সাইবার জগতে জামায়াত শিবিরের সীমাহীন মিথ্যাচার, হুমকি
সাইবার জগতে জামায়াত শিবিরের সীমাহীন মিথ্যাচার, হুমকি
রহিম শেখ ॥ 'শুক্রবার জুমার নামাজের পর শাহবাগ দখলে নেবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।' বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেসবুকে ফারায়েজী আদনান নামে একজন ব্যবহারকারী তাঁর ওয়ালে এভাবেই শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতার আশঙ্কার কথা আগেভাগেই জানান দেন। তাঁর ওই পোস্টে নিজেকে শিবিরকর্মী দাবি করে তিনি বলেন, শাহবাগের নাস্তিকদের যদি সরকার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার না করে তাহলে পল্টনের ময়দানে জবাই করা হবে। প্রজন্মযোদ্ধাদের উদ্দেশে এভাবেই ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন তিনি। শুক্রবারও অসংখ্য ওয়েবসাইট, ফেসবুক ও ব্লগে জামায়াত-শিবির তাদের প্রচারণামূলক হুমকি দিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রজন্মযোদ্ধারা বলছেন, মূলত যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন ধর্ম, মত ও শ্রেণী-পেশার লাখো মানুষকে ঢালাওভাবে 'নাস্তিক' প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে জামায়াত-শিবির। এই লক্ষ্যে প্রযুক্তির দুনিয়ায় জামায়াত-শিবিরে কার্যক্রম নির্মূল করতে সাইবার ক্রাইম জোরদারের দাবি জানান প্রজন্মযোদ্ধারা।
শুক্রবার দিনভর ফেসবুক মনিটর করে দেখা গেছে, এদিন জামায়াত-শিবির তাদের অসংখ্য ফেসবুক ও ব্লগ এ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বায়তুল মোকাররমসহ রাজধানী ও রাজধানীর বাইরের মসজিদগুলোতে জুমার নামাজের পর মিছিল ও সমাবেশের আহ্বান জানায়। ফেসবুকে পোস্ট ও কমেন্ট পড়ে দেখা গেছে, শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতা ছিল পূর্বপরিকল্পিত। সাঈদ রহমান নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী তাঁর ওয়ালে লিখেছেন, জুমার নামাজের পর শাহবাগ দখলে নিবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। তাঁর ওই পোস্টে তিনি আরও লিখেন, যুদ্ধাপরাধীদের অভিযোগে আটককৃতদের না ছাড়া হলে ও ব্লগারদের ফাঁসি না দেয়া হলে দেশ অচল করে দেয়া হবে। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নামে একটি ফেসবুক পেজে অপ্রীতিকর একটি লিফলেট পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টে জামায়াত-শিবিরের ব্যানারে বেশ কিছু কমেন্টও করা হয়েছে। ওইসব কমেন্ট পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, জুমার নামাজের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ রাজধানী অচল করে দেয়ার কথা বলেছে। জুমার নামাজের আগেই মুসল্লিদের কাছে ওই লিফলেট বিতরণও করে জামায়াত-শিবির। ফেসবুকে 'প্রজন্ম চত্বর' নামে পেজের মাধ্যমেও অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে জামায়াত-শিবিরকে। ওই পেজের ওয়ালে পোস্ট করা হয়েছে, খিলাফত আসছে কাফের, জালিম ও নাস্তিকরা কাঁপছে, আল্লাহর আইন চাই, সৎ লোকের শাসন চাই। শুক্রবার সকালে ফেসবুকের ইসলাম ইন বাংলাদেশ পেজে পোস্ট করা হয়, এদিন জুমার নামাজের পর ইসলামী সমমনা দলগুলো শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর দখলে নেবে। বলা হয়, তৌহিদী জনতা এক হও। ফেসবুকের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্লগেও শুক্রবারের পরিকল্পিত নাশকতার বিষয়ে নানা লেখা পোস্ট করে জামায়াত-শিবির। সামহোয়্যারইনব্লগে শিবলী আহমেদ নামে এক ব্লগার লিখেছেন, শুক্রবার ভেঙ্গে চুরে চুরমার করা হবে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর।
জানা গেছে, হাজারো মানুষ যখন অনলাইনে সোচ্চার যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে, তখন বিভিন্ন পেজে যুদ্ধাপরাধ বিচারের আন্দোলন নিয়ে কুৎসা রটানো হচ্ছে। মিথ্যা তথ্যউপাত্ত, জাল আলোকচিত্র ও ভিডিও প্রকাশের পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে নোংরা, আপত্তিকর, অশ্লীল ভাষা। জামায়াত-শিবির ফেসবুক ও ব্লগে ছবি জালিয়াতি থেকে শুরু করে হত্যার হুমকি-ধমকি, অশ্রাব্য, আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করছে। অপপ্রচারের অস্ত্র হিসেবে হত্যাকা-ের শিকার ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাঁর সঙ্গে একই কাতারে ফেলা হচ্ছে হাজারো সাধারণ আন্দোলনকারীকে। গত বুধবার রাতে নিউ বাঁশের কেল্লা পেজে দেখা যায়, এটিএন নিউজে প্রচারিত খবরের একটি ফুটেজ- তাতে সেøাগান দিচ্ছেন একজন নারী ব্লগার। পোস্টের শুরুতে বাঁশের কেল্লা বলে, মন্তব্যের ভার আপনাদের ওপরই ছেড়ে দিলাম... কাদের পক্ষে এমনটা করা সম্ভব। এরপর এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিডিওটি কপি হয় ৬শ' বার, নানা ধরনের মন্তব্য করা হয় এক হাজারের ওপরে। এর অনেক মন্তব্যই ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য।
এ ছাড়া কিছুদিন ধরে চলমান শাহবাগ আন্দোলনের চিত্রের সঙ্গে বাইরের আপত্তিকর একটি দৃশ্য ফটোশপ বা এ জাতীয় কোন সফটওয়ারে জুড়ে দিয়ে অশ্লীলতা প্রমাণেরও চেষ্টা চলছে ফেসবুকের এসব পেজসহ বিভিন্ন ব্যক্তির এ্যাকাউন্টে। এ ধরনের পেজগুলোর মধ্যে আরও আছেrfaraejiandolon, newbasherkella, sobarage, sorolpath, The Muslim OnlineNews, hidden1truth, savesaidi, worldunderkhilafah, younggeneration.bd (তরুণ প্রজন্ম),TomsomBagomComeBac, toprealbreaking24, nastikmukto, jibonjekhane.jemon.1, nilkothir, 18party, pir.baba.96 (আলোচিত বাংলা), FreeSayedee, TineraCaleKakaAmitoAbaka, thotfore I Islam-in-Bangladesh/259554330775243|
এদিকে শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতার পর এদিন বিকেলে অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট শর্মি আমিন তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন : '৭১ সালের খুন-ধর্ষণকে সমর্থন করা হয়েছিল বাংলাদেশীদের হিন্দু বলে, আজ ২০১৩ সালে, এই দ্বিতীয় '৭১-এ যাবতীয় খুনকে জায়েজ করার চেষ্টা চলছে আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্ব দিয়ে! ডিভাইড এ্যান্ড রুল গেমটা তো অনেক পুরনো! কেউ এই ফাঁদে পড়বেন না! হুমকি-ধমকি, অপপ্রচারের পরও আন্দোলন অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ না করে রাস্তা ছেড়ে যাব না, কিছুতেই না। সন্ধ্যায় রুবায়েত হোসেন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী তাঁর বন্ধুদের উদ্দেশে বলেন, সারাদেশে যখন জামায়াত-শিবির নাশকতা চালিয়েছে, তখন আমাদের আরও শক্তিশালীভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের আরও বেশি অংশগ্রহণ করতে হবে এই আন্দোলনে। এই আন্দোলনকে গুণগতভাবে শক্তিশালী করতে হলে, সবাইকে এই আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে রূপান্তরিত হতে হবে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ সাইট (ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি) বা ব্লগে একটি রাষ্ট্রবিরোধী মহল সরকার ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহের অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাই জামায়াত-শিবিরের প্রযুক্তির দুনিয়া বন্ধ করতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান প্রজন্মযোদ্ধারা।
রহিম শেখ ॥ 'শুক্রবার জুমার নামাজের পর শাহবাগ দখলে নেবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।' বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেসবুকে ফারায়েজী আদনান নামে একজন ব্যবহারকারী তাঁর ওয়ালে এভাবেই শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতার আশঙ্কার কথা আগেভাগেই জানান দেন। তাঁর ওই পোস্টে নিজেকে শিবিরকর্মী দাবি করে তিনি বলেন, শাহবাগের নাস্তিকদের যদি সরকার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার না করে তাহলে পল্টনের ময়দানে জবাই করা হবে। প্রজন্মযোদ্ধাদের উদ্দেশে এভাবেই ফেসবুকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন তিনি। শুক্রবারও অসংখ্য ওয়েবসাইট, ফেসবুক ও ব্লগে জামায়াত-শিবির তাদের প্রচারণামূলক হুমকি দিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রজন্মযোদ্ধারা বলছেন, মূলত যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন ধর্ম, মত ও শ্রেণী-পেশার লাখো মানুষকে ঢালাওভাবে 'নাস্তিক' প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে জামায়াত-শিবির। এই লক্ষ্যে প্রযুক্তির দুনিয়ায় জামায়াত-শিবিরে কার্যক্রম নির্মূল করতে সাইবার ক্রাইম জোরদারের দাবি জানান প্রজন্মযোদ্ধারা।
শুক্রবার দিনভর ফেসবুক মনিটর করে দেখা গেছে, এদিন জামায়াত-শিবির তাদের অসংখ্য ফেসবুক ও ব্লগ এ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বায়তুল মোকাররমসহ রাজধানী ও রাজধানীর বাইরের মসজিদগুলোতে জুমার নামাজের পর মিছিল ও সমাবেশের আহ্বান জানায়। ফেসবুকে পোস্ট ও কমেন্ট পড়ে দেখা গেছে, শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতা ছিল পূর্বপরিকল্পিত। সাঈদ রহমান নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী তাঁর ওয়ালে লিখেছেন, জুমার নামাজের পর শাহবাগ দখলে নিবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। তাঁর ওই পোস্টে তিনি আরও লিখেন, যুদ্ধাপরাধীদের অভিযোগে আটককৃতদের না ছাড়া হলে ও ব্লগারদের ফাঁসি না দেয়া হলে দেশ অচল করে দেয়া হবে। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নামে একটি ফেসবুক পেজে অপ্রীতিকর একটি লিফলেট পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টে জামায়াত-শিবিরের ব্যানারে বেশ কিছু কমেন্টও করা হয়েছে। ওইসব কমেন্ট পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, জুমার নামাজের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ রাজধানী অচল করে দেয়ার কথা বলেছে। জুমার নামাজের আগেই মুসল্লিদের কাছে ওই লিফলেট বিতরণও করে জামায়াত-শিবির। ফেসবুকে 'প্রজন্ম চত্বর' নামে পেজের মাধ্যমেও অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে জামায়াত-শিবিরকে। ওই পেজের ওয়ালে পোস্ট করা হয়েছে, খিলাফত আসছে কাফের, জালিম ও নাস্তিকরা কাঁপছে, আল্লাহর আইন চাই, সৎ লোকের শাসন চাই। শুক্রবার সকালে ফেসবুকের ইসলাম ইন বাংলাদেশ পেজে পোস্ট করা হয়, এদিন জুমার নামাজের পর ইসলামী সমমনা দলগুলো শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর দখলে নেবে। বলা হয়, তৌহিদী জনতা এক হও। ফেসবুকের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্লগেও শুক্রবারের পরিকল্পিত নাশকতার বিষয়ে নানা লেখা পোস্ট করে জামায়াত-শিবির। সামহোয়্যারইনব্লগে শিবলী আহমেদ নামে এক ব্লগার লিখেছেন, শুক্রবার ভেঙ্গে চুরে চুরমার করা হবে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর।
জানা গেছে, হাজারো মানুষ যখন অনলাইনে সোচ্চার যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে, তখন বিভিন্ন পেজে যুদ্ধাপরাধ বিচারের আন্দোলন নিয়ে কুৎসা রটানো হচ্ছে। মিথ্যা তথ্যউপাত্ত, জাল আলোকচিত্র ও ভিডিও প্রকাশের পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে নোংরা, আপত্তিকর, অশ্লীল ভাষা। জামায়াত-শিবির ফেসবুক ও ব্লগে ছবি জালিয়াতি থেকে শুরু করে হত্যার হুমকি-ধমকি, অশ্রাব্য, আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করছে। অপপ্রচারের অস্ত্র হিসেবে হত্যাকা-ের শিকার ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাঁর সঙ্গে একই কাতারে ফেলা হচ্ছে হাজারো সাধারণ আন্দোলনকারীকে। গত বুধবার রাতে নিউ বাঁশের কেল্লা পেজে দেখা যায়, এটিএন নিউজে প্রচারিত খবরের একটি ফুটেজ- তাতে সেøাগান দিচ্ছেন একজন নারী ব্লগার। পোস্টের শুরুতে বাঁশের কেল্লা বলে, মন্তব্যের ভার আপনাদের ওপরই ছেড়ে দিলাম... কাদের পক্ষে এমনটা করা সম্ভব। এরপর এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিডিওটি কপি হয় ৬শ' বার, নানা ধরনের মন্তব্য করা হয় এক হাজারের ওপরে। এর অনেক মন্তব্যই ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য।
এ ছাড়া কিছুদিন ধরে চলমান শাহবাগ আন্দোলনের চিত্রের সঙ্গে বাইরের আপত্তিকর একটি দৃশ্য ফটোশপ বা এ জাতীয় কোন সফটওয়ারে জুড়ে দিয়ে অশ্লীলতা প্রমাণেরও চেষ্টা চলছে ফেসবুকের এসব পেজসহ বিভিন্ন ব্যক্তির এ্যাকাউন্টে। এ ধরনের পেজগুলোর মধ্যে আরও আছেrfaraejiandolon, newbasherkella, sobarage, sorolpath, The Muslim OnlineNews, hidden1truth, savesaidi, worldunderkhilafah, younggeneration.bd (তরুণ প্রজন্ম),TomsomBagomComeBac, toprealbreaking24, nastikmukto, jibonjekhane.jemon.1, nilkothir, 18party, pir.baba.96 (আলোচিত বাংলা), FreeSayedee, TineraCaleKakaAmitoAbaka, thotfore I Islam-in-Bangladesh/259554330775243|
এদিকে শুক্রবারের জামায়াত-শিবিরের নাশকতার পর এদিন বিকেলে অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট শর্মি আমিন তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন : '৭১ সালের খুন-ধর্ষণকে সমর্থন করা হয়েছিল বাংলাদেশীদের হিন্দু বলে, আজ ২০১৩ সালে, এই দ্বিতীয় '৭১-এ যাবতীয় খুনকে জায়েজ করার চেষ্টা চলছে আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্ব দিয়ে! ডিভাইড এ্যান্ড রুল গেমটা তো অনেক পুরনো! কেউ এই ফাঁদে পড়বেন না! হুমকি-ধমকি, অপপ্রচারের পরও আন্দোলন অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ না করে রাস্তা ছেড়ে যাব না, কিছুতেই না। সন্ধ্যায় রুবায়েত হোসেন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী তাঁর বন্ধুদের উদ্দেশে বলেন, সারাদেশে যখন জামায়াত-শিবির নাশকতা চালিয়েছে, তখন আমাদের আরও শক্তিশালীভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের আরও বেশি অংশগ্রহণ করতে হবে এই আন্দোলনে। এই আন্দোলনকে গুণগতভাবে শক্তিশালী করতে হলে, সবাইকে এই আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে রূপান্তরিত হতে হবে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ সাইট (ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি) বা ব্লগে একটি রাষ্ট্রবিরোধী মহল সরকার ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহের অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাই জামায়াত-শিবিরের প্রযুক্তির দুনিয়া বন্ধ করতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান প্রজন্মযোদ্ধারা।
__._,_.___