Banner Advertiser

Tuesday, August 20, 2013

[mukto-mona] Fw: হামলাকারীদের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন বাবর-তারেক - ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় সাক্ষ্য


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To:
Sent: Tuesday, August 20, 2013 10:45 AM
Subject: হামলাকারীদের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন বাবর-তারেক - ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় সাক্ষ্য

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় সাক্ষ্য

হামলাকারীদের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন বাবর-তারেক

আদালত প্রতিবেদক | আপডেট: ১৫:০৯, আগস্ট ২০, ২০১৩
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় অংশগ্রহণকারীদের হামলার সময় প্রশাসনিক সাহায্য ও নিরাপত্তা প্রদানের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর ও তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। এ নিয়ে হাওয়া ভবনে এক বৈঠক করেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ সাক্ষ্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন মেজর (অব.) আতিকুর রহমান। সাক্ষ্য গ্রহণ করেন বিচারক শাহেদ নূর উদ্দীন। ২৬ ও ২৭ আগস্ট তাঁকে জেরা করার তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২২ জন নিহত ও শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হন। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এ-সংক্রান্ত দুটি মামলায় সাবেক উপমন্ত্রী পিন্টু ও জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর অধিকতর তদন্ত করে বিএনপির নেতা তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক গোয়েন্দা ও পুলিশ কর্মকর্তাসহ আরও ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
আজ আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার সময় আতিকুর রহমান জানান, তিনি ২০০৪-০৯ পর্যন্ত র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) সদর দপ্তরে ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের উপপরিচালক (ইন্টারোগেশন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর পরিচালক ছিলেন বিডিয়ার বিদ্রোহের ঘটনায় নিহত কর্নেল গুলজার উদ্দিন আহমেদ। দায়িত্ব পালনকালে জঙ্গি দমনের পাশাপাশি শীর্ষ সন্ত্রাসী, নিষিদ্ধঘোষিত বামপন্থী ও চরমপন্থীদের দমনে চেষ্টা চালানো হয়। ২০০৫ সালের ১ অক্টোবর জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানের ছোট ভাই অভিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিনই ঢাকার মেরুল বাড্ডা থেকে মুফতি হান্নানকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুফতি হান্নানের গ্রেপ্তারের বিষয়টি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবরকে জানানো হলে তিনি সন্তুষ্ট হননি।
২০০৬ সালে ডিজিএফআই শরীফ শাহেদুল আলম ওরফে বিপুল এবং মিজান নামের দুজন সদস্যকে আটক করে। সিলেটে হজরত শাহজালাল (রা.)-এর মাজারে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তাঁদের আটক করা হয়। টিএফআই সেলে  তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তাঁরা স্বীকার করেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার, সিলেটের মেয়র বদরউদ্দিন কামরান, আওয়ামী লীগ নেত্রী জেবুন্নেছা হক, সুনামগঞ্জে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও হবিগঞ্চে প্রয়াত অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ওপর তাঁরা হামলা চালিয়েছেন। এসব গ্রেনেড হামলায় মুফতি হানান্ন ও তাঁর ভাই অভি, জঙ্গি নেতা আহসানউল্লাহ কাজল ও আবু জান্দাল দুই দফায় নয়টি গ্রেনেড সরবরাহ করেন। হামলায় ব্যবহূত সব গ্রেডেন বিএনপির তত্কালীন শিক্ষাবিষয়ক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন সরবরাহ করেন।
গুলজার আতিকুর রহমানকে জানিয়েছিলেন, জিজ্ঞাসাবাদে মুফতি হান্নান একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনাকালে তাঁরা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর ও তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং হামলার সময় হামলাকারীদের প্রশসানিক সাহায্য ও  নিরাপত্তা প্রদানের নিশ্চয়তা দিয়েছেন।
মাওলানা তাজউদ্দিন কাশ্মীরভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল মুজাহিদিনের একজন নেতা এবং বাংলাদেশে এই দলের সমন্বয়কারী ছিলেন। কাশ্মীরে জঙ্গিদের জন্য পাকিস্তান থেকে গ্রেনেড ও গোলাবারুদ তাজউদ্দিনের কাছে পাঠানো হতো। তাজউদ্দিন ভারতের সীমান্ত দিয়ে তা কাশ্মীর পাঠাতেন। ওই গ্রেনেডগুলো থেকে এসব হামলার গ্রেনেডগুলো সরবরাহ করা হয়।  

১৮০০ স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন মাহবুবা:


ছবি তুললে কী হবে':


2013/8/19 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>

21 August Grenade Attack A brutal Bloodshed .mp4

21st August,2004 Dhaka:

http://www.youtube.com/watch?v=qFbAEilfhVc

Tarek Zia Mufte Hannan plans to kill Sheikh Hasina




২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস  
২১ আগস্ট। স্মরণকালের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার অষ্টম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশে নৃশংস গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হন। আহত হন প্রায় ৩০০।  
সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে সেদিন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ডাকে সমাবেশ শেষে সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিল হওয়ার কথা ছিল। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার এ শান্তি মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল।  
মিছিল শুরুর আগ মুহূর্তে খোলা ট্রাকমঞ্চে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ামাত্র বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে তাকে ল্য করে মুহুর্মুহু গ্রেনেড হামলা শুরু হয়। বিকট শব্দে একের পর এক বিস্ফোরিত হয় গ্রেনেড। মৃত্যুর জাল ছিন্ন করে অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা। মানববর্ম রচনা করে তার জীবনরা করে প্রিয় নেত্রীকে গাড়িতে উঠিয়ে দেন তারই সহকর্মী-সহমর্মীরা। তারপরও বঙ্গবন্ধু কন্যাকে হত্যার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে ঘাতকচক্র তার গাড়ি ল্য করে ১২টি গুলি ছুড়েছিল। সৌভাগ্যবশত এ গুলিবর্ষণ থেকেও প্রাণে বেঁচে যান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।  এ ভয়ঙ্কর গ্রেনেড হামলার পর স্প্রিন্টারের আঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ শত শত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। গুরুতর আহত বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান মারা যান ২৪ আগস্ট। ঘটনার দিনই শেখ হাসিনাকে আড়াল করে বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে জীবন বিলিয়ে দেন তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ।  
সেদিনের গ্রেনেড হামলায় আরও নিহত হন আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ সেন্টু, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), ঢাকা মহানগরের ৫৮ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, মহিলা আওয়ামী লীগ কর্মী রেজিয়া বেগম, জাতীয় শ্রমিক লীগের কর্মী নাসির উদ্দিন সর্দার, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড রিকশা শ্রমিক লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হানিফ, ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেলাল হোসেন, যুবলীগ বালুঘাট ইউনিটের সভাপতি ও ক্যান্টনমেন্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, হোসেনপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি লিটন মুন্সী লিটু, ৮৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা আতিক সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী আবদুল কুদ্দুস পাটোয়ারী, নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ কর্মী ও রিরোলিং মিল ব্যবসায়ী রতন সিকদার, ছাত্রলীগ কর্মী ও সরকারি কবি নজরুল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুন মৃধা, জামালপুর আওয়ামী লীগ কর্মী আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ কর্মী ইছহাক মিয়া, মোঃ শামসুদ্দিন, মমিন আলী, আবুল কাসেম ও জাহেদ আলী। আইভি রহমানসহ এই ২২ জন ছাড়া আরও ২ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়, যাদের পরিচয় মেলেনি।

  1. যথাযোগ্য মর্যাদায় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস পালনের আহ্বান

    1 hour ago - ঢাকা : আগামী বুধবার ভয়াল ও বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড.
    1. আজ ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট-গ্রেনেড হামলা দিবস

      ২১ আগস্ট ২০১২. ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট-গ্রেনেড হামলা দিবস আজ । বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস হত্যাযজ্ঞের দিন। সভ্য জগতের অকল্পনীয় এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় এইদিনে; গ্রেনেডের হিংস্র দানবীয় সন্ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতাকে। ২০০৪ সালের এই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলা এবং নির্যাতন-নিপীড়নের প্রতিবাদে ...
      1. জোট সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা : শেখ হাসিনাকে ...

        ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস ১০ বছরে পদার্পন করছে। ১০ বছর আগের সেদিনের বিকেলটি ছিল বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস হত্যাযজ্ঞের দিন। সভ্য জগতের অকল্পনীয় এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় সেদিন। গ্রেনেডের হিংস্র দানবীয় সন্ত্রাস সেদিন আক্রান্ত করে মানবতাকে। এরপর দিনে দিনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিশ্চিত ...