Thank you justice Choudhury for judicious , strong words . You echoed peoples sentiments .
From: ANWAR IQBAL <Anwariqbal@yahoo.com>
To: "khabor@yahoogroups.com" <khabor@yahoogroups.com>; "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>; "dahuk@yahoogroups.com" <dahuk@yahoogroups.com>; 'sahannan' <sahannan@yahoogroups.com>; "lutfulb2000@yahoo.com" <lutfulb2000@yahoo.com>
Sent: Friday, March 2, 2012 9:37 AM
Subject: Re: [KHABOR] Daily Amardesh Justice Chowdhury-- Send -Madrash Principal to Pakistan and such other comments( please see bold portions
To: "khabor@yahoogroups.com" <khabor@yahoogroups.com>; "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>; "dahuk@yahoogroups.com" <dahuk@yahoogroups.com>; 'sahannan' <sahannan@yahoogroups.com>; "lutfulb2000@yahoo.com" <lutfulb2000@yahoo.com>
Sent: Friday, March 2, 2012 9:37 AM
Subject: Re: [KHABOR] Daily Amardesh Justice Chowdhury-- Send -Madrash Principal to Pakistan and such other comments( please see bold portions
Great! So, we have some people with a staright spine in Bangladesh. Hats off to Justice Choudhury!!!!!
From: S A Hannan <sahannan@sonarbangladesh.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com; dahuk@yahoogroups.com; 'sahannan' <sahannan@yahoogroups.com>; khabor@yahoogroups.com; lutfulb2000@yahoo.com
Sent: Friday, March 2, 2012 7:01 AM
Subject: [KHABOR] Daily Amardesh Justice Chowdhury-- Send -Madrash Principal to Pakistan and such other comments( please see bold portions
To: mukto-mona@yahoogroups.com; dahuk@yahoogroups.com; 'sahannan' <sahannan@yahoogroups.com>; khabor@yahoogroups.com; lutfulb2000@yahoo.com
Sent: Friday, March 2, 2012 7:01 AM
Subject: [KHABOR] Daily Amardesh Justice Chowdhury-- Send -Madrash Principal to Pakistan and such other comments( please see bold portions
Are these appropriate comments for a sitting justice? Will Chief Justice look into these?
মাদরাসার অধ্যক্ষকে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী : সেন্ড হিম টু পাকিস্তান
স্টাফ রিপোর্টার
একটি মাদরাসার অধ্যক্ষকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়ে বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, 'সেন্ড হিম টু পাকিস্তান'। এ দেশকে রাজাকার মুক্ত করতে হবে। শহীদ মিনার ভেঙে ফেলার অভিযোগে হাইকোর্টে তলবের পর বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে উপস্থিত হলে গতকাল এ নির্দেশ দেয়া হয়। নির্দেশনার পর আদালত চত্বরেই গ্রেফতার হন গফরগাঁও চাইরবাড়িয়া ডিগ্রি মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তালেব।
একই সঙ্গে রাজাকারদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়ার বিষয়ে একটি আইন করার উদ্যোগ নিতে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আবদুল মতিন খসরুকে পরামর্শ দিয়েছেন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
আদালতে শুনানিকালে বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, রাজাকার, স্বাধীনতা বিরোধীদের বাংলাদেশে থাকার কোনো অধিকার নেই। ৩০ লাখ লোকের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। এ দেশকে রাজাকার-আলবদর মুক্ত করতে হবে। স্বাধীন দেশে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে যারা বিশ্বাস করে না তাদের জাহাজে করে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিন।
প্রসঙ্গত, গত ২২ ফেবুুু্রয়ারি একটি দৈনিক পত্রিকায় 'গফরগাঁও শহীদ মিনার ভেঙে ফেলল জামায়াত নেতা' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরের দিন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবিএম আলতাব হোসেন ওই প্রতিবেদনটি সম্পর্কে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের দৃষ্টিতে আনেন। এতে আদালত স্বপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করে এবং এ ঘটনায় সংশ্নিষ্টদের আদালতে তলব করে। আদালতের নির্দেশে গতকাল গফরগাঁও চাইরবাড়িয়া ডিগ্রি মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তালেব, মাদরাসার গভর্নিং বডির প্রধান রুহুল আমিন, ইউএনও বদরুল হাসান লিটন এবং ওসি ওমর ফারুক আদালতে হাজির হন। এ সময় বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ সরকার দলের সমর্থক কয়েকজন আইনজীবীর বক্তব্য শুনে মাওলানা আবু তালেবকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে বাকিদের সতর্ক করে দেয়া হয়।
শুনানির একপর্যায়ে আদালত গফরগাঁও থানার ওসি ওমর ফারুকের কাছে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চায়। ওসি তখন আদালতকে জানান, মাদরাসার মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহীদ মিনারটি কে বা কারা ভেঙে ফেলেছে। এলাকায় অনুসন্ধান করে এ বিষয়ে কিছু পাওয়া যায়নি। কারা এর সঙ্গে জড়িত তাও জানা যায়নি।
তখন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ওসিকে উদ্দেশ করে বলেন, কোর্ট থেকে বের হওয়ার পর আপনি তাকে (মাওলানা আবু বক্কর) গ্রেফতার করবেন। সাজা শেষে জাহাজে করে রাজাকারকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেবেন। সেন্ড হিম টু পাকিস্তান। প্রয়োজনে পিআইএ (পাকিস্তান এয়ারলাইনস) করে। এ দেশকে রাজাকার ও আলবদর মুক্ত করতে হবে। যারা স্বাধীনতাবিরোধী তাদের এ দেশে থাকার অধিকার নেই। এ সময় আদালতে উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরুকে উদ্দেশ করে বলেন, 'আপনারা তো আইনসভার সদস্য। একটি আইন করে এই রাজাকারদের পাকিস্তানে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। এ দেশ ৩০ লাখ লোকের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। আর তারা এখনও এ দেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর।' আদালতের এক প্রশ্নের জবাবে উপস্থিত সরকার সমর্থক অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম (সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সেক্রেটারি) বলেন, এদের স্বপ্ন কখনও পূরণ হবে না। যদিও মাঝেমধ্যে তারা মাথাছাড়া দিয়ে ওঠে। পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলতাফ হোসেন বলেন, ছোট বেলায় আমরাও এভাবে কলাগাছ দিয়ে শহীদ মিনার বানাতাম। এটা আমাদের আবেগের সঙ্গে জড়িত। স্বাধীনতার সঙ্গে জড়িত। এভাবে শহীদ মিনার ভাঙা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।
প্রিন্সিপাল আবু তালেবের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী আদালতে বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে অধ্যক্ষ জড়িত ছিলেন না। ওই মাদরাসায় কোনো স্থায়ী শহীদ মিনার আগেও ছিল না, এখনও নেই। মহান একুশে ফেবু্রয়ারি উপলক্ষে সারাদেশের হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো ওই মাদরাসারও ছাত্ররা অস্থায়ীভাবে একটি শহীদ মিনার তৈরি করে। অস্থায়ীভাবে এসব শহীদ মিনার দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানেই সংরক্ষণ করে না। এখানেও তাই ঘটেছে।
পরে আদালতের নির্দেশে হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ওই অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করেন গফরগাঁও থানার ওসি ওমর ফারুক। আদালতে শুনানিতে তিনজনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু। অধ্যক্ষ আবু তালেবের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী ও রাষ্ট্রপক্ষে ডিএজি আলতাব হোসেন শুনানিতে অংশ নেন।
একই সঙ্গে রাজাকারদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়ার বিষয়ে একটি আইন করার উদ্যোগ নিতে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আবদুল মতিন খসরুকে পরামর্শ দিয়েছেন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
আদালতে শুনানিকালে বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, রাজাকার, স্বাধীনতা বিরোধীদের বাংলাদেশে থাকার কোনো অধিকার নেই। ৩০ লাখ লোকের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। এ দেশকে রাজাকার-আলবদর মুক্ত করতে হবে। স্বাধীন দেশে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে যারা বিশ্বাস করে না তাদের জাহাজে করে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিন।
প্রসঙ্গত, গত ২২ ফেবুুু্রয়ারি একটি দৈনিক পত্রিকায় 'গফরগাঁও শহীদ মিনার ভেঙে ফেলল জামায়াত নেতা' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরের দিন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবিএম আলতাব হোসেন ওই প্রতিবেদনটি সম্পর্কে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের দৃষ্টিতে আনেন। এতে আদালত স্বপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করে এবং এ ঘটনায় সংশ্নিষ্টদের আদালতে তলব করে। আদালতের নির্দেশে গতকাল গফরগাঁও চাইরবাড়িয়া ডিগ্রি মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তালেব, মাদরাসার গভর্নিং বডির প্রধান রুহুল আমিন, ইউএনও বদরুল হাসান লিটন এবং ওসি ওমর ফারুক আদালতে হাজির হন। এ সময় বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ সরকার দলের সমর্থক কয়েকজন আইনজীবীর বক্তব্য শুনে মাওলানা আবু তালেবকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে বাকিদের সতর্ক করে দেয়া হয়।
শুনানির একপর্যায়ে আদালত গফরগাঁও থানার ওসি ওমর ফারুকের কাছে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চায়। ওসি তখন আদালতকে জানান, মাদরাসার মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহীদ মিনারটি কে বা কারা ভেঙে ফেলেছে। এলাকায় অনুসন্ধান করে এ বিষয়ে কিছু পাওয়া যায়নি। কারা এর সঙ্গে জড়িত তাও জানা যায়নি।
তখন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ওসিকে উদ্দেশ করে বলেন, কোর্ট থেকে বের হওয়ার পর আপনি তাকে (মাওলানা আবু বক্কর) গ্রেফতার করবেন। সাজা শেষে জাহাজে করে রাজাকারকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেবেন। সেন্ড হিম টু পাকিস্তান। প্রয়োজনে পিআইএ (পাকিস্তান এয়ারলাইনস) করে। এ দেশকে রাজাকার ও আলবদর মুক্ত করতে হবে। যারা স্বাধীনতাবিরোধী তাদের এ দেশে থাকার অধিকার নেই। এ সময় আদালতে উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরুকে উদ্দেশ করে বলেন, 'আপনারা তো আইনসভার সদস্য। একটি আইন করে এই রাজাকারদের পাকিস্তানে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। এ দেশ ৩০ লাখ লোকের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। আর তারা এখনও এ দেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর।' আদালতের এক প্রশ্নের জবাবে উপস্থিত সরকার সমর্থক অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম (সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সেক্রেটারি) বলেন, এদের স্বপ্ন কখনও পূরণ হবে না। যদিও মাঝেমধ্যে তারা মাথাছাড়া দিয়ে ওঠে। পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলতাফ হোসেন বলেন, ছোট বেলায় আমরাও এভাবে কলাগাছ দিয়ে শহীদ মিনার বানাতাম। এটা আমাদের আবেগের সঙ্গে জড়িত। স্বাধীনতার সঙ্গে জড়িত। এভাবে শহীদ মিনার ভাঙা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।
প্রিন্সিপাল আবু তালেবের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী আদালতে বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে অধ্যক্ষ জড়িত ছিলেন না। ওই মাদরাসায় কোনো স্থায়ী শহীদ মিনার আগেও ছিল না, এখনও নেই। মহান একুশে ফেবু্রয়ারি উপলক্ষে সারাদেশের হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো ওই মাদরাসারও ছাত্ররা অস্থায়ীভাবে একটি শহীদ মিনার তৈরি করে। অস্থায়ীভাবে এসব শহীদ মিনার দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানেই সংরক্ষণ করে না। এখানেও তাই ঘটেছে।
পরে আদালতের নির্দেশে হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ওই অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করেন গফরগাঁও থানার ওসি ওমর ফারুক। আদালতে শুনানিতে তিনজনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু। অধ্যক্ষ আবু তালেবের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী ও রাষ্ট্রপক্ষে ডিএজি আলতাব হোসেন শুনানিতে অংশ নেন।
- প্রথম পাতা
__._,_.___