Without influence from the Govt. , "RULE OF LAW" is prevailing in Bangladesh . Kindly read the
article attached below :
ছাত্র মৈত্রীর নেতা রেজওয়ানুল হত্যা মামলা
ছাত্রলীগের দুই নেতার ফাঁসি
ছাত্র মৈত্রীর রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার সাবেক সহসভাপতি রেজওয়ানুল ইসলাম চৌধুরী হত্যা মামলায় ছাত্রলীগের দুই নেতার ফাঁসি এবং অপর পাঁচজনের যাবজ্জীবন ও তিনজনের ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক একরামুল হক চৌধুরী গতকাল বুধবার এই রায় দেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নিজাম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাদ্দাম হোসেন। যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার বিভাগের তৎকালীন সপ্তম পর্বের ছাত্র অহেদুজ্জামান বাবু, কম্পিউটার বিভাগের একই পর্বের ছাত্র মেজবাউর রহিম, কম্পিউটার বিভাগের পঞ্চম পর্বের ছাত্র খালেছুর রহমান, ইলেকট্রনিক্স সপ্তম পর্বের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম ও কৌশিকুর রহমান (বহিরাগত)।
কারাদণ্ড ছাড়াও তাঁদের প্রত্যেকের ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বহিরাগত আসামি উজ্জ্বল, মাসুম ও আবদুল মতিনের বিরুদ্ধে ৩২৬ ধারার অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের প্রত্যেকের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১০ সালের ৭ জানুয়ারি ছাত্র মৈত্রীর পলিটেকনিক শাখার সভাপতি কাজী মোতালেব জুয়েল, সহসভাপতি রেজানুল ইসলাম চৌধুরী এবং অপর সহসভাপতি শেফারত আলী দুপুর ১২টার দিকে মেইন গেট দিয়ে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ঢোকেন। এ সময় প্রশাসন ভবনের কাছে পূর্বপরিকল্পিতভাবে রামদা ও লোহার রড নিয়ে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাঁদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। আহতদের মধ্যে রেজানুল ইসলামের মাথার মগজ বের হয়ে যায়। হাসপাতালে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তিনি মারা যান।
মামলার তদন্ত শেষে নগরের বোয়ালিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমাউল হক গত বছরের ১১ মার্চ ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি এন্তাজুল হক। আসামিপক্ষে ছিলেন হামিদুল হক, মুনসুর রহমান, নুরুল ইসলাম, আশরাফ আলী ও মোখেলেছুর রহমান। ছাত্র মৈত্রীর রাজশাহী মহানগর শাখার সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, এই রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নিজাম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাদ্দাম হোসেন। যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার বিভাগের তৎকালীন সপ্তম পর্বের ছাত্র অহেদুজ্জামান বাবু, কম্পিউটার বিভাগের একই পর্বের ছাত্র মেজবাউর রহিম, কম্পিউটার বিভাগের পঞ্চম পর্বের ছাত্র খালেছুর রহমান, ইলেকট্রনিক্স সপ্তম পর্বের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম ও কৌশিকুর রহমান (বহিরাগত)।
কারাদণ্ড ছাড়াও তাঁদের প্রত্যেকের ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বহিরাগত আসামি উজ্জ্বল, মাসুম ও আবদুল মতিনের বিরুদ্ধে ৩২৬ ধারার অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের প্রত্যেকের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১০ সালের ৭ জানুয়ারি ছাত্র মৈত্রীর পলিটেকনিক শাখার সভাপতি কাজী মোতালেব জুয়েল, সহসভাপতি রেজানুল ইসলাম চৌধুরী এবং অপর সহসভাপতি শেফারত আলী দুপুর ১২টার দিকে মেইন গেট দিয়ে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ঢোকেন। এ সময় প্রশাসন ভবনের কাছে পূর্বপরিকল্পিতভাবে রামদা ও লোহার রড নিয়ে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাঁদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। আহতদের মধ্যে রেজানুল ইসলামের মাথার মগজ বের হয়ে যায়। হাসপাতালে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তিনি মারা যান।
মামলার তদন্ত শেষে নগরের বোয়ালিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমাউল হক গত বছরের ১১ মার্চ ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি এন্তাজুল হক। আসামিপক্ষে ছিলেন হামিদুল হক, মুনসুর রহমান, নুরুল ইসলাম, আশরাফ আলী ও মোখেলেছুর রহমান। ছাত্র মৈত্রীর রাজশাহী মহানগর শাখার সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, এই রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
__._,_.___