Dear Muhammad Ali Manik,
Do I know you or Do you know me?
Do you need to know everybody??
Do you also need to know who is 'Son of Razakar' or who is a 'Son of a Muktizodda'?
What is relation between your comment and my post which a news element from Ittefaq regarding the British High Commissioner's comment. I considered it was a positive comment of the time of our political conflict.
So what made you 'mad' about the comment here.
Are you a mental patient??
What makes you so angry about my name and identity??
Is your name registered and trade-marked some where that no parents can choose this name??
Had I any choice to have this name?? or Did you ask your parents to name you 'Muhammad Ali Manik' when you were born??
I think your comment gives/confirms your identity and family background, education level and affiliation or you need simply medical treatment.
Regards,
Muhammad Ali Sobuj
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: Bangladesh-Zindabad@yahoogroups.com
Sent: Sunday, 29 January 2012, 20:55
Subject: Re: [Bangladesh-Zindabad] সাংঘর্ষিক রাজনীতি এড়িয়ে চ
Give your real identity , son of a razakars! |
From: Muhammad Ali <sobuj1972@yahoo.com>;
To:
Subject: [Bangladesh-Zindabad] সাংঘর্ষিক রাজনীতি এড়িয়ে চলা উচিত
Sent: Sun, Jan 29, 2012 8:49:00 PM
| সাংঘর্ষিক রাজনীতি এড়িয়ে চলা উচিত লেখক: চট্টগ্রাম অফিস | সোম, ৩০ জানুয়ারী ২০১২, ১৭ মাঘ ১৪১৮ চট্টগ্রামে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট ডব্লিউ গিবসন বলেছেন, ব্রিটেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গঠনমূলক সংলাপ আশা করে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাংঘর্ষিক রাজনীতি এড়িয়ে চলা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি। রবার্ট গিবসন গতকাল রবিবার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। বাংলাদেশে কার্যকর পার্লামেন্ট এবং একই সঙ্গে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন ব্রিটিশ হাই কমিশনার। তিনি নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরে তার প্রশংসা করেন। রবার্ট গিবসন বলেন, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে সর্ববৃহত্ বিনিয়োগকারী দেশ। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় ২ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ করেছে। যুক্তরাজ্যের ৫০টি কোম্পানি ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট এবং খুলনায় কাজ করে। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ থেকে বছরে এক বিলিয়ন পাউন্ডের পণ্য আমদানি করে। ব্রিটিশ হাই কমিশনার বলেন, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অর্থনীতির পাওয়ার হাউস। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সম্প্রসারণে যুক্তরাজ্য কিভাবে বিশেষজ্ঞ সহায়তা করতে পারে সে ব্যাপারে বন্দর চেয়ারম্যানের সাথে আলোচনা হয়েছে। ব্রিটিশ হাই কমিশনার বলেন, আগামী ৪ বছরে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে সহায়তা দ্বিগুণ করবে। যুক্তরাজ্য দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী দেড় কোটি লোককে সরাসরি সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের মধ্যে শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করেছে। ৫ লাখ বাংলাদেশী বংশোদূ্ভত ব্রিটিশ নাগরিক যুক্তরাজ্যের সরকার, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, আইন, শিক্ষা ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদান রাখছে। |
__._,_.___
