:
পুরোটাই গায়েবের চেষ্টা করেছিল পুলিশ!
চলতি ২০১৪ সালের ১৩ই মার্চ রাত ১০টা। বনশ্রী এলাকার ই-ব্লকের এক নম্বর সড়ক। রামপুরা থানার সিভিল টিমের এসআই মঞ্জুরুল আলম তার দুই কনস্টেবল ওয়াহেদুল ইসলাম, আকাশ চৌধুরী ও সোর্স রনিকে নিয়ে দায়িত্ব পালন করছিল। এক নম্বর রোডের ভেতর থেকে একটি এলিয়ন প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো গ ৩৫-১৪৭২) ধীরে ধীরে বের হয়ে আসছিল। কিন্তু পুলিশের গাড়ি দেখেই দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে প্রাইভেট কারটি। সন্দেহ হয় সিভিল টিমের পুলিশ সদস্যদের। তারা ধাওয়া করে প্রাইভেট কারটিকে। এক পর্যায়ে ব্যাংক কলোনির বালুর মাঠ এলাকায় প্রাইভেট কারটি ফেলে চলে যায় চালক ও আরোহীরা। প্রাইভেট কারের ভেতরে তল্লাশি করে সিটের নিচে পাওয়া যায় তিনটি বড় স্বর্ণের প্যাকেট। এর মধ্যে ২৩৫টি স্বর্ণের বার। ওজন প্রায় ৩২ কেজি। বালুর মাঠ ফাঁকা। আশপাশে লোকজনও নেই। কিছু সময় থ মেরে বসে থাকে পুলিশ সদস্যরা। এরপরেই সিদ্ধান্ত নেয় পুরো স্বর্ণ গায়েব করে দেয়ার। কথা অনুযায়ী স্বর্ণগুলো নিজেদের গাড়িতে তুলে নেয়। পরে গাড়িটি জব্দ করার জন্য বালুর মাঠের পাশ থেকে স্থানীয় তিন ব্যক্তিকে ডেকে আনে। তাদের সামনে প্রাইভেট কারের ব্যাক ডালা ও ড্যাশবোর্ড খুলে দেখায়। পরে জব্দ তালিকা করে গাড়িটি নিয়ে যায় থানার কাছে। এদিকে রাতেই তিন পুলিশ সদস্য, সোর্স রনিসহ চারজনে ভাগ করে নেয় পুরো স্বর্ণ। সিভিল টিমের গাড়িচালক সজীবের কাছে আড়াল করা হয় পুরো বিষয়টি। তাকে বলা হয় অবৈধ জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। কাউকে কিছু না বলার জন্য ২০ হাজার টাকার প্রস্তাব দেয়া হয় তাকে। কিন্তু ঘটনার তিন দিনের মাথায় বিষয়টি জানাজানি হয়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানতে পারে প্রাইভেট কারে স্বর্ণের বার ছিল। বিষয়টি সিভিল টিমের সদস্যরা জানতে পেরে প্রথমে ভয় পেয়ে যায়। কিন্তু পরে কৌশলে নিজেদের কাছে ভাগ করা স্বর্ণ থেকে ৭০টি বারের একটি প্যাকেট সিটের নিচে রেখে দেয়। ১৬ই মার্চ রাতে গাড়িতে থাকা সেই দুই ব্যক্তি সমীর ও মাহিনকে থানায় পাঠায় পুলিশের রমনা জোনের এসি শিবলী নোমান। তাদের উপস্থিতিতেই প্রাইভেট কার থেকে ওই ৭০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় তাদের। বাকি স্বর্ণ আত্মসাৎ নিয়ে চলতে থাকে নানা জল্পনা-কল্পনা। সাময়িক বরখাস্ত করা হয় থানার ওসি, পরিদর্শক (তদন্ত), দুই এসআই মঞ্জুর, রফিকুল এবং দুই কনস্টেবল ওয়াহেদ ও আকাশকে। ১৮ই মার্চ এ নিয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলাও হয়। রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সমীর ও মাহিনকে। তারা ২৩৫টি স্বর্ণের বারের থাকার কথা বারবার বলে এলে থানার ওসি, পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সিভিল টিমের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধান করা হয়। পরে একপর্যায়ে স্বর্ণ আত্মসাতের কথা স্বীকার করে সিভিল টিমের তিন পুলিশ সদস্য ও তাদের সোর্স।

পুলিশের টোকেন-সিøপে চলছে ব্যাটারি চালিত অটো রিকশা
সিটি করপোরেশন কিংবা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কারোরই অনুমোদন নেই। তবু চলছে প্রায় ৪০ হাজার ব্যাটারিচালিত অটো রিকশা। প্যাডেল রিকশায় ব্যাটারি লাগিয়ে যান্ত্রিক যানে পরিণত করলেও কাঠামোতে পরিবর্তন আসেনি। তাছাড়া দ্রুতগতির এ বাহনের চালকদেরও নেই কোনো প্রশিক্ষণ। প্রতিদিন দুর্ঘটনার শিকার হয়ে যাত্রীরা হাসপাতালে ভর্তি হলেও পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এছাড়া নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ক্রমেই বাড়তে থাকা এ নতুন রিকশা চলছে বিশেষ টোকেন ও সিøপের মাধ্যমে। রিকশাচালকদের ভাষায়Ñ এগুলো লাইসেন্স। পুলিশ এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের দেয়া স্টিকার, পুলিশের টোকেন ও সিøপে রাজধানীর প্রধান সড়কেও এসব রিকশা অবাধে চলছে। হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম থেকে বাঁচলেও চাঁদা থেকে রেহাই পাচ্ছে না এসব রিকশার চালক ও মালিকরা।

১০১ পুলিশের 'আটক-বাণিজ্য', আয় দেড় কোটি
আটকের পর টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়ার ঘটনায় ১০১ জন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। পুলিশ সুপার থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত, এমনকি রাষ্ট্রপতি পদক (পিপিএম) পাওয়া কর্মকর্তাও এই তালিকায় আছে। আটকের পর এই কর্মকর্তারা ২২৬ জনকে ছেড়ে দেয়ার বিনিময়ে এক কোটি ৩৫ লাখ টাকা উৎকোচ নিয়েছে। আসামিভেদে ঘুষের পরিমাণ দুই হাজার থেকে সর্বোচ্চ সাত লাখ টাকা। দেশের সাত বিভাগের ১৯ জেলায় এ ঘটনাগুলো ঘটেছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি নথি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
মূলত খুন, অপহরণ, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি এবং নারী কেলেঙ্কারিসহ ভয়ঙ্কর সব অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে পুলিশ। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা এই বাহিনীর ইমেজ রীতিমতো হুমকির মুখে পড়েছে। দেখা দিয়েছে চরম আস্থাহীনতা। বিভিন্ন ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত দুই বছরে অন্তত ২১ হাজার পুলিশ সদস্যকে বিভিন্ন ধরনের শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। চাকরিচ্যুতও করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্যকে। 
সর্বশেষ সাভার এলাকা থেকে একজন ডলার ব্যবসায়ীকে অপহরণের সময় হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয় সংশ্লিষ্ট থানার এএসআই ফাজিকুল ইসলাম এবং তার দুই সহযোগীকে। এর আগে একই অভিযোগে কাফরুল থানার একজন এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সম্প্রতি পল্লবীতে জনি নামের একজন যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে একজন এসআইকে প্রত্যাহার করা হয়। তবে এসব ঘটনায় নেপথ্যের পুলিশ কর্মকর্তারা রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। 
অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের আশ্রয়দাতারা আইনের আওতায় এলে পুলিশের ভেতর অপরাধপ্রবণতা কমে আসতো। তাদের মতে, একজন পুলিশ সদস্য এক দিনে অপকর্মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে না। তারা দিনের পর দিন অপরাধ করার এক পর্যায়ে গিয়ে ধরা পড়ে। এসব ঘটনায় ওইসব পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে পূর্বের অপকর্মের তদন্ত শুরু করা উচিত। তদন্তে যদি পূর্বে তাদের কোনো অপকর্মের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে সেই সময় সেখানকার ঊর্ধ্বতনকে শনাক্ত করে জবাবদিহিতার আওতায় আনলে পুলিশের ভেতর অপরাধের মাত্রা শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসা সম্ভব।
প্রসঙ্গত, আমরা মনে করি যে কথিত অপরাধ বিশ্লেষকদের বিশ্লেষণ যথার্থ নয়। কারণ পুলিশ বাহিনী এ সমাজেরই লোক। সমাজে বিদ্যমান অনাচারের দ্বারাই তাদের মানসিক পুষ্টি লাভ করছে। পুলিশ বাহিনীকে সমাজের অনাচার থেকে আত্মরক্ষার জন্য কোনো আদর্শগত শিক্ষা দেয়া হচ্ছে না। পুলিশ বাহিনীকে শুধু চাকরিচ্যুতির ভয় ও চাকরিতে শাস্তির ভয় দেখানো হয়। কিন্তু দুর্বৃত্ত পুলিশ সেক্ষেত্রেও টাকা পয়সার লেনদেন অথবা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে মুক্তি পেয়ে হয় আরো উদ্ধত। বছরের পর বছর এভাবেই দুর্নীতিবাজ পুলিশ টিকে থাকছে এবং দিন দিন এদের সংখ্যা বাড়ছে। 
এ কারণে বর্তমান সমাজ হয়ে উঠছে ভয়াবহ। কারণ রক্ষই হয়ে উঠছে ভক্ষক। পুলিশই এখানে লাইসেন্সপ্রাপ্ত মাস্তান ও অস্ত্রবাজ। বৈধ অস্ত্রই এখানে অবৈধ কর্মকা-ের উৎস। 
এসব অবৈধ কর্মকা- ঠেকাতে পারে একমাত্র পরকালের ভয় তথা সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে হাজির-নাযির মানা ও উনাদের কাছে জবাবদিহিতার ভয়। কেউ না দেখলেও মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা দেখছেন- এ চেতনা। 
মূলত, এ চেতনা আছে কেবলমাত্র সম্মানিত পবিত্র দ্বীন ইসলামী শিক্ষা ও আদর্শে। কাজেই পুলিশ বাহিনীকে যদি সত্যিকার অর্থে ছহীহ করতে হয় তবে তাদের মাঝে সম্মানিত পবিত্র দ্বীন ইসলামী শিক্ষা বিকশিত করার বিকল্প নেই।


__._,_.___

Posted by: mon rosu <monrosu13@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___