Banner Advertiser

Sunday, February 24, 2013

[mukto-mona] Fw: ঢাবিতে নামাজি ছাত্রদের তালিকা করে নির্যাতন করছে ছাত্রলীগ : অর্ধশতাধিক ছাত্রকে হলচ্যুত






Sent from Yahoo! Mail on Android



From: Mohammad Aziz <azizbbn@yahoo.com>;
To: Aziz <azizbbn@yahoo.com>;
Subject: ঢাবিতে নামাজি ছাত্রদের তালিকা করে নির্যাতন করছে ছাত্রলীগ : অর্ধশতাধিক ছাত্রকে হলচ্যুত
Sent: Mon, Feb 25, 2013 2:01:10 AM



http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/25/189495#.USqgYqWrjdl


ঢাবিতে নামাজি ছাত্রদের তালিকা করে নির্যাতন করছে ছাত্রলীগ : অর্ধশতাধিক ছাত্রকে হলচ্যুত

অনিক আকবর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মপ্রাণ নামাজি শিক্ষার্থীদের তালিকা করে নির্যাতন করছে ছাত্রলীগ। জামায়াত-শিবির নিধন যজ্ঞে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে প্রায় অর্ধশতাধিক ছাত্রকে পিটিয়ে বের করে দিয়েছে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা। নামাজি ধর্মানুরাগী শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের বেপরোয়া সন্ত্রাসে জামাতে নামাজে অংশ নিতে ভয় পাচ্ছে। এসব ছাত্রদের কাছে নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। তবে এ নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে চললেও প্রাশসনকে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে। অনেক অংশে প্রশাসনের পরোক্ষ মদতে এ নির্যাতন চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্বে থাকা প্রক্টরকে বহু চেষ্টা করেও পাওয়া যায় না বলে জানান নির্যাতিতরা। 

সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও জায়ামাত-শিবিরের রাজনীতি বন্ধের নামে চলমান সরকারদলীয় আন্দোলনে বিশেষ অভিযান হাতে নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশে 'শিবিরের নেতাকর্মীদের প্রতিহত করার' এ অভিযান সরাসরি পরিচালনা করছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মোল্লা। এছাড়া বিভিন্ন হলে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে একাধিক গ্রুপ। এদের মধ্যে রয়েছে—এফ রহমান হলের রনি, সায়েম, সাহেদ, ইসতিয়াক; এসএম হলের—আনোয়ার হোসেন আনু, সাগর, মেহেদী; বঙ্গবন্ধু হলের— রব্বানি, লেলিন, কুতুবুল ইসলাম প্রমুখ। যেসব ছাত্র নামাজে অংশগ্রহণ করে তাদের বিভিন্নভাবে জামায়াত-শিবির কর্মী সাব্যস্ত করা হচ্ছে। বিশেষ করে ফজরের নামাজে কোন কোন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে তাদের প্রতি নজরদারি করা হচ্ছে। এরপর যাকে ইচ্ছা শিবির বলে গণধোলাই দিয়ে হল থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে।

জানা যায়, ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি মেহেদী নিজে নামাজি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিশে তাদের সম্পর্কে তথ্য উপাত্ত ও তালিকা তৈরি করছেন। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি তার নেতৃত্বে স্যার এফ রহমান হল থেকে শিবির সন্দেহে ৮ নামাজি ছাত্রকে অমানবিক নির্যাতন ও বেধড়ক পিটুনি দেয়া হয়। তাদের ক্যাডার রনি, সাহেদ, মাকসুদ, ইসতিয়াক রাতভর অত্যাচার শেষে ভোরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ওই আট ছাত্রকে তুলে দেয়া হয়। আহত ছাত্ররা হলেন—সোহাগ, তমাল, আবদুল্লাহ, শিব্বির আহমেদ, রিয়াদ ও শামীম।
এরপর ২২ ফেব্রুয়ারি এই প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে ৬ শিবিরকর্মীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগ। শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ওইদিন রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও হলের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনুর কর্মী মেহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলাম সাগর আট ছাত্রকে অমানবিক নির্যাতন করে। এ সময় তারা রড ও স্ট্যাম্প দিয়ে যুবায়ের (নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ, চতুর্থ বর্ষ), শাকিব (নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ, চতুর্থ বর্ষ), রেজোয়ান (আরবি বিভাগ, চতুর্থ বর্ষ), রুবেল (আরবী বিভাগ, দ্বিতীয় বর্ষ), আহসান ও এনামুলকে গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। 

এর একদিন পর ২৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল থেকে ৬ ছাত্রকে পূর্ব পরিকল্পনা অনুয়ায়ী পিটিয়ে আহত করে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগ ও হল প্রশাসন। হলের ছাত্রলীগ ক্যাডার রব্বানী, আওলাদ, রাজীব ও স্বপ্নীল ৮ ছাত্রকে বেধড়ক পিটুনি দেয়। পরে ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতির ইশারায় হল প্রাধ্যক্ষ আহত ছাত্রদের চিকিত্সার ব্যবস্থা না নিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন। 

এমনিভাবে হাজী মুহসীন হল, ফজলুল হক মুসলিম হল, একুশে ও শহীদুল্লাহসহ বিভিন্ন হলে ক্রমাগত শান্ত, সাধারণ নামাজি শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করে যাচ্ছে ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের এ অমানবিক সন্ত্রাসে নামাজে অংশ নিতে ভয় পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের মধ্যে একটি আতঙ্ক বিরাজ করছে। 

নীরব, নির্বাক প্রশাসন : শিক্ষার্থীরা যখন ছাত্রলীগের অত্যাচারে আতঙ্কিত, অতিষ্ঠ, তখন প্রশাসনকে নীরব ও নির্বাক থাকতে দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রশাসনকে ছাত্রলীগের এ সন্ত্রাসে ডাকের কাঠির মতো ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে। নির্যাতনের শিকার এমন শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রলীগের হামলা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রভোস্টসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দ্বারস্থ হলেও তাদের সহায়তা পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীরা বলেন, অনেকক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আমজাদ আলীকে বার বার ফোন ও ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে নির্যাতন শেষে ছাত্রলীগ তাকে ফোন করলে তিনি তাত্ক্ষণাত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।

এমনকি প্রশাসনের একজন কর্তা হিসেবে প্রক্টরের উপস্থিতিতেই ছাত্রলীগ অনেক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করেছে বলে জানান তারা। তবে এ বিষয়ে প্রক্টর ড. আমজাদ আলী জানান, কোনো নামাজি শিক্ষার্থীর ওপর নির্যাতন কিংবা হল থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে বিষয়টি এমন নয়। যাদের বের করে দেয়া হচ্ছে এরা শিবির। এটা হল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বের করে দিচ্ছে। নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের ডাকে সাড়া না দিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের যে কেউ ডাকলে সাড়া দেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, আসলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ আর কয়জন করে। অধিকাংশই তো সাধারণ শিক্ষার্থী।






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___