''জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া শুরুর আলটিমেটাম দেয়ায় গণজাগরণ মঞ্চের নেতাদের বেয়াদব বলেছেন মখা? গণজাগরণ মঞ্চ আলটিমেটাম দিলে কিন্তু এসব মখা-বখা মন্ত্রী থাকতে পারবেন না।''
-ফজলুল বারী।
বিশিস্ট সাংবাদিকও অনলাইন এক্টিভিস্ট মিঃ ফজলু বারীর মন্তব্যটি আমাকে ভিষণ নাড়া দিয়েছে। আমার মনে হয় জনাব মহিউদ্দীন খাঁন আলমগীর শুধু তাঁর দলের কথাই বলেছেন, তিনি একক ভাবে কোন কথা বলেন নি।আমার ভয় হচ্ছে প্রজন্ম চওর বিপ্লব অনতি বিলম্ভে সরকার বন্ধ করে দিবে, তা না করলে সরকার দেশের বিদ্রোহ দমন করতে পারবে না এবং সরকার বামপন্হীদেরকে রাজনীতি বেশীদূর এগুতে দিবে না।বামদের দেয়ে ধর্মভিত্তিক দলকে সাথে নিলেই আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগ তথা সরকারী দলের লাভ বেশী হবে কারন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি জামাতিদের মতই ইসলামী আন্দলনকারী দল।
বর্তমান সরকার জামাত শিবিরের রাজনীতি কখনো বন্ধ করবে না বরং বামপন্হী রাজনীতিবিদদের গতিবিধি ও তাঁদের রাজনীতিক কর্মকান্ডের উপর কড়া নজর রাখবেন।
সদ্য প্রয়াত রাস্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যুর প বিরোধী দল তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনকে আমি পজিটিভ অর্থে দেখছি।এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সরকার এবং বিরোধী দলের মধ্যে দূরত্ব কিছুটা হলেও কমেছে।এখন সরকারে দায়ীত্ব হলো বিরোধী দলের সাথে আলচনায় বসে বিরোধ নিস্পত্তি করতে হব।
আমি মনে সংষদের স্পীকার এবং ভারপ্রাপ্ত রাস্ট্রপতি এডভোকেট আবদুল হামিদকেই রাস্ট্রপতি নির্বাচন করে আগাম নির্বাচনকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ও সবা অংশগ্রহণযোগ্য করতে হবে এবং মানবতাবিরোধী তথা রাজাকারদের বিচার কার্য্য দ্রুত গতিতে সম্পর্ণ করতে হবে।
সেফাত উল্লাহ্
ভিয়েনা
__._,_.___