Banner Advertiser

Monday, March 4, 2013

[mukto-mona] ধর্মের নামে একের পর এক মিথ্যাচার জামায়াতের




মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০১৩, ২১ ফাল্গুন ১৪১৯
ধর্মের নামে একের পর এক মিথ্যাচার জামায়াতের
জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ পবিত্র ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধসহ প্রগতিশীল আন্দোলন নিয়ে বিকৃত আর ঔদ্ধত্যপূর্ণ তথ্য ছড়িয়ে দেশে আরও বড় ধরনের সঙ্কট তৈরির অপকৌশল নেয়া হয়েছে। ধর্মের বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাফাই গেয়ে শান্তিপ্রিয় সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপকৌশল নিয়েছে জামায়াত-শিবির ও তার সহায়তাপুষ্ট দেশী-বিদেশী চক্র। স্বাধীনতাবিরোধী গণমাধ্যম, ফেসবুক, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে একের পর এক মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ক্ষেপিয়ে তোলা হচ্ছে সাধারণ মুসল্লিদের। বিএনপির রাজনৈতিক মিত্র জামায়াত-শিবির ঝাঁপিয়ে পড়ছে সংখ্যালঘুু জনগোষ্ঠীর ওপর। ঘাতক সাঈদীকে সম্পূর্ণ অবাস্তব চাঁদে দেখার অপপ্রচার চালিয়ে ওরা নৃশংসতা চালিয়েছে। অপপ্রচার চলছে প্রজন্মসেনা ডা. ইমরান এইচ সরকারকে নিয়ে। ঘটনায় হতবাক, ক্ষুব্ধ তাঁর নিজ জেলা কুড়িগ্রামের মানুষ। জামায়াতের মিথ্যাচার সম্পর্কে দেশবাসীকে সতর্ক করে দিয়ে বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ আলেম-ওলামারা বলেছেন, জামায়াত হলো ইসলামের আসল শত্রু। ওদের কারণে ইসলাম আজ দুর্নামের ভাগিদার। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে এরা একাত্তরেরও গণহত্যা চালিয়েছে। 
আলেম-ওলামারা বলেছেন, জামায়াতের অপকর্ম সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে দিয়ে আরও বলেছেন, জামায়াত একাত্তরেরর প্রতিশোধ নিতে চায়। মনে রাখবেন জামায়াতের কারণে আজ ইসলাম দুর্নামের ভাগিদার। এই জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী মাওলানা না হয়েও নামের আগে মাওলানা ব্যবহার করে মানুষকে প্রতারিত করেছে। ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে জামায়াত একাত্তরেরও গণহত্যা চালিয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে আবার আঘাত হানার অপচেষ্টা করছে। একই সঙ্গে তাঁরা অভিযোগ করেছেন, প্রতিষ্ঠা থেকে আজ পর্যন্ত ইসলামবিরোধী চেহারা বদলায়নি জামায়াত-শিবির। সত্যিকারের ইসলামের বিপরীতে আজ চলছে ওরা। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে একাত্তরের ঘাতক দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশের পর থেকে দেশব্যাপী আরও সহিংস হয়ে উঠেছে জামায়াত-শিবির ও তাদের মিত্র বিএনপি। একের পর এক সশস্ত্র হামলা শুরু করেছে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে মারা গেছে অর্ধশতাধিক। গুলিবিদ্ধ শতাধিকসহ আহত অন্তত কয়েক হাজার। জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা ধরে নিয়ে পিটিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে পুলিশ সদস্যদের। কয়েকটি স্থানে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে আওয়ামী লীগকর্মীসহ সাধারণ মানুষকেও। সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ও বাড়িঘরে আগুন দেয়া হচ্ছে। সর্বশেষ রবিবারও মিথ্যাচার করে বিভিন্ন এলাকায় সহিংসতা চালিয়েছে জামায়াত-শিবির। বিশেষ করে জামায়াত নেতা সাঈদীকে 'চাঁদের ভেতরে দেখা গেছে'Ñ এমন অপপ্রচারে দেশের উত্তরবঙ্গে চলে তা-ব। উত্তরবঙ্গের ছয় জেলায় জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছেন। জামায়াতের অপপ্রচারে অসংখ্য মানুষ জামায়াতের সঙ্গে তা-ব চালায়। সোমবার স্বাধীনতা বিরোধীদের গণমাধ্যম হিসেবে পরিচিত পাওয়া আমার দেশ পত্রিকায় তরুণ প্রজন্মের চলমান আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এর মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকারকে নিয়ে বিকৃত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নাতি হওয়া সত্যেও তাঁকে বলা হয়েছে রাজাকারের নাতি। ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর পরই তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে তরুণ প্রজন্ম। তথ্য-প্রমাণসহ পরিবারের মুুক্তিযুদ্ধের গর্বের পরিচয় তুলে ধরেছেন এ প্রজন্মসেনা। জামায়াতীদের এমন বিকৃত কর্মকা-ের ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। এখানেই শেষ নয়, স্বাধীনতাবিরোধী এ চক্রই শহীদ ব্লগার রাজীবকে খুন করার পর পর নামে ফেসবুকে বিকৃত তথ্য ছড়িয়েছে। মৃত্যুর পরেও তার নামে অপপ্রচার চলিয়ে বলা হয়েছে সে নাস্তিক, ইসলামের অবমাননাকারী। এসব অসত্য তথ্য আবার প্রকাশ করে দেশব্যাপী অসন্তোষ ছড়ায় স্বাধীনতাবিরোধী গণমাধ্যম। এর আগে কক্সবাজারে স্বাধীনতাবিরোধী চক্রই বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের এক তরুণের ফেসবুকে অসত্য তথ্য ছড়িয়ে চালিয়েছিল তা-ব। অসত্য তথ্য ছড়িয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করতে স্কাইপের কথোপকথন নিয়ে উন্মাদনা তৈরির অপচেষ্টা করে এরা। 
ধর্মের নামে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দেশব্যপী আরও সহিংস হয়ে ওঠার অপচেষ্টা করছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি ঢাকার চারপাশে তা-ব চাালিয়ে ঢাকাকে অজয় করে দেয়ার অপচেষ্টা করছে। ফেসবুকে এমন তথ্য ছড়িয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ওরা। কেবল প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল নয়, দেশের বিশিষ্ট আলেম-ওলামারাও বলছেন, জামায়াত একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চায়। এদিকে কেবল তরুণ প্রজন্ম নয়, জামায়াতের অপকর্ম সম্পর্কে জাতিকে সতর্ক করেছেন ইসলামী চিন্তাবিদরাও। বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়াল বলেন, ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে এখন যে তা-ব, হত্যাকা- জামায়াত চালাচ্ছে এটাই জামায়াতের আসল রূপ। একাত্তরের পবিত্র ইসলামের নামে এই দল গণহত্যা চালিয়েছে। মা-বোনের সম্ভ্রমহানি ঘটিয়েছে। এরা এখন দেশের বিরুদ্ধে আবার যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। জনগণকে এদের প্রতিরোধ করতে হবে। বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোর্টের সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান বলেন, জামায়াত সন্ত্রাসী দলএটা কোন ইসলামী দল নয়। রাজনৈতিক দলও নয়। এরা যা করে এটা কোন গণতান্ত্রিক দলের কার্যক্রম হতে পারে না। তিনি আরও দেশবাসীকে জামায়াত সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে বলতে চাই, জামায়াত কোন ইসলামী দল নয়, ইসলামের আসল শত্রু। ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে জামায়াত একাত্তরেরও গণহত্যা চালিয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে আবার আঘাত হানার অপচেষ্টা করছে। জামায়াতের কারণে ইসলাম আজ দুর্নামের ভাগিদার। সাঈদীকে চাঁদে দেখার অপপ্রচার সম্পর্কে তিনি বলেন, জামায়াতের এই অপকর্ম হচ্ছে ইসলামকে অবমাননা করার আরেক নজির। সাঈদীর চেহারার দিক তাকালে শয়তান, ইসলামের দুষমনের ছবিই দেখা যায়। 
ওলামা-মাশায়েখ ঐক্যপরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল হালিম সিরাজ বলেন, ব্লগার রাজীব হায়দারকে ধর্ম ব্যবসায়ীরা খুন করেছে। এখন তারাই রাজীবকে নিয়ে কুৎসা রটাচ্ছে। মৃত্যুদ- ছাড়া কাদের মোল্লার কোন রায় হতে পারে না। এরা ইসলামেন দুশমন। ধর্মব্যবসায়ী জামায়াত-শিবির ১৯৭১-এ অনেক অপপ্রচার চালিয়েছে। '৭১-এ তারা বলেছিল ইসলাম গেল। যখন তা ধোপে টেকেনি, তখন তারা বলেছে এটা ভারতের আন্দোলন। জামায়াত-শিবির ইসলামের দুশমন। লন্ডন প্রবাসী সাংবাদিক তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে ডা, ইমরান এইচ সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জবাব দিয়ে বলেছেন, আমার গ্রামের বাড়ি রৌমারী, ইমরানের বাড়ির খুবই কাছাকাছি। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় রৌমারী রাজীবপুর অঞ্চলটি একটি মুক্তাঞ্চল ছিল। বহুবার পাকবাহিনী চেষ্টা করেছে প্রবেশ করতে, কয়েকটি সরাসরি যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী হটিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানীদের, হটিয়েই শুধু দেয়নি, বহু হতাহত করেছে। ঐতিহাসিক কোদালকাটির যুদ্ধ, নেতৃত্বে ছিলেন সুবেদার আলতাফ বীরপ্রতীক, সহযোদ্ধা ছিল তারামন বিবি। কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে সংঘটিত হয় কামালপুরের যুদ্ধ। এই অঞ্চলে ১০০ ভাগ মানুষের প্রতিটি পরিবারে একাধিক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কিংবা মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী ছিলেন। সেখানে শান্তি কমিটি কিংবা কোন রাজাকার গড়ে তোলার কোন সুযোগ ছিল না। এলাকার লাখ লাখ মানুষ সাক্ষী। ডা. ইমরান এইচ সরকার তার ফেসবুকে জবাব দিয়ে বলেছেন, নাস্তিক, কমিউনিস্ট, আওয়ামী দালাল, গাঁজাখোর (যদিও ব্যক্তিগত জীবনে এমনকি ধূমপানও করিনা!)। সবশেষে রাজাকারের নাতি (শহীদ থেকে এক কলমের খোঁচায় রাজাকার!)!! ব্যাপক বিনোদন দেখি!!
এদিকে কুড়িগ্রাম থেকে রাজু মোস্তাফিজ জানিয়েছেন, গণজাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক ডা. ইমরান এইচ সরকারের দাদা হাজী খয়ের উদ্দিন সরকার ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধীরা অপপ্রচার চালাচ্ছে। তার বাবা স্থানীয় প্রবীণ সাংবাদিক মতিউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের মুক্ত চিন্তাার একজন সৎমানুষ হিসেবে এলাকাবাসীর কাছে পরিচিত। কুড়িগ্রাম জেলার রাজীবপুর উপজেলার বালিয়ামারী গ্রামে তাঁদের বাড়ি। সম্প্রতি স্বাধীনতাবিরোধী চক্র এ পরিবারকে নিয়ে কুৎসা রটনা ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। যার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন রাজীবপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল হাই সরকার। তিনি বলেন, যুদ্ধকালে রাজীবপুর উপজেলা মুক্তাঙ্গন হিসেবে পরিচিত ছিল। কোদালকাটি এলাকায় একদিন মাত্র পাক সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধ হয়েছিল। নদ-নদীবেষ্টিত এ অঞ্চলে পাকসেনারা আসার সাহস পায়নি কখনও। গণজাগরণের সমন্বয়ক ডা. ইমরান এইচ সরকারের পরিবারকে নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী চক্রটি বিভিন্ন পত্রিকায় যে সব কুৎসা রটাচ্ছে তাতে কুড়িগ্রাম জেলার মানুষ হতবাক ও ক্ষুব্ধ। তাঁরা বলছেন, এত বড় মিথ্যাচার কিভাবে করতে পারে। রাজীবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আকবর হোসেন হিরু বলেন, ডা. ইমরান এইচ সরকারের বালিয়ামারী গ্রামের বাড়ি আমার বাড়ির পাশে। ছোটবেলা থেকে তারা আমাদের পরিচিত। ডা. ইমরানের দাদা হাজী খয়ের উদ্দিন একজন সৎমানুষ ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধকালে সংগঠক হিসেবে কাজ করেছিলেন। তাঁদের এলাকাটি মুক্তাঙ্গন হওয়ায় এখানে কোন রাজাকার ছিল না। মহোনগঞ্জ এলাকার আবদুল কাদের ও চর রাজীবপুর এলাকার মৌলভী আবদুল আজিজ নামে দু'জন রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়ে তারা প্রতিদিন রাজীবপুর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে হাজিরা দিত। বীরবিক্রম শওকত আলী সরকার জানান, রাজীবপুর এলাকাটিতে কখনও পাকবাহিনী যায়নি। ডা. ইমরান এইচ সরকারের বাবা মুক্ত চেতনার মানুষ ছিলেন। বীর প্রতীক তারামন বিবি বলেন, 'খয়ের উদ্দিন রাজাকার ছিল কিনা আমি জানি না। কখনও শুনিওনি। শুনেছি তিনি হাজী মানুষ ছিলেন।' 
রাজীবপুরের মুক্তিযোদ্ধা বেলাল হোসেন বলেন, 'যুদ্ধের সময় খয়ের উদ্দিন মাথায় পাগড়ি বেঁধে চলাফেরা করতেন। তিনি হাজী মানুষ ছিলেন। রাজাকার ছিলেন না।' একই ধরনের কথা বলেন মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, হাফিজ উদ্দিনও। রাজীবপুর উপজেলার সুশীল সমাজের মানুষরা ডা. ইমরান এইচ সরকারের পরিবারকে নিয়ে কুৎসা রটনার ঘটনায় হতবাক হয়েছেন। তাঁরা এই মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানান।
এবার জামায়াতী হিটলিস্টে আলেম ওলামা!
১০ জনের তালিকা উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ এবার নিজেরাই আলেম ওলামা হত্যা করে সরকারের ওপর দোষ চাপিয়ে পরিস্থিতিকে আরও উত্তপ্ত করার মিশনে মাঠে নেমেছে জামায়াত-শিবির। আলেম ওলামাদের একটি বড় অংশ জামায়াতী তৎপরতার সঙ্গে একাত্মতার পরিবর্তে প্রকাশ্যে বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার পর চক্রটি এ টার্গেট নিয়েছে। সোমবার চট্টগ্রামে জামায়াতবিরোধী এক মাদ্রাসা শিক্ষককে খুঁজতে গিয়ে ধরা পড়েছে শিবিরের এক কর্মী। পরে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী আটক করা হয়েছে আরও ৭ জনকে। তাদের কাছে পাওয়া গেছে ১০ জনের একটি হিটলিস্ট। নগরীর বিভিন্নস্থান থেকে এদের . . .
বগুড়ায় জামায়াতের ভয়ঙ্কর রূপ- হার মানায় একাত্তর
সমুদ্র হক ॥ বগুড়ার মানুষ বিস্মিত, হতবাক। জামায়াতী তাণ্ডব কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে, কি ভাবে কত কৌশলে নিরীহ সাধারণ মানুষকে ঘর থেকে বের করে এনে ঢাল বানিয়ে ফায়দা লোটা যায় তাও দেখল বগুড়াবাসী। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের যে ভূমিকা ছিল, বর্তমান প্রজন্ম বগুড়ায় তাই দেখল। ৩ মার্চ বগুড়ায় জামায়াতী তা-ব একটি লাল তারিখ হয়ে থাকল। কেউ ভাবেওনি জামায়াত এভাবে তাণ্ডব ও ধ্বংসলীলা চালাবে। শনিবার রাতে চারদিকের শোরগোলে শহরবাসীর কাঁচা ঘুম ভাঙ্গে। সাইলেন্ট মোবাইল ফোনও সচল হয়ে একে অপরের কাছে কৌতূহলী হয়ে জানতে চায় কি ঘটেছে! . . .
কিলিং মিশনে জামায়াত ॥ টার্গেট শিক্ষক ছাত্র পুলিশ
নির্মমভাবে নৃশংস পদ্ধতিতে হত্যা করা হচ্ছে সবাইকে
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ যুদ্ধাপরাধী মামলায় জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণায় পর দেশের বিভিন্ন স্থানে অব্যাহতভাবে চলছে জামায়াত-শিবিরের কিলিং মিশন। কোথাও কোথাও চোরাগোপ্তা হামলা, আবার কোথাও ঝটিকা মিছিল বা আকস্মিক ককটেল বিস্ফোরণ। এছাড়া দেশব্যাপী তাদের এই নৈরাজ্যে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত, ভীতসন্ত্রস্ত। মন্দির, উপাসনালয়ে হামলা অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর করে সারাদেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছি জামায়াত-শিবির। দৃশ্যত মনে হয় তাদের এই পরিকল্পিত হামলায় পুলিশ, সাংবাদিক থেকে শুরু করে শিশু ও নিরীহ মানুষ পর্যন্ত . . .
গুলিতে নিহত তিন সহিংসতা অব্যাহত আহত ২ শ'
জামায়াতী আগুনে জ্বলছে সাতক্ষীরার গ্রাম
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ জামায়াতের ডাকা হরতালের দ্বিতীয় দিনেও তাদের সহিংস তাণ্ডব অব্যাহত ছিল। সাতক্ষীরা ও সিরাজগঞ্জে গুলিতে তিনজন নিহত হয়েছে। সহিংসতায় ১২ জন গুলিবিদ্বসহ আহত হয়েছে প্রায় দুইশ'। এদিন জেলার কলারোয়া উপজেলার ওফাপুরে বিজিবির একটি টহল গাড়ির ওপর জামায়াত-শিবিরের হামলার পর গুলিতে আরিফবিল্লাহ (২৮) ও রুহুল আমিন (৩২) নামে দু'জন নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরও আটজন। এরমধ্যে শামসুর রহমান নামে গুরুতর আহত একজনকে খুলনায় নেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপজেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। . . .





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___