Banner Advertiser

Friday, March 29, 2013

[mukto-mona] Fw: দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে উধাও সাবেক শিবির নেতা হাবিবুর -মুজাহিদের সুপারিশে নিবন্ধন পায় ম্যাক্সিম গ্রুপ




----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Friday, March 29, 2013 1:30 PM
Subject: দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে উধাও সাবেক শিবির নেতা হাবিবুর -মুজাহিদের সুপারিশে নিবন্ধন পায় ম্যাক্সিম গ্রুপ


শনিবার, ৩০ মার্চ ২০১৩, ১৬ চৈত্র ১৪১৯
দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে উধাও সাবেক শিবির নেতা হাবিবুর
মুজাহিদের সুপারিশে নিবন্ধন পায় ম্যাক্সিম গ্রুপ
মহিউদ্দিন আহমেদ ॥ গ্রাহকের দেড় হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ম্যাক্সিম গ্রুপের এমডি সাবেক শিবির নেতা হাবিবুর রহমান। জামায়াতের নাশকতায় অর্থ দেয়ার অভিযোগও আছে এ গ্রুপের বিরুদ্ধে। ২০০২ সালে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদের সুপারিশে সমবায় অধিদফতর থেকে নিবন্ধন পাওয়া এমএলএম কোম্পানি ম্যাক্সিম গ্রুপ অতিরিক্ত মুনাফার লোভ দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়ে পথে বসিয়েছে হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে। 
পুরানা পল্টনের ম্যাক্সিম টাওয়ারে তাদের দফতরের রিসিপশনে টাঙ্গানো ছবিতে দেখা যাচ্ছে ম্যাক্সিম গ্রুপের লাপাত্তা হওয়া এমডি হাবিবুর রহমানকে ক্রেস্ট প্রদান করছেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিন ও ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি আবদুর রহমান। অতিথি কক্ষে বসে থাকা একজন প্রতারিত গ্রাহক বললেন, অফিসের এক কর্মকর্তা তাঁকে ওই ছবি দেখিয়ে শাসিয়ে বলেছেন, 'দেখছো কাদের ছবি, তোমদের টাকা না দিলেও কিছু হবে না, সোজা বাড়ি চলে যাও।' এর আগে ওই ছবিকে পুঁজি করে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করে অর্থ জমা রাখা হতো। মালিক হাবিুবর রহমান পালিয়ে যাওয়ার পর গ্রাহকরা অর্থ ফেরত নিতে আসার পরও আবার এভাবে ছবি দেখিয়ে হুমকি দিচ্ছেন গ্রাহকদের। বর্তমান সরকারের সময়ে জামায়াতের নাশকতায় অর্থ যোগানদাতা হিসেবে গ্রুপের এমডি হাবিবুবর রহমানের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা প্রতিবেদন হলেও তিনি পার পেয়ে যান ক্ষমতাশীন দলের এমপি আবদুর রহমানের দোহাই দিয়ে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদের নিকট আত্মীয় হাবিবুর রহমান ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবির ফরিদপুর জেলা শাখার সভাপতি। পরবর্তীকালে তার সংগঠনিক দক্ষতার জন্য দ্বিতীয়বার তাকে মুন্সীগঞ্জ জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি করা হয়। ছাত্র রাজনীতি শেষে হাবিবুর রহমান এমএলএম ব্যবসা শুরু করেন। ইউনি পে টু ইউ ও আইসিএল-এর মতো গ্রাহকদের দ্বিগুণ লাভ দেয়ার কথা বলে মাত্র কয়েক বছরে ম্যাক্সিম গ্রুপ প্রায় দেড় হাজার কোটি টকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই সময়ে তারা আকর্ষণীয় প্রচারপত্র বিলি করে অস্তিত্বহীন বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগে আকৃষ্ট করে দ্বিগুণ লাভের লোভ দেখিয়ে। দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ২১টি স্পটে আবাসন প্রকল্পের কথা বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ নেয়া হয়। বাস্তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই সকল স্পটে তাদের কোন জমিই নেই কেবল পরের জমিতে ভাড়া নিয়ে ম্যাক্সিম হোল্ডিং-এর সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জের নিমতলী এলাকায় সরকারী জলাশয়ের পাশে টাঙ্গানো হয়েছে ম্যাক্সিম আবাসন প্রকল্পের বিশাল সাইনবোর্ড। স্থানীয় জনগণ জানিয়েছে, এখানে তাদের কোন জমি নেই, পুরো জায়গাই সরকারী খাস জমি। ম্যাক্সিম বেভারেজ নামে তাদের একটি প্রকল্প দেখানো হয়েছে, ওই গ্রুপের অনেক কর্মকতাও বলতে পারেন না কোথায় আছে তুাদের বেভারেজ প্রকল্প। এ ভাবেই অস্তিত্বহীন, ভুয়া প্রকল্পে বিনিয়োগের নাম করে গ্রহকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়া হয়েছে। 
আইসিএল গ্রুপের পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন এলাকার ম্যাক্সিম গ্রুপের বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগকৃত টাকা ফেরত চাওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে বিভিন্ন ইউনিট অফিস বন্ধ করে লাপাত্তা হতে থাকে ম্যাক্সিম গ্রুপের কর্মীরা। জানা গেছে, ইতোমধ্যে ফরিদপুর সদর, জেলার বোয়ালমারী, আলফা ডাঙ্গা, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর, রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলা থেকে গ্রাহকের তোপের মুখে ইউনিট অফিসগুলো বন্ধ করে পালিয়েছে মাঠকর্মী ও ইউনিট প্রধানরা। গ্রাহকরা জানিয়েছে, পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসেও তারা খুঁজে পাচ্ছে না গ্রুপের এমডি হাবিবুর রহমানসহ অন্য কর্মকর্তাদের। অফিস থেকে প্রতারিত গ্রাহকদের বলা হচ্ছেÑ স্যার ব্যস্ত আছেন, আপনারা চলে যান, তিনি নিজেই আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও তারা এমডির দেখা পাচ্ছেন না। 
পুরানা পল্টনে ম্যাক্সিম টাওয়ারে গিয়ে দেখা যায় অফিসের নিচতলার সিঁড়ি গোড়ায় বসানো হয়েছে রীতিমতো চেকপোস্ট, কাউকে ওপরে ওঠার অনুমতি দেয়া হচ্ছে না। টাওয়ারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ম্যাক্সিম অফিস। অফিসে গিয়ে পাওয়া গেল না প্রতিষ্ঠানের এমডি হাবিবুর রহমানকে, জানা গেল, প্রায় মাস খানেক তিনি অফিসে আসেন না, কোথায় আছেন সেটাও জানেন না তারা। অফিসে কর্মকর্তা পর্যায়ের কাউকে পাওয়া গেল না। ঘণ্টাখানেক অপেক্ষার পর এক ব্যক্তি বের হয়ে আসেন। তবে তিনি নাম বলতে রাজি হননি। এমডি আছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন, এমডি সাহেব অফিসে নেই, কোথায় আছেন বলতে পারব না।
এ বিষয়ে কোম্পানির এক কর্মকর্তার কাছে প্রকৃত ঘটনা জানতে চাইলে আনুষ্ঠানকিভাবে কিছু বলতে রাজি হননি তিনি। পরিচয় গোপন রেখে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, তাঁরা প্রতিষ্ঠান নিয়ে সাময়িক সমস্যায় পড়েছেন। তাছাড়া ইতোমধ্যে এ গ্রুপের বিরুদ্ধে জামায়াত-শিবিরের নাশকতায় অর্থ যোগানের অভিযোগ ওঠায় এমডি হাবিবুর রহমান বেশি বেকায়দায় পড়ে যান। বিশেষ করে মালিক এক সময় শিবিরের নেতা থাকার কারণে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন। তবে খুব শীঘ্রই সব কিছুর সমাধান হয়ে যাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, জমি কিনে কোম্পানির টাকা আটকে গেছে। জমি বিক্রি করে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেয়া হবে। 
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে তৎকালীন সমাজকল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সুপারিশে সমবায় অধিদফতর থেকে যুগ্ম নিবন্ধন দেয়া হয় ম্যাক্সিম ফাইন্যান্স এ্যান্ড কমার্সকে। এ সময় তাদের শর্ত দেয়া হয়েছিল, তারা শুধু ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। নিবন্ধন নেয়ার ৬ মাস পার না হতেই শর্তভঙ্গ করে প্রতিষ্ঠানটি শুরু করে অবৈধ ব্যাংকিং।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2013-03-30&ni=130539







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___