----- Forwarded Message -----
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Thursday, April 25, 2013 3:10 PM
Subject: [KHABOR] যে কারণে বিএনপির হরতাল প্রত্যাহারে দেরি
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Thursday, April 25, 2013 3:10 PM
Subject: [KHABOR] যে কারণে বিএনপির হরতাল প্রত্যাহারে দেরি
যে কারণে বিএনপির হরতাল প্রত্যাহারে দেরি
স্টাফ রিপোর্টার ॥ সাভার ট্র্যাজেডির পর বিএনপির হরতাল প্রত্যাহারে সময় লেগেছে পাঁচ ঘন্টা। সকাল পৌনে নয়টায় এই ঘটনা ঘটলেও হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে দুপুর দুইটায়। দলীয় প্রধান খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্য নেতারা যোগাযোগ করতে না পারার কারণেই এই বিলম্ব ঘটেছে বলে জানা গেছে।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের দেশব্যাপী ৩৬ ঘন্টা লাগাতার হরতাল চলাকালে গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টায় সাভারে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর পরই সাংবাদিকরা বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগাযোগ করেন এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হরতাল প্রত্যাহার করা হবে কিনা জানতে চান। বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থানকারী চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু এ ব্যাপারে খুব কিছু জানাতে পারেননি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে দলের কর্মীরা কিছু একটা করার জন্য শামসুজ্জামান দুদু অনুরোধ জানান। দুদু বিষয়টি চেয়ারপার্সনের আরেক উপদেষ্টা শিমুল বিশ্বাসকে জানান। খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা না বলে তিনি কোন সিদ্ধান্ত দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এরপর বিষয়টি জানানো হয় প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেলকে। তার পক্ষ থেকেও ইতিবাচক কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। বরং বিক্ষুব্ধ ও হতাশ কর্মীরা বিষয়টি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে জানান। তরিকুল ইসলাম বলেন, চেয়ারপার্সনকে না পাওয়া পর্যন্ত তার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। নেতারা চেয়ারপার্সনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে বাসা থেকে জানানো হয়, তিনি তখনও ঘুমাচ্ছেন। কর্মীরা বিষয়টি ১৮ দলীয় জোটের শরিক এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব) অলি আহমেদকে জানান। অলি আহমদের উদ্যোগে বেলা ১১টার দিকে শুধুমাত্র সাভার এলাকায় হরতাল শিথিল করা হয়। হতাহতের ব্যাপকতায় দ্বিতীয় দফায় বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা মহনগরী ও আশপাশের এলাকায় হরতাল প্রত্যাহার করা হয়। সর্বশেষ দুইটায় বিএনপির চেয়ারপার্সনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হলে তৃতীয় দফায় হরতাল সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। বিষয়টি নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের দেশব্যাপী ৩৬ ঘন্টা লাগাতার হরতাল চলাকালে গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টায় সাভারে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর পরই সাংবাদিকরা বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগাযোগ করেন এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হরতাল প্রত্যাহার করা হবে কিনা জানতে চান। বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থানকারী চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু এ ব্যাপারে খুব কিছু জানাতে পারেননি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে দলের কর্মীরা কিছু একটা করার জন্য শামসুজ্জামান দুদু অনুরোধ জানান। দুদু বিষয়টি চেয়ারপার্সনের আরেক উপদেষ্টা শিমুল বিশ্বাসকে জানান। খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা না বলে তিনি কোন সিদ্ধান্ত দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এরপর বিষয়টি জানানো হয় প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেলকে। তার পক্ষ থেকেও ইতিবাচক কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। বরং বিক্ষুব্ধ ও হতাশ কর্মীরা বিষয়টি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে জানান। তরিকুল ইসলাম বলেন, চেয়ারপার্সনকে না পাওয়া পর্যন্ত তার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। নেতারা চেয়ারপার্সনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে বাসা থেকে জানানো হয়, তিনি তখনও ঘুমাচ্ছেন। কর্মীরা বিষয়টি ১৮ দলীয় জোটের শরিক এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব) অলি আহমেদকে জানান। অলি আহমদের উদ্যোগে বেলা ১১টার দিকে শুধুমাত্র সাভার এলাকায় হরতাল শিথিল করা হয়। হতাহতের ব্যাপকতায় দ্বিতীয় দফায় বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা মহনগরী ও আশপাশের এলাকায় হরতাল প্রত্যাহার করা হয়। সর্বশেষ দুইটায় বিএনপির চেয়ারপার্সনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হলে তৃতীয় দফায় হরতাল সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। বিষয়টি নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
__._,_.___