I do not see anything wrong in soliciting cash contribution from the public in an
open forum ...... The Election Campaign financing with contribution from the public is open and legal in western democracies including USA."The escalating cost of campaigning for Congress, especially the cost of political advertisements on television, has turned many senators and representatives into part-time legislators and full-time fundraisers. The "money chase" continues even in nonelection years, as members build up large campaign chests.
Although the quest for campaign financing places a wearisome burden on members of Congress, they still have great advantage over rival candidates who try to unseat them. Organized interest groups traditionally donated more money to those already holding office, in recognition of the power of their office and the likelihood of their reelection. ........
The largest share of money for congressional campaigns comes from political action committees (PACs) representing various special interest groups......."
Sources
- David B. Magleby and Candice J. Nelson, The Money Chase: Congressional Campaign Finance Reform (Washington, D.C.: Brookings Institution, 1990)
নির্বাচনে খরচের খাত কি কি? ভোটারের স্বার্থে যদি প্রার্থী নির্বাচন করে
তাহলে ভোটাররাইত প্রয়োজনীয় খরচ করবে। তাই নয় কি?
রাজনীতি এমন হীন ব্যবসায় অধপতিত হল কেন? এই দুর্যোগ থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কি?
On 2/8/14, Delwar Mazumder <delwar98@hotmail.com> wrote:
> ক্যাশ চাই, নির্বাচন করতে গেলে অনেক লাগে: চিফ হুইপ (ভিডিও)
http://www.youtube.com/watch?v=cMeVvMOaons&feature=player_embedded
On 2/8/14, Delwar Mazumder <delwar98@hotmail.com> wrote: ক্যাশ চাই, নির্বাচন করতে গেলে অনেক লাগে: চিফ হুইপ (ভিডিও)
http://www.youtube.com/watch?v=cMeVvMOaons&feature=player_embedded
০৮ ফেব্রুয়ারি,২০১৪
নিজস্ব প্রতিনিধি
পটুয়াখালী: রাজনৈতিক সংবর্ধনায় প্রকাশ্যে ক্যাশ (নগদ) টাকা চাইলেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ।
শুক্রবার নির্বাচনী এলাকা পটুয়াখালীর বাউফলে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এমন ঘোষণা দেন।
ক্রেস্ট গ্রহণের একপর্যায়ে ফিরোজ প্রকাশ্যে মাইকে ঘোষণা দিয়ে বলেন, 'আগামীকাল (শনিবার) দলীয় কার্যালয়ে সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত বসবো। যদি কারো উপটৌকন দেয়ার ইচ্ছা থাকে, তবে আর এই ক্রেস্ট না। ক্যাশ (নগদ টাকা) চাই, ক্যাশ চাই।'
এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'বোঝেন নাই? নির্বাচন করতে গেলে অনেক লাগে। কাজেই ক্যাশ দিয়েন, খুব ভালো হবে। কাল (শনিবার) দেখা হবে সবার সঙ্গে। আজ আর কোনো ক্রেস্ট নেব না, সমস্ত
ক্রেস্ট আমি পরে নেব।'
বাউফল উপজেলা সদরের সরকারি পাবলিক মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে চিফ হুইপকে গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। এতে নেতাকর্মীরা তাকে ক্রেস্ট, ফুলের তোড়া উপহার দেন।
পরে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি স্থানীয় কেবল অপারেটরের মাধ্যমে শহরে সম্প্রচার করা হয়। আর উপটৌকন হিসেবে প্রকাশ্যে মাইকে ঘোষণা দিয়ে নগদ টাকা দাবি করার এই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ সাইটে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় উঠে।
এ ব্যাপারে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে চিফ হুইপ বলেন, 'ক্যাশের কথা বলেছি। তবে সেটা দলের জন্য।
__._,_.___
