Banner Advertiser

Sunday, September 14, 2014

[mukto-mona] AWAMIS OPPOSING THE `` ZIAUR RAHMAN WAY`` IN CHICAGO`. WHY?




``Ziaur Rahman Way``-THE WAY TO GO?
Abid Bahar

IS THIS THE WAY TO GO?
 Ziaur Rahman Way Opening Ceremony

শিকাগো আপডেট: ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে !

আওয়ামীলীগ সরকারের কূটনৈতিক দেনদরবার, স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিবাদের মুখেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বিএনপির প্রতিষ্ঠ...াতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে শিকাগোতে "Honorary Ziaur Rahman Way" উদ্বোধন করলেন শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। (ইনি ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট ওবামার চীফ অব স্টাফ ছিলেন)। সিটির ৬৮০০ নর্থ ক্লার্কের ওয়েস্ট প্রাট ব্লুভার্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত থেকে ৬৭৫০ নর্থ ক্লার্কের পশ্চিম কলম্বিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণ করা হয়েছে।

শিকাগো সিটি কাউন্সিলে জিয়াউর রহমানের নামে অনুমোদিত রাস্তার নামকরণের উদ্যোগ নিলে গত এক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে। বিশেষ করে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইলিনয় স্টেট এবং শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের কাছে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে নানাবিধ কুৎসা রটনা করা হয়। তাকে 'বিতর্কিত' প্রমাণ করতে রাস্তার নামকরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি ডঃ নুরুন্নবী জনা বিশেক আওয়ামী কর্মী নিয়ে যান নিউইয়র্ক থেকে, সেখানে একটা ব্যানার নিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় পাঠান। এদের মধ্যে এক মনির হোসেন আবার কোর্টে একটা মামলা ঠুকে দিয়ে খুশি হন। উদ্ভুত এ পরিস্থিতিতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণের উদ্যোক্তাদের ডেকে পাঠান শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। পুরোনো রেকর্ড এবং আরো কিছু নতুন ডকুমেন্ট প্রদর্শনের পর সিটি মেয়র দ্রুত নামফলক স্থাপনের নির্দেশ দেন। শুক্রবার নামফলক স্থাপন করা হয়। আর রোববার নিজে উপস্থিত থেকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল।

প্রসঙ্গত, এর আগে ২০০৪ সালে শিকাগো সিটি আনুষ্ঠানিকভাবে জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। স্বীকৃতিপত্রে বলা হয়, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তৎপরবর্তী ৯ মাসের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে মাল্টি পার্টি ডেমোক্রেসির সূচনা করেন। শিকাগোতে বসবাসকারী বাংলাদেশীসহ সব অধিবাসী ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করবে বলে সিটি কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর ২৫ মার্চ শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করা হয় এবং জিয়াউর রহমান প্যারেডসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিকাগোবাসী।



Zia was the founder of the multiparty democracy in Bangladesh. He is the person who removed the 4th amendment of Mujib that established BkSAL dictatorship by bringing the 5ifth amendment. Awamis has no historic proof to defend their claim that Zia was a dictator.

MUJIB WAS THE FOUNDER OF FASCIST BKSAL ONE PARTY SYSTEM IN BANGLADESH!

ZIA WAS A DEMOCRAT, HE EVEN SENT KAMAL HOSSAIN, TOFAIL AND RAZZAK TO BRING HASINA FROM DELHI TO REOPEN THE AWAMI LEAGUE

Zia was the founder of multiparty democracy in Bangladesh. He is the person who removed the 4th amendment of Mujib that established BkSAL dictatorship by bringing the 5ifth amendment. Awamis has no historic proof to defend their claim that Zia was a dictator.

'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে'
শিকাগোতে উদ্বোধন হচ্ছে জিয়ার নামে রাস্তা, পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার - মন্তব্য (0) - প্রিন্ট
অ-অ+


শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে 'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে'-এর ফলক সড়কের শুরু ও শেষ প্রান্তে বসানো হয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কটির সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতাও শেষ করেছে শিকাগো সিটি কাউন্সিল। শুক্রবার সকালে সিটি কাউন্সিলের রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি কর্তৃক নাম ফলক সড়কে বসানো হয়। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
সেক্রেটারি অব স্টেট জেসি হোয়াইট-এর কাউন্সিল মেম্বার শাহ মোজাম্মেল জানিয়েছেন, রবিবার সকাল ১১টায় ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ার এমিরেটাস ওল্ডার ম্যান জোসেফ মোর আনুষ্ঠানিকভাবে ফলকটির উদ্বোধন করবেন।
শাহ মোজাম্মেল জানান, গত ২৬ মে স্থানীয় সিটি কাউন্সিলের ৫০ জন সদস্যের মধ্যে ৪৮ জনের উপস্থিতিতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামকরণ প্রস্তাব পাস হয়।
'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে' সড়কের উদ্বোধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন অংশগ্রহণ করবেন।
এদিকে জিয়াউর রহমানের নামে সড়ক নামকরণের সিদ্ধান্তকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ অব্যাহত রাখবেন। এর বিরুদ্ধে মামলা করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।


মন্তব্য
এ সংক্রান্ত আরো খবর
INTOLERANCE IS A FASCIST DISEASE: WATCH OUT!

MUJIBBADI FASCISM`S INTOLERANCE WAS FOUNDED IN BANGLADESH BY MUJIB IS NOW ENTERING INSIDE THE USA-THE WORLD`S GREATEST DEMOCRACY.


জিয়া সড়কের উদ্বোধন আজ, আওয়ামী লীগের মামলাhttp://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/323502.html

নিউইয়র্ক থেকে এনা | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪, রবিবার, ১২:১৩ | মতামত: ১৫ টি
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো সিটিতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সড়কের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন আজ। সড়কে লাগানো হয়েছে নামফলক। এদিকে জিয়াউর রহমানের নামে নামকরণ করায় যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স রাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। শিকাগোর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা মনির চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষে একজন এটর্নির মাধ্যমে গত ১২ই সেপ্টেম্বর (স্থানীয় সময়) শুক্রবার মামলাটি দায়ের করেন। একই দিন বিকালে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল নামকরণের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে শিকাগো সিটি মেয়রের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নেতারা শিকাগো সিটি হলের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এসময় তারা জিয়াউর রহমানকে একজন স্বৈরশাসক বলে উল্লেখ করেন। এর আগে শিকাগো সিটি কাউন্সিলের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে সেখানকার একটি সড়কের নাম জিয়াউর রহমানের নামে নামকরণের সিদ্ধান্ত হয়। স্থানীয় সময় রোববার ওই সড়কের নামফলক আনুষ্ঠানিভাবে উদ্বোধন করার কথা। নিউইয়র্ক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির শতাধিক নেতৃবৃন্দ ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা শিকাগো যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে অনেকেই শিকাগো পৌঁছেছেন। উদ্বোধনের পর রাতে স্থানীয় বিএনপি সেখানে একটি আনন্দ সমাবেশেরও আয়োজন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু এনাকে জানান, জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডারও ছিলেন। এছাড়া জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। এ কারণেই একজন মহান ব্যক্তি হিসাবে হিসাবে তার নামে শিকাগো সিটির একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। রোববার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন সেখানকার মেয়র ও কাউন্সিলররা। তিনি জানান, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যে তিনিসহ অনেকেই শিকাগো পৌঁছেছেন। যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মুজিবর রহমান মজুমদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লুর, সোহরাব হোসেন, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া ও সাঈদুর রহমান সাঈদসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
ওদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান জানান, শিকাগো সিটিতে কোনো বিতর্কিত ব্যক্তির নামে সড়কের নাম বা স্মৃতিচিহ্ন স্থাপন না করার বিধান রয়েছে। জিয়াউর রহমান একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। শুধু বিতর্কিত নন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী একজন সামরিক স্বৈরশাসকও ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সামরিক ক্যুসহ বহু হত্যাকা-ের অভিযোগ রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াউর রহমানের শাসনামলকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় বিএনপির লোকজন ইতিহাস বিকৃত করে ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিয়ার নামে সড়কের নামকরণের আবেদন করেছেন। আমরা সিটি মেয়রের বরাবরে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ একটি স্মারকলিপি দিয়েছি। সিটি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অনুসন্ধান করবেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, সহ-সভাপতি সৈয়দ বসারত আলী, শামসুদ্দিন আজাদ, আবুল কাসেম, যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, আব্দুস সামাদ আজাদ, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক, সিনিয়র কার্যকরী সদস্য শাহানারা রহমান, কার্যকরী সদস্য টিটু রহমান, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাখাওয়াত বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুর রহমান চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব আলী, ব্রকলিন আওয়ামী লীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম প্রমূখ। এছাড়া স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনির চৌধুরী, শামসুল ইসলাম, বর্ষণ ইসলাম, শাগ শওকতুল আলম, আলম চৌধুরী ও ওয়াহেদ আহমদ প্রমূখ।
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
শাহেদ
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৬:৪৮
আত্তয়ামীলীগ পাইছে টা কি ? দুনিয়া শাসন করবে না কি ?পিপিলিকার দল।
| ১৩
|
nazim
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৬:০২
কথা আছেনা কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না, দেশের বাহিরে গিয়া ও মন মানুষীকতা বদলাতে পারলো না, হায়রে বাংালি কোথায় গেলে ভাল হবি। | ১১ |
|
|
aktar
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৫:০৫
new generation can learn from awamileague what is petriotism.
|
|
hossain uddin ahmed
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:৫১
Awamee leeg become human, It will take time God bless them.
|
|
মদ। Rony
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০১:০৫
আমাদের দেশের যে কোন সাধারণ নাগরিকের নামেও যদি বিদেশের মাটিতে এরকম কীর্তি উন্মোচিত হয় তো দেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ব করার মতো বিষয়, তো সেখানে সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়ে নিজেকেই ছোট করা কেন? মামলা করছেন কেন ভাই, পারলে আপনারা একটা রাস্তার নাম করে নেন তাতে আমাদের দেশের নাম উজ্জল হবে
| ৪৭
|
সাইয়েদ আমির পাননু
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১২:১৬
কথা আছেনা কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না, দেশের বাহিরে গিয়া ও মন মানুষীকতা বদলাতে পারলো না, হায়রে বাংালি কোথায় গেলে ভাল হবি।
| ১৬
|
নুরুল ইসলাম
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১২:০৪
মামলা করছেন কেন ভাই, পারলে আপনারা একটা রাস্তার নাম করে নেন তাতে আমাদের দেশের নাম উজ্জল হবে আপনারা বলছেন জিয়া ছিল শৈর শাসক আর অন্য রা বলছে মুজিব স্বাধীন দেশ চায়নি চেয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তা হলে আমরা সাধারন জনগণ আর বিদেশের লোক তারা আপনাদের কে কি ভাবছে বলতে পারেন...............।
| ৩৩
|
রুবেল
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:৩৮
জিয়া বহু দলিয় গনতন্ত্রের নায়ক , তিনি বাংলাদেশের গনতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন । তিনি বাংলাদেশকে আধুনিক সাবলম্বী রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছিলেন । তার খাল কাটা কর্মসুচী ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন । তিনি ইরাক ইরান যুদ্ধে মধ্যস্থতায় বিশাল ভুমিকা রেখেছিলেন । সৌদি আরবকে মরুভুমি থেকে বাচাতে উপহার সরূপ নিম গাছের চারা দিয়েছিলেন, আজ সেই নিম গাছ মক্কাসহ নানান এলাকায় আরবকে ছায়া ও শীতল করেছে । তাই আরববাসী জিয়া জিয়াকে সম্মান জানাতে নিম গাছকে " জিয়া ট্রি" বলেই জানেন ।
| ৫০
|
Gedu Chacha
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:২৯
আমাদের দেশের যে কোন সাধারণ নাগরিকের নামেও যদি বিদেশের মাটিতে এরকম কীর্তি উন্মোচিত হয় তো দেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ব করার মতো বিষয়, তো সেখানে সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়ে নিজেকেই ছোট করা কেন?
| ১৩
|
deshpremik
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:২৬
এতো এতো হিংসার বীজ বহন করে এরা? আসলে লোকে যে বলে এরা কি শিক্ষিত কি অশিক্ষত এরা সবাই একই ভাষায় কথা বলে........
| ১৩
|
রফিক
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১০:৫২
তার মানে হচ্ছে আওয়ামী লীগ বনাম বি,এন,পি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী, একদলের আনন্দ মিছিল আর প্রতিপক্ষের মামলা হামলা, একপক্ষের নামকরন অন্য পক্ষের তা বাতিলের দাবী, একপক্ষের সূর্য্য পুর্ব গগনে তো অপরপক্ষের পশ্চিমে। এহেন স্বর্ণোজ্জল কর্মকান্ড শুধু আর দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না বরং তা আন্তর্জাতিক পরিচিতি পেতে যাচ্ছে। সত্যিই বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ।
| ১৬
|
Mohammed Ibrahim
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১০:১৩
There was no Government like this AL, that filed so many cases against opponent



জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে শিকাগোতে মামলা

শিহাবউদ্দীন কিসলু, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট Misu Rahman's photo.
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Decrease fontEnlarge font

নিউইয়র্ক: শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষে শিকাগো প্রবাসী এক বাংলাদেশি আমেরিকান নাগরিক এ মামলার বাদী।  যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট ড. সিদ্দিকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইতোমধ্যেই মেয়র রাম এমানুয়েলের কাছে তিনি অভিযোগও করেছেন, জিয়াউর রহমান একজন সামরিক স্বৈরশাসক শাসক ছিলেন এবং বহু সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যা করেছেন। তিনি একজন 'নোন কিলার।' জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রেও তিনি জড়িত। শিকাগো শহরের আইননানুযায়ী তার নামে কোন ধরনের রাস্তা ও অন্য কোন স্থাপনার নামকরণ হতে পারে না।

শিকাগো'র আইন অনুযায়ী কোন বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তির নামে কোন স্থাপনার নামকরণ হতে পারেনা উল্লেখ করে ড. সিদ্দিকুর রহমান আরো বলেন, জিয়াউর রহমান ওয়ে নামকরণের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নয়, 'জেনারেল জিয়াউর রহমান' উল্লেখ করে আবেদন করা হয়েছে, এ বিষয়টি মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলানিউজকে ড. সিদ্দিক আরো জানান, মেয়রের পক্ষ থেকে প্রক্লেমেশন দেয়ার সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই বাতিল করা হয়েছে এবং রোববার নামকরণ অনুষ্ঠান যদি হয়ও, মেয়র রাম এমানুযেল সেখানে যাবেন না।

শনিবার সরকারি ছুটির কারণে আদালত বন্ধ থাকায় হয়তো নির্দিষ্ট ওই কাউন্সিলম্যান জিয়াউর রহমান ওয়ে নামকরণ অনুষ্ঠানটি করতে পারেন।
তবে আদালত খুললে নামফলক নামিয়ে ফেলার সম্ভাবনাও দেখছেন ড. সিদ্দিকুর রহমান।

এদিকে মেয়র অফিসের সামনে শুক্রবার দুপুরে বিক্ষোভ করেছে শিকাগো, মিশিগান, নিউজার্সি, ফ্লোরিডা, আটলান্টা ও নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এদিকে, নগর সরকারের প্রতিনিধি (কাউন্সিলম্যান) এলড. জো মুরে (যার এলাকায় নাম ফলক স্থাপন করা হবে) এর এর স্টাফ এসিস্টেন্স বব ফুলার ছাত্রলীগের সভাপতি জেড এ জয়কে ইমেলে জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথা বলছেন।

ড. সিদ্দিকুর রহমান বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, কোন 'ডিক্টেটর'এর নামে এবং কোন খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত কারো নামে যুক্তরাষ্ট্রে কোন নামকরণ করার ক্ষেত্রে আইনগত বাধা রয়েছে। আর সে কারণ দেখিয়েই  জিয়াউর রহমান ওয়ে  বাতিলের লড়াইয়ে বিষয়টি নিয়ে তিনি আদালতে মামলা করেছেন।

অভিযোগের জবাবে শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েল 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নিয়ে নগর সরকারের শুনানির সময় কোন অভিযোগ পাননি বলে জানালে ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এ ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়নি বা  বিষয়টিতে সিদ্ধান্তে যাবার আগে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মাধ্যমে বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়নি?

জিয়াউর রহমানের নাম যেখানেই আসবে সেখানেই প্রতিরোধ হবে উল্লেখ করেন তিনি। রোববার  ১৪ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে একটি সড়কের নাম ফলক উন্মোচনের কথা রয়েছে।

আওয়‍ামী লীগ সংশ্লিষ্ট উর্ধতন একটি সূত্র বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছে, শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর আইটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে।

এদিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমেও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে জোর ক্যাম্পেইন অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের সভাপতি জেড এ জয় বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে তারা সিদ্ধান্ত বাতিলে শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েলের কাছে সবাইকে সামাজিক মাধ্যমসহ ইমেইলের মাধ্যমে জোর দাবী জানাতে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ক্যাম্পেইন অব্যাহত রেখেছে।

আওয়ামী লীগের এই প্রতিরোধ কর্মসূচির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিও রোববার মুখোমখি অবস্থানে পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। তারাও কয়েকশ' নেতাকর্মী নিয়ে শো' ডাউনে মাঠে নামবে। বিষয়টি নিয়ে এখন শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েল বেশ বিপাকেই পড়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে। 

উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে শিকাগোতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। সম্প্রতি শহরের সিটি কাউন্সিলের সভায় নর্থ ক্লার্ক সড়কের একটি অংশের নামকরণ 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' করার প্রস্তাব গৃহীত হয়। রোববার নামফলক উন্মোচনের জন্য লন্ডন থেকে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আসার খবর প্রথমে ফলাও করে প্রচার করা হলেও পরে বিশেষ কারণে তিনি উপস্থিত থাকতে পারছেন না বলে নিশ্চিত করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে।

ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের সেক্রেটারি অব স্টেটের অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য ছাত্রদলের সাবেক নেতা মোজাম্মেল নান্টু ও জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাবেক নেতা মোসাদ্দেক মিন্টু জানান, নামফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানকে বর্ণাঢ্য করতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

** শিকাগোতে জিয়ার নামে রাস্তার উদ্বোধন রোববার

বাংলাদেশ সময়: ১২২২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৪

- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/323502.html#sthash.K605uycS.dpuf


বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানঃ সাফল্য ও অগ্রগতির ৩৬ বছরে বিএনপিঃ২য় পর্ব

...
http://www.prothombangladesh.net/2014/09/03/বাংলাদেশের-রাজন . .

See More
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানঃ সাফল্য ও অগ্রগতির ৩৬ বছরে বিএনপিঃ২য় পর্ব ক্যাপ্টেন(অবঃ) মারুফ রাজুঃ ২য় পর্বঃ গণভোটে জিয়াউর...
শিকাগোতে জিয়ার নামে সড়ক ঠেকাতে আ.লীগের মামলা    বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামফলক উন্মোচন ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স অঙ্গরাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।

শিকাগোতে জিয়ার নামে সড়ক ঠেকাতে আ.লীগের মামলা

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামফলক উন্মোচন ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স অঙ্গরাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।https://www.facebook.com/abid.bahar.7



ZIA: THE FATHER OF MODERN BANGLADESH

Tuesday April 06 2010 00:19:27 AM BDT
LINK: http://bangladesh-web.com/view.php?hidDate=2010-04-08&hidType=OPT

by  Dr. Abid Bahar, Canada

To some readers of Asif Nazrul's article in the Prothom Alo, {http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-27/news/51845 } Zia was only a "Ghosok" on behalf of Mujib, but the context shows Zia became prominent not just for declaring the independence of Bangladesh. To understand the Zia phenomenon in Bangladesh history, let's consider the following:

1) About Zia's declaration of independence, the point is Mujib before surrendering to the Pakistani army, didn't formally declare the independence and didn’t form any government for Mujib followers to call Ziaur Rahman simply as a civil servant in the role of a "Ghosok" therefore to them Mujib, being the head of the state should get all the credit. No doubt, this type of explanation is good for blind followers. But we see that after the 7th March “if and then (jodi akta…) speech by Mujib he was still negotiating to save Pakistan, his personal commitment for an independent Bangladesh thus remains highly questionable. Under the circumstances of people’s frustration, to fill in the vacuum and to boost in the morale of the people, Zia declared independence first in his own name but at Mujib follower’s request and to show symbolic respect to Mujib (away in Pakistan), he also declared on behalf of Mujib which is similar to lets say Australian’s use of the name of the Queen who is away in England.

In addition, the unanswered questions that on March 25 at the last moments we see Mujib was more interested to save himself and his family and his party members than the ordinary people. As a result of the neglect/ callous behavior of knowing or not knowing the Pakistani army accumulation ordinary people became the targets of genocide. Surprisingly Mujib was removed from Dhaka, his family remained safe in Dhaka, even received allowances from the Pakistan army. Then Mujib who wanted to be the Prime Minister of Pakistan; a power hungry politician all along and for Zia and the others who trusted him so much, it seems using Mujib's name was even a mistake. In those circumstances, Zia who boosted people's morale at this crucial time wouldn’t only be a "Ghosok" but a great civilian and a military figure, a real leader to lead the nation at a time of distress.

(2) Zia's other contributions:

Zia gave Bangladesh the multi part democracy. He allowed even Hasina to join in politics in the opposition showing his faith in democracy and tolerance. He was also the founder of a democratic political party that he established afterward in the role of a civilian leader.

While Mujib after his return from Pakistan gave Bangladesh the BKSAL, and turned Bangladesh into a "bottomless basket” Zia as a statesman gave Bangladesh, the system of market economy. Today Bangladesh is not the likes of North Korea’s socialist looters basket. What Bangladesh is today came from the Fifth Amendment by Zia and his multiparty democracy, a gift from a cream of the crop hero of the liberation war; that is the justification for the BNP that it should be bringing back the sacred Firth Amendment to acknowledge people’s commitment to democracy. Unfortunately, the brainless BNP party of today broke Zia's supreme standard of staying away from corruption and it calls Zia only as the "Ghosok" whereas he should be called the father of modern Bangladesh.

Does Hasina (the house wife at the time of the liberation war now the controversial Prime Minister of her BKSAL like socialist and autocratic alliance) has any right to abuse Zia’s name that is reserved only for the great heroes of Bangladesh?

(Abid Bahar is a playwright teaches in Canada. E Mail :abid.bahar@gmail.com )


 




SHAME!!!

MUJIB FIRST BETRAYED ON MARCH 25 NIGHT THEN KILLED THE INFANT DEMOCRACY IN BANGLADESH!


MUJIB`S ``JOY PAKISTAN`: Exclusive video এ কে খন্দকার, বীর উত্তম তার বহুল আলোচিত '১৯৭১ ভেতরে বাইরে' বইতে সংশোধন নিয়ে আসলেন
বইটির দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকায় তিনি উল্লেখ করেছেন 'বইয়ের ৩২ নম্বর পৃষ্ঠায় দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম "এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল জয় পাকিস্তান।" আসলে তা হবে, "এই ভাষণের শেষ শব্দগুলো ছিল জয় বাংলা জয় পাকিস্তান।

MUJIB A TRICKSTER, BETRAYED WITH HIS PEOPLE, AND SURRENDERED FOR HIS OWN SAFETY!!!

... See More
Projonmo Pochattur






গলাগলি

মুজিবের ফার্স্ট চয়েজ ছিলো ৭০'র নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ি আওয়ামী লীগ অবিভক্ত পাকিস্তানের ফেডারেল সরকার গঠন করবে, শেখ মুজিব হবে অল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
তাইতো ১৩ই মার্চ থেকে ২৫ মার্চ শেষ অবধি পাকিস্থানের সাথে আলোচনা চালায়গেছে কিভাবে আম্লীগের কাছে
ক্ষমতা হস্তান্তর করবে

[প্রমাণ কর এ.কে খন্দকার মিথ্যা]


'মুজিব বাহিনী অস্থায়ী সরকার ও মুক্তিবাহিনীকে অবজ্ঞা করত'
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=698815630193533&set=a.102680169807085.5430.100001953069389&type=1&theater
'মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনী অস্থায়ী সরকার ও মুক্তিবাহিনীকে অবজ্ঞা করত ও ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করত। মুজিব বাহিনী সৃষ্টি হয়েছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র'-র প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে।' এ কথা লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার বীর উত্তম। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন। পরে তিনি এয়ার ভাইস মার্শাল হন।
প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত তার '১৯৭১ : ভেতরে বাইরে' গ্রন্থে তিনি মুজিব বাহিনী সম্পর্কে তথ্যপূর্ণ লেখা লিখেছেন। বইটি গত আগস্টের শেষ দিকে প্রকাশিত হয়েছে।


WHY AWAMIS ARE INTOLERANT TO ANY THING OUTSIDE THE AWAMI LEAGUE
ANALYSIS

আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসার কাহিনী শুনুন_________আসিফ নজরুল ইসলাম।


SHEIKD HASINA`S FASCISM




HASIN FASCIST CADRE BASED PARLIAMENT




ফিরে দেখাঃ

এই ভিডিওটা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি। এই হচ্ছে আওয়ামিলীগ এবং তাদের ভাষা। যেমন নেত্রী তেমন চামুচ। হারপিক দিয়ে ১৪ দিন মুখ ভিজিয়ে রাখলেও মুখ পবিত্র হবার নয়।

এই রকম উগ্র, জঙ্গীবাদী দলকে ক্ষমতায় রেখে গুমরাজ্যের নাম পাল্টানোর কথা চিন্তা করা কতোটুকু বাস্তব সম্মত?

বড়লেখা ছাত্রদলের দৃষ্টি আকর্ষন

ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বি,এন,পি অফিসে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করলো। ছাত্রদল সভাপতির দোকানে হামলা করে একটি মটর সাইকেল নিয়ে গেলো।
ছাত্রদলের সভাপতি/সম্পাদক পাল্টা জবাব দিতে ব্যর্থ হলেন। কিন্তু কেনো ব্যর্থ হলেন???
কিছু দিন আগে তাদের নেতৃত্বে আওয়ামীলিগ কে ৩/৪ বার বড়লেখা বাজার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হলো।

...

 

See More
— with Jatiotabadi Chatrodol Trinomul and 9 others.
বড়লেখা ছাত্রদলের দৃষ্টি আকর্ষন    ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বি,এন,পি অফিসে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করলো। ছাত্রদল সভাপতির দোকানে হামলা করে একটি মটর সাইকেল নিয়ে গেলো।  ছাত্রদলের সভাপতি/সম্পাদক পাল্টা জবাব দিতে ব্যর্থ হলেন। কিন্তু কেনো ব্যর্থ হলেন???  কিছু দিন আগে তাদের নেতৃত্বে আওয়ামীলিগ কে ৩/৪ বার বড়লেখা বাজার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হলো।    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রদলের ও বিএনপি র কিছু নেতা কর্মী জানিয়েছেন-  কাদির রাজপথে ছাত্রলীগের এক আতংকের নাম। আজ  উনি বিয়ে করার কারনে কিছুটা মনবল পাল্টে গেছে।  ইতিমধ্যে সাধারন সম্পাদক জুয়েল ও প্রচার সম্পাদক আমিনুল বিয়ে করেছে। আর সাংগঠনিত সম্পাদক কাওছারের বিয়ে আগামী ১৮ তারিখ।   এদিকে ব্যর্থতার দায় এড়াতে (upozila chatrdol barlekh) id এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন সভাপতি।  আমি কাদির ভাই কে সম্মানের সাথে বলছি- সত্য কথা হজম করতে একটু কষ্ট হবে।আজ বড়লেখা বিএনপি কার্যালয়ে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসী হামলার তীর্ব প্রতিবাদ জানাচ্ছি।  সেই সাথে বড়লেখা বিএনপির মাথামোটা নেতাদের ধিক্কার জানাচ্ছি।  শুধু সভা সেমিনারে লম্বা হাত তুলে বক্তিতা আর সংবর্দনা দিয়ে দল চলে না।  দলকে বাচাঁতে হলে চাই শক্তি এবং ঐক্য।


AWAMI DICTATORSHIP BY SHEIKH HASINA



সোনার পাখিরা একে একে উড়ে যায় ভেঙ্গে ভেঙ্গে হৃদয়ের সকল বাঁধন
নেকড়ের উল্লাসে কাঁপে জনপদ,বঞ্চিত জনতার হৃদয়ের কাঁদন
















  1. শিকাগো আপডেট: ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে !

    আওয়ামীলীগ সরকারের কূটনৈতিক দেনদরবার, স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিবাদের মুখেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে শিকাগোতে "Honorary Ziaur Rahman Way" উদ্বোধন করলেন শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। (ইনি ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট ওবামার চীফ অব স্টাফ ছিলেন)। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিকাগো শহরের গভর্নর প্যাট কুইস, কংগ্রেসম্যান জন সেকেকসি, ইলিনয়ের সেক্রেটারি অব স্টেট জেসি হোয়াইট, ৪৯ কাউন্সিলরবৃন্দ..., ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, এবং সহস্রাধিক বিএনপি নেতা কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে একটা রাস্তা উদ্বোধনের জন্য এত মানুষ কখনও উপস্থিত হয়নি। শিকাগো সিটির ৬৮০০ নর্থ ক্লার্কের ওয়েস্ট প্রাট ব্লুভার্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত থেকে ৬৭৫০ নর্থ ক্লার্কের পশ্চিম কলম্বিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণ করা হয়েছে।

    শিকাগো সিটি কাউন্সিলে জিয়াউর রহমানের নামে রাস্তার নামকরণের সিদ্ধান্ত হওয়ার খবর প্রচার হলে গত এক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে। বিশেষ করে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইলিনয় স্টেট এবং শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের কাছে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে নানাবিধ কুৎসা রটনা করা হয়। তাকে 'বিতর্কিত' প্রমাণ করতে রাস্তার নামকরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি ডঃ নুরুন্নবী জনা বিশেক আওয়ামী কর্মী নিয়ে যান নিউইয়র্ক থেকে, সেখানে একটা ব্যানার নিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় পাঠান। এদের মধ্যে এক মনির হোসেন আবার কোর্টে একটা মামলা ঠুকে দিয়ে খুশি হন। উদ্ভুত এ পরিস্থিতিতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণের উদ্যোক্তাদের ডেকে পাঠান শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। পুরোনো রেকর্ড এবং আরো কিছু নতুন ডকুমেন্ট প্রদর্শনের পর সিটি মেয়র দ্রুত নামফলক স্থাপনের নির্দেশ দেন। শুক্রবার নামফলক স্থাপন করা হয়। আর রোববার নিজে উপস্থিত থেকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল।

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২০০৪ সালে শিকাগো সিটি আনুষ্ঠানিকভাবে জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। স্বীকৃতিপত্রে বলা হয়, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তৎপরবর্তী ৯ মাসের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে মাল্টি পার্টি ডেমোক্রেসির সূচনা করেন। শিকাগোতে বসবাসকারী বাংলাদেশীসহ সব অধিবাসী ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করবে বলে সিটি কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর ২৫ মার্চ শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করা হয় এবং জিয়াউর রহমান প্যারেডসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিকাগোবাসী।



    Mujib and seraj sikder

    পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম দলিল/ইশতেহার প্রকাশ করেন শহীদ দেশপ্রেমিক সিরাজ সিকদার সেই ১৯৬৮ সালের ৮ জানুয়ারি শ্রমিক আন্দোলনের কংগ্রেসে। সেদিন তিনি স্বাধীন পূর্ব বাংলার যে পতাকা উড়িয়েছিলেন সেটিই আজকের বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই তিনি সর্বদলীয় কাঠামোর কথা বলেছিলেন। তিনিই ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন এই মুক্তির প্রয়াস ছিনতাই হবে। তিনিই একমাত্র সিভিলিয়ান যিনি দেশের অভ্যন্তরে আত্মনির্ভরশীল মুক্তিযুদ্ধের সুচনা করে পাক বাহিনীর একটি কন্টিনজেন্টকে বিধস্ত করেছিলেন। তিনি বিশ্বের অন্যতম নেতা যিনি একটি সেনাবাহিনীর ঘেরাওয়ের ভেতরে বসে যুদ্ধ করতে করতে একটি রাজনৈতিক দলের জন্ম দিয়েছিলেন। তিনিই সেই বিপ্লবী নেতা যিনি প্রথম আওয়ামী লীগ ও রক্ষীবাহিনীর সন্ত্রাসের পাল্টা জবাব দিয়ে জনগণের পক্ষে নেমেছিলেন। সেই সিরাজ সিকদার হলেন এমন গণমানুষের নেতা যিনি মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও স্বৈরাচারের সাথে আপোষ না করে জাতীয় মুক্তির স্বপ্নে মৃত্যুকে মেনে নিয়েছিলেন। সেই অমর বিপ্লবীর দেশের আজকের সন্তানেরা বছরের পর বছর স্বৈরাচারকে মুক্ত ভাবে দেশের মাটিতে মাথা উচিয়ে গণহত্যা ও দুঃশাসন চালাতে দিচ্ছে নির্বিকারে। নিজ দেশে ভারতীয় উপনিবেশ মেনে নিচ্ছি নির্বিকার চিত্তে। মেনে নিচ্ছি ঘুষখোর লুটেরা আর ড্রাগ ডিলারদের। মেনে নিচ্ছি একালের রক্ষী বাহিনী RABকে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ন্যায় ও নৈতিকতা এবং পৃথিবীর কোন আইনেই অবৈধ নয়, ভুলে গেছি তা। মেরুদণ্ডহীন নেতাদের দিকে তাকিয়ে জাতীয় অস্তিত্ব ভূলুণ্ঠিত করছি। এই আমরাই হলাম আজকের দেশপ্রেমিক দাবিদার!! সত্যিই সেলুকাস। ধিক এই মানসিকতাকে!!  Sheikh Mohiuddin Ahmed, Lily Farooque, Shamsul Alam Liton, Saidur Rahman, Topon Chowdhury, Malik Shamima, Mahdi Amin, Afsana Zerin Khan Anee, Afjal Hussain, Tajkia Binte Nazib, চে গুয়েভারার আত্মা, Golam Mustafa Bhuiyan, Younus Faruky Junel, Abul Bashar, দৈনিক কলম - Daily Kalom, Ameenur Rasheed, Fakir Nasir Uddin, Fakir Tariq, Abu Nasser, Nasiruddin Mozumder, Ninas Rahman, Kader Gani Chowdhury, Khondkar Abdul Hamid, A-e Rayan, Mohammad Mahbub Hossain, Sohel Khan, Mohammad Zaman Ruku, Shamim Reza, Ahmad Atiq, Maruf Kamal Khan, Maruf Ahmad, Shah Alam, Shamsuddin Ahmed, Akm Quamruzzaman, Hasan Akon, Alamgir Sikder Loton, Atiqur Rahman Ripon, Probashi Barta

    পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম দলিল/ইশতেহার প্রকাশ করেন শহীদ দেশপ্রেমিক সিরাজ সিকদার সেই ১৯৬৮ সালের ৮ জানুয়ারি শ্রমিক আন্দোলনের কংগ্রেসে। সেদিন তিন...ি স্বাধীন পূর্ব বাংলার যে পতাকা উড়িয়েছিলেন সেটিই আজকের বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই তিনি সর্বদলীয় কাঠামোর কথা বলেছিলেন। তিনিই ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন এই মুক্তির প্রয়াস ছিনতাই হবে। তিনিই একমাত্র সিভিলিয়ান যিনি দেশের অভ্যন্তরে আত্মনির্ভরশীল মুক্তিযুদ্ধের সুচনা করে পাক বাহিনীর একটি কন্টিনজেন্টকে বিধস্ত করেছিলেন। তিনি বিশ্বের অন্যতম নেতা যিনি একটি সেনাবাহিনীর ঘেরাওয়ের ভেতরে বসে যুদ্ধ করতে করতে একটি রাজনৈতিক দলের জন্ম দিয়েছিলেন। তিনিই সেই বিপ্লবী নেতা যিনি প্রথম আওয়ামী লীগ ও রক্ষীবাহিনীর সন্ত্রাসের পাল্টা জবাব দিয়ে জনগণের পক্ষে নেমেছিলেন। সেই সিরাজ সিকদার হলেন এমন গণমানুষের নেতা যিনি মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও স্বৈরাচারের সাথে আপোষ না করে জাতীয় মুক্তির স্বপ্নে মৃত্যুকে মেনে নিয়েছিলেন। সেই অমর বিপ্লবীর দেশের আজকের সন্তানেরা বছরের পর বছর স্বৈরাচারকে মুক্ত ভাবে দেশের মাটিতে মাথা উচিয়ে গণহত্যা ও দুঃশাসন চালাতে দিচ্ছে নির্বিকারে। নিজ দেশে ভারতীয় উপনিবেশ মেনে নিচ্ছি নির্বিকার চিত্তে। মেনে নিচ্ছি ঘুষখোর লুটেরা আর ড্রাগ ডিলারদের। মেনে নিচ্ছি একালের রক্ষী বাহিনী RABকে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ন্যায় ও নৈতিকতা এবং পৃথিবীর কোন আইনেই অবৈধ নয়, ভুলে গেছি তা। মেরুদণ্ডহীন নেতাদের দিকে তাকিয়ে জাতীয় অস্তিত্ব ভূলুণ্ঠিত করছি। এই আমরাই হলাম আজকের দেশপ্রেমিক দাবিদার!! সত্যিই সেলুকাস। ধিক এই মানসিকতাকে!!











MUJIB, THE FOUNDER OF THE BKSAL
HAS
TO BE IDENTIFIED WHETHER HE WAS 

A TRICKSTER AND
THE FOUNDER OF CADRE
BASED FASCISM

IN BANGLADESH AND THE SOURCE OF
INTOLERANCE IN BANGLADESH POLITICS!







__._,_.___

Posted by: Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___